নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
এমন কোনো সরকারী প্রতিষ্ঠান আছে যে, ঘুষ লাগে না?
কোনো কাজে সরকারী প্রতিষ্ঠানে গেলে তারা গুরুত্ব নিয়ে কাজ করে দেয়, অথচ ঘুষ খায় না- এটা আমাদের দেশে সম্ভব না। সেদিন চায়ের দোকানে একজনকে বলতে শুনলাম- সরকারী অফিসের দাড়োয়ান-পিয়ন থেকে শুরু করে এমন কেউ নাই যে ঘুষ খায় না! পত্রিকাতে প্রায়ই চোখে পড়ে- ''স্বাস্থ অধিদপ্তরের সীমাহীন দূর্নীতি, 'শিক্ষা অধিদপ্তরে সবচেয়ে বেশি দূর্নীতি হয়', 'ভূমি অফিসের ৩য় শ্রেনীর কর্মচারী কোটি কোটি টাকার মালিক', রাজউকের অমুকের ঢাকা শহরে চারটা বাড়ি' ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দূর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান চালাবেন। এর আগে তিনি মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছেন। আমি বিশ্বাস করি, প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠিন লড়াই করবেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় সরকারী প্রতিষ্ঠানেই বেশি দূর্নীতি হয়। এক লাইনের একটা গল্প বলি-''এক পোকা আমের ভেতর থেকে বের হয়ে বলছে, ভাই ভাই আম খেতে কেমন?'' ভেবে দেখিন, যে পোকা থাকে আমের ভেতর সে প্রশ্ন করছে- আম খেতে কেমন? ঠিক তেমনি চারপাশে দূর্নীতি হচ্ছে। আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রীর জন্য দূর্নীতি বন্ধ করা খুব কঠিন হবে। তবে আমার বিশ্বাস শেখের বেটি এটা পারবেন। পারা উচিত। দেশকে এগিয়ে নিতে চাইলে দূর্নীতি বন্ধ করতেই হবে।
আজ দেখলাম ফার্মগেটে ফুটপাতে এক লোককে ঘিরে আছে বেশ কয়েকজন। লোকটা বিজ্ঞ লোকের মতোন চোখ-মুখ খিচিয়ে কথা বলছেন। সবাই হা করে তার কথা শুনছে। লোকটির কথা খুব মন দিয়ে শুনে তারা- দাত ব্যাথা, কোমর ব্যাথা, যৌন্য সমস্যার ওষুধ নিয়ে যাচ্ছে। হতাশাগ্রস্ত, বেকার, বিদেশ যাওয়া নিয়ে সমস্যা, জমি নিয়ে সমস্যা, ইত্যাদ সমস্যাগ্রস্ত লোকদের পাথর সহ আংটি দিচ্ছে। আমরা সবাই জানি এসব ভাওতাবাজি। ১০০% ভাওতাবাজি। তবুও তাদের কাছে অসংখ্য মানুষ যায় আর প্রতারনার শিকার হয়। এরা গুলিস্তান, ফার্মগেট, কাওরানবাজার, গাবতলী, সদরঘাট ইত্যাদি এলাকায় রাজার হালে ব্যবসা করে। ধরে নিলাম সাধারন মানুষ বোকা তাই তারা ওদের কাছে যায়। আর প্রতারনার শিকার হয়। সরকার কেন এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় না? অথবা সিটি করপোরেশন কেন ওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় না? যদি সরকার বা সিটি করপোরেশন ব্যবস্থা নিতো তাহলে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ প্রতারনার হাত থেকে বাঁচতো। যুগ যুগ ধরে দুষ্টলোকেরা মানূষদের বোকা বানিয়ে কারি কারি টাকা কামাচ্ছে। খুব দুঃখ লাগে স্বাধীনতার এত বছরও এদের বিরুদ্ধে কেউ ব্যবস্থা নেয় না। কিন্তু সরকারের উচিত এদের পাছায় মোটা লাঠি দিয়ে বাড়ি মেরে কারাগারে পাঠানো।
