নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
সকাল ৬ টায় ঘুম থেকে উঠে দেখি চারিদিকে কুয়াশা। প্রচন্ড কুয়াশা। এরকম কুয়াশা গ্রামে দেখা যায় শীতকালে। আজ অনেক বেলা পর্যন্ত এরকম কুয়াশা ছিল। কুয়াশা দেখে মনটা খুশি হয়ে গেল। আবার বিছানায় গেলাম। কিন্তু ঘুম আর এলো না। আমার এই সমস্যা আছে- একবার ঘুম ভেঙ্গে গেল আর ঘুম আসে না। তবু সাতটা পর্যন্ত শুয়ে ছিলাম। সুরভি বাচ্চা মেয়েদের মতো গালে হাত দিয়ে ঘুমিয়ে আছে। সকাল ৮ টায় তাড়াহুড়া করে বাসা থেকে বের হলাম। এমন ভাব যেন অফিসে জরুরী মিটিং আছে। সকালের নাস্তা বাসায় করলাম। মেন্যু ছিল- পরোটা, গরুর মাংস, ডিম পোচ আর চা। বেশির ভাগ দিন'ই আমি বাসায় নাস্তা করি না। আজ করলাম। সুরভি চার পাঁচ রকমের পরোটা বানাতে পারে। আজ বানিয়েছিল আফগানিস্তানি পরোটা।
রিহাবের অফিসে গেলাম। সেখানে বাবু ভাই এর সাথে অনেকক্ষন গল্প করলাম। সাড়ে দশটায় গেলাম সাবেক এক মন্ত্রীর অফিসে। সেখানে একজনের সাথে অনেকক্ষন আজাইরা আলাপ করলাম। তারপর নিচে নেমে বেশ কয়েকটা জরুরী ফোন সারলাম। সাড়ে এগারোটা বেজে গেছে। বারোটার মধ্যে বাংলা একাডেমীতে নোমান ভাইয়ের সাথে দেখা করার কথা। রাস্তায় আজ ভয়াবহ জ্যাম। কাওরান বাজার থেকে বাসে উঠে রুপসী বাংলা হোটেলের সামনে আসতেই সময় লাগলো এক ঘন্টা। শেষে বাস থেকে নেমে হাঁটা দিলাম। সাড়ে বারোটায় গেলাম বাংলা একাডেমিতে। নোমান ভাইয়ের সাথে আলাপ শেষ করে- দুপুর দুইটায় দোয়েল চত্তরের সামনে এসে দাড়ালাম। প্রচন্ড ক্ষুধা লেগেছে। কই যাবো? কি করবো?
ক্ষুধাটা আমি একেবারেই সহ্য করতে পারি না। চলে গেলাম হাজির বিরিয়ানি'র দোকানে। ইচ্ছে মতো খেলাম। অবশ্য সুরভি ফোন দিয়ে বলেছিল- বাসায় আসতে। আজ সে খিচুড়ি রান্না করেছে। সুরভি'র খিচুড়ি বেশ মজা হয়। কিন্তু সন্ধ্যার আগে আমার বাসায় ফিরতে ইচ্ছা করে না। সুরভিকে বললাম- আমার কাজ আছে। কাটাবন গেলাম অনুপ্রানন প্রকাশনীতে। সেখানে একটা পান্ডুলিপি জমা দিয়েছিলাম। সেটার খোজ খবর নিতে। পাণ্ডুলিপিটা আমার না। আমার একজন আত্মীয়'র। অনুপ্রাননে গিয়ে দেখি প্রকাশক নেই। আমার'ই ভুল হয়েছে, ফোন দিয়ে আসা উচিত ছিল। দোকানের ছেলেটি লালনের মহা ভক্ত। আমি গেলে খুব খুশি হয়। সেই ছেলে নানান ভাবের কথা কয়। আমি খুব মন দিয়ে তার কথা শুনি।
বিকাল চারটা। সুন্দর বিকেল। আর কোথাও যাওয়ার নেই। অথচ সন্ধ্যার আগে বাসায় ফিরতে ইচ্ছা করে না। চলে গেলাম বায়তুল মোকারম। গহনার দোকানে। একতালা- দুই তালায় অনেক সোনার দোকান। কি মনে করে একটা সোনার দোকানে ঢুকে গেলাম। খুব সুন্দর সাজানো গোছানো। দোকানদার গুলো খুব স্মার্ট। খুব হাসি খুশি। দেখতে ভালো লাগে।
দোকানদার বলল, স্যার কি নিবেন?
আমি খুব ভাব নিয়ে বললাম, আমার স্ত্রীর জন্য এক জোড়া বালা বানাতে চাই।
দোকানদারের চোখ মুখ চকচক করতে লাগলো। বলল, স্যার কয় ভরির মধ্যে বানাতে চান।
আমি বললাম, ভরি'র হিসাব তো বুঝি না। আপনি'ই বলুন কয় ভরির মধ্যে বানালে ভালো হয়।
দোকানদার একজনের দিকে তাকিয়ে বলল, স্যারকে কোক দে।
আমি বললাম, আমি তো কোক খাই না। ফানটা খাই। দোকানে মনে হয় ফানটা ছিল না। দেখলাম একজন দৌড়ে বাইরে গেল। তার মানে আমার জন্য ফানটা আনতে গেছে।
দোকানদার বলল- স্যার দুই ভরির কম দিয়ে বালা হয় না।
আমি বললাম, দুই ভরি দিয়ে বানালে কত পড়বে?
