নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আহা জীবন !

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৬



যখন ভোর হয় বালাসুর খালের বাম পাশের মাঠের গাছপালার ফাঁকে কত যে তুলকালাম কান্ড ঘটে যায় রোজ- তা কেউ লক্ষ্যই করে না। আকাশ থেকে অদ্ভুত সুন্দর আলো এসে চারপাশটা ভরে দেয়।
ঠিক সেই সময় রহস্যময় কিছু মেঘের খন্ড ভাসতে ভাসতে এসে যেন বিক্রমপুরের কামারগাও গ্রামে এসে জমা হয়। গাছপালার পাতার ফাঁক দিয়ে অলৌকিক একটা আলো এসে পরে পুরোনো প্রাচীন এই জনপদে। অলৌকিক আলোটা তীরের ধুনকের মতো এসে লাগে প্রতিটা কোনায় কোনায়। প্রতিদিনই এমনটা ঘটে, ঘটে যায়। এটাই প্রভুর নিয়ম। কেউ তা খেয়ালই করে না। এত সময় কই লোকের? সবাই ব্যস্ত, বড্ড বেশী ব্যস্ত। বড় রাস্তার দোকানপাট এক এক করে সব খুলে যায়।
বালাসুর গ্রামের রফিক মাস্টারের ছেলে তার দোকান খুলে মাইকে হিন্দি গান বাজায়। স্কুল ঘরের পাশেই এক জ্যোতিষী টিয়া পাখি নিয়ে বসে থাকে বহুকাল ধরে। সে মানুষ সম্পর্কে যা বলে তাত'ই নাকি হয়! বাস থামছে আলামিন বাজারে- লোকজন নামছে, উঠছে, আবার বাস চলে যাচ্ছে ধুলো উড়িয়ে। লোকজন তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বাজার থেকে কেনাকাটা করছে। এসময় তার খুব খিদে পায়। ইচ্ছে করে দু'টা লাঠি বিস্কুট চায়ে ডুবিয়ে নরম করে চেটেপুটে খেতে। বুড়ো বয়সে জিবটা ভালমন্দ খাবারের স্বাদ নিতে ব্যকুল হয়ে থাকে।

মানুষের বুদ্ধির প্রশংসা না করে পারা যায় না।
ইহুদিরা কোরআন রিসার্চ করে যে কত কিছু আবিস্কার করে ফেলেছে! এই যে জগা'দা তার দোকানে কি দারুন নিমকি বানায়। একদম মচমচে, বেশ কয়েকটা কালিজিরার দানাও সাথে থাকে, জিবে পড়লে ভাল'ই লাগে- কি যে স্বাদ! আল্লাহ'ই জানে কি কি দিয়ে যেন বানায়।
সে একটা নিমকি হাতে নিয়ে বসে থাকে, যদিও ইচ্ছে করছে তিন কামড়ে শেষ করে দিতে- কামড় দিলেই তো শেষ, হাতে নিয়ে বসে থাকার মধ্যেও এক ধরনের আনন্দ আছে। এই আনন্দ সবাই উপভোগ করতে পারে না, তিনি পারেন। তিনি ধীরে ধীরে এক কামড় বসান নিমকিতে আর এক চুমুক চা। অনেকক্ষন চা আর নিমকি জিব দিয়ে নাড়াচাড়া করে সবটুকু স্বাদ নিয়ে নিতে চেষ্টা করেন। কি যে ভালও লাগে! তার ইচ্ছা করে এক বসায় ডজনখানিক নিমকি খেয়ে ফেলতে। ইচ্ছা করলেই তো আর খাওয়া যায় না। একটা নিমকি আর এক কাপ চা দশ টাকা। খাওয়া শেষ হয়ে গেলেও অনেকক্ষন পর্যন্ত চা আর নিমকির স্বাদটা মুখে লেগে থাকে। চুপ করে বসে তা উপভোগ করতে হয়। জীবনের আসল উদ্দ্যেশ'ই হলো উপভোগ করা। যতটা পারো উপভোগ করে নাও। মরার পর কি হবে, না হবে তার কিছু ঠিক আছে! তাই যতদিন বেঁচে আছো, উপভোগ করে নাও।

