নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোলকাতা ভ্রমন- ১

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৫



হঠাত কোলকাতা কেন গেলাম?
বলতে গেলে এমনি এমনি গিয়েছি, আবার বলা যায় অনেক কারনে গিয়েছি। আসলে আমাদের যাওয়ার কথা ছিল থাইল্যান্ড। সুরভি আর আমি যাবো। দু'জনে মিলে খুব ঘুরে বেড়াবো। খুব দ্রুত সুরভির পাসপোর্ট করালাম। পাসপোর্ট করতে গিয়ে আরেক দিকদারির মধ্যে পড়লাম। পাসপোর্ট অফিস সেই পোস্তগোলা ব্রিজ পার হয়ে অনেকখানি দূরে। অথচ লেখা আছে যাত্রাবাড়ি জোনাল অফিস। পুলিশ ভেরিফিকেশনে এক হাজার টাকা দিলাম। পাঁচ শ' টাকা দিলেও হতো। লোকটাকে দেখে বেশ মায়া হলো। যদিও আমার কাগজ পত্রে কোনো প্রকার ঝামেলা নেই। যাই হোক, ইচ্ছা ছিল থাইল্যান্ড যাবো। তখন আব্বা বলল, কোলকাতা যা। আমি বললাম, কেন? আব্বা বলল ওখানে শিয়ালদহ'র কাছে বৈঠকখানা রোডে তোর দাদার বাড়িটা দেখে আয়। আমার শরীরের অবস্থা ভালো না। শরীরটা ভালো থাকলে আমি তোদের সাথে যেতাম। আব্বার কথা মতো কোলকাতায়'ই গেলাম। ট্রেনের টিকিট কাটলাম। যেদিন রওনা দিব সেদিন ঘূর্নি ঝড় বুলবুল হানা দিল। টিকিট আগেই কাটা ছিল। তা না হলে যেতাম না। কোলকাতা আমার দাদার বাড়িটি এখন আমাদের হাতে নেই। ওরাই নিয়ে নিয়েছে। সেটা নিয়ে আমাদের কোনো আফসোস নেই।



ঢাকা কমলাপুর থেকে ট্রেন।
উদ্দেশ্য বেনাপোল। ট্রেন ছাড়ার কথা রাত ১২ টা ৪০ মিনিটে। অথচ সেই ট্রেন ছাড়লো রাত আড়াই টায়। আমার বাসার কাছেই কমলাপুর। হেঁটে গেলে বিশ মিনিট সময় লাগে। আমাদের দিয়ে আসতে জোর করে সাথে গেল আমার ছোট দুই ভাই। প্রায় দুই ঘন্টা স্টেশনে বসে থাকলাম। এত বড় স্টেশন অথচ ওয়াশ রুম খুঁজে পেলাম না। একটা ওয়াশরুম খুঁজে পেলাম সেটা আবার তালা মারা। তাহলে এত এত যাত্রী ওয়াশ রুমে যাওয়ার প্রয়োজন হলে, কোথায় যাবে? আমি কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করলাম প্রস্বাব কোথায় করবো? তারা বলল, কোনো চিপাচাপাতে করে দেন। চিপাচাপাতে পিসাব করা আমার পক্ষে সম্ভব না। এই কাজ আমি কোনো কালেও করি নি। অথচ অনেককে দেখেছি কোনো রকম দ্বিধা সংশয় ছাড়ায় রাস্তার মধ্যে প্রস্বাব করে দেয়। যাইয়া হোক, ট্রেনে উঠলাম। সুরভি খুব খুশি। সুরভির খুশি দেখে আমিও খুশি। সুরভির কাছে সব কিছুই ভালো লাগছে। গ্রাম থেকে শহরে কোনো মেয়ে প্রথম এলে যে রকম অবাক চোখে চারপাশ দেখে সুরভি'র সেই অবস্থা। সে কোনো কিছুতেই বিরক্ত হছে না। ট্রেন দুই ঘন্টা লেট, আমি চরম বিরক্ত অথচ সে হাসছে। সুরভি বলল, এই ট্রেনে বহু যাত্রী আছে। তারা তো তোমার মতো ট্রেন লেট করার কারনে বিরক্ত হচ্ছে না। তবে তুমি কেন বিরক্ত হচ্ছো? ট্রেনে ওঠার আগে দুইভাই ট্রেনে খাওয়ার জন্য কিছু খাবার কিনে দিয়েছি। সেই খাবার কোথাও হারিয়ে ফেলেছি।



বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন।
নতুন ট্রেন। বেশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন। ট্রেন চলছে তুফানের মতোণ। মুহুর্তের মধ্যে ট্রেন বনানী পার হয়ে এয়ারপোর্ট চলে এলো। সুরভি ট্রেনের ক্যান্টিন থেকে সাসলিক আর কফি খেলো। ট্রেনের খাবার একেবারে ফালতু হয়। সামান্য চা-টা এরা ভালো বানায় না। অথচ দাম তিন গুন রাখে। বাইরে গেলে আমি বদলে যাই। সুরভি যা খেতে চায় মানা করি না। পানির মতোন টাকা খরচ করি। বড় বড় জংশনে ট্রেন থামে পাঁচ দশ মিনিটের জন্য। সুরভি আর আমি জটপট নামি। চা-টা খাই। আবার দৌড়ে উঠি। বাইরের খাবার যা দেখে সুরভি তা খাবেই। আমিও মানা করি না। ট্রেন যখন বেনাপোলের কাছাকাছি তখন আমাদের সামনে সিটে বসা দশজন ভারতীয় লোকজনের সাথে বেশ আড্ডা হলো। তারা আমাদের দেশে চিল্লায় এসেছেন। চার মাস মাগুরায় ছিলেন। এখন নিজ দেশে ফিরে যাচ্ছেন। দশজন হাজী হিন্দি ভাষায় আমাকে বললেন, আল্লাহর রাস্তায় নেমে যাও বন্ধু। দেশে দেশে ঘুরে আল্লাহর কথা বলুন, নবীর কথা বলুন। আমি বলাম, বউ বাচ্চা রেখে আমি পথে পথে ঘুরবো? এক জায়গায় বসে আল্লাহকে ডাকলে হবে না? তখন মজিদ নামের একজন বললেন, তোমার বউ এর চেয়ে আমার বউ বেশি সুন্দর। আমি তাকে রেখে এসেছি। আমার ছোট বাচ্চাটাকে রেখে এসেছি। বছরে আট মাস পরিবারকে সময় দাও, কর্ম করো। চার মাস আল্লাহর রাস্তায় থাকো। চিল্লায় আসা ভারতের ইউপি'র লোকজন পরম মমতায় আমার হাতে বেশ কয়েকবার চুমু খেলো। সকাল দশ'টায় আমাদের ট্রেন বেনাপোল থামলো। বেনাপোল নেমে আমি আর সুরভি এক রেস্ট্রুরেন্টে ইলিশ মাছ দিয়ে গরম ভাত খেয়ে নিলাম।



বাংলাদেশ পার হয়ে ভারতে পা রাখলাম।
বেনাপোলে অসংখ্য দালাল। তারা নানান রকম কথা বলছে। আমি তাদের কোনো কথা কানে নিই নি। কোনো ঝামেলা ছাড়াই বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন পার হলাম। কোনো ভিড় ছিল না। সব মিলিয়ে দুই মিনিট লাগলো। পাসপোর্টে একটা সিল দিয়ে দিল। ভারতীয় ইমিগ্রেশনেও কোনো ঝামেলা হলো না। তবে তাদের ১০০ টাকা দিতে হলো। একলোক বিশাল এক প্লাস্টিকের ঝুড়ি নিয়ে বসে আছেন। সেটা ভর্তি টাকা। ভারতে পা রাখা মাত্র নানান ধরনের দালাল ঘিরে ধরলো। কেউ বলছে তাদের ভালো বাস আছে, কোলকাতা নামিয়ে দিবে অল্প টাকায়। কেউ বলছে টাকা ভাঙ্গিয়ে নিন বেশি রেট দিব। কেউ ভিজিটিং কার্ড দিয়ে বলছে তাদের কোলকাতার হোটেলে উঠতে। আমি দালালদের সাথে কোনো কথা না বলে, দেশ ট্রাভেলস এর বাসের কাউন্টারে গিয়ে কোলকাতা নিউ মার্কেট যাবার দু'টিকিট কেটে নিলাম। তারা জনপ্রতি টিকিট বিক্রি করছে ২৮০ টাকা করে। অথচ আমার কাছ থেকে নিলো ২০০ টাকা। তবে বাসটি অনেক দেরীতে ছেড়েছে। দেরীতে ছাড়াতে আমাদের জন্য ভালো হয়েছে। এই ফাঁকে আমি বনগাঁ রেলস্টেশন ঘুরে এসেছি। মানি এক্সচেঞ্জ এর দোকানে গিয়ে আমাদের দেশের এক হাজার টাকা দিলাম। তারা আমাকে ৮৩০ ভারতীয় রুপী দিলো। আমার কাছে অবশ্য আগে থেকেই কিছু ভারতীয় টাকা ছিল। সেখানে আমরা চা-টা খেলাম। জুস কিনলাম, চিপস, পানির বোতল কিনলাম।



