নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিমি

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৩



তুমি যদি রজনীগন্ধা ফুল হতে,
তবে আমার জানালার পাশে রেখে দিতাম
সারারাত তুমি গন্ধ ছড়াতে, আমি ঘুমিয়ে পরতাম
তবুও তুমি গন্ধ ছড়াতে।


হিমির সাথে আমার শেষ দেখা হয়েছিল বিশ বছর আগে।
গত কিছু দিন ধরে হিমির কথা খুব মনে পড়ছে। হিমি খুব সুন্দর মেয়ে ছিলো। হাসিটা ভীষন মায়া-মায়া। মাথা ভর্তি চুল ছিল। সহজ সরল একটি মেয়ে হিমি। চোখে কাজল দিলে এত সুন্দর লাগতো যে মনে হতো হিমি এই পৃথিবীর কেউ না। অন্য কোনো ভুবন থেকে এসেছে। এই মেয়েটার সাথে টানা এক বছর আমার খুব মধুর সম্পর্ক ছিলো। সেই সময় আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। আজও আমি হিমিকে খুব মিস করি। ইদানিং হিমির কথা খুব বেশি মনে পড়ছে।

সুদীপ স্যারের কাছে ফিজিক্স পড়তে গিয়েই হিমির সাথে পরিচয়।
সপ্তাহে দুই দিন সুদীপ স্যারের বাসায় আমরা পড়তে যেতাম। আমি খুব সহজ সরল ছিলাম। দুষ্ট ছেলেদের সাথে মিশতাম না। দুষ্ট ছেলেদের সাথে মিশতে আমাকে আমার মা মানা করে নি। নিজের থেকেই মিশতাম না। সমস্ত মন্দ থেকেই দূরে থাকতে চাইতাম। মেয়েদের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকতাম না। মন দিয়ে পড়তাম। অবশ্য সে সময় আমি প্রেম ভালোবাসা বুঝতাম না। এমন কি প্রেম ভালোবাসা শব্দটা উচ্চারন পর্যন্ত করতাম না। হিমির সাথে আমার সম্পর্কটা প্রেম ভালোবাসা টাইপ না। তবে তার চেয়ে বেশি। তার চেয়ে বড়। স্বচ্ছ পবিত্র সম্পর্ক।

হিমির কথা লিখতে গিয়ে অনুভব করছি আমার ভালো লাগছে।
কেমন এক অজানা, অচেনা আনন্দ পাচ্ছি। অন্য রকম এক ভালো লাগায় মনটা ভরে যাচ্ছে। এই লেখা হয়তো কোনো দিন হিমির চোখে পড়বে না। হিমি তার সংসার নিয়ে আজ ভীষন ব্যস্ত। স্বামী আর দুইটা ছেলে নিয়ে হিমির খুব সুন্দর সাজানো গুছানো সংসার। এই তো কিছু দিন আগে হিমির স্বামী নতুন একটা গাড়ি কিনলো। ঘটনা চক্রে সেদিন এক পুরোনো বন্ধুর সাথে দেখা। বন্ধুর নাম রফিক। রফিকও আমাদের সাথে পড়তো। সে এখন অস্ট্রেলিয়া থাকে। ছুটিতে দেশে এসেছে। তার কাছ থেকেই হিমির সমস্ত খবর পেলাম। হিমির ছবি দেখলাম। এরপর থেকেই হিমির কথা বারে বারে মনে পড়ছে।

একদিন হিমি সকালে আমার বাসায় এসেছিলো।
তখন আমি গভীর ঘুমে। হিমি এসে আমাকে ঘুম থেকে ডেকে তুললো। বলল, উঠো পড়তে যাবে না? ঘুম থেকে উঠেই সেদিন হিমিকে দেখে এত আনন্দ লাগলো। ইচ্ছা করলো হিমিকে জড়িয়ে ধরি। ইচ্ছাটা হয়তো অন্যায় ইচ্ছা। কিন্তু আমার এই ইচ্ছার মধ্যে কোনো মন্দ কিছু ছিলো না। পবিত্র একটা ইচ্ছা। মা নাস্তা দিলো। আমরা দু'জনে নাস্তা খেয়ে তাড়াতাড়ি পড়তে চলে গেলাম। স্যার আমাদের এক ঘন্টা পড়াতেন। কিন্তু আমার ইচ্ছা হতো স্যার আমাদের সারাদিন পড়াক। তাহলে হিমির সাথে থাকতে পারবো। হিমির সাথে থাকতে আমার ভালো লাগতো।

একদিন দুপুরবেলা হিমির বাসায় গেলাম।
খুব সুন্দর সাজানো গুছানো বাসা ওদের। ওর মা-বাবা, ভাই-বোনরা সবাই খুব ভালো মানুষ। সেদিন হিমির বাসায় গিয়ে আমি অবাক। হিমি খুব সুন্দর একটা জামা পরেছে। মাথা ভর্তি চুল গুলো খোলা। খুব সুন্দর লাগছিল। আমি এক আকাশ অবাক চোখে তাকিয়ে ছিলাম। হিমি বলল, এভাবে তাকিয়ে আছে কেন? আমি বললাম, তোমার চুল গুলো একটু ছুঁয়ে দেখি? হিমি হাসলো। খুব সুন্দর হাসি। এরকম হাসি দেখে-দেখে একটা জীবন পার করে দেওয়া সম্ভব। আর কোনোদিন কি সুযোগ হবে হিমির চুল ছুঁয়ে দেখার?

