নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। আমার মতে ধর্ম থাকবে ধর্মের মতো, বিজ্ঞান বিজ্ঞানের মতো। তেল-জলকে ঝাঁকিয়ে এক করার প্রয়োজন নেই।
যারা ঝাকায় বা ঝাকাতে চেষ্টা করে তারা দুষ্ট লোক।
২। ছোটবেলায় আইনস্টাইন ছিলেন হাবাগোবা।
চার বছর বয়স পর্যন্ত তিনি কোনো কথা বলেন নি। তার বাবা-মা ধরে নিলেন আইনস্টাইন বাকপ্রতিবন্ধী। এক দুপুরে লাঞ্চ খেতে বসে আইন স্টাইন হঠাৎ প্রথম কথা বললেন। স্যুপের বাটি সরিয়ে তিনি বললেন, স্যুপটি ঠান্ডা। আইনস্টানেই মা হতভম্ব গলায় বললেন, তুমি কথা বলতে পারো? আইনস্টাইন হ্যাঁ-সূচক মাথা নাড়লেন। তার মা বললেন, এতদিন কথা বলো নি কেন? আইনস্টাইন বললেন, এতদিন স্যুপ ঠান্ডা ছিল না। কথা বলার প্রয়োজন হয় নি।
৩। ....নির্দেশে তিনি নৌকা তৈরি করে সে নৌকায় একজোড়া করে সৃষ্টির বিভিন্ন জাত নিলেন। পরে প্রবল বন্যায় নৌকার আরোহী বাদে বাকি সবাইকেই ধ্বংস করে দিলেন স্রষ্টা স্বয়ং। এরপর ভালো মানুষ ছাড়া পৃথিবীতে কোনো খারাপ মানুষ থাকল না। আর্য আগমনের বহু আগের এসব ঘটনা মানুষ কিংবদন্তি হিসেবে মনে রাখত।
৪। সৃষ্টির আদিতে ব্রহ্ম নিজেকে দুই ভাগে ভাগ করলেন। তাঁর ডান অংশ থেকে সৃষ্টি হয়েছিল পুরুষ সত্তা এবং বাম অংশ থেকে সৃষ্টি হয়েছিল নারী সত্তা। এই নারী সত্তার নাম 'প্রকৃতি'। প্রকৃতি কৃষ্ণের ইচ্ছায় নিজেকে পাঁচভাগে বিভক্ত করেন। এই পাঁচটি ভাগ হলো– দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, সাবিত্রী, রাধা।হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি মতে– বিদ্যা দেবী সরস্বতী। ইনি স্মৃতি ও মেধা দান করেন।
৫। "হে মূসা! তোমার ডান হাতে ওটা কি?
সে বলল, 'এটা আমার লাঠি; আমি এতে ভর দিই এবং এর দ্বারা আমি আমার ছাগল পালের জন্য লতাপাতা ফেলে থাকি এবং এটা আমার অন্যান্য কাজেও লাগে।'
আল্লাহ বললেন, 'হে মূসা! তুমি ওটা নিক্ষেপ কর।'
অতঃপর সে তা নিক্ষেপ করল, সাথে সাথে তা সাপ হয়ে ছুটাছুটি করতে লাগল।
বাহ !!! সুবাহা্নাল্লাহ !!!অসাধারণ !!! মূসা (আঃ) এর কৃতিত্বে আমি মুগ্ধ।
৬। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য- আমাদের সমাজে কালো মেয়েদের চাহিদা নেই। রবীন্দ্রনাথ যতই বলুক- ' কালো? তা সে যতই কালো হোক দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।' সহজ সরল সত্য কথা হলো- জন্মের পর থেকেই তারা সংসারের বোঝা।
কালো রঙের মেয়েরাও যে বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করতে পারে তা আমাদের অনেকেরই অজানা। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে গায়ের রঙ নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না। ব্যাক্তির গুনই তাদের কাছে মুখ্য বিষয়।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী।
রাশিয়ার কথা বাংলাদেশে ্বললে হইবে?
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো খবর হলো, যার জ্ঞান কম, সে ধর্ম বুঝে; কিন্তু অংক, ফিজিক্স, কেমেষ্ট্রী, ফাইন্যান্স, লজিক, ফিলোসফি, রাজনীতি বুঝে না।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩৭
ইসিয়াক বলেছেন: ২ নম্বরটা ভালো লেগেছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার মতে ধর্ম থাকবে ধর্মের মতো, বিজ্ঞান বিজ্ঞানের মতো। তেল-জলকে ঝাঁকিয়ে এক করার প্রয়োজন নেই। যারা ঝাকায় বা ঝাকাতে চেষ্টা করে তারা দুষ্ট লোক। এটা মনে থাকবে, নাকি দু'দিন পরে আবার পল্টি মারবেন!! অবশ্য আমার ধারনা, আপনার মেমরী হলো, শর্ট টার্ম মেমরী........তাই ভুলে যাওয়া বিচিত্র কিছু না, কি বলেন!!
বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে গায়ের রঙ নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না। ব্যাক্তির গুনই তাদের কাছে মুখ্য বিষয়। আপনার জানায় প্রচুর ঘাটতি আছে এখনও।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: মাথা আউলায়ে গেছে মনে হয় আমার।
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:২৬
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: এক্কেবারে গোলকধাঁধার মত আজকের পর্ব।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে
এটাই আমার রহস্য।
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১
নতুন বলেছেন: গায়ের রং অনেক বড় একটা বিষয় সারা দুনিয়াতে।
মুখে মানুষ অনেক কথাই বলে।
কিন্তু সাদা চামড়ার মানুষেরা অনেক বেশি সুবিধা পায় কালোদের থেকে।
পশ্চিমা বিশ্বেও এই জিনিস আছে বেশ গভীর ভাবেই।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: তা ঠিক।
৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমি এক কালো মেয়ের প্রেমে পড়েছিলাম।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: সেই মেয়েটাকে বিয়ে করেন নি কেন??
মেয়েটা এখন কোথায়?
৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো লাগার কথা জানাতে পারি নি। বয়সে সে আমার চেয়ে অনেক ছোটো ছিলো।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০০
রাজীব নুর বলেছেন: আহ হা !!!
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১৬
রাশিয়া বলেছেন: ধর্ম এবং বিজ্ঞানকে একইভাবে চিন্তা করা চরম মূর্খতা। ধর্মের ভিত্তিই হচ্ছে গায়েবে বিশ্বাস। গায়েব মানে হল যা অনুভব করা বা প্রমাণ করা যায়না। অন্যদিকে বিজ্ঞানে বিশ্বাসের কোন স্থান নেই। আছে অনুমান এবং প্রমাণ। এরকম বিপরীত মূখী দুই জ্ঞানের উৎসকে তারা তালগোল পাকিয়ে ফেলে - এইডসের জীবাণুর আকৃতিকে রজমের পাথরের মত বলে - তারা চরম মূর্খ ছাড়া আর কিছুই নয়।
৫ নম্বরে মূসা (আ) এর কোন কৃতিত্ব নেই - পুরোপুরি আল্লাহ প্রদত্ত মুজেযা।