নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। ঘুর্ণিঝড় থেকে বাঁচার উপায় না খুঁজে, যিনি ঘুর্নিঝড় দিচ্ছেন তার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করুন তিনিই রক্ষা করার মালিক। হে আল্লাহ্ আপনি সবাইকে হেফাজত করুন। আমীন।
২। বুলবুলের চেয়ে ও ভয়ংকর মানুষের কথার আঘাত!
৩। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ আরও প্রবল আকার ধারণ করায় সংকেতের মাত্রা বাড়িয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসহ উপকূলীয় নয়টি জেলায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
নিরাপদে থাকুক উপকূল সংলগ্ন মানুষগুলো। ভালো থাকুক।
৪। ঝড় তুফানের সময়ের দোয়া
`আল্লাহুম্মা ইন্নী আস্আলুকা খায়রাহা ওয়া খায়রা মা ফিহা- ওয়া খায়রা মা উরসিলাত-বিহি; ওয়া আউযুবিকা মিন শাররিহা ওয়া শাররি মা ফিহা ওয়া শাররি মা উরসিলাত-বিহি।`
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট এর মঙ্গল, এর মধ্যকার মঙ্গল ও যা নিয়ে তা প্রেরিত হয়েছে, তার মঙ্গলসমূহ প্রার্থনা করছি এবং আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি এর অমঙ্গল হতে, এর মধ্যকার অমঙ্গল হতে এবং যা নিয়ে তা প্রেরিত হয়েছে, তার অমঙ্গলসমূহ হতে। (মিশকাত-১৫১৩)
৫। প্রতিটি প্রাণ পাক নিরাপদ আশ্রয়। অলৌকিকভাবে মুখ ঘুরিয়ে নিয়ে দুর্বল হোক বুলবুল!!
৬। 'বুলবুল' নামের ভদ্র ভাইয়েরা, দয়া করে আপনারা ধেয়ে আসবেন না। প্লিজ আপনারা শান্ত ও নিরব থাকুন। তা-না হলে দেশ ও জাতির ক্ষতি হতে পারে।
৭। বুলবুল যেন মাটিতে পা রাখার সংগে সংগে মারা যায়: এই দোয়া করি। দেশের সবাই ভালো থাকুক।
৮। ঘূর্ণিঝড় বুলবুল ঘন্টায় ১৫০ কি.মি গতিতে ধেয়ে আসছে! তান্ডব শুরো হয়েছে উপকূলীয় অঞ্চলে।
৯। বালকটির ঘুর্ণিঝড় দেখিবার আশৈশব স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হইলো। যদিও কক্সবাজারে বুলবুলের কেবল কিনারাটুকু স্পর্শ করিয়াছে, তবুও মন্দ কি।
খুলনা ও বরিশাল বিভাগে বুলবুলের সম্মুখভাগে অবস্থিত সবাই যেন ভালো থাকেন, নিরাপদে থাকেন, সৃষ্টিকর্তার কাছে সেই প্রার্থনা করি।
১০। বৃষ্টিতে ভিজে ভিজেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে... বাঙালির তিনদিনের ছুটি।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০১
রাজীব নুর বলেছেন: যাচ্ছি।
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১
হাবিব বলেছেন: বুলবুলের চেয়েও ভয়ংকর মানুষের কথার আঘাত
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০১
রাজীব নুর বলেছেন: হয়তো।
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শাহাদাত নোমান বলেছেন: আমার মনে হয় না আপনার বাড়ি উপকূল অঞ্চলে হতে পারে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আমার বাড়ি মুন্সিগঞ্জ।
৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২
অব্যর্থ বলেছেন: তো আপনি এখন কোন জেলায় আছেন? কতজন মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে গেছেন?
