নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন জ্বীন সম্পর্কে জানি

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫



আসসালামু আলাইকুম ও রহমাতুল্লাহ।
জ্বীন শব্দের অর্থ গুপ্ত, অদৃশ্য, লুকায়িত। জ্বীন হচ্ছে ইসলাম ধর্মের মূল গ্রন্থ কুরআনে বর্ণিত একটি জীব বা সৃষ্টি। যদিও বৈজ্ঞানিকেরা এখনও জ্বীনের অস্তিত্বের প্রমাণ আবিষ্কারে সক্ষম হন নি। মানুষ জ্বীনদের দেখতে পায় না। কিন্তু জ্বীনরা মানুষদেরকে দেখতে পায়। কুরআনে জ্বীন সংক্রান্ত একটি পূর্ণাঙ্গ সূরা নাযিল করা হয়েছে। জ্বীন জাতি মানুষের মত পুরুষ ও স্ত্রী জাতিতে বিভক্ত। জ্বীনেরা নোংরা ও গন্ধময় জায়গায় থাকতে পছন্দ করে, যেখানে মানুষরা ময়লা এবং খাবারের উচ্ছিষ্ট অংশ ফেলে রাখে। পায়খানা এবং প্রস্রাব করার জায়গাগুলোতে জ্বীনদের অবাধ বিচরণ। জ্বিনরা মানুষের ফেলে দেওয়া খাবার খায়। এছাড়া হাড়, গোবর ইত্যাদি খায়। জ্বীনদের টাকা পয়সা লাগে না। জামা কাপড় লাগে না। ইন্টারনেট লাগে না। ডাক্তার হাসপাতাল লাগে না।

গঠন অনুযায়ী জ্বীন তিন ধরনের হয়ে থাকে।
এক প্রকারের জ্বীন পাখার মাধ্যমে বাতাসে ওড়ে, এক প্রকারের জ্বীন সাপ এবং মাকড়শার আকারে থাকে। 'মারিদ' নামক এক প্রকার জ্বীন আছে যারা জ্বীনদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। এরা খুব পাওয়ারফুল। মানুষের বসবাসের স্থানে সাধারণত জ্বীন থাকে না। তারা মানুষের পরিত্যক্ত স্থানে থাকতে পছন্দ করে। তাদের অধিকাংশই মানুষের কাছ থেকে দূরে নির্জন এলাকায় বসবাস করে। তবে কিছু প্রজাতির জ্বীন মানুষের সাথে লোকালয়ে থাকে, যেমনঃ ক্বারীন জ্বীন। মারাত্মক জ্বী। মানব সৃষ্টির মূল উপাদান কাদামাটি হলেও মানুষ কিন্তু প্রকৃত পক্ষে কাদামাটি নয়। ঠিক তেমনি জ্বিনের পূর্ব পুরুষ আগুণের তৈরী হলেও জ্বীন মানেই আগুন নয়। জ্বীনরা ধর্ষন করে না, দূর্নীতি করে না, চুরী, ছিনতাই বা ডাকাতি করে না।

মানুষের রক্তের সাথে জীনরা মিশতে পারে।
জ্বীনেরা মানুষের আকার ধারণ করতে পারে এবং মানুষের মত কথা বলতে পারে। মানুষ ছাড়াও অন্যান্য প্রাণীর আকারও ধারণ করতে। মানুষের ওপর জ্বীন ভর করাকে আছর বলা হয়। এটি এমন একটি অবস্থা যখন মানুষের নিজের ওপর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায় এবং সাময়িক স্মৃতি বিভ্রম ঘটে। একে আছর করাও বলে। জীনকে বশে আনা যায়না ইহা স্রেফ মনগড়া কথা। জ্বিন জগৎ একটি পৃথক জগৎ। সে জগৎ মনুষ্য জগৎ ও ফিরিশতা জগৎ থেকে আলাদা। জ্বীনদের মধ্যেও ভিন্ন ধর্মাবলম্বী রয়েছে। তাঁদের কেউ মুসলমান, কেউ খ্রিষ্টান, কেউ হিন্দু, কেউ বৌদ্ধ। জ্বীনরা চাইলে অনেক ভালো মন্দ অনেক কিছুই করতে পারে। ভালো জ্বীনরা সাধারন চুপচাপ থাকে। আর দুষ্ট জ্বীনেরা মানুষের সাথে মিশে মন্দ কাজ করতে থাকে।

