নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
শান্তিনিকেতন থেকে কোলকাতা ফিরলাম ট্রেনে করে।
ভয়াবহ সেই ট্রেন। পা রাখার জায়গা নাই। ট্রেনের নাম কাঞ্চন। আসাম থেকে এসেছে যাত্রী বোঝাই করে। কোনো রকমে ট্রেনে উঠলাম। যাওয়ার সময় বেশ আরামেই গিয়েছিলাম। যাই হোক, ট্রেন চলছে খুব স্প্রীডে। ট্রেন থামবে শিয়ালদহ স্টেশনে। বিশাল স্টেশন। পুরো ট্রেন ভর্তি মানুষ আর মানুষ। বহু লোক সিট পায়নি তারা নিচেই পা ছড়িয়ে বসে পড়েছে। সুরভি বেশ মজা পাচ্ছে। আমি প্রচন্ড বিরক্ত। পা রাখার জায়গা নাই এর মধ্যে প্রচুর হকার আসছে-যাচ্ছে। কেউ কফি, কেউ চিপস, কেউ বাদাম ইত্যাদি বিক্রি করছে। প্রচুর বেচা কেনা হচ্ছে। আমাদেরর ভাগ্য ভালো আমরা বর্ধমান গিয়ে বসার জায়গা পেলাম। বহু লোক বর্ধ্মান নেমে গেল। ট্রেনে মোবাইল চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। আমি মোবাইল চার্জ দিয়ে নিলাম।
সন্ধ্যায় শিয়ালদহ স্টেশনে নামলাম। স্টেশনে হাজার হাজার মানুষ। হাঁটছি তো হাটছি'ই প্লাটফর্ম আর শেষ হয় না। শিয়ালদহ স্টেশন থেকে বের হলাম কিন্তু কেউ টিকিট দেখতে চাইলো না। তার মানে টিকিট না কাটলেও চলতো। শিয়ালদহ স্টেশনের কাছেই বিশাল এক 'বিগ বাজার'। এই বিগ বাজারে সব রকমের জিনিস পাওয়া যায়। সুরভি সেখানে গেলো কিছু কেনাকাটা করলো। বিগ বাজারের সামনে থেকেই বাসে উঠলাম। দুই জনের ষোল টাকা ভাড়া দিলাম, ধর্মতলা নামিয়ে দিলো। আমরা নিউ মার্কেটের ভেতর দিয়ে আমাদের হোটেলে চলে এলাম। হোটেলে আসার আগে রাতের খাবার খেয়ে নিলাম।
বোলপুর থেকে শিয়ালদহ আসার পথে অজয় নদী পড়ে। আমাদের একজন ব্লগার এই অজয় নদী নিয়েই অনেক কবিতা লিখেছেন।
আর একদিন আমরা কোলকাতায় আছি।
অথচ কিছুই দেখা হয়নি। তাই পরের দিন সকালে একটা ট্যাক্সি ভাড়া নিয়ে নিলাম ষোল শ' টাকা দিয়ে। ট্যাক্সি ড্রাইভার আমাদের সারাদিন নানান জায়গা ঘুরে দেখাবেন। ড্রাইভার সাহেব লোক ভালো। খুব আন্তরিকতার সাথে কথা বলেন। প্রথমে আমাদের নিয়ে গেলেন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে। মহারানি ভিক্টোরিয়ার একটি স্মৃতিসৌধ। দারুন সুন্দর জায়গা। খুব সুন্দর সাজানো গুছানো। বাগানে ঘুরে বেড়ালে বিশ টাকা টিকিট। আর দালানের ভিতরে প্রবেশ করলে ত্রিশ টাকা। অবশ্য বাংলাদেশের লোকদের জন্য একশ' টাকা টিকিট। বাগানে বেশ কিছু ছেলে মেয়ে প্রেম করছে। তারা বেশ জড়াজড়ি করে বসা। আমি সুরভিকে বললাম, আমরা কি এইভাবে প্রেমট্রেম করেছি? সুরভি বলল না। আমি বললাম, দেখেছো আমি কত ভদ্র।
