নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজকের ডায়েরী- ৩৮

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৮



বাজারে গেলে আমার মাথা ঘুরায়।
প্রতিটা জিনিসের দাম বেড়েই চলেছে। আমি মাসের শুরুতেই পুরো মাসের বাজার একেবারে করে ফেলি। আজ মাসের ১৩ তারিখ অথচ এ মাসে এখনও বাজার করি নি। এই তেরো দিন সুরভি কিভাবে পার করলে সে-ই ভালো জানে। এর মধ্যে আমি চার বার বাজার গিয়েছি এবং কিছু না কিনে বাসায় ফিরে এসেছি। সব কিছুর দাম বাড়তি। গরীব মানুষ বাঁচবে কি করে? বাজারের জিনিসপত্রের অবভাব নেই। অথচ দাম হাতের নাগালের বাইরে। আমাদের দেশ দরিদ্র দেশ। এদেশের বেশির ভাগ মানুষ'ই গরীব। আমি ভেবে পাই না, তারা কিভাবে খেয়ে বেঁচে আছে! সামান্য একটা ফুলকপি ৫০ টাকা। অথচ এই ফুল কপির দাম হওয়া উচিত সর্বোচ্চ পনের টাকা।

গতমাসে যা যা কিনেছি,
ঐ সমস্ত জিনিস এমাসে কিনতে গিয়ে দেখি দাম বেড়ে গেছে। আমি তো দরিদ্র মানুষ। আমার তো সীমাহীন টাকা না। একটা মাস পার করতে অনেক বেগ পেতে হয়। দম বন্ধ হয়ে আসে। দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে গেলেও, আমি এই উন্নয়নের দেশে মন ভরে একটু বাজার করতে পারি না। আমার পরিবারে তিনজন মানুষ। তা-ই আমাকে হিমসিম খেতে হচ্ছে। আর যে পরিবারে ৫/৭ জন মানুষ তাদের কেমন কষ্ট, সে আমি খুব ভালোই বুঝতে পারছি। আজ সকালেও বাজারে গিয়েছি। পুরো বাজার ঘুরে ঘুরে দেখলাম- প্রচুর দাম। চাষ করা মাছও অনেক দাম। কোনো কিছু না কিনে বাসায় ফিরে এসেছি। অথচ একদল মানুষ পাগলের মতো বাজার করছে। তারা এত টাকা পায় কই?

বাসায় ফেরার পথে পত্রিকা কিনে এনেছি।
সুরভি আমাকে দেখেই বুঝতে পেরেছে বাজারে গিয়ে আমার মেজাজ খারাপ হয়েছে। সিদ্ধান্ত নিলাম আজ সারাদিন বসে বসে পত্রিকা পড়বো। দরকার নাই খাওয়া দাওয়া করার। মেয়ে গিয়েছে ভাই-ভাবীর সাথে রাঙ্গামাটি। সুরভিকে বললাম, চা দাও। অথচ আমার মনেই নেই- ঘরে চাপাতি, চিনি, দুধ কিছুই নেই। সামান্য চা বানাতেও কত কিছু লাগে! কমপক্ষে ২৫০ টাকার চাপাতি লাগে, ডানো দুধ পাঁচ শ' গ্রাম ২২০ টাকা। চিনি এক কেজি ৬০ টাকা। যাই হোক, সুরভি চা দিলো। কিভাবে ব্যবস্থা করলো কে জানে! সুরভির এই ব্যাপারটা আমার খুব ভালো লাগে। নাই এর মধ্যে থেকেও কিভাবে যেন ব্যবস্থা করে ফেলে। চায়ে চুমুক দিয়ে পত্রিকা পড়া শুরু করলাম। শালার পত্রিকা পড়লেও মেজাজ খারাপ হয়।

