নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আধুনিকতা

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৭



চায়ের দোকানে নাস্তিক আস্তিক নিয়ে তুমুল হইচই শুরু হয়েছে। আমি চুপ করে বসে আছি। খুব মন দিয়ে তাদের কথা শুনছি। যা শুনেছি তাই আপনাদের জন্য তুলে ধরছি। সবার মনে রাখা দরকার- পৃথিবীতে নেই কোনো বিশুদ্ধ ধর্ম। ধর্ম মানেই ক্যাচাল। ধর্ম মানেই কুসংস্কার। যারাই দিনরাত ধর্ম ধর্ম করে, তাদের মধ্যে ঝামেলা আছে। বাইবেলে বলা হয়েছে, “God created man in His own image”। বাইবেলের কথাটা অন্যভাবে বলা যায়, “Man created God in his own image”। প্রায় সব ধর্মেই তাই। তাই ঈশ্বরও মানুষের মতো। তিনি জীবের দুঃখে কাতর হন, আনন্দে উল্লসিত, ক্রোধে উন্মাদ। তাই বলা যায় ঈশ্বর আসলে সৃষ্টির সেরা গুজব। ধরে নিন ঈশ্বর আছে বা ধরে নিন ঈশ্বর নেই- তাতে দুনিয়ার কোনো পরিবর্তন হবে না। একই নিয়মে দুনিয়া চলবে।

ঈশ্বর সম্পূর্ণ কাল্পনিক ব্যাপার।
ঈশ্বর জীব জগৎ সৃষ্টি করেননি। জীবজন্তু পশু পাখি কীটপতঙ্গ, মানুষ কিছুই ঈশ্বরের সৃষ্টি নয়। এসবই হয়েছে সৃষ্টির নিয়মে, বিবর্তনের হাত ধরে। প্রাণের ইউনিট যে অ্যামিনো এসিড তা এখন ল্যাবরেটরীতে কৃত্রিমভাবে তৈরি করা সম্ভব হয়েছে, অর্থ্যাৎ প্রাণের উপাদান ইতোমধ্যেই ল্যাবরেটরীতে তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। কে জানে হয়তো একদিন প্রাণও তৈরি করা সম্ভব হবে। বিজ্ঞান যে দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে, তাতে ল্যাবরেটরীতে প্রাণ তৈরির সম্ভাবনা অসম্ভব নয়। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে, যে জিনিস এখন ল্যাবরেটরীতে হতে চলেছে, সুদূর অতীতে এইভাবেই সে জিনিস প্রকৃতিতে সৃষ্টি হয়েছিল, এর সঙ্গে ঈশ্বরের কোন সম্পর্ক নেই। ঈশ্বর প্রাণ সৃষ্টি করেননি।

ঐ যে “বিগ ব্যাং”– এর পর নিউক্লিয়ন ইত্যাদি কিছু কণিকা সৃষ্টি হয়েছিল সে তো শূণ্য থেকে হয়নি। নিশ্চয় কিছু ছিল যা থেকে হয়েছিল। কারণ বিজ্ঞানের গোড়ার কথাই হল – matter cannot be created nor can it be destroyed। শুধু ম্যাটার নয়, এনার্জীর বেলায়ও এই কথা। তাহলে দেখা যাচ্ছে, ম্যাটার আর এনার্জী বিশ্বসৃষ্টির আগেও ছিল, বিশ্ব যদি কোনদিন ধ্বংস হয়ে যায় তখনো থাকবে। তবে আজ যেভাবে আছে সেইভাবে হয়তো থাকবে না। হয়তো আবার “ব্ল্যাক হোল”- এর মতো কিছু একটা হয়ে ম্যাটারগুলো সব এক জায়গায় জড়ো হয়ে যাবে, যেমন দেড় হাজার কোটি বছর আগে “বিগ ব্যাং”-এর আগে যেমন ছিল। তার মানে ম্যাটার আর এনার্জী আগেও ছিল, পরেও থাকবে-চিরকালই থাকবে। কেবল রূপ বদলাবে হয়তো।