বাস খুব ধীরে চলছে।
যাত্রী না থাকার কারনে বাস অনেক দেরীতে ছাড়লো। ছোট রাস্তা। বাস চলছে তো চলছেই। বনগাঁ ঘেষে, উত্তর ২৪ পরগনার পথ ধরে। এর মধ্যে আমাদের সামুর ব্লগার পদাতিক চৌধুরী দাদার সাথে আমার যোগাযোগ হয়েছে। উনি অসংখ্য বার ফোণ দিয়েছেন। খুব খোজ খবর নিয়েছেন, প্রতিনিয়ত খোজ খবর নিয়েছেন। উনার আন্তরিকতায় আমি মুগ্ধ। সুরভি আরো বেশি মুগ্ধ! সুরভি বলল, উনি এত ভালো মানুষ কেন! (পদাতিক দাদার কথা আলাদা পোষ্ট দিয়ে বিস্তারিত বলব।) যাই হোক, ট্রেনে করে বেনাপোল আসার সময় যেই ভারতীয় হুজুরদের সাথে আমার গল্প হয়েছিল। তারাও এই বাসে উঠলো। সুরভি আমাকে সাবধান করে দিলো, যেন হুজুরদের বক বক না করি। উত্তর ২৪ পরগনার রাস্তা আর শেষ হয় না। রাস্তার দুই পাশে গ্রাম আর রাস্তাঘাট দেখে দেখে চোখ ক্লান্ত। এর মধ্যে বাসের সুপারভাইজার সাহেব যাত্রীদের কাছে ইন্ডিয়ান সিম বিক্রি করছেন। চার শ' বা তিন শ' টাকা করে- সঠিক মনে নেই। সেই সিম নিলে অনেক সুবিধা। কি কি সুবিধা তা তিনি দুই হাত নেড়ে চোখ বড় বড় করে বলছেন। বেশ কয়েকজন যাত্রী সিম কিনে নিলো। বাসে আমাদের একটা করে পানির বোতল দিলো। একটা রেস্টুরেন্টে বাস থামলো। সেখানে কিছু খাওয়া দাওয়া করলাম। মাটির ভাড়ে চা খেলাম। রাত আট টায় কোলকাতায় বাস থামলো।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩০

ইসিয়াক বলেছেন: মজা করে পড়বো ..।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: !

২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

ইসিয়াক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। আপনার লেখার হাত আরো পাকাপোক্ত হয়েছে।
পোষ্টটা আমার কাজে লাগবে । প্রিয়তে নিলাম ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া জনাব।

৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৪

রূপম রিজওয়ান বলেছেন: ভালো লাগলো।
"স্বচ্ছ-ভারত" কর্মসূচী আহামরি সফলতার মুখ দেখেনি।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: স্বচ্ছতা কোথাও নেই।

৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৩

মা.হাসান বলেছেন: রাত বারোটা থেকে রাত আট টা, মাত্র কুড়ি ঘন্টায় ঢাকা থেকে কোলকাতা!! ভাবা যায়!
সুরভী আপাকে খুব খুশি দেখাচ্ছে। ইশ্বরদি আর চুয়াডাঙায় পৌছাতে কি সকাল হয়ে গেল?
রাস্তায় খাবার খেলে যদি ডায়রিয়া হয় তখন?
কমলাপুর রেল স্টেশনের পাশেই অনেক বাস কাউন্টার, ওখানে হিসু পিসুর ব্যবস্থা থাকার কথা ।
দাদার বাড়িটি আপনাদের হাতে নেই, ওরাই নিয়ে নিয়েছে। ওরা কারা?
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: কেউ কথা রাখে না। সবাই সময় বলে কিন্তু সময় মতো চলে না।
সুরভি আসলেই খুব খুশি। সে সব কিছুতেই আনন্দ পায়।
রাস্তায় খাবার এই জন্যই আমি খাই নি।
বাস কাউন্টার রেলস্টেশনের বাইরে। যেতে আসতে দশ মিনিটের উপরে সময় লাগবে।
আমার দাদা ওখানে ব্যবসা করতেন। তখন বাড়িটি কিনে ছিলেন। ঐ বাড়ি পরে ওদেশের সরকার দখল করে নেয়। যদিও আমার চাচারা বাড়িটি দখলের চেষ্টা চালিয়েছেন। প্রচুর টাকা খরচও করেছেন। কোনো লাভ হয়নি।

