নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
গতকাল রাতের কথা।
রাতে এক বাসায় দাওয়াত ছিলো। আসলে দাওয়াত ছিলো দুই বাসায়। একই সময়ে তো দুই জাগায় যাওয়া সম্ভব না। তাই আমার বাসা থেকে যেই বাসা কাছে সেই দাওয়াতে গেলাম। আমার বন্ধুর বিবাহ বার্ষিকি। সুরভিকেও সাথে নিয়ে গেলাম। ফিরতে ফিরতে রাত এগারোটা বেজে গেল। শীতের রাত! আমি বসলাম বই নিয়ে। বই পড়তে পড়তে ঘুম পেলে ঘুমিয়ে পড়বো। প্রতিদিনই তাই করি। যাই হোক, ঠিক রাত একটায় ঘুম ঘুম ভাব হলো। সাথে সাথে বাতি নিভিয়ে বিছানায় গেলাম। এপাশ-ওপাশ করছি, কিন্তু ঘুম আর আসে না। ততক্ষনে সুরভি গভীর ঘুমে। সুরভি বিছানায় যাওয়া মাত্র ঘুমিয়ে পড়তে পারে।
কখন ঘুমিয়ে পড়েছি জানি না।
ঘুম ভাঙ্গল ঠিক আড়াইটায়। তখন দেখি ঘরের দরজা হা করে খোলা। বেলকনির বাতি জ্বলছে। এটা কি করে সম্ভব? স্পষ্ট মনে আছে বাতি নিভিয়ে আমি ঘরের দরজা বন্ধ করেছি। দু'টা ছিটকিনি লাগিয়েছি। প্রতিদিনই আমি এই কাজ করি। ভুল হবার কথা নয়। সুরভি পাশে গভীর ঘুমে। হঠাত আমি প্রচন্ড ভয় পেলাম। ভয় পেয়ে চোখ বন্ধ করে ফেললাম। তখন মনে হলো ঘরের মধ্যে কেউ হাঁটছে। আমি ভয়ে কাঁপছি। এখন আমি কি করবো? মনে হচ্ছে ভয়ে অজ্ঞান হয়ে যাবো। অথবা সাহস সঞ্চয় করে দেখতে পারি ঘরের ভেতর আসলেই কেউ হাঁটছে কিনা। তারপর বাতি নিভিয়ে, দরজা বন্ধ করে বিছানায়। মাথা কাজ করছে না।
কিছুক্ষন জোরে জোরে শ্বাস নিলাম।
সাহস সঞ্চয় করলাম। চোখে খুলে দেখি বেলকনির বাতি বন্ধ এবং ঘরের দরজা লাগানো। কি হচ্ছে এসব! একটু আগে দেখলাম- ঘরের দরজা খোলা, বেলকনির বাতি জ্বালানো। এখন দেখছি বন্ধ। ঘটনা কি? এরকম হচ্ছে কেন? প্রভু কি আমাকে কোনো ইশারা দিচ্ছেন? এমন না যে আমি অসুস্থ মানুষ অথবা রাতে বন্ধুর বাসায় মদ খেয়েছি। তাই মস্তিস্ক ভুলভাল দেখাচ্ছে। লজিক তো মিলাতে পারছি না। লজিক না মিললেই তো সমস্যা। আমি একজন আধুনিক মানুষ। কোনো প্রকার কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। যদিও এটা খুব সামান্য বিষয়। কিন্তু সমস্যাটা কোথায় ধরতে পারছি না। দরজা বন্ধ করে বাতি নিভিয়েই ঘুমিয়েছি- এটা আমি আত্মবিশ্বাসের সাথেই বলতে পারি। দীর্ঘদিনের অভ্যাস।
সুরভি একটানা লম্বা ঘুম দেয়।
সে উঠে দরজার খুলবে বা বাতি জ্বালিয়ে রাখবে এটার কোনো সম্ভবনা নেই। তারপরও আমি সকালে সুরভিকে জিজ্ঞেস করেছি সে রাতে উঠেছিলো কিনা। সুরভি উঠেনি। বাকি রাতটুকু আমার আর ঘুম হলো না। ঘরের দরজা আর বেলকনির বাতি নিয়ে নানান কিছু ভাবতে ভাবতে ফযরের আযান দিয়ে দিলো। মনে হলো হুজুর মাইক নিয়ে আমার কানের কাছে আযান দিচ্ছেন। আমার বাসার কাছেই মসজিদ। ভোরে আওয়াজটা বেশ জোরেই আসে। আযানের সময় শুয়ে থাকা ঠিক না। যদি গভীর ঘুমে থাকতাম সেটা ভিন্ন কথা। আযান শেষ হওয়ার আগেই লাফ দিয়ে উঠলাম। আজ নামাজ পড়বো।
অনেকদিন ফযরের নামাজ পড়া হয় না।
ঠান্ডা পানি দিয়ে ওযু করলাম। পানি তো নয় যেন বরফ। পুরো শরীরের কাপানি দিলো। অবশ্য পানি গরম করে নিতে পারতাম। কিন্তু ইচ্ছা করলো না। ফযরের নামাজ পড়লাম। কি যে শান্তি শান্তি একটা ভাব হলো। আমার নামাজ শেষ হওয়ার পর দেখি সুরভি উঠে গেছে। সে নিয়মিত ভোরেই উঠে। ফযরের নামাজ পড়ে। সুরভি চা বানালো। চায়ের মগ হাতে নিয়ে বেলকনিতে দাড়ালাম। চারিদিকে ভয়াবহ কুয়াশা। খুব ঠান্ডা। সুরভিকে বললাম পার্কে যাবে নাকি হাঁটতে? সে বলল, এই ঠান্ডায় আমি ঘর থেকে বের হবো না। এমনিতেই ঠান্ডা লেগে গেছে। কাশি শুরু হলে তো মুশকিল।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০০