জ্বীনদের থেকে আল্লাহর দৃষ্টিতে মানুষদের মর্যদা বেশি।
মুসলিম দার্শনিক জাকারিয়া ইবনে মুহাম্মাদ আল-কাজওয়ানি তার ‘দ্য বুক অব জ্বীন’ –এ দাবি করেছেন যে, তিনি সৌদি আরব, পারস্য ও ভারতে অনেকবার জ্বিন দেখেছেন। (আমার ধারনা তিনি মিথ্যা বলেছেন) জ্বীন না চাইলে তাদের কেউ দেখতে পারে না। তবে নবিজি (সঃ) জ্বীন দেখেছেন। গৌলরা হলো জ্বীন জাতির মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক প্রজাতির। এরা ভয়াবহ। হাশরের মাঠে যখন আল্লাহ তায়ালা জিজ্ঞাসা করবেন, ‘হে জিন সম্প্রদায়! তোমরা তো মানুষদের বেশি পথভ্রষ্ট করে ফেলেছো’। তখন তারা বলবে, ‘হে আল্লাহ, দুনিয়াতে তো আমরা একে অপরের উপকার করেছি।’ তখন আল্লাহ তায়ালা বলবেন যে, ‘না। এ উপকার গ্রহণযোগ্য নয়, তোমাদের স্থায়ী স্থান হচ্ছে জাহান্নাম’। জ্বিনদের মধ্যে সবচেয়ে স্মার্ট জ্বিন হচ্ছে সিলা জ্বিন। এরা অতি দ্রুত আকৃতি পরিবর্তনে সক্ষম। বেশিরভাগই মেয়ে জ্বিন হয়। অত্যন্ত বুদ্ধিমান বলে মনে হয়। এরা খুব কমই মানুষের সামনে আসে। এরা ইচ্ছা যে কোনো সময় যে কোনো জায়গায় চলে যেতে পারে। যে কোনো রুপ ধারন করতে পারে।

জ্বীন জাতিকে সৃষ্টি করা হয়েছে হযরত আদম আঃ এর ২০০০ বছর পূর্বে। জ্বীন জাতির আদি পিতা আবূল জিন্নাত। অবশ্য আবূল জিন্নাতের ইতিহাস কোথাও নেই। তাই তার ব্যাপারে বিস্তারিত কিছুই জানা যায় নি। জ্বিনদের মধ্যে বিয়ে শাদী হয়। খুব ধূমধাম করে অনুষ্ঠান হয়। বংশ বৃদ্ধির জন্য তারা বিবাহ করে থাকে। তাদেরও মানুষের মত সন্তান হয়। তবে তাদের বাচ্চা হওয়ার সংখ্যা মানুষের থেকে বেশী। যেখানে মানুষের হয় ১টি, জ্বিনদের হয় ৯টি। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ ) কে জিন এবং মানবজাতির নবী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে। টয়লেটে প্রবেশের দোয়া পাঠ না করলে দুষ্ট জিনরা তার গোপনাঙ্গ নিয়ে খেলা করে। অনুরূপ খাদ্য গ্রহণের শুরুতে ‘বিসমিল্লাহ’ না পড়লে খারাপ জিন তার খাদ্যে অংশগ্রহণ করে। কোরআনের ২৬টি সুরায় শতাধিকবার জ্বিনের কথা নানা আঙ্গিকে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে আজ পর্যন্ত জ্বীণ জাতি মানুষের কোনো উপকার করেছে এরকম শোনা যায় নি। তাদের হিসাব এবং মানুষের হিসাব আলাদা। তারা থাকুক তাদের মতো, মানুষ থাকুক মানুষের মতো।