পরের পর্ব হয়তো আজই দিব।

৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সুরভী ভাবীকে বেশ মানিয়েছে আপনার সাথেসুরভী ভাবীকে বেশ মানিয়েছে আপনার সাথে

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: হে হে

৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২১

ওমেরা বলেছেন: অামি অনেক আগে একবার গিয়েছিলাম কলকাতা হয়ে দিল্লী, কলকাতা কয়েক ঘন্টা ছিলাম তবে দিল্লীতে ছিলাম দুই সপ্তাহ। অবশ্য সেসব আমার খুব মনে নেই ছোট ছিলাম তো। সুরুভী ভাবীর আনন্দ দেখে আমার খুব ভালো লাগল। তবে রাস্তার খাবার বেশী খাওয়া ঠিক না।

লিখা ভালো হয়েছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া ওমেরা।
আমি প্রথম কোলকাতা যা আমার বাবার কোলে করে।

৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৪

সোহানী বলেছেন: বুঝলাম এরপর পদাতিক ভাইয়ের সাথে যোগাযোগটা ঠিকভাবে মেইনটেইন করতে হবে....হাহাহাহাহা :P :P

তালামারা বাথরুম দিয়ে হাজার হাজার যাত্রী সামাল দেয়...বলেন কি????? যা একটু আধটু টেনে যাবার ইচ্ছে ছিল তা এখন পালিয়েছে...।

ছবিগুলো খুব প্রানবন্ত। সুরভী ভাবীকে আরো প্রানবন্ত লাগছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: একটা ওয়াশরুম থাকবে না?? এটা কোনো কথা??
তালা মেরে রাখবে কেন?? তাহলে মানুষ কোথায় যাবে??

৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি কিন্তু এসে গেছি। তবে আমাকে নিয়ে আলাদা পোস্ট???? সাসপেন্সে রইলাম ঠিকই, তবে ব্লগের নীতিমালার পরিপন্থী হাহাহাহাহা

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগের নিয়মের বাইরে আমি কিছু করবো না।
ছোট্র বেলা থেকেই নিয়মের মধ্যে থাকতেই পছন্দ করি।

৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার বর্ণনা!!
আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ নূর ভাই।

১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫০

বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর।।।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩৩

রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: আপনারা তো দেখছি এক রূপবান-রূপবতী যুগল। সুখে থাকুন এ ভাবেই।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: দোয়া করবেন।

১২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৪৫

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমি গত দুই বৎসর যাবৎ প্রতি ৪/৫ মাস অন্তর কলকাতায় যাই (বুঝতেই পারছেন যে চিকিৎসার জন্য)। ওখানে আমি মার্কুইস স্ট্রিটের প্রেসিডেন্টশিয়াল হোটেলে উঠি। প্রত্যেকবার সাথে আমার ছোটভাই (পিঠোপিঠি) থাকে সহা্যতা করার নামে ঝগড়াঝাটি করার জন্যে। আপনার পোস্ট টি আমি খুব আগ্রহভরে পড়ছি এ কারনে। ভাল কথা, আমি এবার গত ৩রা নভেম্বর কলকাতা থেকে ফিরলাম। সুতরং, বুঝতেই পারছেন একদম টাটকা সৃতি। B-)

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: ওদের চিকিৎসার মান বেশ ভালো।

১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:১৯

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: কলকাতায় যাওয়ার কত ইচ্ছে! তবুও আজও যেতে পারিনি!
কবে যেতে পারবো তাও জানি না।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: চলে যান। এখন ডাল ভাত হয়ে গেছে।

১৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪

ইসিয়াক বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: আমার প্রকাশনী থাকলে আপনার এই লেখা গুলো বই আকারে প্রকাশ করতাম।

অবশ্য আমার ইচ্ছা আছে একটা প্রকাশনী দেবার। দোয়া করবেন।



ভাই একটু দয়া কইরেন ..আমার নামটা একটু মনে রাইখেন .......আমার গাজাখুরী লেখা কেউ ছাপতে রাজী হয় না ...।যদি একটু দয়া করেন .......।পিলিজজজজ
ভাই দোয়া করতাছি কইলাম।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আচ্ছা, দেখি কি করা যায়!