রাজীব নুর বলেছেন: বাস্তব কথা লিখেছি।
২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: নামাজ মনের প্রশান্তি।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০০
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই।
৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৬
ইসিয়াক বলেছেন: @আপনি মাঝে মাঝে মদ খান নাকি?
@ অতিরিক্ত ভালো মন্দ ভরপেট খেয়ে আসলে আপনার মাথায় সমস্যা তৈরি হয়েছে ,মনে হচ্ছে? প্রায় দেখি আপনি বেশি মাত্রায় খাওয়াদাওয় করলে ভয় টয় পান । হে হে হে ...।
@নামাজ কারাম পড়ুন হাজার হোক বয়স হচ্ছে তো্ । ভাবীকে আমার সালাম দিয়েন।.......
রবীন্দ্র সংগীত
=========
রাগ: বেহাগ-খাম্বাজ-বাউল
তাল: দাদরা
রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): 1328
রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): 1922
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর
===================
শীতের হাওয়ার লাগল নাচন আম্লকির এই ডালে ডালে।
পাতাগুলি শির্শিরিয়ে ঝরিয়ে দিল তালে তালে॥
উড়িয়ে দেবার মাতন এসে কাঙাল তারে করল শেষে,
তখন তাহার ফলের বাহার রইল না আর অন্তরালে॥
শূন্য করে ভরে দেওয়া যাহার খেলা
তারি লাগি রইনু বসে সকল বেলা।
শীতের পরশ থেকে থেকে যায় বুঝি ওই ডেকে ডেকে,
সব খোওয়াবার সময় আমার হবে কখন কোন্ সকালে॥
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ও আচ্ছা। আচ্ছা।
৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যখন পোষ্ট লিখছেন, তখন কি ঘুম ঘুম ভাব ছিলো?
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: অনেকটা তাই।
কম্বলের ভেতর লেপটপ নিয়ে ঢুকে গেছি। তারপর লিখেছি।
আপনি কিভাবে বুঝলেন?
৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মানুষ এতো ভীতু না।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি ভীতু।
৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার তো মনে হয় কোনোদিন কোন এক ঘটনা ঘটে যাবে !
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০২
রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায়।
৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬
ইসিয়াক বলেছেন: বল্টুর প্রাইভেট মাস্টার বল্টুরে এক
কথায় প্রকাশ
পডাচ্ছে.... মাস্টার: বল দেখি বল্টু ,
যে গান
লেখে তাকে কী বলে ?
বল্টু: গীতিকার .
মাস্টার: যে সূর বাধে , সে ? বল্টু:
সূরকার .
মাস্টার: আচ্ছা , এবার বল ,
যে প্রাইভেট পডায় তাকে কী বলে ? .
.
বল্টু: প্রাইভেট কার
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:১৯
ইসিয়াক বলেছেন:
ভয়
========
বিজয় ব্যানার্জি
=========
যদি ভয় পাও, স্বপ্ন দেখো না
স্বপ্নের কিন্তু অভিমান হয়, রাগ হয়
তুমি জানতে পারো না।
কতদিন তাকে ডেকেছ তুমি
তার প্রতীক্ষা করেছ
অবশেষে সে আসে কোনো একদিন
আত্মার গহনতলে টুকি দিয়ে যায়।
সকালে উঠে আড়মোড়া ভেঙ্গে তুমি ভাবো
কি যেন ছিল?