দোকানদার বলল, সব মিলিয়ে প্রায় এক লাখ টাকা।
আমি ঢোক গিললাম। পকেটে আছে মাত্র এক শ' টাকা। বাসায় ফেরার পথে আটা আর ডিম নিয়ে যেতে হবে। না নিলে সকালে নাস্তা হবে না। আমার ফানটা চলে এসেছে। আমি আরাম করে ফানটা খেলাম। ফানটা শেষ করে বললাম, আমি এডভান্স দিব কুড়ি হাজার টাকা। আর প্রতিমাসে দশ করে দিব। যেদিন সম্পূর্ন টাকা শোধ হবে- সেদিন বালা নিয়ে যাব।
দোকানদার বললেন স্যার এডভান্স কমপক্ষে ৫০ হাজার দিতে হবে। তা না হলে সম্ভব না।
আমি বললাম- দেখুন ভাই, আমি চাকরিজিবী মানুষ। এত টাকা একসাথে কোথায় পাবো? প্রতিমাসে দশ হাজার করে দিতেই আমার খুব কষ্ট হবে। বউকে কথা দিয়েছিলাম একজোড়া বালা বানিয়ে দিব। তারপর পাঁচ বছর পার হয়ে গেছে।
দোকানদার বলল- তাহলে ভাই স্যরি। আমি মন খারাপ করে দোকান থেকে বের হয়ে এলাম।
বাসায় ফিরলাম সাড়ে সাত টায়। বাসায় ফিরে দেখি- ফ্যান ঘুরে না। সুরভি বলল, দুপুর থেকে নষ্ট। সারাদিন নানান জায়গায় ঘুরে-ঘুরে আমি ক্লান্ত। ছয় তালায় একবার উঠলে আর নামতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু আমি নামলাম। অনেক খুঁজে-টুজে একজন ইলেকট্রিক মিস্ত্রি নিয়ে আসলাম। অই হামারজাদা মিস্ত্রী তিন মিনিটের মধ্যে ফ্যান ঠিক করে দিল। কিন্তু বিল চাইছে পাঁচ শ' টাকা। বললাম, এত টাকা কেন? মিস্ত্রী বলল- সুইচ নষ্ট হয়ে গেছে। নতুন কোরিয়ান সুইচ বোর্ড লাগিয়ে দিয়েছি। সুইচ বোর্ডের দাম সাড়ে তিন শ' আর আমার মজুরী দেড় শ', মোট পাঁচ শ'। আমি বললাম, তুমি দুইতালা যাও। আমি ফোন করে দিচ্ছি টাকা পেয়ে যাবে। আমি ভাবীকে ফোন করে বললাম, ভাবী মিস্ত্রীকে পাঁচ শ' টাকা দিয়ে দেন। আমার কাছে টাকা নেই।
(লেখার সাথে ছবিটি আমার মোবাইল দিয়ে তোলা। সুরভি ছোট-বড় গাছ দিয়ে পুরো বাসা ভরে ফেলেছে। সকালে বাসা থেকে বের হবার সময় দেখি- খুব সুন্দর একটা ফুল ফুটে আছে।
'আজকের ডায়েরী' নামে এটা আমার নতুন ধারাবাহিক। এখন থেকে আজকের ডায়েরী নামে নিয়মিত লিখব। যেমন আমার আরও দুইটা ধারাবাহিক আছে- 'টুকরো টুকরো সাদা মিথ্যা'' আর 'রাস্তায় পাওয়া ডায়েরী থেকে'। যদিও আগে বিভিন্ন সময়ে চার পাঁচটা- আজকের ডায়েরী লিখেছি। কিন্তু আজ থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করলাম।)
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে ভাই।
ধন্যবাদ।
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
মা.হাসান বলেছেন: টেকনাফ আমার পছন্দের হলিডে ডেসটিনেশন, বার বার যাবার পরও বিরক্তি আসেনা।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: সুসং দূর্গা পুর, যান ভালো লাগবে।
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ব্যবসার কথা ভেবেছিলেন একবার, সেটার যকি হলো?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: কোলকাতাতে আমাদের একটা তিনতলা বাড়ি ছিল। আমার দাদার বাড়ি। দাদা তখন কলকাতাতে ব্যবসা করতেন।
সেই বাড়িটা বিক্রির কথা ছিল। আমার ছোট চাচা খুব দৌড় ঝাঁপ করেছেন।
আব্বা আমাকে বলেছিল- বাড়িটা বিক্রি হলে- আমাকে কিছু টাকা দিবেন। কিন্তু বাড়িটা বিক্রি করা সম্ভব হয়নি। কলকাতা সরকার বাড়িটি দখল করে নিয়েছে।
কাজেই ব্যবসা করা হচ্ছে না।
৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: শুভ কাজের শুভ সূচনায় আজকের দিনটি সহ আগামীতে অপেক্ষমাণ প্রতিটি দিন আর প্রতিটি বছরের জন্য নিরন্তর শুভেচ্ছা।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ রহমান।
৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ফুলটার নাম কি ?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: রেইন লিলি।
৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আহা বিয়ে করে সবাই কত শান্তিতে আছে । এমন ঘুরাঘুরির চাকরি করতে পারলে ভাল হতো ।
ভাল লাগল । তবে গহনার দোকানদারের ফানটার দাম টাই মিস গেল ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: স্বর্নের দোকানে গেলেই ওরা কোলড্রিংস দেয়।
৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
মীর সাজ্জাদ বলেছেন: সুন্দর মন আর সুন্দর জীবন যেন একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর ,
আজকের ডায়েরী- ১ পড়লাম । কালকের ডায়েরীও পড়বো ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট।
১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
