নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আমাদের সামু ব্লগের ব্লগার পদাতিক চৌধুরী।
তার ভালো নাম তাইমূর চৌধুরী। দাদা সময় সুযোগ পেলেই তার পরিবার নিয়ে খুব ঘুরে বেড়ান। তার ছেলের নাম শ্রন্থন (মেঘ)। খুব সুন্দর নাম। শ্রন্থন চমৎকার কবিতা লিখে। দাদার চমৎকার সুখী পরিবার। প্রায় দুই বছর ধরে দাদা সামুতে আছেন। ব্লগে চমৎকার নিরপেক্ষ মন্তব্য করেন। তার মরীচিকা নামের ধাবাহিকটি ব্লগে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। মরীচিকা অলরেডি ৩২ পর্ব লিখে ফেলেছেন। দাদা থাকেন পশ্চিম বঙ্গের বারাসাত এলাকায়। অতি সজ্জন ব্যাক্তি। সামু ব্লগেই তার সাথে আমার পরিচয়। আমি কোলকাতা যাওয়ার আগেই দাদাকে জানিয়ে রেখেছিলাম। ঢাকা থেকে কোলকাতা আসার সময় বাস বারাসাত দিয়েই আসে। আমাদের বেনাপোল থেকে বারাসাতের দূরত্ব ৫৮ কি মি। বনগাঁ রেলস্টেশন বারাসাতের কাছেই। বারাসাত থেকে কোলকাতা আসতে হলে লোকজন সাধারন ট্রেনে করেই আসে। বারাসাতের জনসংখ্যা প্রায় পাঁচ লাখ।
ইন্ডিয়ার বর্ডারে পা রাখা মাত্র দাদার ফোন।
পাঁচ দিনে প্রচুর ম্যাসেজ দিয়েছেন। ফোন দিয়েছেন। নানান রকম দরকারী তথ্য দিয়ে সাহায্য করেছেন। তার ওখানে যাওয়ার জন্য, থাকার জন্য খুব বলেছেন। বারবার বলেছেন। কিভাবে আসবো বিস্তারিত সব বলেছেন। অসংখ্য বার বলেছেন। খুব আন্তরিকতার সাথেই বলেছেন তার কাছে যাওয়ার জন্য। আমার দূর্ভাগ্য দাদার বারাসাতে যেতে পারি নি। তবে মিথ্যা বলব না, আমার ইচ্ছা ছিল যাওয়ার। খুব ইচ্ছা ছিল। এমন কি দাদা যতবার বলেছে আসার জন্য- আমি বলেছি, জ্বী দাদা আসবো। আমি অবশ্যই যেতাম। কিন্তু ব্যাটে বলে লাগে নি। সময়ের অভাবে যাওয়া হয়নি। তবে দাদাকে আমি বুঝিয়ে বলেছি। আশা করি উনি রাগ করেন নি। দাদা সহজ সরল ভালো মানুষ। আমার ধারনা দাদা তার স্কুলে একজন সেরা শিক্ষক। জনপ্রিয় শিক্ষক। ছাত্রছাত্রীরা তাকে অনেক পছন্দ করেন। দাদা আমাকে এবং সুরভিকে অবাক করে দিয়ে বারাসাত থেকে কোলকাতায় চলে এলেন। শুধু মাত্র আমাদের সাথে দেখা করার জন্য। বারাসাত থেকে কোলকাতা দূরত্ব অনেক।
দাদার পরিবার।
দাদা যখন এলেন-
বিকেল প্রায় তখন শেষ। নিউ মার্কেটে বিরাট ভিড়। হাজার হাজার মানুষ চারিদিকে। দাদা ক্লান্ত। কারন দাদা তার স্কুলে ক্লাশ নিয়ে তারপর বারাসাত থেকে ট্রেনে শিয়ালদহ এবং শিয়ালদহ থেকে বাসে নিউ মার্কেট। সুরভি আর আমি নিউ মার্কেটে কেনা কাটা করছিলাম তখন। নিউ মার্কেটে এত এত মানুষের ভিড়ে দাদা এবং আমি দুজন দুজনকে মুহুর্তের মধ্যে চিনে ফেললাম। যেন আমাদের বহুবার দেখা সাক্ষাৎ হয়েছে আগে। দাদা আমাকে দেখেই খুব মিষ্টি একটা হাসি দিলেন। হাসি দেখেই মনটা ভরে গেল। আমি সুরভির সাথে দাদার পরিচয় করিয়ে দিলাম। দাদা বললেন, পরিচয় করিয়ে দেবার দরকার নেই। আপনাদের ব্লগের সবাই চিনে। যাই হোক, আমার চায়ের তৃষ্ণা পেয়েছিল। আমাদের যেখানে দেখা হলো, তার পাশেই একটা চায়ের দোকান ছিল। দাদা তিনটা চায়ের অর্ডার দিলেন। অর্ডার দেওয়ার আগে বললেন, সামনে এক দোকানে ভালো বিরানী হয় সেখানে আমরা বিরানী খেতে যাবো।