বিভিন্ন জায়গা দেখা যায়, বাসে, দেয়ালে লেখা থাকে 'জরুরী নিয়োগ' বিজ্ঞপ্তি। অমুক অমুক পদে জরুরী ভিত্তিতে সাতজন লোক লাগবে। কোনো অফিসের নাম- ঠিকানা লেখা থাকে না। শুধু মাত্র একটা মোবাইল নম্বর দেওয়া থাকে। এই মোবাইল নম্বরেই যোগাযোগ করতে বলা হয়। যারা চাকরি দিবে কেন তাদের অফিসের ঠিকানা থাকবে না? শুধু লেখা থাকে মিরপুর-১০ বাস স্ট্যান্ড, সায়দাবাদ ওভার ব্রীজের কাছে, গাজীপুর চৌরাস্তা। এইসব ভন্ডরা কোনো দিনও চাকরি দেয় না। বরং চাকরি দেবার নাম করে টাকা-পয়সা নিয়ে পালিয়ে যায়। এই আধুনিক যুগে এসেও এরা এই ব্যবসা আরামে করে যাচ্ছে। কারন দেখার কেউ নেই, বলার কেউ নেই। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কেউ নেই। কেন সরকার এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় না? ফোন নম্বর তো দেওয়াই আছে। এদের গ্রেফতার করলে প্রতিদিন অসংখ্য লোক বেঁচে যায়। মানুষের চাকরি না থাকলে মানুষ পাগলের মতো হয়ে যায়। তখন এরকম বিজ্ঞাপন দেখলে মানুষের মাথা কাজ করে না। সে দৌড় লাগায়। ফলাফল শূন্য। যুগ যুগ ধরে এরা প্রতারনা করেই যাচ্ছে।
ফুটপাত দিয়ে আরাম করে হাঁটা যায় না।
দিনের পর দিন। বছরের পর বছর। কত সরকার যায়-আসে। কত মেয়র যায় আসে। অথচ কেউ আজ পর্যন্ত ফুটপাত দখলমুক্ত করতে পারলো না। এখন প্রতিটা অলি-গলিতে মাছ আর সবজির বাজার বসে নিয়মিত। পুলিশ এসে তাদের পাওনা নিয়ে যায় নিয়মিত। এদিকে চিপা গলির ভেতর সাধারন মানুষের ভোগান্তি চলে সারাদিন। কেউ দেখার নেই। কেউ কিচ্ছু বলার নেই। সমাধানের জন্য যদি পুলিশ দিয়ে সম্ভব না হয় তাহলে আর্মি নামানো হোক, তবু সুন্দর ফুটপাত চাই। পুলিশ হকারদের কাছ থেকে টাকা না খেলেই ফুটপাত পরিস্কার রাখা সম্ভব। সিটি করপোরেশন অফিসে ট্রেড লাইসেন্স করতে গেলে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা এক্সট্রা দিতে হবেই। যুগ যুগ ধরে এই নিয়ম চলছে। কোনো মেয়র এর সমাধান করতে আজও পারেনি। পাসপোর্ট করতে গেলে পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য টাকা লাগবেই। টাকা না দিয়ে কোনো উপায় নাই। এটা আজও বন্ধ হয়নি। কেউ পারলো না এটা বন্ধ করতে। সরকারী হাসপাতাল থেকে আজও দালাল দূর হলো না। অথচ দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে চলে গেছে। ভিআইপিদের জন্য রাস্তায় আটকে থাকতে হয় লম্বা সময়- স্বাধীনতার এত বছর পরও এর সমাধান হলো না। জনগনের জীবন অতিষ্ট হয়ে উঠেছে।
আসলে আমাদের দেশে সমস্যার শেষ নেই।
সমস্যা গুলো বলতে শুরু করলে- শেষ হবে না। আলিফ-লায়লার গল্পের মতোন চলতেই থাকবে। প্রতিদিন সকালে লক্ষ লক্ষ অফিসগামী লোকদের অফিসে যাওয়ার জন্য বাসে উঠতে রীতিমতো যুদ্ধ করতে হয়। আবার বাসায় ফেরার পথে যুদ্ধ। কে রাখে এই খবর? বাজারে গেলে যুদ্ধ করতে হয়। খাদ্যে ভেজাল অব্যহাত আছেই। সব কিছুই আজকাল নকল হয়। তেল থেকে শুরু করে স্লো পাউডার, ক্রীম, শ্যাম্পু- কোনো কিচ্ছু বাদ নেই। বিশেষ করে হোটেল গুলোতে পচা মাছ আর সবজী রান্না হয়। রাতের অন্ধকারে মহিষ হয়ে যায় গরু। ভেড়া হয়ে যায় ছাগল। মানুষ বাধ্য হয়েই হোটলের খাবার খায়। এসব বিষয়ে নজর দেওয়ার কেউ নেই। বছরের পর বছর ধরে চলছে এসব অনিয়ম। এসবের স্থায়ী সমাধান কি কোনোদিন হবে? এই প্রশ্নের উত্তর কে দিবে? সমস্যা গুলো দূর করার দায়িত্ব কে নিবে? সত্যিকার অর্থে দেশ উন্ননের মহাসড়কে চলে গেলেও আমরা দেশের সাহদারন জনগণ ভালো নেই। আমরা বাসে দুঃখী, বাজারে দুঃখী, অফিসে দুঃখী, রাস্তায় দুঃখী, খাওয়ায় দুঃখী, এমন কি আমরা প্রেম-ভালোবাসায়ও দুঃখী। সব জায়গায় একজন আরেক জনকে ঠকানোর জন্য ওৎ পেতে বসে আছে। তাহলে কি এই দেশে জন্ম নেওয়াটাই আমাদের পাপ?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৬
নজসু বলেছেন:
প্রিয় হাবিব স্যারের জন্য-
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ঘটনা কি?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ঘটনা কি?
৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৯
নজসু বলেছেন:
সত্যি দুঃখজনক।
আমার জাতি হিসেবে খুব একটা ভালো নই।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু আমাদের ভালো থাকতে হবে।
৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫
সনজিত বলেছেন: সমাধান করবে কে?
সরিষার মাঝেই ভুত আছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে তাহলে কেন এই সমস্যা গুলো সমাধান হবে না?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে তাহলে কেন এই সমস্যা গুলো সমাধান হবে না?
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০১
চোরাবালি- বলেছেন: গণতান্ত্রিক দেশে কেও এগুলি করতে পারবে না কারণ তার ভোট দরকার অথবা তার প্রশাসন দরকার ক্ষমতার জন্য।
আমাদের দেশে সাংসদদের এবং অন্যান্য ব্যাক্তিবর্গের শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়, কি আছে সেই সপথ বাক্যে? সেই বাক্যে মানুষের মনের মধ্যে ভয় কাজ করবে এমন কোন বাক্য আছে কি?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৭
তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: সমাধানের লোক এর অভাব
কিন্তু
সমস্যা বের করার লোক এর অভাব নাই
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: কারন অগ্রনিত লোক প্রতিদিন সমস্যার মুখোমুখি হয়। তারা বুঝে এবং জানে সমস্যা গুলো কি কি।
সমাধান অসম্ভব কিছু না।
৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯
হাবিব বলেছেন:
প্রিয় সুজন ভাইয়ের জন্য:
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাদের ঘটনা টা কি?
৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫০
হাবিব বলেছেন: সরষের মধ্যে যে ভুত আমি টের পাচ্ছি সরকারি অফিসের সাথে কাজ করার সুবাধে
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: হুকুম এবনফ দাবী একটাই সমাধান চাই। সমাধান করতে হবে।
৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৮
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পুলিশ এসে তাদের পাওনা নিয়ে যায় নিয়মিত।
আপনার সব প্রশ্নের উত্তর এই লাইনেই বলে দিয়েছেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: শুধু পুলিশ খারাপ? তাহলে অন্যরা কি ভালো?
১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৯
আরোহী আশা বলেছেন: কি আর করা?? সইতে হবে
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: একটূ চেষ্টা করলেই সমাধান সম্ভব তাহলে কেন সাইট হবে? আমরা কি পাপ করেছি এই দেশে জন্মগ্রহন করে?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: একটূ চেষ্টা করলেই সমাধান সম্ভব তাহলে কেন সাইট হবে? আমরা কি পাপ করেছি এই দেশে জন্মগ্রহন করে?
১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: এভাবেই চলছে... চলবে
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: আর কত দিন?? অনেক তো হলো।
১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯
নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন নুর ভাই। মুগ্ধতা একরাশ। ভালো থাকবেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন।
১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০২
বাকপ্রবাস বলেছেন: জাতি হিসেবে আমরা হালকা মানের, আমরা খুব সহজেই অপরাধা প্রবণ হই সামান্য ব্যক্তিস্বার্থের জন্য, অন্যায় অপরাধ এসব কিছুইনা যদি পকেটে পয়সা ঢুকে। আর কাজ না করে ইনকামের ইচ্ছাটা প্রবণ, শর্টকার্ট পয়সাওয়ালা হবার ইচ্ছা বেশী
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: কেয়ামত পর্যন্ত কি আমাদের দেশে এমনই চলবে?
১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৪
গরল বলেছেন: দেশের সবচেয়ে ভদ্র সভ্য লোকটাও সুযোগ পেলে ট্রাফিক আইন অমান্য করে, লাইনে দাড়ানোর ভয়ে দালাল খোঁজে, নামি দামি স্কুলে ভর্তির জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ দেয়, ট্যাক্স ফাকি দেওয়ার চেষ্টা করে, জমি বা ফ্লাটের দাম কমিয়ে রেজিষ্ট্রি করে। এরকম হাজারটা উদাহরণ দেওয়া যাবে যা কিনা সৎ লোকেরাই করে থাকে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: তার মানে আমাদের দেশ দুষ্টলোকের দেশ হয়ে গেছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: তার মানে আমাদের দেশ দুষ্টলোকের দেশ হয়ে গেছে।
১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: শুধু পুলিশ খারাপ? তাহলে অন্যরা কি ভালো?