আজকাল তার মাথাটা ঠিক মতোন কাজ করে না।
শুধু ভুলভাল হয়ে যায়। অবশ্য বাড়ি-ঘর, বউ, ছেলে-মেয়ে, আত্মীয় স্বজন সবার কথা ভুলে গিয়ে অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা ভাবনা করাটাও খুব খারাপ ব্যাপার নয়। বালাসুর বাজারটা তার কাছে বেশ লাগে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মাইকে গান বাজে, চারিদিকে তুমুল বেচাকেনা হচ্চে, বাস আসছে, যাচ্ছে। চায়ের দোকানে লোকজন বসে চা খেতে খেতে সুখ দুঃখের কথা কইছে। এই বাজারে জগা'র চায়ের দোকানে বসে চারদিকের নানান রকম ঘটনা দেখতে দেখতে সময় বেশ ভালোই কেটে যায়।
পাঠ গুদাম ঘরের সামনে আখ বোঝাই একটা ছোট্র ট্রাকের চাকা কাঁদা মাটিতে ডেবে আছে। পাঁচ ছোকরা মিলে চাকাটা উদ্বারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এই রকম নানান দৃশ সে দেখে আর মুগ্ধ হয়। বুদ্ধি দিয়ে মানুষ কত কি বানিয়েছে! প্লেন, মোবাইল, কম্পিউটার, বিশাল নদীর ওপর ব্রীজ। এইসব বসে বসে সে ভাবে আর আপন মনেই একাএকা হাসে। তার বড় ছেলের বউ সুরমা সেদিন তার শাশুড়িকে বলছিল, বাবার মাথার দোষ হয়েছে, একা একা কথা বলে, আর হাসে। উঠোনে বসে কথা স্পষ্ট শুনেছে সে। সুরমা হয়তো ভুল বলেনি, তা কিছুটা মাথার সমস্যা হলেও হতে পারে। অবশ্য শেষ বয়সে এসে অনেক কিছু চুপ করে সহ্য করে এতে হয়। এটাই অলিখিত নিয়ম।

জগা'র চায়ের দোকানে রোজ কত মানুষ আসে চা আর নিমকি খেতে।
খাওয়া শেষে গোলাপ বিড়ি ধরায়। তিনি নিজেও এই বিড়ি রোজ খেতেন। আরও কিছুদিন বেঁচে থাকার আশায় ডাক্তার আর বউ এর পরামর্শে বিড়ি খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন। এই গোলাপ বিড়ির গন্ধটা তার খুব ভাল লাগে। মিষ্টি তিতকুটে গন্ধটা মন জুড়িয়ে দেয়। দিনমজুর আর চাষা'রা বিড়ি ধরিয়ে কত রকম গল্প যে করে- শুনতে তার বেশ ভাল'ই লাগে। এক কোনায় বসে তিনি সব কথা খুব মন দিয়ে শুনেন। দেখেন আর ভাবেন।
এক চাষির মুখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামটা শুনে বেশ অবাক হয়েছিলন তিনি। এতক্ষনে আখ বোঝাই ট্রাকের চাকাটা কাঁদা মাটি থেকে তোলা হয়েছে। বেশ বেগ পেত হলো ছোকরাদের। দেখতে দেখতে অনেক বেলা হয়ে গেল। এখন বাড়ি ফেরা দরকার। সব মানূষেরই ফিরতে হয়। এই ফেরা বিষয়টাকে তাকে খুব ভাবায়।

মোবারক মিয়া দশটি টাকা দিয়ে জগা'র দোকান থেকে উঠে হাঁটা শুরু করলেন। তার খুব পেচ্ছাবের বেগ হয়েছে। সময় মতো পেচ্ছাব করতে না পারলে ভাল লাগে না। তাই তিনি আশেপাশে তাকিয়ে তেতুল গাছের তলায় দাঁড়িয়ে ছেড়ে দিলেন। তার পেচ্ছাব কি সুন্দর সাপের মতো একে-বেকে যাচ্ছে। তিনি বিপুল আনন্দ পেলেন, এই প্রাকৃতিক কর্ম সময় মতো সারতে পারলে বেশ আরাম লাগে। এই আনন্দ অন্য কেউ পায় কিনা কে জানে! ব্যাপারটা যাচাই করার জন্য সে তার বউকে প্রশ্ন করেছিল- সময় মতো মুতে কেমন আনন্দ পাও গো? তার বউ সবজি কুটছিল, প্রথমে কথাটা ভাল করে বুঝতে পারেনি। তারপর বুঝতে পেরে খুব রেগে গিয়ে বলেছিল- এটা কেমন ধারা কথা? তোমার মাথা তো দেখছি পুরোই গেছে। ছিঃ।

মোবারক মিয়ার আজকাল অনেক কিছু জানতে ইচ্ছা করে কিন্তু কাউকে প্রশ্ন করতে সাহস পায় না। মানূষ বড্ড রেগে যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদের তেজ বাড়তে শুরু করেছে। রোদটা ধনুকের মতোন গায়ে লাগছে। স্কুল মাঠটা পার হওয়ার সময় তার খুব ভয় ভয় করতে লাগলো। আজ স্কুল বন্ধ। মাঠটা কেমন শুনসান। দু'চারটে গরু অলস ভঙ্গিতে বসে আছে শুধু। মনে হচ্ছে তার কানের কাছে কোনো অশরীরী আত্মা ফিসফিস করছে। তার কাঁধের কাছে নিঃশ্বাস ফেলছে। এই নিঃশ্বাসটা কার সে চিনতে পেরেছে। বত্রিশ বছর আগের একটা ঘটনা চোখের সামনে যেন মোবারক মিয়া দেখতে পেল। যৌবন বয়সে সে অনেক পাপ করেছে।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