আমরা চা খেলাম মাটির ভাড়ে।
খুব ভিড়। ঠিকভাবে দাঁড়ানো যাচ্ছিলো না। দাদা আমাদের এক মার্কেটের ভিতরে নিয়ে গেলেন। সেখান ভিড় বেশ কম। সেখানে দাঁড়ি প্রায় এক ঘন্টা আমাদের তুমুল আড্ডা হলো। দাদা তার পরিবারকে নিয়ে এই মার্কেটেই কেনাকাটা করেন। দাদা হাসি খুশি প্রানবন্ত মানুষ। কোনো অহংকার নেই। দাদার সাথে কথা বলে মনেই হলো না যে আজই তার সাথে প্রথম দেখা। সুরভিও দাদার সাথে অনেক কথা বললেন। তারপর আমরা নানান রকম কথা বলতে বলতে নিউ মার্কেটের অনেক রাস্তা এলোমেলো হাঁটলাম। নিউ মার্কেটে যত খাবার পাওয়া যায় তার সব গুলো খাওয়ার জন্য দাদা আমাদের খুব অনুরোধ করেছেন। কিন্তু খেতে পারি নি। কারন সেদিন দুপুরের খাবার খেয়েছিলাম বিকেলে। তাই পেট ছিল ভরা। ভরা পেটে তো কিছু খাওয়া যায় না। যাই হোক, অনেক দেরী হয়ে যাচ্ছে। দাদার আবার সেই বারাসাত ফিরতে হবে। অনেক দূর। আমি বললাম, দাদা আমাদের বিদায় দেন। অনেক দেরী হয়ে যাচ্ছে আপনার। আপনি অনেক দূর যাবেন। তারপর আমি আর সুরভি দাদাকে হাসি মুখে বিদায় দিলাম। এবং কথা দিলাম, এরপর কোলকাতা এলো অবশ্যই বারাসাত উঠবো। হোটেলে উঠবো না। দাদা চলে যাবার পর সুরভি বলল, তাইমূর দাদা তো খুব ভালো। চমৎকার মানুষ।
আজ লেখা এখানেই শেষ করছি।
যদিও লেখার অনেক কিছু আছে। দাদার সাথে দুই আড়াই ঘন্টা আড্ডা হয়েছে। আমার হাতে কয়েকটা শপিং ব্যাগ ছিল। দাদা হুট করে একটা বড় ব্যাগ কিনে ফেললেন। তারপর বললেন, এটার ভিতরে সব গুলো পেকেট রাখুন। এক ব্যাগে সব পেকেট হয়ে গেল। ব্লগারদের জানিয়ে রাখি। দাদা বারাসাতে বাড়ি করছেন। আগামী এক বছরের মধ্যে তার বাড়ি কমপ্লিট হয়ে যাবে আশা করি। মোবাইল বের করে দাদা তার বাড়ির ডিজাইনও দেখিয়েছেন। চমৎকার নকশা। বাড়িটি সেই রকম হবে। ও আরেকটা কথা ভুলে গেছি দাদার ছেলে মেঘ আমাদের অপেক্ষায় ছিল। আমাদের দাদার বাসায় যাওয়ার কথা ছিল। অথচ মেঘের সাথে দেখা হলো না। সুভ্রা ভাবীর সাথেও দেখা হলো না। ভাগ্য এতটাই খারাপ যে, কোলকাতা থেকে ঢাকা ফেরার পথে আমাদের বাস বারাসাত দিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। দাদা বারাসাতে অর্কিড রেস্টুরেন্টে দাঁড়িয়ে ছিলেন। অথচ আমাদের বাস গেছে অন্য জায়গা দিয়ে। রাস্তার জ্যামের কারনে। দাদা, শুভ্রা ভাবী আর মেঘ ভালো থাকুক। সুস্থ থাকুক এই কামনা করি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮
ইসিয়াক বলেছেন: বন্ধু আপনাকে আর পদাতিকদাকে ভালো দেখাচ্ছে ........।
দুজনকে শুভকামনা।
মেঘের জন্য আর্শীবাদ রইলো ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: দাদা এবং দাদার পরিবার সহ এই পোস্ট প্রিয়তে নিলাম !! ++
মেঘে মেঘে থাকে ভালোবাসা........