ঘড়ি বলে দেরি হয়ে যাচ্ছে
ব্রাশটা মুখে গুঁজে আয়নায় মুখ দেখো
চোখদুটো লাল
বউ বলে, এত রাতে ঘুমলে ঘুম হয় কখনো
তুমি আর একবার তাকাও আয়নায়
অবাক হয়ে দেখো নিজেকে
পাতলা হয়ে আসা চুলে পাক ধরেছে
বলিরেখাদের শোরগোল মুখ জুড়ে
হঠাৎ ভয় পাও তুমি
তাহলে কি জীবনটা এমনি ভাবেই পেরিয়ে গেল?
তুমি ভাবো, স্বপ্নটা বোধহয় আর আসবে না।
হায়রে পোড়া কপাল
যদি আরেকটু গভীর ভাবে দেখতে আয়নায়
স্বপ্ন তো ঠিক তোমার পাশেই ছিল
সে যে চলে এসেছে
তুমি দেখতে পেলেনা।
জলখাবারটা সরিয়ে দিয়ে বেরিয়ে গেলে তুমি
পেটে খিদে, কিন্তু সেটা প্রাধান্য পেলোনা
সে দেখল সব, আক্ষেপে মাথা নাড়ল।
এরপর অগুন্তি স্বপ্নহীনের ভিড়ে মিলিয়ে গেলে তুমি
ব্যস্ত হয়ে পরলে উদ্দেশ্যহীন রোজনামতা নিয়ে
সে তোমাকে লুকিয়ে লুকিয়ে দ্যাখে, সারা দিন
দেখতে চায়, কাল রাত নিয়ে ভাবছ কিনা
তুমি জানতে পারোনা।
অবশেষে আসে সেই একদিন
যেদিন তুমি দেখতে পাও তাকে
এইতো পাশে দাঁড়িয়ে
এতদিনের অপেক্ষা আজ তোমার সঙ্গে
মিলেমিশে যায় দুজনের আনন্দাশ্রু।
প্রথম মিলনের রেশ কেটে যায়
স্বপ্ন তৃপ্তির হাশি নিয়ে একটু এগিয়ে যায়
আশা করে তুমি সঙ্গে আসবে
পিছনে ফিরে কি যেন দেখে সে
থমকে যায়।
তুমি দাঁড়িয়ে আছো, এগিয়ে আসনি
তোমায় ঘিরে তোমার সাজানো পৃথিবী
তোমার চোখে ভয়
ঘন কুয়াশা
স্বপ্ন মিলিয়ে যায়, চিরকালের মত
আর কোনও দিন ফিরবে না
তুমি জানতে পারো।
রাত্রিবেলা যেই বাতি নিভল
সে এসে চুপটি করে বসল
তোমার মাথার কাছে
আদর করে ঘুম পারিয়ে দিতে
এখন সে তোমার ঘুমের জগতের শরিক।
এইভাবে রোজ আসে সে
টুকি দিয়ে মনে করিয়ে দেয়
সে চলে এসেছে, বেঁচে আছে
অথচ, তুমি জানতে পারনা।
রোজ ভুলে থাক তাকে।
দিনের পর দিন তোমার এই নিঃস্পৃহতা
তাকে অবশেষে কাঁদায় একদিন
কিন্তু হাল ছাড়েনা সে
দাঁতে দাঁত কামড়িয়ে প্রতিজ্ঞা করে
তুমি জানতে পারোনা।
এবার শুধু রাত্রে নয়
সে দিনেও দেখা দেয়
লুকিয়ে চুরিয়ে আর নয়
তোমার চোখের সামনে
উজ্জ্বল হয়ে থাকে
সারা দিন, সারা রাত্রি।
শুধু ক্ষীণ হাতছানি নয় আর
এবার শুরু হয় জানান দেওয়ার তাণ্ডব
কিন্তু তবুও তুমি জানতে পারনা।
শুধু বুঝতে পারো কিছু একটা ঘটছে
ভেতরে ভেতরে।
বাড়ির লোকে বলে
বয়সকালে মন অশান্ত হয়েছে
আবার ভয় পাও তুমি
তাড়াতাড়ি ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ খাও
মন তবু যে শান্ত হয়না
তুমি বুঝতে পারো।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর।
৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৮
ইসিয়াক বলেছেন: গরুকে মানুষ বানানোর শিক্ষা
ছাত্র: স্যার, আমাগো গরুটারে মানুষ বানাইয়া দেন। এইটায় খাইতে চায় না। হালচাষে যাইতে চায় না। কামে নিতে গেলেই ল্যাডাইয়া পড়ে। এইটারে একটু মানুষ বানাইয়া দেন, স্যার।
শিক্ষক: বেটা বেয়াদব। আমি কি গরুর ডাক্তার, না গরুর শিক্ষক? ফাজলামির আর জায়গা পাস না। বেয়াদব কোথাকার।
ছাত্র: স্যার, আপনি না ক্লাসে আমাগোরে পিটানোর সময় কন, জীবনে আপনি বহুত গরুরে মানুষ বানাইয়া ছাড়ছেন। সেইটা চিন্তা কইরাই তো কইলাম।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০২
রাজীব নুর বলেছেন: ও আচ্ছা।
১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭
ইসিয়াক বলেছেন: শীত কেমন লাগছে?