'শেখ হাসিনা বলেছেন- ঘুষ ও দুর্নীতির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।' ঘুষ তো লেনদেন করেই সরকারী লোকজনেরা। এমন কোনো সরকারী অফিস আছে যেখানে ঘুষের কারবার নেই?
'খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজ হওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন বিএনপিপন্থি কয়েকজন আইনজীবী'। এটা লোক দেখানো কান্না। সত্যিকার কান্না নয়। এগুলারে কানে ধরে উঠবোস করানো দরকার।
'বিমানে করে যে পেঁয়াজ আনা হয়েছে। তার প্রতি কেজিতে খরচ হয়েছে ১৫০ টাকা।' তাহলে বিমানে করে পেঁয়াজ আনার দরকারটা কি ছিল? এত এত দেশ থেকে পেঁয়াজ আনা হলো। কিন্তু দাম তো কমে নাই।
''ডিসেম্বরের সৃতি' নামে মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা আছে বেশ কয়েকটা পত্রিকাতে লিখেছেন। সব গুলোতে একই লেখা।' এটা ভালো হয়েছে, যে যেই পত্রিকা'ই পড়ুক স্যারের লেখা সকলে পড়তে পারবেন।
'চাঁদপুরের ফরিদ্গঞ্জে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ। আহত ২৫ জন।' আহত না হয়ে মরুক শালারা। দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল অনেক ভালো। লুটেপুটে খেয়ে দেশটাকে শেষ করে দিচ্ছে হারামির বাচ্চারা!
'ঢাকা চিড়িয়াখানায় হাতি খেলছে ফুটবল। শিশুরা হাতির ফুটবল খেলা দেখে মুগ্ধ। জানা গেছে, কিছুদিন পর হাতি বাস্কেটবলও খেলবে।' হাতি বসে বসে খাবে তা হবে না। খেলুক তাতে মানুষ বিনোদন পাবে। পশুর বেলায়ও ফুড ফর ওয়ার্ক।
'কুষ্টিয়াতে জন্মদিনে মদ খেয়ে তিন বন্ধুর মৃত্যু। এবং তিন জন অসুস্থ।' শালারা জন্মদিনে মদ খায়। আরে বন্ধুর জন্মদিনে মদ না খেয়ে বন্ধুর জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করলি না কেন? অথবা বন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে পাঁচজন ভিক্ষুককে ভালো মন্দ খাওয়াতে পারতি।
'গাজীপুরে ডায়রিয়ায় ৫ জনের মৃত্যু।' এই আধুনিক যুগে এসেও ডায়রিয়ায় মানুষ মরে! অথচ দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে।
'মানিকগঞ্জে চোর সন্দেহে এক প্রতিবন্ধীকে হত্যা করা হয়েছে।' তোদের সন্দেহ হইছে, পুলিশের কাছে দিয়ে দে। আইন তোরা নিজের হাতে তুলে নিলি কেন বদমাশের দল? এই সাহস তোদের কে দিলো? তোদের মধ্যে কি মানবতা নেই?

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: বাস্তব পোষ্ট।

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

বাসা ভাড়া দিতেই তো মানুষের বাজেটের বেশির ভাগ টাকা চলে যায় ।
বাকি বাজার করার টাকা কোথায় পাবে?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: সরকার কি সাধারন মানুষের কথা ভাবে? তারা কিভাবে বেঁচে আছে?

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: মাথা মোথা কি ঠিক আছে!?

আপনার মত পল্টিবাজ ব্লগার আমি জন্মেও দেখি নি।

কদিন আগেই একরকম পোস্ট দিলেন, আর আজ করছেন হাউকাউ!

টুকরো টুকরো সাদা মিথ্যা- ১২০
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৬

১। হাসিনা সরকারের আমলে খুব শান্তিতে আছি।বাজারে গেলে মনটা খুশিতে ভরে যায়। কোনো কিছুর অভাব নেই। এত্ত বড় একটা ফুলকপি কিনলাম মাত্র পনের টাকা দিয়ে। পাঁচ টাকার কাঁচা মরিচ কিনলে তো এক সপ্তাহও শেষ করা যায় না। আর এই ফুলকপি খালেদার আমলে কিনতে হতো পঞ্চাশ টাকা দিয়ে আর কাঁচা মরিচ দশ টাকার কিনলে একদিনও যেত না। বেঁচে থাক হাসিনার সরকার। জয় আওয়ামীলীগ।"

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমি একজন ভালো ব্লগার।
ক'দিন আগে কি লিখেছি? কেন লিখেছি? কি বুঝাতে চেয়েছি-তা আপনি ধরতে পারেন নি।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: "Common sense is a rare sense without which other senses are nonsense."

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৫

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে গেলেও, আমি এই উন্নয়নের দেশে মন ভরে একটু বাজার করতে পারি না। 


কিছুই বলার নাই ভাই।


'চাঁদপুরের ফরিদ্গঞ্জে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ। আহত ২৫ জন।' 


একই দলের দুই গ্রুপের মারামারি। এই কান্ডে হিংসা বিদ্বেষ শব্দটাও বোধ হয় লজ্জা পাবে।।। এরা দেশের কি উন্নতি করতে পারবে খেয়ে দেয়া ছাড়া???!!