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫১
জুন বলেছেন: সহ ব্লগার পদাতিক চৌধুরীরর মন্তব্যগুলো পড়লেই মনে হয় উনি অত্যন্ত ভদ্র একজন লোক সাথে আন্তরিক একজন মানুষ ।
ভবিষ্যতে উনার সাথে দেখা হবার প্রত্যাশা রইলো সেই সাথে এই মন্তব্যের মাধ্যমে তাকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রন ও রইলো রাজীব নুর ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আগামী ব্লগ ডে তো উনি কি আসবেন?
মনে হয় না। বাড়ির কাজে হাত দিয়েছেন। এক বছর সময় তো লাগবেই।
তবে আমরা যখন আছি উনি তো অবশ্যই আসবেন।
৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী সামু ব্লগে আমার প্রিয় একজন মানুষ, উনার সাথে একবার দেখা করার প্রবল ইচ্ছে আছে আমার জানি না সেই সৌভাগ্য হবে কিনা?
রাজীব নুর ভাই আপনিও আমার খুব প্রিয় ব্লগার, আপনিতো খুব কাছেই থাকেন একদিন মতিঝিল আসুন চা খেতে খেতে তুমুল আড্ডা দেওয়া যাবে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: আনুষ্ঠানিভাবে দেখা করতে চাই না।
একদিন হঠাত পথে দেখা হয়ে যাবে।
তখন চা খাবো, গল্প করবো।
৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল আইডিয়া, প্রায়ই ফেসবুক আমাকে জানান দেয় আপনি আশেপাশেই আছেন( বিশেষ করে মগবাজার এলাকায় গেলে) চলতি পথে কোন একদিন দেখা হয়ে যাবে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: সেই অপেক্ষায় আছি।
৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইরে! কি সব উল্টোপাল্টা লেখা। খুবই অস্বস্তিকর ও পীড়াদায়ক লাগছে পড়তে। নিজের যে এত গুণ তা তো জানা ছিল না হাহাহাহা। পোস্টে মাইনাস- -
পাঠকদের জ্ঞাতার্থে জানাই,
প্রথম ছবিটি বারাসাতে নবনির্মিত সিরাজ উদ্যানে এ তোলা।
দ্বিতীয় ছবিটি এবছর গ্রীষ্মবকাশে রাঁচির হুড্রু ফলসের সামনে।
নিজের একটা সুপ্ত বাসনা ছিল ব্লগ ডে-তে উপস্থিত হয়ে সহব্লগারদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার। ব্যক্তিগত কারণে এবছর সম্ভব না হাওয়াই আগামী বছর সপরিবারে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল বা আছে। কিন্তু তার আগে ভাইয়ের এভাবে পরিচয় দানের ফলে ব্লগ ডে-তে সপরিবারে পরিচয় ঘটানোর আর সুযোগ থাকলো না। ধন্যবাদ বা তিরস্কার যাইহোক ভাইয়ের প্রাপ্ত।
আসন্ন ব্লগ ডে-তে উপস্থিত সকলকে আমার পক্ষ থেকে অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল। ভালোবাসা সততা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: যা দেখেছি, বুঝেছি এবং অনুভব করেছি তাই লিখেছি।
মিথ্যা কিছুই লিখি নি।
৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৮
ময়না বঙ্গাল বলেছেন: বরকত হোক
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জুনাপুর মন্তব্যটির আগে লক্ষ্য করিনি। আপুর আমন্ত্রণ সানন্দে গ্রহণ করলাম। তবে এবছর ব্লগ ডে-তে উপস্থিত থাকতে পারছিনা। উপরওয়ালা সহায় হলে আগামী বছর দেখা হবে।আপু কলকাতায় এলে গরীবের ঘরে সামান্য আপ্যায়নের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: শুধু আপুকেই দাওয়াত দিবেন?
