নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১।
২০০৬ সালে মেক্সিকোতে এক জমায়েতে একই সময়ে দাবা খেলতে বসেছিলেন ১৩,৪৪৬ জন মানুষ। সেই রেকর্ড ভাঙবার জন্য ভারতের আহমেদাবাদ রাজ্য সরকার ২০১০ সালে আরো বড় এক দাবার আসরের আয়োজন করে। আহমেদাবাদ মাঠে এই আয়োজনে দাবার টেবিলগুলোও সাজানো হয় অত্যন্ত চমৎকারভাবে। টেবিলের চাদর সাদা-কালোর নির্দিষ্ট অনুপাতে সাজানোয় পুরো আসরটিকেই মনে হয়েছে একটি বিশাল দাবার ছক। উপরন্তু, খেলোয়াড়রাও কেবল সাদা আর কালো পোশাকেই এসেছিলেন। খেলোয়াড়দের সংখ্যাটা ছিল সেদিন ২০,৪৮০!
২।
গিনেজ রেকর্ড এমনই এক জিনিস যা দাঁত ব্রাশ করার মতো নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারকেও রেকর্ড বইয়ে জায়গা করার মতো করে তোলে। ২০১৬ সালের ৭ জানুয়ারি, দন্ত বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য ভারতের রাজধানী দিল্লির একটি স্কুলে একত্রে দাঁত ব্রাশ করে ১৬,৪১৪ জন মানুষ যা স্থান করে নেয় রেকর্ড বইয়ে।
৩।
পিথাগোরাসের নাম শোনেননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। গ্রিক এই গণিতবিদ শাকাহারী ছিলেন। কখনোই মাংসের ধারেকাছে যাননি। কিন্তু সারা জীবন শাকসবজি আর ফলমূল খেয়ে কাটিয়ে দিলেও মটরশুঁটি পছন্দ করতেন না তিনি। পিথাগোরাস নিজে যেমন খেতেন না, তেমনি তাঁর অনুসারীদেরও মটরশুঁটি খেতে বারণ করতেন তিনি। এমনকি মটরশুঁটি ছোঁয়াও যেত না! স্বাস্থ্যগত নাকি ধর্মীয়—কোন কারণে তিনি মটরশুঁটি খেতেন না, তা জানা যায়নি। গল্প প্রচলিত আছে, এই মটরশুঁটির কারণেই পিথাগোরাসের মৃত্যু হয়েছিল। দুর্বৃত্তরা তাঁর ওপর হামলা করার পর পালাতে চেয়েছিলেন পিথাগোরাস। কিন্তু একটি মটরশুঁটি খেতের মধ্য দিয়ে যেতে হবে বলে শেষে মৃত্যুকেই আলিঙ্গন করেন এই বিখ্যাত গণিতবিদ!
৪।
প্রতি বছরের নভেম্বরে মাংকি বুফে ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করে থাইল্যান্ডের খেমের যুগের মন্দির ফ্রা প্রাং স্যাম ইয়ট। মজার বিষয় হলো– মানুষ নয়, উৎসবের মুখ্য চরিত্র হলো বানর! লম্বা লেজ আকৃতির এই প্রাণীদের সামনে কয়েক মন ফল রেখে আতিথ্য দেওয়া হয়। উঁচু আকৃতিতে ধাপে ধাপে স্তূপের মতো সাজানো থাকে বিভিন্ন ফল। খুব কাছে দাঁড়িয়েই অদ্ভুত এই আয়োজনের সাক্ষী হতে পারেন ভ্রমণপ্রেমীরা। গতবার নানান রঙের ফলে উৎসব হয়ে ওঠে আকর্ষণীয়। তখন বানরদের জন্য ছিল তরমুজ, আনারস, ড্রাগন ফ্রুটস। এছাড়া সফট ড্রিংকসেরও ব্যবস্থা রাখা হয়।
৫।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফগ লেগ ফেস্টিভ্যাল হিসেবে বিবেচি ব্যাঙ নিয়ে ফ্লোরিডার ফেলসমেয়ার এই অদ্ভুত আয়োজন। চার দিনের উৎসবটিতে অংশ নিয়ে ব্যাঙের পা খাওয়ার জন্য পৃথিবীর সব প্রান্তের মানুষকে স্বাগত জানানো হয়। তাদের আগ্রহ ও অংশগ্রহণে ফেলসমেয়ারকে এখন বলা হয় ‘ফগ লেগ ক্যাপিটাল অব দ্য ওয়ার্ল্ড’। শিশুদের কথা ভেবে ছোট্ট পরিসরে শুরু হয়েছিল অদ্ভুত এই খাবারের উৎসব। এই আয়োজনের সুবাদে ফেলসমেয়ার এখন বিচিত্র খাবারের সন্ধানকারীদের তীর্থস্থান।
৬।
বসনিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সীমান্ত।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি বাড়ি। বাড়িটির মাঝ বরাবর পড়েছে দু'টি দেশের সীমান্ত। সাদা রঙ করা অংশটি পড়েছে বসনিয়াতে। আর বাদামি রঙ করা অংশটি পড়েছে ক্রোয়েশিয়াতে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০০