হিমির একটা ছবি দীর্ঘদিন আমার ম্যানিব্যাগে ছিল।
আমার খুব মন খারাপ হলে আমি ছবিটা বের করে দেখতাম। শাড়ি পড়া ছবি। চোখে মোটা করে কাজল দেওয়া। কপালে একটা টিপ আর দুই হাত ভর্তি কাঁচের চুড়ি। ছবিটা দেখলেই মনে হতো হিমি আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমাকে দেখছে। তাই আমি কোনো মন্দ কাজ করতে পারবো না। মন্দ কাজ করলেই হিমি ভীষন কষ্ট পাবে। হিমিকে তো আমি কষ্ট দিতে পারি না। সেই সময় আমার দুনিয়াতে হিমি এবং আমার লেখাপড়া ছাড়া আর কিছুই ছিলো না। বারবার মনে হতো হিমির জন্য হলেও আমাকে ভালো করে লেখাপড়া করতে হবে। ভালো রেজাল্ট করতে হবে। তাতে হিমি খুশি হবে।

একদিন বাসায় আমি একা।
আকাশ ভরা মেঘ। বিকেলবেলা। হুট করে হিমি এসে হাজির। অপ্রাত্যাশিত আনন্দ! এই রকম সময়ে হিমি আগে কখনও আমাদের বাসায় আসেনি। হিমিকে দেখে আমি ভীষন অবাক। তবে প্রচন্ড খুশি। তখন মোবাইল ফোন ছিলো না। তবে টিএনটি ফোন ছিলো। তবে আমাদের ফোনে খুব একটা কথা হতো না। কারন প্রায় প্রতিদিনই নানান উছিলায় আমাদের দেখা হতো। যাই হোক, হিমিকে নিয়ে আমি বেলকনিতে বসলাম। সাথে সাথে ঝুম বৃষ্টি শুরু হলো। আমরা নানান বিষয় নিয়ে গল্প করলাম। হিমি চার লাইন গান গেয়ে শুনালো রবীন্দ্রনাথের। গান শেষে হিমির চোখে জল দেখলাম।

আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে।
একতারাটির একটি তারে গানের বেদন বইতে নারে
তোমার সাথে বারে বারে হার মেনেছি এই খেলাতে
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৭

ইসমাঈল আযহার বলেছেন: আমি যেন হিমির মায়া মায়া মুখ দেখতে পাচ্ছি।
ভাল লাগল। আবেগময় গল্প।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: গল্প নয় বাস্তব।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুন্দর সময়ের স্মৃতি

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০০

রাজীব নুর বলেছেন: দারুন আনন্দময় সৃতি।

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: হিমির ছবি দেখে তো মনে হয় তখন তার ৬ বৎসর ছিল ।
২০ + ৬ = ২৬ বৎসর
অথবা ২৬ +২০ = ৪৬ বৎসর , কোনটা সঠিক ।
যদি ৪৬ বৎসর হয়ে থাকে, তাহলে আর মায়া মায়া চেহারাটা নাই,
ম্যানিব্যাগের ছবিটা পাল্টে নিলে আর হিমিকে খুব বেশি মিস করতে হবে না ।
................................................................................................

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: তার বয়স নিয়ে আমার কোনো মাথা ব্যস্থা নেই।
সে এখনো সুন্দর। মায়াবতী।

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০১

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: সকালে পড়ব, শুভ রাত্রি

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে।

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
শুভ সকাল । শুনছি শীত আসছে ধেয়ে
হিমি এখন শুধুই শেষ বিকালের মেয়ে?

শুভেচ্ছা রইল

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০২

রাজীব নুর বলেছেন: হিমি ভালো আছে এতটুকু আমি জানি। তাতেই আমি খুশি।

৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৮

ইসিয়াক বলেছেন: বন্ধু প্রথমে দেরীতে আসার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী ।
আজকের এই হিম হিম ঠাণ্ডায় হৃদয়ে হিমের পরশ বুলিয়ে দিয়ে গেল আপনার হিমি। অসাধারণ।
তো একটা রবীন্দ্র সংগীত হয়ে যাক....
আমার খুব প্রিয়।
=============
আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে ॥
একতারাটির একটি তারে গানের বেদন বইতে নারে,
তোমার সাথে বারে বারে হার মেনেছি এই খেলাতে
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে ॥
আমার এ তার বাঁধা কাছের সুরে,
ওই বাঁশি যে বাজে দূরে।
গানের লীলার সেই কিনারে যোগ দিতে কি সবাই পারে
বিশ্বহৃদয়পারাবারে রাগরাগিণীর জাল ফেলাতে--
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে?।
=============
রাগ: খাম্বাজ
তাল: দাদরা-খেমটা
রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): 1326
রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): 1919

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: বিশ্বহৃদয়পারাবারে রাগরাগিণীর জাল ফেলাতে--
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে?