'কুষ্টিয়াতে জন্মদিনে মদ খেয়ে তিন বন্ধুর মৃত্যু। এবং তিন জন অসুস্থ।' শালারা জন্মদিনে মদ খায়। আরে বন্ধুর জন্মদিনে মদ না খেয়ে বন্ধুর জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করলি না কেন? অথবা বন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে পাঁচজন ভিক্ষুককে ভালো মন্দ খাওয়াতে পারতি। 
আমার পয়েন্ট অব ভিউ থেকে মিলে গেলো।


'গাজীপুরে ডায়রিয়ায় ৫ জনের মৃত্যু।' এই আধুনিক যুগে এসেও ডায়রিয়ায় মানুষ মরে! অথচ দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। 

কিছুই বলার নাই।

"মানিকগঞ্জে চোর সন্দেহে এক প্রতিবন্ধীকে হত্যা করা হয়েছে।"

চোর ধরা সন্দেহে, ছেলে ধরা সন্দেহে খুন!!! ধরেই নিলাম সন্দেহ নয়, প্রকৃত চোরই। তাই বলে খুন।

সব কয়টাকে ফাঁসির কাস্টে ঝুলাতে হবে।।। নাহলে এর কোন বিহিত হবে না। চলতেই থাকবে।


এমনিই আজকে যুদ্ধের একটা বই পড়ে অনেক কাঁদতে হয়েছে।।। আর আপনার এই বাজে পোস্টে[বাজে পোস্ট বলতে বাজে ঘটনাবলি শেয়ার করাকে বুঝালাম) মাথা আরো নষ্ট।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: এই হলো দেশের অবস্থা।

ধন্যবাদ।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৪

নুরহোসেন নুর বলেছেন: আমরা গরীব মানুষ খেয়ে না খেয়েও বেঁচে থাকতে পারবো,
যারা ঘুষ খায় তারা একদিন না খেলে পটল তুলবে তাই তারা জীবন বাঁচাতে ধুমসে বাজার করে!
আমরা ঘুষের ব্যাপারে সতর্ক দ্রব্য মুল্য কমানোর জন্য কাউকো ঘুষ দিতে হচ্ছেনা।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: এই যে ঘুষ লেনদেন হয় তবে দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হই না। হে হে

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




রাজীব নুর ভাই,
ছাতা দিয়ে পেটানো উচিত, দেশের এই সব আগাছাদের ছাতা দিয়ে পিটিয়ে ফাতা ফাতা করে দিতে মাদ্রাসা থেকে তালেবুল আলেম হায়ার করে আনতে হবে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা------
এত কিছু থাকিতে ছাতা কেন?

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাজার কন্ট্রোল করার মতো প্রশাসন শেখ হাসিনার নেই

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে কিন্তু বাজারওয়ালাদের মানবতা নেই। পাবলিকের গলা কাটার জন্য রেডি।

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৫৯

ইসিয়াক বলেছেন: বন্ধু আপনি একজন অত্যন্ত শক্তিশালী লেখক । সেই সাখে আপনার কবিতাগুলির মর্মার্থ বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়।
একেক জনের প্রকাশ ভঙ্গী একেক রকম । আপনার কবিতার প্রকাশভঙ্গী আমায় অনুপ্রাণিত করে বরাবর।লিখতে থাকুন।

বাজারে সত্যি সত্যি সব জিনিষের দাম বেড়ে ই চলেছে।আমার মনে হয় শেখহাসিনার এব্যপারে উদ্যোগ নেয়া উচিত। একটা কথা মনে হলো হঠাৎ করে শেখ হাসিনা যেদিন থেকে দুর্নীতি বিরুদ্দে পদক্ষেপ নেয়া শুরু করল তার সাথে যেন সুক্ষভাবে অসহযোগীতা
শুরু করলো তারই বেশ কিছু কাছের লোক। এদেশে কিছু আর হবে বলে মনেহয় না শেখ হাসিনাকে আরো কঠোর হতে হবে। পুরো দুর্নীতিবাজে ভরে গেছে দেশ। এদেশ কে মনেপ্রাণে ভালোবাসে এরকম লোকের সংখ্যা দিন দিন মারাত্মকভাবে কমে আসছে।
আফসোস!!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: A crea - ture who is my equal and who is strong and independent as I am.

৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪০

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: বহমান জীবনের কথা, বহমান নাগরিক কথা।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২১

রাজীব নুর বলেছেন: বাস্তব কথা।

১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আপনি যদি উননয়ন চান তবে আপনার এটির জন্য অর্থ প্রদান করা উচিত।তারা তাদের পরিবার থেকে এক টাকা ও আনছে না বা তাদের পকেট থেকে ও দিচছেনা ।

তাহলে তারা উন্নয়নের জন্য অর্থ কোথা থেকে পাবেন ? তাত আপনার আমার নিকট থেকেই নিবে,তাইনা?

আম জনতার কোন বিকল্প উপায় নেই । ভোগাই তাদের নিয়তি।

উন্নয়নের জন্য এতটুকু সহ্য করা করাই যায় নাকি? অবশ্য সহ্য না করেও উপায় নাই।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: হুম সহ্য করেই যাচ্ছি।

১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খুব রেগে আছেন মনে হয়।
রাগ শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর!
রাগ দমন করুন, তা না হলে হেরে যাবেন।
আমি রাগী না তবে রাগাই!!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: টাকা পয়সা জমিজমা কিছুই নাই। শুধু আছে রাগটা। তাও নিষেধ করছেন!