মহান আল্লাহ আমাদের জিন ও শয়তানের কুপ্রভাব থেকে হেফাজত করুন। আমিন।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



জ্বীন, মনে হচ্ছে, বেদুইনদের মীথ; অসুন্দর ও দুর্বল মীথ।

সাধারণ লজিক, যাকে দেখা যায় না, সে দৃশ্যমান খাদ্য ( মাংসের হাড্ডি, ফেলে দেয়া খাবার) খাচ্ছে? দুর্বল মীথ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: যুগ যুগ এই রকমই চলে আসছে। হাস্যকর।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১২

রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: ভাইয়া আপনাকে ঠিক বুঝে উঠতে পারিনা। আপনার একেক লিখায় আপনার প্রতি একেক রকম ধারণার সৃষ্টি হয় মানে বিভ্রান্ত হই আপনি আসলেই কি ধর্ম ও সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী নাকি বিশ্বাসী নন তা ঠিক স্পষ্ট করে প্রকাশ পায় না।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে বুঝতে পারবেন না। বুঝা সম্ভব না।
আমি অন্য জিনিস। তবে অবশ্যই ক্ষতিকর নয়।

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১২

হাসান রাজু বলেছেন: জ্বীন ! মানে জ্বীন !

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: অলৌকিক। দেখা যায় না, ছোঁয়া যায় না।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আপনার লেখায় ইমোটিনের ব্যাখ্যাটা কি ??

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ব্যাখ্যার দরকার নাই।
ঠিক করে দিচ্ছি।

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪১

একাল-সেকাল বলেছেন: জীন সম্পর্কে কোরানের আয়াত নং দেন নাই। ধরে নিলাম ইমুটিকন টাইপিং এরর ! জীন সামাজিক অপকর্ম করে না তবে মানুষকে দিয়ে করায়। তাহলে ইবলিশ/ শয়তানের কাজ কি?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: ইবলিশ আসলে মানুষ। মানুষ নিজের দুহট কর্ম থেকে বাঁচতে ইবলিশের নাম ব্যবহার করে।

৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: যা দেখা যায় না, বা যা আজ আপনি জানেন না বা যা আপনি আজ বুঝতে পারছেন না তা সব সময় মিথ্যা নয়।
বিজ্ঞান খুব দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। হতে পারে আগামী ১০০ বছর পরে মানুষ জ্বীন দেখার ও তার সাথে যোগাযোগের যন্ত্র বের করে ফেলবে।

আচ্ছা আপনি কি পৃথিবীর বাইরে বুদ্ধিমান প্রানী থাকার ধারনায় একমত?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি তো তাই বলছি যা করার বিজ্ঞান করবে। ধর্ম কিছু করতে পারবে না।

৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৪

নিভৃতা বলেছেন: জ্বীনকে মানুষ বশ করতে পারে কিংবা জ্বীন মানুষের উপর ভর করতে পারে এই কথা আমি বিশ্বাস করি না। পবিত্র কোরআনে জ্বীন জাতি সম্পর্কে বলা হয়েছে। কিন্তু এধরণের কোন কথা কোথাও বলা আছে বলে আমার জানা নাই।

জ্বীন সম্পর্কে আপনি যে কথাগুলো বললেন সেগুলো কোন সুরায় আছে একটু বললে আমি পড়ে দেখতাম। আমার এই ব্যাপারে একটু আগ্রহ আছে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: বোন এই পোষ্ট কোরআন হাদীসের আলোকেই লেখা হয়েছে।

৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩২

খাঁজা বাবা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি তো তাই বলছি যা করার বিজ্ঞান করবে। ধর্ম কিছু করতে পারবে না।