১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রায়শ ভিন্নমত থাকলেও পদাতিক চৌধুরী আমার প্রিয় একজন মানুষ।
ভাল লাগলো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা আসলেই ভালো মানুষ।
সবচেয়ে বড় কথা তিনি একজন শিক্ষক।
১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী সামু ব্লগে খুব প্রিয় একজন মানুষ। ব্লগের বাইরেও উনার সাথে আমার ভালোই যোগাযোগ আছে।
কলিকাতায় গেলে আমিও সম্ভব হলে উনার সাথে যোগাযোগ আর দেখা করে আসবো।
২ পরিবারের সবাইকেই অভিনন্দন।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০৩
হাবিব বলেছেন: পদাতিক দা আপনাকে বাড়ি নেইনি.......... নাকি আপনি যাননি? আমি কলকাতা গেলে কিন্তু ওনার বাড়ি যাবোই
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা খুব বলেছেন। যাওয়ার ইচ্ছাও ছিল।
সময়ের অভাবে যেতে পারি নি।
তাই দাদা'ই আমার সাথে দেখা করতে কোলকাতা এসেছেন বারাসাত থেকে।
১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রিয় ব্লগার পদাতিক'দা ও তার পরিবারকে
দেখে প্রীত হলাম। সবার জন্য শুভেচ্ছা ও
শুভকামন। আপনাকে ধন্যবাদ রাজীব নূর
দাদাকে দেখার সুযোগ করে দেবার জন্য।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে
১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আসলে বলতে চেয়েছি আপনাদের সকলকে।এক জুনাপু মানে উনি একা নন।আপু এখানে সকল ব্লগবন্ধুর প্রতীক।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
শুকরিয়া।
১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮
সাহিনুর বলেছেন: দাদা কলকাতাতে এলেন, এবার যদি আসেন আশা করি জানাবেন আর শান্তিনিকেতন এ আসবেন । আপনার সাথে দেখা হলে ভালো লাগবে ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: ইনশাল্লাহ। আসবো। দেখা হবে।
১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: বিড়াট এক ধাক্কা খেলাম প্রথমেই। পদাতিক চৌধুরিকে একজন বয়স্ক মানুষ ভেবেছিলাম। দাদা যে আপনার মতই ইয়ং তা একেবারেই ভাবনার বাইরে ছিল। যাই হোক পদাতিকদা যে একজন সজ্জন, অমায়িক ও অতিথিপ্রায়ন মানুষ তা আগেই ধারনা করেছিলাম।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: হুম, আমার মতোই বয়স হবে।
১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পদাতিক'দা ও রাজীব ভাই, দুজনকে এক ফ্রেমে দেখে ভালো লাগছে।
দাদার মন্তব্যগুলো পড়লেও দাদার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। শুভকামনা সবার জন্য।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬
আরোগ্য বলেছেন: যেহেতু এটা আমার পারিবারিক পোস্ট তাই নিঃসন্দেহে প্রিয়তে গেল।
তবে রাজীব ভাই আপনার অবশ্যই ভাইটির বাসায় যাওয়া উচিত ছিল। না না একদম ঠিক হয় নি। আমি তো ওখানে গেলে ভাইটির বাসায় উঠবো আর ভাবীর হাতের মজার বিরিয়ানি খাবো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: যাওয়ার খুবই ইচ্ছা ছিল। সময়ের অভাবে যেতে পারি নি।
অবশ্যই দাদা যে সেই বারাসাত থেকে আমার সাথে দেখা করতে এসেছেন তার জন্য দাদার প্রতি আমি অনেক খুশি।
১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৫
করুণাধারা বলেছেন: ভালো লাগলো পদাতিক চৌধুরি সাথে আপনার সাক্ষাতের বিবরণ শুনে। পদাতিক চৌধুরীর পরিবারের ছবি দেখে ভালো লাগলো, সবার জন্য শুভকামনা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
২০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: পদাতিকদাকে দেখার সৌভাগ্য হলো।
সেজন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
২১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯
আরাফআহনাফ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরীর আন্তরিক ও অমায়িক একজন মানুষ।
ছবিতে পরিবার-পরিজনসহ তাকে দেখে ভালো লাগলো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৮
ল বলেছেন: পদাতিক স্যারকে জানা হলো
ধন্যবাদআপ্নারে ...
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
২৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
মা.হাসান বলেছেন: ইনিই পদাতিক চৌধুরী? এই চেহারা? এটা নিয়েই এত প্রেম করে বেড়াচ্ছেন? আমার নিজের চেহারা নিয়ে আর কোনো আফসোস নাই।
আপনি কি আই ডি কার্ড চেক করে দেখেছিলেন? নিশ্চিত এটাই পদাতিক চৌধুরী?