আপনি চিৎকার করে বললেন, ঈশ্বর নেই।
তাতে কার কি? কারো কিছু যায় আসে না। বাজারে জিনিসপত্রের দাম কমেও যাবে না, বেড়েও যাবে না। ঈশ্বর থাকা, না থাকা সমান। মৃত্যুর পরেরটা মৃত্যুর পরে দেখা যাবে। ধরুন আপনি দুনিয়ায়তে ঈশ্বর না মেনেই জীবন যাপন করলেন- আপনি কি লাভবান হবেন? না। ক্ষতিগ্রস্ত হবেন? না। ফলাফল শূন্য। এই যুগ আধুনিক যুগ। শিক্ষিত মানুষের যুগ। বিজ্ঞানের যুগ। এখানে কুসংস্কারের কোনো দাম নেই। দিন দিন ধর্মের প্রতি মানূষের আস্থা বিশ্বাস ভরসা কমে যাচ্ছে। এখন তো শূন্যের কোঠায় এসে ঠেকেছ। এক সময় দেখা যাবে পৃথিবীতে কেউই ঈশ্বর মানছে না। ধর্ম মানছে না। তখন পৃথিবীটা খুব সুন্দর হবে। কোনো হানাহানি থাকবে না। সমগ্র পৃথিবীতে একটাই ধর্ম থাকবে। সেটা হলো মানবতার ধর্ম।

নিজের উন্নতি, সমাজের উন্নতি সর্ব্বোপরি দেশের উন্নতির জন্য ধর্মকে চিরতরে বলি দিতে হবে। ভবিষ্যত্ব প্রজন্মের কথা ভেবে হলেও ধর্মকে দূর করতে হবে। জীবন থেকে ধর্মকে বাদ দিলে জীবন সুন্দর হবে। সমাজ থেকে ধর্মকে বাদ দিলে সমাজ উন্নত হবে। দেশ থেকে ধর্মকে ঝাঁটা মেরে বিদায় করলে- দেশ দ্রুত উন্নয়নের প্রথম কাতারে চলে যাবে। সবচেয়ে মজার ব্যবসা হলো ধর্ম ব্যবসা। তাই হুজুর সম্প্রদায়রা চিৎকার করে ধর্ম ধর্ম করে। ধর্মের গুন গায়। এর চাইতে সহজ ব্যবসা দুনিয়াতে আর নেই। অল্প সময়ে বেশি ইনকাম। একটা মসজিদ হলে ইমাম লাগবে, মোয়াজ্জিম লাগবে। খাদিম লাগবে। মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে সব গরীব বাচ্চাকাচ্চারা। কিন্তু আধুনিক শিক্ষা দরকার শিশুকাল থেকেই। ধর্মের বানী হলো রুপকথা। রুপকথা দিয়ে জীবন চলে না।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৬

নিয়াজ সুমন বলেছেন: সব ধর্মের এক বানী মানবতার জয়ধ্বনি

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: বড় ভালো কথা।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনাদের লেখা পড়লে নিজেকে গবেট মনে হয়। নির্বাক এবং নির্বোধে মত গাড়ি চালাই, কিচ্ছু বলার নেই।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: রাগ করলেন?
এটা আমার লেখা না। চায়ের দোকানে পোলাপান আলাপ করছিলো।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি রাগ করিনি। চায়ের দোকানে আমি যাই না, ওদের আড্ডা এবং হাড্ডাহাড্ডি আমি ডরাই।

বায় দা ওয়ে সত্য প্রেমে কাজ শুরু করেছি। প্রতি ৪-৫ পৃষ্টা পরপর কিছু বিবরণ দিচ্ছি। দেখি কী হয়, তবে ভালো লাগছে। আপনাদের মতামতের জন্য ওটা ব্লগে পোস্ট করেছিলাম। শুধু সংলাপে উপন্যাস লিখে আমিও বিপাকে পড়েছিলাম। আমার লেখা কেউ পড়ে না তো তাই আহল হয়েছে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: কে পড়লো বা না পড়লে সেদিকে নজর না দিয়ে মনের আনন্দে লিখে যান।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা, আমি আসলে লেখালেখির কাজ সেরে ফেলেছি। আজমনে লটকিয়ে রেখেছি তা দেখেননি?

এখানে ক্লিক করুন

আমি এখন উভারের সাথে কাজ করি। দিন চলে যাচ্ছে। যাক, আপনার কড়াকড়া মন্তব্য সত্যি উপকৃত হয়েছি। আপনি কড়া মন্তব্য না করলে রেখে দিতাম। আমার কাছেও বিরক্তিকর মনে হয়েছিল, তবে নতুন কিছু ছিল।
আপনার মঙ্গল কামনা করি।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: উফ!!!
আমার কড়া মন্তব্য দেখলেন। ভালোবাসা টা দেখলেন না?