যাই হোক, এর মধ্যে আমাদের ড্রাইভার বেশ কয়েকবার ফোণ দিলো। কোনো অসুবিধা হয়েছে কিনা জানার জন্য। এরপর ড্রাইভার আমাদের নিয়ে গেল কলেজ স্ট্রীট। সেখানে প্রচুর বইয়ের দোকান। রাস্তার ওপারেই প্রেসিডেন্সী কলেজ। কলেজ স্ট্রীট এলাকাটি আমাদের বাংলাবাজার বা নীলক্ষেত এলাকার মতোন। তবে ওদের থেকে আমাদের বাংলা বাজার বা নীলক্ষেতে বইয়ের দোকানের সংখ্যা বেশিই হবে। এখানেই বিখ্যাত কফি হাউজ। সেখানে গেলাম। কোনো টেবিল খালি নেই। প্রচুর লোক। সব বয়সী লোকই আছে। আমরা চা-কফি, স্যান্ডউইচ খেলাম। সুরভি একটা কোল্ড কফিও খেলো। সব কিছুর দাম সস্তাই বলা চলে। মেয়েরা ছেলেদের সাথে পাল্লা দিয়ে সিগারেট খাচ্ছে। কোনো রকম সংকোচ বা দ্বিধা দেখলাম না তাদের মধ্যে। সুরভির কফি হাউজ খুব ভালো লাগলো।
কোলকাতার মেয়েরা ওড়না ব্যবহার করে না।
সবচেয়ে বড় কথা তাদের দিকে কেউ কুৎসিত ভাবে তাকাচ্ছে না। আমাদের দেশে একটা মেয়ে হেঁটে গেলে ছেলে বুড়ো সবাই কুৎসিত ভাবে তাকায়। কোলকাতায় যে মেয়েরা শাড়ি পড়ছে। পেটের কিছু অংশ বের হয়ে আছে। সেই উন্মুক্ত স্থান নিয়ে তাদের কোনো সংকোচ নেই। বাংলাদেশে কোনো মেয়ে শাড়ি পড়লে পেট যেন দেখা না যায় তার জন্য আপ্রান চেষ্টা চালায়। ওদের সেই ব্যাপারে কোনো মাথা ব্যথা নেই।
কফি হাউজ থেকে গেলাম, রাজার বাড়ি, মার্বেল প্যালেস। বিশাল রাজকীয় বাড়ি। দারুন সব মূর্তি আছে। যা দেখলে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। ভিতরে প্রবেশের কোনো টিকিট লাগে না। কিন্তু বাড়ি রক্ষনাবেক্ষকদের পঞ্চাশ-এক'শ টাকা দিতে হয়। এক শ' টাকা কোনো ঘটনা না। কিন্তু বাড়িটি দেখে আপনি মুগ্ধ হবেন'ই। ১৮৩৫ সালে রাজা রাজেন্দ্র মল্লিক এই প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন। বাড়ির ভিতরে দূর্দান্ত অসংখ্য ভাস্কর্য আছে। এই মার্বেল প্যালেস কিন্তু ব্যক্তিগত সম্পত্তি । রাজা রাজেন্দ্র মল্লিক বাহাদুরের উত্তরাধিকারীরা এখনো এই প্রাসাদে বাস করছেন। তারা নাকি এখনও প্রতিদিন পাঁচ শ' দরিদ্র লোককে ফ্রি খাবার খাওয়ান।
যাই হোক, মার্বেল প্যালেস থেকে একটু সামনে এগুলেই রবীন্দ্রনাথের বাড়ি। জোড়া সাঁকোর অপর নাম রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। তবে এখানে এখন রবীন্দ্রনাথের সেই আমেজ নেই। বড় কৃত্রিম করে ফেলেছে। প্রতিটা ঘরে এসি লাগিয়েছে, দেয়াল গুলোতে নানান রকম রঙ লাগিয়ে আধুনিক করে ফেলেছে। এই বাড়িতেই কবি তার শৈশবকাল কাটান এবং ৭ আগস্ট, ১৯৪১ সালে মারা যান। মোট ৪টি ভবনের ১৮টি গ্যালারি জুড়ে রবীন্দ্রভারতী মিউজিয়াম। জোড়াসাঁকোতে প্রবেশ করতে বিশ টাকা দিয়ে টিকিট কাটতে হয়। এবং ছবি তোলার জন্য আলাদা টিকিট কাটতে হয়।
হাওড়া ব্রিজটা বেশ ভালো লেগেছে।