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০২
রাজীব নুর বলেছেন: মোটামোটি।
১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮
বিজ্ঞ কচটতপ বলেছেন: অনুভূতিটা নিরেট বাস্তবধর্মী । এর আগে কিছুদিন হয়ত কোনোরকম ভয় পান নি, অশরীরী অস্তিত্বের নাকের ডগা দিয়ে নেচে-খেলে বেড়িয়েছেন... তাই প্রকৃতি ভাবল, ভয় পাওয়ার অধিকার থেকে আপনাকে বঞ্চিত করা ঠিক হচ্ছে না__এবং সেই ভাবনানুযায়ী ভয়টাও দেখিয়ে দিলেন! আসলে ব্যাপারটা হচ্ছে _এসবের কিছুই আপনার সাথে ঘটেনি,, আপনি আধুনিক এবং কুসংষ্কারে অবিশ্বাসী একজন মানুষ বলে দাবী করছেন__সুতরাং এটা বলা যায় যে, 'গভীর রাতে তৃতীয় কোন অস্তিত্ব এসে ভিতর থেকে আটকানো দরজা খুলে দিবেন আর আপনি বিশ্বাস করে প্রচন্ড ভয় পাবেন' ---এমনটা আপনার দাবী করা বক্তব্যের সাথে যুক্তিযুক্ত নয়! তাই আরো একটা ব্যাপার বলা যায় যে,প্রকৃতপক্ষে আপনি আধুনিক হলেও কুসংষ্কারে বিশ্বাস করেন অথবা কুসংষ্কারে অবিশ্বাসী হলেও ভিতু প্রকৃতির মানুষ__যে কিনা ছায়া দেখলেও ভয় পায়!!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: না এতটা ভীতু না। যে ছায়া দেখলে ভয় পাবো।
১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩
সেজুতি_শিপু বলেছেন: এরপর থেকে রাতে ঘুম ভাঙলেও চোখ মেলবেন না। আপনি কি ভীতু মানুষ নাকি? প্রায় ভয় পাইয়ে দিয়েছিলেন আর কি।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা--------
১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজীব নুর ভাই,
দরজা জানালায় ডাবল রক দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। কোহকাফ নগরীর আলামত মনে হচ্ছে। দেয়ালে বড় প্রিন্ট করে দেওয়ানবাগের পোষ্টার লাগাতে পারেন তাতে কাজ হতে পারে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০
রাজীব নুর বলেছেন: এর চেয়ে ভালো মুরীদ হয়ে যাই।
১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
থাকা খাওয়ার জায়গা দিলে চলেন মুরীদ হয়ে যাই। পরে কোনোভাবে পীরানি ধরতে পারলে বাকী জীবন বাদশাহী - আপনি খোঁজ খবর নেন। দুজন মিলে পীর আব্বা টাইটেল নিয়ে নিবো।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষকে ঠকাবো?
না তা পারবো না।
১৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: টাইটেল নিলেও মানুষ ঠকবে?
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমি মানূষকে ভালোবাসি।
তাই তাদের ঠকাতে পারি না। অথচ আমি প্রতি মুহুর্তে ঠিকছি।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মোটামুটি একটা ভয়ের আবহ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন।
তবে গা শিহরিত করার মতো না। চেষ্টা করুন হয়তো একদিন
ঠিকই পারবেন।