অসাধার গান। অসাধারন কথামালা।

৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




হিমি’র ছবিটি কবেকার নিশ্চয় ২০ বছর আগেকার নয় কারণ তখন ডিএসএলআর নামক আপদ ছিলো না। কিন্তু ছবিটি ঝকঝকে ডিএসএলআর অথবা উন্নত আধুনিক সেলফোন দিয়ে তোলা। - চিন্তায় মাথার সব চুল কালো হয়ে যাচ্ছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি কোনো বিষয় না।
ছবিটা নতুন বা পুরাতন হোক তাতে কিছু যায় আসে না।
অথবা ছবিটা হিমির না হোক। তাতে কি!

৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০৬

ইসিয়াক বলেছেন: সুরভী ভাবির মতামত জানতে চাই।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি চান না আমার হাড্ডি আস্ত থাকুক?

৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

স্বপ্নময় স্বপ্নের পথচারী বলেছেন: আপনার এই লেখাটি ভাবীকে দেখাবেন | তার রিঅ্যাকশন দেখতে চাই

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ওরে বাবারে-----
খবর আছে আমার।

১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: রাজীব ভাই, ছবির এই মেয়েটি কি আপনার পরিচিত? আপনি তাঁর ছবিটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কি অনুমুতি নিয়েছেন?
যদি তাই না হয়, তাহলে অনুগ্রহ করে ছবিটি সরিয়ে নিন। ব্লগ নীতিমালা অনুসারে, বিনা অনুমুতিতে কারো ছবি যদি প্রকাশ করার নিয়ম নেই। এই ক্ষেত্রে যদি কেউ অভিযোগ করেন, তাহলে নিয়ম অনুসারে আপনার ব্লগটি ব্যান পর্যন্ত করা হতে পারে।

সুতরাং অনুগ্রহ করে ছবি প্রদানে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
ছবিটি সরিয়ে নিলাম।
তবে ছবিটা আমি হিসাব করেই দিয়েছি।
সমস্যা থাকলে ছবিটি অবশ্যই ব্যবহার করতাম না।

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আমি ব্লগে নিরাপদ থাকতে চাই।
সুস্থ ও সুন্দর ব্লগিং করতে চাই।
আমাকে সহযোগিতা করবেন।

১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪২

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
সুখ তুমি রঙধনুর মতো আজো রঙিন
স্মৃতি তুমি বেদনার কাছাকাছি চিরদিন!
(রেনেসা)

স্মৃতিটুকু থাক....

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সৃতি টুকু আনন্দ দেয়। শান্তি দেয়।

১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: একদিন বাসায় আমি একা।
আকাশ ভরা মেঘ। বিকেলবেলা। হুট করে হিমি এসে হাজির।

ভাবলাম, কত কিছু করে ফেলেছেন! কিন্তু না, যা হওয়ার ছিল, তা হয়ে, হলো গান।
যাক, লিখেছেন সুন্দর

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

বললাম না আমাদের সম্পর্ক স্বচ্ছ পবিত্র ছিল।

১৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হিমির জন্য অনেক শুভকামনা রইলো।
শুভকামনা প্রিয় ছোট ভাইকেও।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ্ধন্যবাদ দাদা।
কেমন আছেন?

১৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪

ইসিয়াক বলেছেন: মানসী প্রিয়া এমন কেন তুমি? তুমি কি কেবলি ভুল ?
যা হয় হোক তুমি মনেতে থাকো হয়ে গোলাপ ফুল ।।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৪

জুল ভার্ন বলেছেন: ভালো লেগেছে।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩৮

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: ছবিটা কিন্তু অনেক ভাল লেগেছিল আমার কাছে।।।


দারুণ লেগেছে লেখা।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০০

রাজীব নুর বলেছেন: ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন।

১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে আবার আসা । ক্যাব নিয়ে খুব দুশ্চিন্তার মধ্যে আছি, সঙ্গে শহরের নেট যোগাযোগ আপাতত স্থগিত। প্রত্যেকদিন কর্মস্থলে কাজের ফাঁকে একটু ঢুঁ মারি। এমতাবস্থায় যেমন থাকা যায় তেমন আর কি।
শুভকামনা প্রিয় ছোট ভাইকে।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন বলছিল আপনি আবার আসবেন।
হে হে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.