দুনিয়াতে কেউই ভালো নয়।তবে কেউ যদি হয় আইনের কর্মকর্তা এবং তারা যদি বে-আইনি কাজ করে থাকে তখন অন্যরা অনুপ্রাণিত হয় তাঁদের দেখে।এবং তখন তাঁরাও খারাপ হয়ে যায়।তবে আমাদের উৎসকে দায়ী করতে হবে।তবে সেখানে সকলেই যে খারাপ তা কিন্তু নয়।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: সক সেক্টরে দূর্নীতি বন্ধ করতে পারলে - দেশ তইতই করে অনেক উপরে উঠে যেত।
১৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০
আর. এন. রাজু বলেছেন: ভালো লেখনী ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১
শেখ মফিজ বলেছেন: সমাজটাই পঁচে গেছে ।
আর পঁচা গলার মধ্যে নানান পোকা কিলবিল করছে ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০
সাইন বোর্ড বলেছেন: এসবের অবসান হওয়া উচিৎ ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: হবে না।
সম্ভবনা কম।
১৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০১
ইসিয়াক বলেছেন: হক কথা
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি আমার জীবনটা বদলাতে চাই, অনেক অপূর্ণতা, ব্যর্থতায় ভরা আছে, অনেক জায়গায় হেরে গেছি- সেসব কাটিয়ে মানুষ হিসেবে একটু উঁচু হয়ে উঠতে চাই ।
২০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৪
আখ্যাত বলেছেন: এর চাইতেও গুরুত্বপূর্ণ আরো অনেক সমস্যা আছে
সেগুলো সমাধান করতে করতে ৫ বছর শেষ হয়ে যায় সরকারের
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: শরীরের সৌন্দর্য যেভাবে দেখা যায়- মনের সৌন্দর্য সেভাবে দেখা গেলে ভালো হতো।
২১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৮
তারেক ফাহিম বলেছেন: বলতে বলতে অনেকটা হাফিয়ে গেছেন নেন একটু ঠান্ডা পানি খান--
পুরোটা পড়ে শুধু একটা কথাই বলবো, আমরা জাতি হিসেবে অনেক পিছিয়ে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: পানি খাবো না। চা থাকলে দেন।
২২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০২
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: পুরই ব্যর্থ জাতি আমরা । কি আর করার আসেন এক সঙ্গে গলা ধরে দুই ভাই মিলে কাঁদি। সেখানেও দেখবেন শান্তি নাই ভাবি আইসা আপনারে টাইন্না ঘরে নিয়া যাইবো।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি বলব সুরভি আমাদের চা দাও। চা খাই আর সমাধান খুঁজে বের করি।
২৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: একেবারে সত্য কথাগুলো তুলে ধরেছেন ভাই, তবে শেষ লাইনের শেষ অংশটি বাদে। এইদেশে জন্ম নেয়া পাপ না ভাই, সৌভাগ্যের, কারণ জন্মগতভাবে আপনি বীরদের দেশের নাগরিকের গৌরব পেয়েছেন, যা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লিখা থাকবে পৃথিবীর শেষদিন পর্যন্ত।
আসলে ভাই, আমরা বীরের দেশের মানুষই কেবল হয়েছি কেউ বীর হতে পারিনি! চোখের সামনে ঘটছে নিত্যদিন কতরকম অনিয়ম, কিন্তু কেউ সাহস করে প্রতিবাদ করতে পারিনা! সবাই নিজের জন্য ব্যস্ত সকাল সন্ধ্যা রাত্রি, দেশ সমাজ জাতি প্রজন্মের কথা চিন্তা করারও সময় আমাদের নেই, থাকেনা! সবকিছু সরকারের উপর ছেড়ে দেই, আইন-প্রশাসনের উপর ছেড়ে দিয়ে নিজে সমালোচনার উপলক্ষ্যের খোঁজ করি! কিন্তু! আমরা প্রতিবাদ করতে পারিনা কোন অনিয়মের, এই ব্যর্থতা কেউ স্বীকার করতে পারিনা কখনও। আমরা এখন আর বীরের মত প্রতিবাদী হয়ে উঠতে পারিনা, আমাদের অনেক ভয়। চারিদিকে ভয়, রাস্তায় ভয়, অফিসে ভয়, এবংকি