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আজকের দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদকীয় থেকেঃ।
ঘটনাটি ঘটিয়াছে বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার আউলিয়াপুর গ্রামে। এই গ্রামে কালাম মৃধা নামের এক ব্যক্তিকে পানিতে চুবাইয়া হত্যা করিবার অভিযোগ উঠিয়াছে কথিত ফকির রিয়াজের বিরুদ্ধে। জিন তাড়ানোর নামে পুকুরে চুবানো ও এক ধরনের নির্যাতনের প্রতি গ্রামবাসীর সায় যে ছিল তাহা এই সংক্রান্ত খবরের আদ্যোপান্ত পড়িয়া স্পষ্টত বোঝা যায়। আমাদের দেশে জিনে ধরা ও ইহার পরিপ্রেক্ষিতে কবিরাজি চিকিত্সার শরণাপন্ন হইবার ঘটনা নূতন নহে। অনেক সময় ভণ্ড ফকিরদের প্রতারণার কারণেও একজন মানসিক রোগীকে জিনে ধরিয়াছে বলিয়া চালাইয়া দেওয়া হয়। কিন্তু মানসিক রোগ ও জিনে ধরিবার লক্ষণের মধ্যে পার্থক্য অনেক সময় আমরা করিতে পারি না।

মানুষের উপর জিন ভর করা বা মানুষের জাদুগ্রস্ত হওয়াকে সাধারণত আরবিতে ‘সাহর’ বলে। এমন পরিস্থিতিতে মানুষ মানসিক ভারসাম্য হারাইয়া ফেলে, স্মৃতিবিভ্রম ঘটে এমনকি এই অবস্থায় তাহাদের মুখ দিয়া জিনেরা কথাও বলিতে থাকে। মূলত শারীরিক ও মানসিক কোনো অসুস্থতা দেখা দিলে আমাদের আগে ডাক্তারের শরণাপন্ন হইতে হইবে। প্রথমেই কবিরাজ-ফকিরের নিকট যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নহে। ইসলাম ধর্মে গায়েব বা অদৃশ্যে বিশ্বাস স্থাপন অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জিন এই অদৃশ্য বিষয়গুলিরই একটি। কোরআন শরিফে সুরা জিন নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা রহিয়াছে। মানুষ ও জিনকে আল্লাহ তায়ালা তাহার ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করিয়াছেন। মানুষের মতো জিনের মধ্যেও ভালোমন্দ, নারী-পুরুষ রহিয়াছে। আদম মাটি, ফেরেশতারা আলো আর জিনরা আগুনের স্ফুলিঙ্গ দ্বারা তৈরি। শয়তান জিনদেরই অন্তর্ভুক্ত। সূরা নাসে জিন ও মানুষের অনিষ্টতা হইতে পরিত্রাণ লাভের কথা বলা হইয়াছে। সূরা জিনের ৬ নম্বর আয়াতে বলা হইয়াছে, ‘আর মানুষের মধ্যের কিছু লোক জিন জাতির কিছু লোকের আশ্রয় নিত, ফলে তাহারা তাহাদের পাপাচার বাড়াইয়া দিত।’ এই আয়াত হইতে জিনে ধরার বিষয়টিও সত্য। আমরা তিন ধরনের জিনের কথা জানি—পাখার মাধ্যমে বাতাসে উড়ে, সাপ ও মাকড়সার আকারে থাকে এবং সাধারণভাবে চলাফেরা করে। মানুষের পরিত্যক্ত স্থান ও লোকালয় হইতে দূরে নীরবে থাকিতে পছন্দ করিলেও কিছু জিন মানুষের সহিত লোকালয়েই থাকে। মানুষের খাবারের উচ্ছিষ্ট ও ফেলিয়া দেওয়া মাংসের হাড় ও গোবর তাহাদের প্রিয় খাবার। জিন দ্বারা মানুষ যাহাতে আক্রান্ত না হয়, এইজন্য ওয়াশরুম ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা, খাবার ঢাকিয়া রাখা, পানির পাত্রের মুখ বন্ধ রাখা, সন্ধ্যার শুরুতে (অন্তত এক ঘণ্টা) সন্তানদের বাহিরে যাইতে বারণ করা ইত্যাদি নিয়মকানুন মানিয়া চলিতে হয়। জিনেরা মানুষসহ যে কোনো প্রাণীর রূপ ধারণ করিতে পারে। এইজন্য আয়াতুল কুরসিসহ বিভিন্ন দোয়া রহিয়াছে, যাহা পড়িলে অনিষ্টকারী জিনেরা মানুষের ধারেকাছেও আসিতে পারিবে না।