শেফালী ম্যাডামের আরেক নাম শুভ্রা এটা জানতাম না।
আপনার বর্ননার সাথে বাস্তবের কিছু ফারাক আছে , কাজেই হয় আপনি গুল মারছেন, অথবা নকল পদাতিক চৌধুরীর সাথে আলাপ করেছেন সন্দেহ করি।
ফারাক গুলো বলিঃ
১) চেহারা-- শেফালী ম্যাডামের মতো সুন্দরী মহিলা(শেফালী ম্যাডামের চেহারার বর্ননা মরীচিকাতে আছে) এই চেহারার কারো সাথে প্রেম করবে বিশ্বাস করা কষ্টকর।
২) উনি শিক্ষক না, ওনার পেশা অন্য কিছু বলে আমরা জানি।
৩) শুভ্রা না শেফালী?
৪) উনি ওনার লেখায় বলেছেন নিউমার্কেট এলাকায় দোকানদাররা জবাই করে । কাজেই উনি ঐ এলাকা থেকে বাজার করবেন এটা বিশ্বাস করতে পারি না।
৫) ওনার পেশায় ছবি তোলানো ঝুঁকিপূর্ন।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: মিসির আলী হয়েছেন?
২৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫
এমজেডএফ বলেছেন: ব্লগের একজন ভদ্র, মার্জিত এবং প্রতিভাবান লেখক পদাতিক চৌধুরীকে আমাদের সামনে ক্যামেরার চোখ দিয়ে তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। পদাতিক দাদা নিজের প্রাইভেসীর সীমানা অতিক্রম করে শুধু আমাদের অবগতির জন্য পারিবারিক ছবি দিয়ে ব্লগ এবং ব্লগারদের সাথে যে আন্তরিক মহানুভবতা দেখালেন তার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাবার কোনো ভাষা জানা নেই। শুধু এটুকুই বলতে পারি, "দাদা পদাতিক আর ব্লগার রহিলেন না । সেই মুহূর্তেই তিনি আমাদের একান্ত আপনজনের পদ অধিকার করিয়া বসিলেন।"
পদাতিক দা'র বাসস্থানের অবস্থান জানার জন্য গুগল ম্যাপে সার্জ করে দেখলাম, বেনাপোল থেকে বারাসাত মাত্র ৬০ কিলোমিটার দূরত্ব! ভৌগোলিক মানচিত্রে দূরত্ব যায় হোক না কেন, হৃদয়ের মানচিত্রে আমাদের মধ্যে কোন দূরত্ব নেই। সশরীরে যোগাযোগের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট-ভিসা-যানজট যত বিড়ম্বনাই থাকুক না কেন আন্তরিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে বাধা দেওয়ার সাধ্য কারো নেই। আমাদের এই আন্তরিক যোগাযোগ দীর্ঘস্থায়ী হউক—কামনা করি। সকল ব্লগারের পক্ষ থেকে পদাতিক দাদা, শুভ্রা ভাবী এবং শ্রন্থনকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রন জানাচ্ছি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর করে কথা গুছিয়ে বলেছেন।
আসলে হৃদয়য়ের গভীর থেকে ভেসে আসা কথা অন্য হৃদয়য়ের গভীরেই যায়।
২৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর করে কথা গুছিয়ে বলেছেন।
আসলে হৃদয়য়ের গভীর থেকে ভেসে আসা কথা অন্য হৃদয়য়ের গভীরেই যায়।
২৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দাদাকে দেখে অনেক ভাল লাগল।
আপনার লেখাও ভাল লেগেছে রাজীব ভাই।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
২৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওয়াও!
পদাতিক দাদা!