শের শায়রী বলেছেন: মজা পাইছি
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: এটাই চেয়েছিলাম।
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: বিচিত্রিতা!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩২
হাবিব বলেছেন: আমাদের মতো পেঁয়াজ যদি ওরা ২৫০ টাকায় কিনে খাইতো তাইলে আর অযথা এই সব করতে পারতো না
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
ওদের দেশে কঠিন মনিটরিং আছে।
আমাদের দেশে নাই।
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪
নুরহোসেন নুর বলেছেন: কত জায়গায় কত যে বিস্ময় লুকায়িত আছে তা সারা জীবন খুঁজেও শেষ করা যাবে না।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: এটা ঠিক।
এক জীবনে বিস্ময় অনুভব করাও সম্ভব না।
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১১
সাইন বোর্ড বলেছেন: ভাল আয়োজন ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬
ইসিয়াক বলেছেন: !
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন:
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯
ইসিয়াক বলেছেন:
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই ধরনের পোস্টে অবশ্যই প্রয়োজনীয় রেফারেন্স যুক্ত করা উচিত রাজিব ভাই।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: স্যরি ভুল করে ফেলেছি।
এরপর অবশ্যই রেফারেন্স দিয়ে দিবো।
এবারের মতো ক্ষমাপ্রার্থী।
ভালো থাকুন।
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬
রূপম রিজওয়ান বলেছেন: হা হা হা! আজব আজব সব বিষয়! মজা পেলাম। কিন্তু পিথাগোরাসের কাহিনীটা আগেও শুনেছিলাম,কেন যেন মিথ বলে মনে হয়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই মিথ।
১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: চলমান ঐতিহাসিক ঘটনা বা অবশ্যই মিথ: রেফারেন্স
...............................................................................
তাহলে মজার সাথে শিক্ষাটাও নির্ভর যোগ্য হয় ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: বিশ্বাসে মিলায় বস্তু। তর্কে বহুদূর।
১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৩১
চাঁনমিয়া বলেছেন: দারুন সব অদ্ভূত বিষয়।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: আসলেই সব অদ্ভুত ও আজব ব্যাপার!
আপনার পোস্টটা পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম ভাইয়া।
ধন্যবাদ নিবেন।
১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর কালেশন। কিছু রেকর্ড জানলাম।++++++++
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৩
ইসিয়াক বলেছেন: এই পোষ্টটি খুব ভালো লাগলো।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া বন্ধু।
১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪
নীল আকাশ বলেছেন: মজার পোস্ট।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট এর জন্য ধন্যবাদ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
কত অজানারে.....
এসব তথ্য জানতে বেশ ভালো লাগে!
শুভেচ্ছা নুর সাহেব।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ চিল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৯
নজসু বলেছেন:
সত্যি জটিল।
ভালো লাগলো ভাই।
১৬৪১৪ জন মানুষ ব্রাশ করার সময় পেস্টের এতো ফেনা কোথায় ফেলেছিলো?