সুতরাং কাহাকেও জিনে ধরিলে তিনি কোনো ভালো আলেমের দ্বারস্থ হইতে পারেন। কিছু আমলের মাধ্যমে সুস্থতা লাভ করিতে পারেন। আর জিন নিয়া ভণ্ডামি অবশ্যই বন্ধ করিতে হইবে এবং এই ব্যাপারে মানুষকে হইতে হইবে সচেতন।



০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: নির্বোধদের আর কুসংস্কার বিশ্বাসীদের কাজ কারবার এরকমই।

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চায়ের দোকানে গেলে দুই কান খোলা রাখি । কারণ এক কানে শুনি অন্য কান দিয়ে বাহির করি।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কিছু বাহির করি না। সব ভেতরে জমা করে রাখি।

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



@মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ,

ইসলাম ধর্মের একটি বড় ভুল হলো জ্বীনের রূপকথা।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বড় হাস্যকর।

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
উবাইদুল্লাহ ইবনু মুআয আল আম্বারী (রহঃ) ..... হাফস ইবনু আসিম (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে,
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ কোন ব্যক্তির মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত হওয়ার জন্য
এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনে তাই বলে বেড়ায়। মুহাম্মাদ ইবনু আল মুসান্না (রহঃ)-এর সূত্রেও
হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে।
যখন কোন মানুষের স্বাভাবিকভাবে কোন পাপ থাকে না,
কিন্ত মানুষের নিকট থেকে যা শুনে এবং যাচাই-বাছাই না
করেই তা বলে বেড়ায় ফলে পাপ সংগ্রহ করে। কারণ এই
যে, সে অন্যের নিকট থেকে যা শুনে তার সবই সত্য হয় না,
মাঝে মিথ্যাও থাকে। তাই যে কোন কথা যাচাই বাছাই না
করে শুনামাত্র বর্ণনা না করার জন্য হুঁশিয়ার করা হয়েছে।
বিশেষ করে রসূলের হাদীস সম্পর্কে যতক্ষণ পর্যন্ত না
নিশ্চিত হবে যে, এটা রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-
এর হাদীস, ততক্ষণ পর্যন্ত বর্ণনা করবে না।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী হুজুর। জ্বী। ঠিক। অবশ্যই। অবশ্যই।

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,




চা'য়ের দোকানের শোনা কথা ! চা'য়ের দোকানে কেউই এভাবে গুছিয়ে-গাছিয়ে কথা বলেনা। :||

যাই-ই হোক, বেশ যুক্তিযুক্ত কথা বলেছেন। যেভাবেই আসুক না কেন, যৌক্তিক অযৌক্তিক ভাবে যতো কথাই বলা হোকনা কেন ধর্মে, শেষ পর্যন্ত ধর্ম মানুষকে শান্তিতে বসবাসের কথাই বলে। সমস্যাটা হয় যখন এইসব ধর্মের কথা নিয়ে বিনা পুঁজির ব্যবসা করা হয়। আপনি যেমনটা বলেছেন- সহজ ব্যবসা। আর তাই বেশী বানিজ্যিক সুবিধা লাভের প্রতিযোগিতায় যে যার ইচ্ছেমতো ধর্মকে ব্যবহার করে বলেই যতো ঝগড়া-ফ্যাসাদ আর ফেৎনা শুরু হয়।

ধর্ম, ধর্মের জায়গাতেই আছে কেবল মানুষগুলো "মানুষ"এর জায়গাতে নেই।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: সৃষ্টির সেরা জীবনের কি অবস্থা!!!