দারুন এক ঘটনা ঘটিয়ে ফেললেন। সত্যিকারের একজন ভাল, স্বজ্জন যিনি পদাতিক নামের আড়ালে লুকিয়ে ছিলেন
তাকে সপরিবারে অনন্য ভাবে উপস্থাপন করলেন।
দাদার সাথে ফোনে কথা বলেই বুঝেছি উনি দারুন রকম আন্তরিক। হাসিখুশি।
এমজেডএফ ভায়ার সাথে পূর্ন সহমত।
ধন্যবাদ আপনাকে। ধন্যবাদ দাদাকে সপরিবারে আমাদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ করানোয়
+++
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যে খুব খুশি হলাম।
ভালো থাকুন।
২৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মেহের নেগার বলেছেন: সুন্দর ভ্রমন কাহিনী লিখছেন আপনি । এগুলোর একটা বই বের হলে ভালো হবে ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: বই আকারে বের হবার মতো লেখা আমি লিখতে পারি না।
২৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
আমি ভাইয়ের পোষ্টের মোটামুটি সমাপ্তি মন্তব্য করার অপেক্ষায় ছিলাম। প্রায় দু বছর হতে চলল ব্লগিং করছি।সময় পেলে টুকটাক ব্লগিং করি। সবার পোস্টে যে সমানভাবে মন্তব্য করতে পারি তা নয়। কিন্তু ভাইয়ের পোস্টে সহব্লগাদের কাছে এতো ভালোবাসা পাবো কল্পণা করতে পারেনি। আমি আনন্দিত, অভিভূত অনুপ্রাণিত। যে ভালোবাসার ঋণ কোনদিন পরিশোধের যোগ্য নয়। কৃতজ্ঞতা জানাই,
১-ইশিয়াক ভাইকে,
৩-সৌরভ ভাইকে,
৪-জুনাপুকে,
৫-তারেক মাহমুদ ভাইকে,
৮-শুভাশিস প্রার্থনা কারি ময়না বঙ্গাল ভাইকে,
১০-হাসান কালবৈশাখী ভাইকে। ভাইজানের সঙ্গে আমার বিভিন্ন পোস্টে বিষয়গত অমিল থাকলেও মনের অমিল একেবারেই নেই।
শঙ্খ ঘোষের কথাই বলতে হয়,
মতান্তর যদিওবা মনান্তর কখনোই নয়।
১১-নীল আকাশ ভাইকে,
১২-হাবিব স্যারকে। আশাকরি হাবিব ভাই কলকাতায় এলে ছোট ভাই রাজীব নূর ভাইয়ের মত গরিবের কুটিরে আপ্যায়নের সুযোগ না দিয়ে নিরাশ করে দেশে ফিরবেন না।
১৩-নূর মোহাম্মদ নূরু ভাইকে,
১৫-শাহিনুর ভাইকে। যিনি অবশ্য প্রিয় ছোট ভাই রাজীব নূর খানকে শান্তিনিকেতনে আসার আমন্ত্রণ জানিয়ে উনার বন্ধুবৎসল ও অতিথিপরায়ণতার নির্মল হৃদয়ের ছবি তুলে ধরেছেন। আমরা ব্লগাররা শান্তিনিকেতনে গেলে অবশ্যই ওনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার চেষ্টা করব।
১৬-ঢাবিয়ান ভাইকে। যিনি ইতিমধ্যে আমাকে একজন বরিষ্ঠ ব্লগার ভেবে রেখেছিলেন। ঢাবিয়ান ভাইয়ের মনো বিভ্রাটের অবসান ঘটানোয় আমার আলাদা ভাললাগা ও মুগ্ধতা।।হাহাহা
১৭-জুনায়েদ ভাইকে,
১৮-প্রিয় আরোগ্যকে,
১৯-করুনাধারা আপুকে,
২০-মাইদুল ভাইকে,
২১-আরাফআহনাফ ভাইকে। আমার ব্লগে আমি আপনাকে বহুদিন থেকে মিস করছি। যদিও আপনি ব্লগে আসেন খুবই কম। আপনার ব্যস্ততার অবসান ঘটুক। আপনার নিয়মিত পদচারণায় ব্লগ হয়ে উঠুক সিক্ত।
২২-লতিফ ভাইকে,
২৩-কমেন্টে রঙ্গরাজ মা.হাসান ভাইকে,
২৪-এমজেডএফ ভাইকে। অস্বীকার করব না যে উনার অত্যন্ত সুচিন্তিত মন্তব্যগুলি ব্লগে আমার দিকনির্দেশনা স্বরূপ কাজ করে। আজ ওনার এই বিশেষ ধর্মী মন্তব্যটি পড়ে হৃদয় আর্দ্র হয়ে গেল।
২৬-মোস্তফা সোহেল ভাইকে। অনেকদিন পর ভাইয়ের পদার্পণ দেখে আনন্দ পেলাম। আশাকরি এখন থেকে উনি ব্লগে নিয়মিত হবেন।
২৭-কবি রাজ(নট কবিরাজ) বিদ্রোহী ভৃগু ভাইকে। উল্লেখ্য ব্লগে যাদের পোস্ট, কবিতা বা মন্তব্য পাঠকালে অন্তরে শ্রদ্ধা চলে আসে আমার কাছে উনি তাদেরই একজন।
২৮-মেহের নিগার। যদিও এখনো পর্যন্ত আমার কোন পোস্টে উনার পদার্পণ ঘটে নি। আমার ব্লগে ওনার দাওয়াত থাকলো। উনি ভাইয়ের ভ্রমণ কাহিনী পড়ে মুগ্ধ। আশাকরি ওনার মতামতটা ভাইয়ের কাছে প্রণিধানযোগ্য হবে।
উপরে উল্লেখিত সুধী ব্লগারদের জন্য আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে হার্দিক শুভেচ্ছা, ভালোবাসা ও অভিনন্দন রইলো।।