অদ্ভুত একটা ব্রীজ। আড়াই শ' বছর পার হয়ে গেছে। এখনও কোনো ক্ষতি হয়নি। এটা নির্মান করতে ৭ বছর সময় লেগেছিল। এখনও কি সুন্দর। যাই হোক, জোড়াসাঁকো থেকে গেলাম একটা জায়গায়। জায়গার নামটা এই মুহুর্তে মনে করতে পারছি না। বেশ সাজানো গুছানো। নদীর পার খুব সুন্দর করে বাধাই করা। আমাদের ড্রাইভার বললেন, এখানে অনেক নাটক সিনেমার শূটিং হয়। নদীর উপরে খুব সুন্দর একটা ব্রীজ আছে। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ এখানে বেড়াতে আসে। বেশি আসে অল্প বয়সী ছেলে মেয়েরা। তারা প্রেম করে। এখানে বেশ কিছু ফোটোগ্রাফার আসে। আপনি চাইলে তারা আপনার ছবি তুলে দিবে। ছেলে গুলো ভালো ছবি তোলে। অনেকটা সময় এখানে ছিলাম। বেশ ভালো লেগেছে। এখানকার একটা দোকান থেকে চা নাস্তা খেয়ে নিলাম। এখান থেকে কিছু দূর গেলেই ইডেন গার্ডেন। সেখানে যাই নি। বাংলাদেশের টেস্ট খেলা চলছি। যাই হোক, ফিরতে ফিরতে আমাদের বিকাল প্রায় শেষ হয়ে গেল। আগামীকাল সকাল ১১ টায় আমাদের ঢাকা যাওয়ার বাস ছাড়বে মির্জা গালিব স্ট্রীট থেকে। গত দিন দিনে এত জায়গায় যাই নি। আজ একদিনে যত জায়গায় ঘুরে বেরিয়েছি।
এই জায়গাটার নামই আমি মনে করতে পারছি না। পদাতিক দাদা হয়তো বলতে পারবেন। এখানে থাকা অবস্থায়ও দাদা আমাকে ফোন করেছিলেন।
(কোলকাতা ভ্রমন এখানেই শেষ করে দিলাম। লিখলে আরো লেখা যায়।)
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: সুন্দর ভ্রমণের গল্পের জন্য ধন্যবাদ এবং নিরাপদে ঘরে ফিরে আসার জন্য প্রার্থনা ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভালোই ঘুরেছেন। আনন্দটাই আসল, সেটা হলেই হলো; যেভাবেই হোক।
ব্রীজটা দেখতে ইস্তান্বুলের বসফোরাস প্রণালীর ব্রীজগুলোর মতো অনেকটা। দাদারা নকল করেছে নাকি!!
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা----
ভালো কিছু নকল করা দোষের নয়।
৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
সানি জামান বলেছেন: কোলকাতা ভ্রমণের বর্ননা ভালো লেগেছে। আপনাদের ফেলে আসা বাড়িতে গেলেন না?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: না সেখানে আর যাওয়া হয় নাই।
দূর আছে। সেই শিয়ালদহ, বইঠকখানা রোডে।
৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
নজসু বলেছেন:
কেমন আছেন প্রিয় নুর ভাই?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী। ভালো আছি।
৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০
ঢাবিয়ান বলেছেন: চমৎকার হানিমুন করলেন
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: সে বয়স কি আর আছে?
৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মা.হাসান বলেছেন: কোলকাতার মেয়েরা যে ভাবে শাড়ি পরেছে পেট বের হয়ে আছে, কেউ তাকাচ্ছে না।
কেউ একজন নিশ্চয়ই তাকিয়েছিলো, না হলে পেট বের হবার কথা টের পেল কেমন করে?
আপনি ভদ্র ছেলে বলে অমন করে প্রেম করেন নি, বেশি দুঃখ রয়ে গেছে মনে? এখন বিয়ের পরেই না হয় অমন করে প্রেম করে নেন
যতটুকে বুঝছি শেষেরটা ২য় হুগলি ব্রিজ, বিদ্যাসাগর সেতু নামেই বেশি পরিচিত। সন্ধ্যার আগে আগে যখন সূর্য রঙ ছড়ায়, এবং ব্রিজের বাতি গুলো জ্বলে ওঠে তখন খুব সুন্দর লাগে। কেউ কেউ অবশ্য সেতু না দেখে অল্প বয়সি ছেলে মেয়েদের প্রেম করাটাই বেশি মনোযোগ দিয়ে দ্যাখে
বাবা যে কারণে কোলকাতা যেতে বললেন তার কি হলো?
ঢাবিয়ানের মতো বলি চমৎকার হানিমুন হয়েছে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: না, যাওয়া হয় নাই।
৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪১
পৌষ বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা। ধন্যবাদ আপনাকে
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৪
ইসিয়াক বলেছেন: অজয় নদী নিয়ে কবিতা লিখতেন কবি/ব্লগার লক্ষণ ভাণ্ডারি । তিনি এখন শব্দনীড় ব্লগে নিয়মিত লেখেন ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস। ইয়েস।
হায় হায় উনাকে আসতে বলুন।
১১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৫
হাবিব বলেছেন: দারুন, আপনার সাথে ভ্রমন উপভোগ করলো......
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
১২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
চমৎকার অভিজ্ঞতা হলো আপনার।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: এই অভিজ্ঞতার দাম নাইরে ভাই।
১৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার কোলকাতা ভ্রমন কাহিনীর তিনটি পর্বই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দেখতে দেখতে ভাইয়ের কলকাতা ভ্রমণ 3 নাম্বার পর্ব চলে এলো। সঙ্গে সঙ্গে শেষ হলো কলকাতা ভ্রমণ পর্বো। ধন্যবাদ ও অভিনন্দন ভাইকে।
প্রথমেই বলার যে ট্রেনটির নাম কাঞ্চনকন্যা। এখানে দূরপাল্লার ট্রেনের 4 মাস আগে স্লিপার ক্লাস/ এসিতে টিকিট বুক করার ব্যবস্থা থাকে। ভ্রমণপিপাসুরা এই সময়ে নিজেদের টিকিট বুক করে রাখেন। খুব দরকার পড়লে তৎকালে টিকিট কাটা যায় যেখানেও রিজার্ভেশনের সুবিধা মেলে। একদম কারেন্ট টিকিটে নর্মাল বগিতে উঠতে হয় যেখানে যন্ত্রণাদায়ক ভিড় থাকে।
আর চেকার নেই বলে টিকিট না কাটার বিষয়টি এভাবে লেখাটা ভুল বার্তা যেতে পারে। চেকার অবশ্যই থাকে। ওরা দূর থেকে হাজার ব্যস্ততার মধ্যেও বিভিন্ন যাত্রীর চোখ মুখ দেখে ঠিক বিনা টিকিটের যাত্রীদের ধরে ফেলে। স্পট ফাইন দিতে না পারলে, শিয়ালদহ কোর্টে চালান অবশ্যম্ভাবী।সেক্ষেত্রে তিন দিনের আগে ছাড়া পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না। এবার যাত্রীরা ঠিক করবেন ওনারা টিকিট কাটবেন না চেকারের কাছে ধরা খাবেন।
কলকাতা ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে মার্বেল প্যালেস অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা। অপেক্ষাকৃত কম প্রচার পাওয়া স্থান প্রত্যেক ভ্রমণপিপাসুর দেখা দরকার।এখানে এমন অনেক ভাস্কর্য বা ছবি আছে যেগুলো গোটা বিশ্বে একটিমাত্র বা দুটি। পারিবারিক বনেদিয়ানায় স্থানটি এখনো সরকার অধিগ্রহণ করতে পারিনি।
একেবারে শেষ ছবিটি মা.হাসান ভাই ঠিকই বলেছেন দ্বিতীয় হুগলি সেতু যেটা আবার বিদ্যাসাগর সেতু নামেও পরিচিত।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি মনে মনে ভেবে রেখেছিলাম লেখায় ভুলভাল থাকলে পদাতিক দাদা শুধরে দিবেন।
আগামী পোষ্ট টা আপনাকে নিয়ে। সেখানে ভুল লিখে থাকলে দয়া করে শুধরে দিবেন। প্লীজ।
১৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৯
রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: সুন্দর বর্ননা.... আপনার কোলকাতা ভ্রমণের সাথে সাথে আমরাও ভ্রুমণ করে ফেললাম আপনার বর্ণনার মাধ্যমে....
অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া আপনাদের জন্য....
নিরাপদে দেশে ফিরে আসুন এই প্রত্যাশা করি.....
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: দেশে ফিরে এসেছি।
ভালো আছি।
আল্লাহর রহমতে কোথাও কোনো সমস্যা হয় নি।
১৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৭
ল বলেছেন: চমৎকার অভিজ্ঞতা
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: গরীবের অভিজ্ঞতা কোনো কাজে লাগে না।
১৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৮
ল বলেছেন: আপনি গরীব নাকি?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই গরীব।
আমাদের দেশটাই তো গরীব। গরীব দেশের মানুষ তো গরীবই হয়।
১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩২
ইসিয়াক বলেছেন: রাজীব নুর চরম গরীব।
গরীবের রাজা , শাহজাদা শাহেনশাহ ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: আরে ভাই আমি ফান করছি না। আমি আসলেই দরিদ্র একজন মানুষ।
১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৯
ইসিয়াক বলেছেন: মিথ্যেবাদি.......।হাটে হাড়ি ভাইঙ্গা দিমু কইলাম।হুহ
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আহ হা।
বন্ধু কেন শত্রু!
২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪২
ইসিয়াক বলেছেন: মিথ্যেবাদি টুকু বাদ টাইপো টাইপো
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৯
ইসিয়াক বলেছেন: রাজীব ভাই ১৯ ও ২০নম্বর কমেন্ট টা মুছে দিন। প্লিজ ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: না, থাক।
২২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৫
ইমরান আশফাক বলেছেন: প্রচুর মালসামানা কিনেছেন, বর্ডারে কোন সমস্যা হয়নি?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: না। কোনো সমস্যা হয় নি।
২৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:১০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: রাজীব নূর,
এই পর্বেতো ভ্রমণ ব্লগ হিসেবে কলকাতার বেশি ফটো নেই ----হাহাহা ।
ঠিক আছে । কষ্ট করে বেড়াতে গিয়েছেন আপনাদের ফটোতে দোষের কিছু নেই । কিন্তু আপনার মেয়ে কই ? সে নেই কেন এই আনন্দ ভ্রমণে ? আপনাদের একটা ফটো মনে হয় কফি হাউজের তাই না ? ভেতরের আরো বড় একটা ফটো দিলে কফিহাউজের এখনকার গেটআপটা বোঝা যেত । কফি হাউজের ভেতরে কি মান্নাদে, গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার এদের ফটো আছে নাকি ?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: মেয়ে কে নিই নি। তার অনেক লেখাপড়া জমে আছে। সে ও যেতে চায় নি।
জ্বী কফি হাউজের ছবি।
হুম, তাদের ছবি আছে।
২৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩০
ইসিয়াক বলেছেন: একটা কবিতা লিখবো ভাবছি .....।
শিরোনামঃ বন্ধু যখন শত্রু
কেমন হবে ?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: ভয়াবহ হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর হয়েছে