রাজীব নুর ভাই,
ঢাকার এমন কোনো জায়গা আছে যেখানে আপনি যান নি? আজকে ব্লগে অত্যন্ত গর্ব ও সম্মানের সাথে ব্লগার রাজীব নুর ভাইকে আমি ঠাকুরমাহমুদ “হিমু” পদবি দিতে পেরে আনন্দ অনুভব করছি। রাজীব নুর ভাই বাংলার বিখ্যাত লেখক হুময়ূন আহমেদের চরিত্র “হিমু” যিনি ঢাকাকে হিমুর নজরে দেখেছেন। ব্লগে ঢাকা সম্পর্কে জানতে হলে রাজীব নুর ভাইয়ের পোস্ট পড়তে হবে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: মাঝে মাঝে আমি নিজেই চিন্তা করি ঢাকা শহর এমন কোনো জায়গা আছে যেখানে আমার পায়ের ছাপ পড়েনি? একসময় সাইকেল দিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়াতাম। এখন হেঁটে হেঁটে সারা শহর ঘুরে বেড়াই। ইচ্ছা হলো তো চলে গেলাম পুরান ঢাকায় পুরী খেতে। অথবা চলে গেলাম উত্তরা মাসকট প্লাজায়। অথবা চলে যাই মোহাম্মদপুর জেনিভা ক্যাম্পে কাবাব আর লুচি খেতে।

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



মুগ্ধ পাঠ্য হিমু ভ্রাতা। :P

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৯

ইসিয়াক বলেছেন: ভাবতে ভালো লাগছে আমি হিমুর বন্ধু।
শুভকামনা বন্ধু ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি সৌভাগ্যবান।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৪

কিশোর মাইনু বলেছেন: :|| #:-S B:-) :-& :-< :( :((

ভাল আছেন ভাই???

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী ভালো আছি।

৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: আপনার ভাষা খুবই প্রাণবন্ত।শেষটা একটু অস্পষ্ট রয়ে গেল।সব মিলিয়ে ভালো লেগেছে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা আসলেই অস্পষ্ট। কুয়াশা মাখা।
পোষ্টের মূল বিষয় হলো- এক বুড়ো লোক ভোরে গ্রামের পথে বের হয়েছে।

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার গল্পের জন্য ধন্যবাদ।
পড়তে ভালো লেগেছে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া জনাব।

৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫১

শের শায়রী বলেছেন: আপনার গল্পগুলো মনে হয় অনেকটা বাস্তবের নিরিখে তাই না রাজীব ভাই, কিছুটা বাস্তব কিছুটা কল্পনা, তবেই না গল্প। ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২২

নতুন বলেছেন: আপনার লেখার অনেক উন্নতি হচ্ছে।

ঘটনার ব`ননা গুলি ভালোই হয়েছে। তবে আরো কয়েক ধাপ বন`না দিয়ে দেখতে পারেন।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: মনে রাখব।

৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।

১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৫

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: আপনার লেখা সব সময় অসাধারনই হয় ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৩

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
ভাই আপনি তো সব্যসাচী লেখক!
গল্প, ভ্রমণব্লগ, ফিচার, সংবাদ পরিক্রমা, নীতিকথা এমন কি কবিতাও আপনার ঝুলিতে বাদ পড়ে নাই!

লেখা ভালো লাগলো!
শুভকামনা!!

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: কিছু পারি না বলেই তো সব বিষয়ে লিখে চলে চলেছি। হা হা হা----

১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার হয়েছে......অতি চমৎকার!!

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক শুকরিয়া।
ভালো থাকুন।

১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩

জুন বলেছেন: রাজীব নুর আপনার লেখাটি পড়ে মনে পরলো শীর্ষেন্দুর চক্র বইটির একটি চরিত্র যার নাম ধীরেন কাষ্ঠ তার কথা। :)

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: একদম ঠিক ধরেছেন।

১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ভাল লাগল রাজীব ভাই। যৌবন বয়সের (পাপের) কাহিনিটাও এবার লিখে ফেলুন।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই।

১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮

নীল আকাশ বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে।
এবার সেই বত্রিশ বছর আগের ঘটনা কি ছিল সেটা লিখে ফেলুন!
ধন্যবাদ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: হুম, অবশ্যই লিখব।

১৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৯

নুরহোসেন নুর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, ভাল লাগলো।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: অশেষ শুকরিয়া।

১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো লেগেছে গুরুভাই।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.