এই কমেন্টের পরেও যারা আসবেন তাদের জন্যও রইলো অগ্রিম শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই মন্তব্য করার কারনে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা আরো বেড়ে গেলো।
৩০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩১
ইসিয়াক বলেছেন: পদাতিক দাদা আপনার ও রাজীব নুর খান যিনি পরে আমায় নিজ থেকে বন্ধু বলে সম্বোধন করেন । আপনাদের প্রতি আমার আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা। সম্ভবত দ্বিতীয় পোষ্ট থেকে আপনাদের ভালোবাসায় ও দিক নির্দেশনায় আমি সিক্ত । রাজীব নুর অবশ্য কিপ্টা সে কারো পোষ্টে লাইক দেয় না । তবে পদাতিক দাদা আমার প্রায় সব পোষ্টে লাইক দিয়ে উৎসাহিত করেছেন। আমি ধন্য । আরো অনেকের নাম আসা উচিত যেমন প্রিয় লতিফ ভাই। আরোগ্য ভাইয়া । হবিব স্যার সহ আরো অনেকে....। আমার পোষ্ট দেখলে আপ্লুত হয় ......।আমি লিখবো সবাইকে নিয়ে লিখবো সামনে আমার ব্লগে এক বছর হবে সম্ভবত ১২ ডিসেম্বর সেই দিনের অপেক্ষা ...।।
বিঃদ্রঃ রাজীব নুর খান আমার ব্লগের পোষ্টে লাইক না দিলে ফেসবুকের শেয়ার পোষ্টে ঠিক লাইক দেন । ভালোবাসা অদেখা অচেনা ভার্চুয়াল বন্ধু ।
সবাই ভালো থাকুন ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: লাইক দিবো। লাইকের কথা মনে থাকে না।
৩১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৭
ঢাকার লোক বলেছেন: অনেকদিন মরীচিকার পিছনে ছুটেছি, ধরা দেয়নি, যাই হোক আজ আপনার কল্যানে পদাতিক চৌধুরি ও তার পরিবারের সাথে পরিচয় হয়ে গেলো, এতদিন যা ছিল কল্পনা আজ তার বাস্তব রূপ দেখে আনন্দিত।
আপনাদের উভয়ের পরিবারের সবার জন্য শুভকামনা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক শুকরিয়া ভালো থাকুন।
৩২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৪
ওমেরা বলেছেন: উনি যে একজন ভদ্রলোক সবার পোষ্টে উনার কমেন্ট গুলো দেখলেই বুঝা যায় । দুই ফ্যামেলীর জন্যই অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
অনেক ধন্যবাদ।
৩৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩০
সোহানী বলেছেন: এই রে রাজিব ভাই, আপনি এভাবে সামুর হাটে হাড়ি ভাঙ্গলেন । পদাতিক ভাইয়ের রক্ষা নেই......
ভালো লাগলো এভাবে শুধুমাত্র ব্লগ পরিচয়ে কাউকে আপন করে নেয়া। আমার মতে এটাই হলো ব্লগের সবচেয়ে বড় পাওয়া।
ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে। ভালো থাকুন আনন্দে থাকুন দু'জনের পরিবারই...
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
সমস্যা নেই। দাদা দারুন আন্তরিক মানুষ।
৩৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৮
রোকসানা লেইস বলেছেন: একজন সহ ব্লগারের সাথে রাজীন নুরে দেখা হওয়ার গল্পটা বেশ উপভোগ করলাম।
সেই সাথে রাজীর নুরের দেশের বাইরে ভ্রমণের বিষয়েও জানা হলো।
এমন আন্তরিক বন্ধু পাওয়া বিশাল একটা ব্যাপার
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। বোন।
৩৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:০২
হাসিবুল_শান্ত(হাসু) বলেছেন: প্রায় ৪-৫ মাস ব্লগে ঢুঁ মারতাম,পোস্ট পড়তাম এবং অনেক ভাল লাগতো। অবশ্যই একাউন্ট না খোলার জন্যে কেউ চিনবে না। রাজীব ভাইয়ের লেখা ভাল লাগে। উনার কলকাতা ভ্রমণ সমন্ধে পড়তে-পড়তে পদাতিক চৌধুরী সমন্ধে লেখা পডার প্রচুর আগ্রহ জন্মে। কারণ দাদার প্রত্যেক পোস্টের কমেন্ট গুলা পড়তেও ভাল লাগতো। আজ জেনে ফেললাম উনার সমন্ধে। উনি অসাধারণ মানুষ। এই পোস্টে কমেন্ট করার জন্যে একাউন্ট-ই খুলে নিলাম।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড।
এখন থেকে পড়বেন, লিখবেন, মন্তব্য করবেন।
৩৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:০৮
ইসিয়াক বলেছেন: আপনার লাইক আমার চাই না ! হুহ!!!!!