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৬

নিভৃতা বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাইয়ের কথাটা খুব মনে ধরলো। ধর্ম ধর্মের জায়গাতেই আছে, কেবল মানুষগুলো "মানুষ"এর জায়গাতে নেই।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: দুনিয়ার সব লোক খারাপ না। অল্প কিছু লোক খারাপ।

১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে কিছু মানুষ অযথা বিতর্ক সৃষ্টি করছে, সৃষ্টিকর্তা সবাইকে হেদায়েত দান করুক।

১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৩

নিভৃতা বলেছেন: নাহ দুনিয়ার সব মানুষ খারাপ না। কিছু মানুষ খারাপ, বেশিরভাগ মানুষ বোকা, কিছু অজ্ঞ, কিছু বিকৃত মস্তিষ্ক কিন্তু মনটা ভালো, কিছু বিকৃত মনা কিন্তু মস্তিিষ্ক ভালো, কিছু মন আর মস্তিষ্ক দুটোই বিকৃত। আর গুটি কতক মানুষ সত্যিকার অর্থে ভালো।
একটা কথা আছে না উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে। ধর্মেরও সেই হাল হয়েছে। ভুলপথে হাঁটে মানুষ আর দোষ হয় ধর্মের। ধর্ম আমাদের শান্তির পথই দেখায়। কিন্তু সেই পথটা এখন ভরে গেছে চোরাবালিতে। সেই চোরাবালিকে চেনে, পাশ কাটিয়ে যে সামনে এগিয়ে যেতে পারবে সেই খুঁজে পাবে শান্তির পথ, আলোর পথ। আর নয়তো সেই চোরাবালির বিভীষিকাময় অন্ধকারে হাবুডুবু খেয়ে শুধু তলিয়েই যেতে হবে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী ধর্ম নিয়ে থাকুন আপনি।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।

১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৬

অখ্যাত নবাব বলেছেন: সত্যি বলতে ধর্ম সম্পর্কে আপনার কোন জ্ঞান নেই! আপনি ধর্ম সম্পর্কে প্রচুর পড়াশোনা করেন! ধর্ম নিয়ে জ্ঞান অর্জন। আশা করি তারপর বুঝতে পারবেন! কোনটা সঠিক এবং কোনটা মিথ্যা।
হ্যাঁ!
ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করাটা খুবই সহজ! কেউ যদি ধর্মকে নিয়ে রাজনীতি করে, অর্থ আয় করার চেষ্টা করে তাহলে সেটা তো ধর্মের দোষ নয়! কেননা, আমার ধর্মে এটা কোথাও লেখা নেই!
তারপর এই যে, আপনার এই লেখাটা! এটাকে আমি একটি ধর্ম ব্যবসার ভিতরে লেখছি! আপনি ধর্মকে পুজি করে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করছেন।

যাইহোক! ধর্ম নিয়ে গবেষণা করুন! ধর্ম নিয়ে পড়াশোনা করুন। সৃষ্টিকর্তা হেদায়েত করুক আপনাকে।


আর হ্যাঁ! যেভাবে আধুনিকসভ্যতার গুনগান করতেছেন! সেইভাবে আধুনিক সভ্যতার বাস্তবতার উদাহরণ আছে! যা খুবই ভয়ানক। এসব নিয়ে কাউকে লিখতে! বলতে শুনি না। মানুষের শুধু ধর্ম পালন না করে ধর্ম কে খাটো করার চুলকানীই বেশী দেখি। কেননা, সে নিজেও তো ধর্ম পালন করে না ঠিকমত।

১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: আসলেই ধর্ম নিয়ে আমার জ্ঞান কম। শুধু ধর্ম না সব বিষয়েই আমার জ্ঞান কম।

১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নিজের বক্তব্যকে চায়ের দোকানের কথা বলে চালিয়ে দিলেন...

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: না না।
চায়ের দোকানের পোলাপান আলাপ করছিলো।

১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২০

রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: "ধর্মের বানী হলো রুপকথা। রুপকথা দিয়ে জীবন চলে না।"

হা হা হা হা....

মহান আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন ও সঠিক বুঝদান করুন।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন দুষ্টলোকদের কাছ থেকে।

১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: যাদের নিজেদের মধ্যে ধর্মের কোনো প্রভাবই নাই,তারাই অন্যকে শায়েস্তা বা নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য ধর্মকে ব্যবহার করে।
বিশ্ববেহায়া উপাধি পাওয়া এরশাদের মতো খুনী,চোর,নষ্ট লম্পট রাষ্টরধর্ম ঘোষণা আর একটা দিনকে ছুটির দিন ঘোষণা করেছিলো।
হাসবো না কাদবো !!!!!!!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: থাক এরশাদ মারা গেছেন। তাকে নিয়ে কিছু না হয় না ই বললেন।

১৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: তাহলে রাজাকার গোলাম,নিযামী,সাউদী,সালা কাদেরের শান্তি কামনা করি !!!!!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: না। তা ঠিক হবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.