১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহাহা ভায়ের মাথা গরম দেখে মজা পেলাম। আমার ধারণা ছিল যে ভায়ের শরীরে রাগ বলে জিনিসটা নেই। তবে চাপাতি না থাকা সত্বেও বোনের চায়ের ম্যানেজ করে দেওয়াটা বেশ আকর্ষণীয়। সবাই এই গুণের অধিকারী হতে পারে না।
শুভকামনা ভাইয়ের গোটা পরিবারের প্রতি।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: দাদা রাগে দুঃখে মাথা ঠিক নাই।

১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫

রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: ভাইয়া আপনি তো অতি সহজে আপনার রাগ প্রকাশ করতে পেরেছেন কিন্তু দেশের সিংহভাগ মানুষ আছে যারা তাদের রাগ ক্ষোভ প্রকাশ করার স্বাধীনতাও পাচ্ছে না, নিজের ভেতর তা চেপে রাখতে হচ্ছে নাহয় হেসে উড়িয়ে দিচ্ছে দেশের এই অবস্থা দেখে।
আজও টিভির খবরে দেখলাম কী একটা বিষয় নিয়ে আন্দোলন করা হচ্ছে কিন্তু পুলিশ তাদের ধরে ধরে জেলে নিয়ে যাচ্ছে।
এই যদি হয় অবস্থা তবে জনগণ তাদের দাবিদাওয়া ও ন্যায় অন্যায়ের পক্ষে বিপক্ষে অভিযোগ করবে কিভাবে!!
মনে হচ্ছে আমরা কোনো এক হিরক রাজার দেশে আছি। কিছু বলা যাবে না কেবল গাধার মতন সয়ে যেতে হবে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।
মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে।

১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৮

হাবিব বলেছেন: জন্মদিন নিয়ে আপনার মন্তব্য দেখে আপনার প্রতি ভালবাসা বেড়ে গেল।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
ভালোবাসা নিরন্তর।

১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২২

রোহান খান বলেছেন:
বিদেশ থেকে আগে দেশে গেলে বন্ধু বান্ধবকে ফোন দিয়ে বাসায় ডেকে এনে পেট ভরে খুশিতে খাওয়াতাম।

আর এখন বেতনের টাকা দিয়ে -
বাড়ি ভাড়া,
কারেন্ট বিল,
গ্যাসের বিল,
ময়লার বিল,
বুয়ার বিল,
স্কুল আর কলেজের বেতন,
বাসার টিচার এর বেতন,
দিয়ে মাস শেষ হলে যা বাচে তা দিয়ে দেশে যাবার টাকাই যোগার করতে পারিনা, আর খাওয়াবো কি?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ঢাকা আসেন। আমি আপনাকে খাওয়াবো।

১৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: বেশ ক্ষেপেছেন দেখছি, ভাইয়া! অবশ্য ১৫ টাকার ফুলকপি ৫০ টাকা হলে মাথায় হাত দেবার মতো অবস্থা হবার ই কথা। আমাদের দেশে দ্রবমূল্য অপ্রত্যাশিত হাড়ে বেড়ে যায় তার বড় কারণ হলো ব্যবসায়ীরা খুব স্বার্থপর। এরা নিজেদের লাভের কথা ই শুধু ভাবে। অথচ 'খাদ্য' যে মানুষের অন্যতম মৌলিক চাহিদা আর তা সবার নাগালের মধ্যেই রাখা উচিত এমন মানবিক বোধ ওদের নেই।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মতো নিম্ম আয়ের মানূষেরা চোখে অন্ধকার দেখছে।

১৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আশায় বুক বেধে রাখেন। আশা হারাবেন না। দেশের উন্নয়নের মর্ম একদিন না একদিন ঠিকই উপলব্ধি করতে পারবেন। ;)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: বড় মধুর কথা বললেন ভাই।

১৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৪

নজসু বলেছেন:



আপনার পর্যালোচনা সবসময় সুন্দর।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুজন ভাই।

১৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনার সাবলীল লেখা ভালো লাগে।

শালার জন্মদিনে কেউ মদ খায়ে মরে। আরে তোর বাবা মা তোকে বড় করেছে রক্ত পানি করে , মুদির দোকান থেকে বাকি এনে। বাকি আনা কি লজ্জার রে *** ভাই , তুই জানবি কি ?

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

২০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৯

কনফুসিয়াস বলেছেন: ভাইকে অনেক স্মাট লাগছে, ফোনটাও অনেক দামি :) আমি গরিব মানুষ ভাই। তাই বাজারেই যাই না ভয়ে।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: না খেয়ে তো আর থাকেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.