আরোগ্য বলেছেন: আজকের ডায়েরির জন্য শুভ কামনা।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১
সাগর শরীফ বলেছেন: ভাল লাগল।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লিখুন ; পড়তে ভালোই লাগছে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন বোন।
১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৪
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ! আপনার পুরো দিন যেন চোখের সামনে ভেসে উঠছিল।
মিস্ত্রী ৫০০ টাকা একটু বেশিই হয়েছে।
আমি বুঝি না স্বর্নলংকার প্লাটিনাম অলংকার হীরে ডায়মণ্ডের এত চাহিদা কেন!
এগুলো আরও নারীর সৌন্দর্য্য কমায়।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: মিস্ত্রি গুলো বিরাট বদ। তবে আমি তো বদ না। গহনা শুধু সৌন্দর্য্যর জন্য না।
বিয়ে করেন তারপর বুঝবেন।
১৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯
হাবিব বলেছেন: পড়তে খুব ভালো লেগেছে.............
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
নজসু বলেছেন: ভাই আপনার লেখাগুলো পড়ে সাধারণ মানুষদের বাস্তব চিত্র আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে।
মন খারাপ না করলে একটা প্রশ্ন করতে চাই।
লেখার ঘটনাগুলো কি কল্পনা করে লেখেন নাকি কিছু কিছু আপনার জীবন থেকেও নেয়া থাকে?
তা না হলে গল্প এতো জীবনমুখী কিভাবে হতে পারে?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: মিথ্যা না। বানানোও না। সত্য।
শুধু শুধু মিথ্যা লিখব কেন?
১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮
ওমেরা বলেছেন: শুভ যাত্রা !
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
১৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
আজকের ডায়েরি চমৎকার হয়েছে। নতুন এ ধারাবাহিকের জন্য শুভ কামনা রইলো, প্রিয় রাজীব ভাই। আর পঞ্চাশ হাজার টাকা জোগাড় করে সুরভী ভাবীর জন্য একজোড়া বালার বায়না করবেন আশা করি!!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই বালা বানাবো।
দোয়া করবেন।
১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ফুলটা অনেক সুন্দর রাজিব ভাই।
প্লাস+++
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: এরকম বেশ কিছু ফুলের গাছ আছে।
১৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০১
তারেক ফাহিম বলেছেন: ডায়েরির পাতার জন্য শুভকামনা।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: লিখে যান
শুভেচ্ছা
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই লিখে যাব। লেখা ছাড়া তো আর কাজ নাই।
২১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: লেখা ভালো হয়েছে,তার সঙ্গে ফুলগুলোর ছবিও সুরভি ভাবীর মত সুন্দর হয়েছে গুরু ভাই।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক ধন্যবাদ।
২২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮
সামিয়া বলেছেন: আনুষ্ঠানিক ভাবে আজকের ডায়রীর যাত্রার জন্য শুভকামনা।।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
২৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩
সাইন বোর্ড বলেছেন: এসব দিনলিপি কি না জানালেই নয় ? বিখ্যাত হোন, দেখবেন মানুষ খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে অাপনার হাড়ির খবরও বের করে অানছে ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদও এরকম লিখতেন। কিছু বাদ দিতেন না।
২৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
দিনের ক্লান্তিগুলোকে, ব্যাস্ততাগুলোকে লেখার মাধ্যমে এক অনন্যমাত্রায় নিয়ে গেছেন । পড়লে মনে হয় জীবনটাকে এভাবে উপভোগ করলে মন্দ হয় না ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ছোট্র একটা জীবন,প্রতিটা মুহুর্ত উপভোগ করে নেওয়াই ভালো।
২৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো............
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মাঝি ভাই।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মাঝি ভাই।
২৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এতো দামের স্বর্নের বালা কেন গোল্ড প্লেটের দিলেইতো পারতেন।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পড়তে ভাল লাগল। সংক্ষিপ্ত রাখবেন...