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: নতুন পোষ্ট করুন। তারপর দেখবেন লাইকের বন্যা শুরু হয়ে যাবে।
৩৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পদাতিক দাদাকে কিভাবে পাওয়া যাবে ওপারে গেলে। আপনার সাথে ওনাকে দেখে খুব ভালো লাগছে রাজীব ভাই।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগেই দাদাকে জানান আপনি কোলকাতা যাচ্ছেন। বাকিটা দাদা ব্যবস্থা করে নিবেন।
৩৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৫৯
অব্যক্ত কাব্য বলেছেন: দুজনকেই প্রথম দেখলাম।চমৎকার দেখাচ্ছে দুজনকেই, শুভ কামনা।
ভালো থাকবেন সবসময়
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৯
ইসিয়াক বলেছেন: ঠিক আছে দিলাম পোষ্ট .......
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে
৪০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৯
ইসিয়াক বলেছেন:
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৪১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫
হাসান রাজু বলেছেন: পদাতিক দাদা সম্পর্কে যা পড়লাম তাতে তার প্রতি সম্মান, ভালবাসা আর শ্রদ্ধাটা বেড়ে গেল। উনার আতিথেয়তা খুব বেশি মাত্রায় খাঁটি। ফেরের পথে গাড়ি অন্য পথ ধরায় আপনাদের দেখা হয়নি। কিন্তু পদাতিক দাদা আপনার অপেক্ষায় ছিলেন বারাসাতে অর্কিড রেস্টুরেন্টে ছেলেকে নিয়ে। আমি বুঝতে পারি কতটা মন খারাপ করে বাড়ি ফিরেছেন বাপ বেটা। আপনার আসলেই কিছু করার ছিল না। ইনশাল্লাহ পরে কখনো আবার সবার সাথে দেখা হবে আপনাদের।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
৪২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১২
আরাফআহনাফ বলেছেন: ২৯এর প্রতিউত্তরে রাজীব ভাই বললেন - "আপনার এই মন্তব্য করার কারনে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা আরো বেড়ে গেলো।"
আমি সম্পূর্ন একমত। (আবার ভাববেন না যেন - ওনার লিস্টের ২১নং এ আমার কথা বলা আছে বলে এমন বলছি )
আর কামাল ভাইয়ের ৩৭নং মন্তব্যের মতো আমিও চাই দাদার সাথে দেখা হোক। বৎসরে ২/১ বার যেতে হয় ভারতে, হয়তো দেখা হয়ে যাবে কোন একদিন।
৩৩এ সোহানীর কথাগুলোও ভালো লাগলো - "এভাবে শুধুমাত্র ব্লগ পরিচয়ে কাউকে আপন করে নেয়া। আমার মতে এটাই হলো ব্লগের সবচেয়ে বড় পাওয়া।"
৩৫এ শান্ত একাউন্ট খুলেছেন শুধুমাত্র কমেন্ট করবেন বলে - ভাবা যায়!!!
আসলে এ সবই ব্লগ থাকাতে পাওয়া।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: এই জন্যই তো বলা হয় ব্লগ একটি পরিবার।
৪৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ মানুষকে নিয়ে অসাধারণ একটা পোস্ট । খুবই ভালো লাগলো। পদাতিক চৌধুরী দাদাকে দেখার খুব ইচ্ছা ছিল। আপনার পোস্টের মাধ্যমে তাকে দেখে ফেললাম । উনার জন্য আমার শুভকামনা রইল।
আমারও ইচ্ছা আছে একবার কলকাতায় যাব ।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: চলুন সবাই মিলে একসাথে যাই। বেশ মজা হবে।
৪৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: চমৎকার।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৪৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনি হয়ত বুঝতে পারছেন কি না এই লেখাটা আগের যে কোন লেখার চেয়ে ভালো হয়েছে (আমার বিবেচনায়)। আগডুম বাগডুম না লিখে গল্প লেখায় হাত দিন। সোনা ফলবে বলে আমার ধারণা।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: সাহস পেলাম। ভরসা পেলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬
ইসিয়াক বলেছেন: ফাটাফাটি পোষ্ট .................।