নিজের ঘরের বউয়ের কাছেও ভয় থাকে আমাদের, আমার না জানি কি হয়ে যায় আর পরিবার পড়ে যায় বিপদে! আমরা সত্যি ভীতু, আমাদের সবসময় ভীতিকর সময়ের মধ্য দিয়ে চলতে হয়!! সেজন্য আমরা 'একুশে ফেব্রুয়ারি' 'একাত্তর'কে রূপকথার গল্প মনে করে একগাল হেসে উড়িয়ে দিতে চাই অনেকসময় অনেকেই!! কারণ, সেই গৌরবান্বিত দিনগুলো কতটা অসীম বীরত্বের তা উপলব্ধি'ই করতে পারিনা!! আমাদের দেশপ্রেমের চেয়ে ব্যক্তিপ্রেম বেশি, তাই সমস্যা গুলোর সমাধান হচ্ছে না আজও। তাই আমাদের সামনে এখনো অনেক ব্যর্থতা, যা নিত্যদিন আমাদের পীড়িত করে যাচ্ছে।
আপনার পোষ্টের সমস্যা গুলো ছাড়াও অনেক সমস্যা আছে, যা কেবল সরকারের একার পক্ষে সমাধান করা সম্ভব না বলেই মনে হয় আমার। প্রতিটি সমাজের মধ্যে যদি মাত্র পঞ্চাশ জনও দেশপ্রেমিক থাকতো যারা দশের চিন্তা, সমাজের চিন্তা, দেশের চিন্তা, আগামী প্রজন্মের চিন্তা করতে পারতো তাহলে আমাদের সামনে আর কোন সমস্যা পড়তো না, দুর্নীতি, দুর্নীতিবাজ ধ্বংস হয়ে যেতো নাহয় দেশ থেকে পালিয়ে যেতো। সরকার কোনকিছু করতে গেলেও সমালোচনা আমরাই করি যে, দেশে এতো দুর্নীতি হচ্ছে সেদিকে না দেখে সরকার গরিবের পেটে লাথি মারছে! শুরুতেই থামিয়ে দেই সরকারের পথচলা, সরকারকে সহজেই ফাঁটা বাঁশের চিপায় ফেলে দিতে পারি সমালোচনার বিষ তীরে! সেই ভয় সরকারেরও থেকেই যায়। তাই থেকেই যায় অনিয়ম, দুর্নীতি, ফাঁকিবাজি!!
অনেক অপ্রয়োজনীয় কথা বলে ফেললাম ভাই, কষ্ট নিবেননা ভাই।
আপনার পোস্ট অত্যন্ত ভালো লেগেছে আমার, লিখেছেনও সুন্দর গোছানো কথায়।
দেশ থেকে সবধরনের অনিয়ম, দুর্নীতি ধ্বংস হোক এটা আমারও অন্তরের দাবী, আমি এখনো আশাবাদী সম্ভব যদি দেশের মানুষ আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাঁড়ান, কারণ শেখের বেটির ইচ্ছে সাহস দুইয়ের সাথে যোগ্যতাও আছে।
সমাজ জাতি দেশ কলঙ্কমুক্ত হয়ে আগামী প্রজন্মের জন্য সুন্দর বাসযোগ্য উন্নত বাংলাদেশ গড়ে উঠুক এই প্রত্যাশা।
শুভকামনা জানবেন সবসময়।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
২৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হতাশার কারণ কি ? এটি তো নতুন কিছু না ! আপনি ঘুষ দিয়েন না, আপনার থেকেই না হয় শুরু হোক “ঘুষবিহীন যাত্রা” !!!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
২৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৮
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: সরকারের সদিচ্ছাই যথেষ্ট !
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: সরকারে লোকজন আর কত?? ভালো হতে হবেদেশের জনগনকে।
২৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২০
ইসিয়াক বলেছেন: আমি আমার জীবনটা বদলাতে চাই, অনেক অপূর্ণতা, ব্যর্থতায় ভরা আছে, অনেক জায়গায় হেরে গেছি- সেসব কাটিয়ে মানুষ হিসেবে একটু উঁচু হয়ে উঠতে চাই ।রাজীব ভাই কথাটা আমার ক্ষেত্রে মিলে যায়।শুভকামনা রইলো
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা নিরন্তর।
২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
বাংলাদেশে কোথাও লস নেই ।
এইটা আমার স্যার বলছে । তুই মুদি দোকান দে । তাও লাভ হবে ।
তবে দুর্নীতি বাংলাদেশ ছেড়ে যাবে কবে সেইটা দেখার বিষয় ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: এবার দূর্নীতিবাজদের খবর আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৫
নজসু বলেছেন:
হাজির।