১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫২

ইসিয়াক বলেছেন: আরে মজা করলাম ।তারপর কি খবর ?

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো আছি। বেঁচে আছি।

১৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৯

ইসিয়াক বলেছেন: বন্ধু তোমার চোখের মাঝে চিন্তা খেলা করে,
বন্ধু তোমার কপাল জুড়ে চিন্তা লোকের ছায়া
বন্ধু তোমার নাকের ভাজে চিন্তা নামের কায়া
বন্ধু আমার মন ভালো নেই ,
তোমার কি মন ভালো ?
বন্ধু তুমি একটি হেসো,একটু কথা বলো।
বন্ধু আমার বন্ধু তুমি, বন্ধু মোরা ক'জন
তবুও বন্ধু মন হলো না আপন।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: হ বুঝছি বুঝছি !!

১৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন:
কলকাতা ভ্রমণ উপভোগ করুন ।

পরি নেই কেন আপনাদের দুজনের সাথে ?

নিরাপদ ভ্রমণের জন্য প্রার্থনা এবং আমাদের মজাদার হালনাগাদ ভ্রমণ গল্প সরবরাহ করুন ।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: পরী একমাস অস্ট্রেলিয়া ঘুরে এসেছে। তাই ওকে কোলকাতা নেই নি। হে হে

১৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

গোধুলী বেলা বলেছেন: কয়টা দিন আপনার কথা খুব মনে পরতো। যাই হোক দুই জন মিলে দারুন একটা ভ্রমণ সম্পন্ন করলেন আরো ভ্রমণ কাহিনি চাই।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: এক পর্ব পোষ্ট দিয়েছি। আজ আরেকটা দিব।

১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঢাকা টু কলিকাতা অনেকবার ভ্রমন করেছি, তবে বেশীর ভাগই ছিল বিমানে । ট্রেনে বাসেও সপরিবাসে যতায়াত করেছি । তবে বেনাপুল সীমান্ত চেকপোষ্ট এতটা মসৃন ছিলনা যতটা আপনি পেয়েছেন । ঢাকা কমলাপুরের শৌচাগারের দুরাবস্থার কথা শুনে
কষ্ট পেলাম । যাহোক ট্রেন জার্নি নির্বিগ্ন হয়েছে শুনে ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: তবে কোলকাতা আমাদের থেকে অনেক উন্নত।
বিশেষ করে ওদের নতুন কোলকাতা দারুন।

২০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৮

ফাহমিদা বারী বলেছেন: বাহঃ! চমৎকার লাগলো পড়তে। আমিও ভারতে বেড়াতে যেতে চাই। বিশেষ করে কলকাতা। বিস্তারিত গাইডেন্স পেলে ভালো হয়।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: কোনো সমস্যা নেই। আমাদের পদাতিক দাদা আছেন।

২১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দারুণ লাগলো প্রথম পর্ব, আমি অনিয়মিত তাই আগে পড়া হয়নি আমারও খুব কলকাতা বেড়াতে যেতে ইচ্ছে করছে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: চলে যান।
কয়েকদিন বেড়িয়ে আসুন।

২২| ০৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:২১

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আগে পড়েছি, এখন আবার পড়লাম, নতুন কোন ভ্রমণ কাহিনী ব্লগে আসছে না, আসার কথাও না, পৃথিবী থমকে আছে। এই থমকে যাওয়া সময়ে অন্য কোন লেখা পড়তে ভাল লাগে না, মন্তব্য করলেই ক্যাচাল শুরু হবে তাই সিধান্ত নিয়েছি পুরানো ভ্রমন কাহিনীগুলো পড়ব, আপনার এই লেখাটি দিয়ে শুরু করলাম।

আপনি কি জেনারেল থেকে মুক্ত হয়েছেন?

০৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
না এখনও জেনারেল আছি।

২৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৬

আফরোজ ন্যান্সি বলেছেন: সুন্দর লেখা। পরবর্তী লেখার জন্য অপেক্ষা থাকলো

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.