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোলকাতার পথে আছি এখন।
৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সাইন বোর্ড বলেছেন: বিপদে প্রার্থনায় এখন বাঙালির শেষ ভরসা ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০২
রাজীব নুর বলেছেন: অসহায় মানুষের শেষ ভরসা আল্লাহ।
৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: ঝড়ের নামকরনটা ভাল হয়নি।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: নামে পরিচয় না। কর্মে পরিচয়।
৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কেন এই ঘুর্ণীঝড়ের নাম বুলবুল রাখা হয়েছে সে দিকে একটু তাকানো যাক । এহেন ভয়ঙ্কর ঝড়ের এমন ফুরফুরে নাম কেন? আবহাওয়াবিদরা কি ইয়ার্কি করছেন আমাদের সাথে । কীভাবে হলো এই নাম রাখা? বুলবুলের পাশাপাশি গুজরাট উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে ‘সাইক্লোন মাহা’। তার আগে ‘ফণী’, অথবা ‘বায়ু’, অথবা ‘তিতলি’, আমাদের সকলেরই ভালোরকম মনে আছে। এখন কথা হচ্ছে, এইসব নাম কে বা কারা রাখে? উত্তর হলো, বিভিন্ন দেশ। তথ্যভান্ডার হতে জানা যায় ঘুর্ণীঝড়ের এই ফুরফুরে বুলবুল নামকরণ প্রস্তাব করেছেন পাকিস্তানের আবহাওয়াবিদরা।
আজকের দিনে ট্রপিক্যাল সাইক্লোনের আনুষ্ঠানিক নামকরণ করে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা ওয়ার্ল্ড মিটিওরোলজিকাল অর্গানাইজেশনের আওতায় এগারোটি সতর্কতা কেন্দ্রের যে কোনও একটি। চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য সব নাম জমা পড়ে এই সংস্থার আঞ্চলিক ট্রপিক্যাল সাইক্লোন কমিটির কাছে। একবার নাম চূড়ান্ত হয়ে গেলে তা বদল করা যায় না, যদি না ঝড়ের ফলে খুব বেশি মাত্রায় মৃত্যু অথবা সম্পত্তি বিনষ্ট হয়। যেমন ‘ফণী’ নামটা কে রেখেছিল? উত্তর: বাংলাদেশ। এই নামকরণের প্রস্তাব গ্রহণ করে দিল্লির রিজিওনাল স্পেশালাইজড মিটিওরোলজিকাল কেন্দ্র।
ওয়ার্ল্ড মিটিওরোলজিকাল অর্গানাইজেশন একটি প্রক্রিয়া চালু করেছে যার দ্বারা বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে ঝড়ের নামের তালিকা গ্রহণ করে তারা। প্রয়োজন মতো এই সমস্ত তালিকা থেকে বেছে নেওয়া হয় নাম। ভারত মহাসাগরের উত্তরাঞ্চলে উদ্ভূত ট্রপিক্যাল সাইক্লোনের নামের তালিকা আঞ্চলিক কমিটির কাছে পাঠায় ভারত, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, মালদ্বীপ, মায়ানমার, ওমান, পাকিস্তান, এবং থাইল্যান্ড।
বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে এই আটটি দেশের তরফে আটটি করে ভবিষ্যতের সাইক্লোনের নাম জমা করা হয়েছে। সেই ৬৪ টি নামের তালিকা থেকেই অতীতে বেছে নেওয়া হয়েছিল ‘ফণী ( বাংলাদেশ প্রস্তাবিত )’, ‘তিতলি’, বা ‘আইলা’। বর্তমানে এই তালিকার শেষ স্তম্ভ থেকে নাম বাছা হচ্ছে, ফলে এই অঞ্চলে পরবর্তী সাইক্লোনের নাম মনে হয় হয়েছে বুলবুল , প্রস্তাবকারী দেশ পাকিস্তান । পরবর্তী ঘুর্ণীঝড়ের নাম হতে পাবে শ্রীলঙ্কা প্রস্তাবিত ‘পবন’।
উল্লেখ্য, ২০১৯-এর মরসুম ভারত মহাসাগরের উত্তরাঞ্চলে ট্রপিক্যাল সাইক্লোনের নিরিখে সবচেয়ে সক্রিয় মরসুমগুলির একটি। ইতিমধ্যেই সাতটি ঘূর্ণিঝড় বয়ে গেছে এই অঞ্চল দিয়ে, যার মধ্যে নজিরবিহীন ভাবে ছ’টি ‘ভেরি সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্মের’ সম্মান অর্জন করেছে। সপ্তম ঝড়টি ছিল ‘কিয়ার’, যাকে ‘সুপার সাইক্লোনিক স্টর্ম’ আখ্যা দেওয়া হয়। এবারকার অস্টম ঘূর্ণীঝরটির নাম দেয়া হয়েছে বুলবুল ।
এই ঘুর্ণীঝড়ের গতি সুন্দরবনের দিকে, তাই আমার মতে এর নাম হওয়া উচিত ছিল ব্যর্ঘশার্দুল যদিও নাম পরিবর্তনের কোন সুযোগ এখন নেই । তবে বাঘের মতই গর্জন করে ধেয়ে চলছে সুন্দরবনের দিকে । আল্লাহ জীব জগতের সকল সবলা অবলা প্রাণী কুলকে রক্ষা করুন এর প্রাণঘাতি আঘাত হতে ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আসলেই সজ্জন ব্যাক্তি।
আপনার লেখা পড়লেই বুঝা যায়।
ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১
ইসিয়াক বলেছেন: ভারতে যান নাই ?