ধর্ম যা করার করে ফেলেছে, নতুন করে আর কিছু করবে না।
আর বিজ্ঞান? সে কিছুই করবে না। শুধু যা আছে তা খুজে বের করবে আর প্রমান করবে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
থাক তর্ক করবো না।

৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: পরী কি জ্বীন জাতির মধ্যে পড়ে, নাকি আলাদা ? অবশ্য আমি নিজেও ঠিক জানিনা, বললাম এই জন্যে যে লিখেছেন জ্বীনের উপর আর ছবি দিয়েছেন পরীর । সম্ভব হলে একটা জ্বীনের ছবি দেন, আমারও দেখার খুব ইচ্ছা ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: বেশির ভাগ জ্বীন দেখতে দৃষ্টিকটূ। তবে ভালো জ্বীনরা দেখতে পরীর মতোন।
বাতাস কি দেখা যায়?

১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৫

অজ্ঞ বালক বলেছেন: ভুতে যেহেতু বিশ্বাস করি কাজেই জ্বিন যে আছে সেটা মানি। তবে ভয় পাইনা।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি সাহসী মানুষ।
আমি ভাই ভীতুর ডিম।

১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমাকে বুঝতে পারবেন না। বুঝা সম্ভব না। আমি অন্য জিনিস। তবে অবশ্যই ক্ষতিকর নয়।
আপনি নিজেই একটা জ্বীন :P

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা----
হো হো হো----
হে হে হে----------
হি হি হি-------------

১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: জ্বিন যে আছে মানি।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: মানেন। মানলে ভালো। না মানলেও ক্ষতি নাই।

১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯

নিভৃতা বলেছেন: হাদিস নিয়ে আমি কনফিউজড আছি। সত্যি হাদিস কোনটা আর ভুল হাদিস তা আজকাল বোঝে ওঠা মুশকিল। তাই কোরআনের আলোকেই পথ চলতে চাই।
 জ্বীন ময়লা গন্ধময় স্থানে থাকে, হাড় গোবর ইত্যাদি খায় এইগুলা কি সত্যি কোরআনে লেখা আছে? আমার তো বিশ্বাস হয় না।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: না এগুলো হাদীসে লেখা আছে।

১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১২

রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: পদ্ম পুকুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমাকে বুঝতে পারবেন না। বুঝা সম্ভব না। আমি অন্য জিনিস। তবে অবশ্যই ক্ষতিকর নয়।
আপনি নিজেই একটা জ্বীন"
হা হা হা হা...

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: হে হে হে--

১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মানুষ আর জ্বীন
জ্বীন আর মানুষ
মধ্যে আবার পরি ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছুর সাথে সব কিছুর সামঞ্জস্য আছে।

১৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জীনদের আয়ু কত?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ওদের মৃত্যু নেই।

১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার হিপোক্রেসিতে তব্ধা খােই মাঝে মাঝে!!!!

পোষ্ট কমেন্ট আর উত্তরের মাঝে ব্যাপক বৈপরীত্যতা! বিস্ময়কর!
যাকগে। এড়িয়ে যেতেই চেয়েছিলাম- আসলাম ভুই দেখাতে :P =p~

হেই জ্বিন! যাওতো বাছাকে একটু সত্য বুঝিয়ে আসো!!! হু হা হা হা
দিলাম জ্বিন চালান কইরা ;) :P :-/ =p~ =p~
ধরবে আপনারে.. জাগরণে , শয়নে, ঘুমে, ন্বপ্নে!!!!!

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: লাভ নাই। কাজ হবে না।

১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩৯

প্রথম বাংলা বলেছেন: এগুলো আসলে মানব মস্তিষ্কের জটিল ক্রিয়া কর্ম। মানুষের মস্তিষ্কগুলো পারষ্পরিক এক জটিল নেটওয়ার্কে সংযুক্ত। যাকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলে টেলিপেথি। ধরেন আপনি আপনার সামনে ভুত দেখছেন, তার সাথে কথা বলছেন, কিন্তু আপনার কাছে আমি বসা, অথছ আমি দেখছিনা।
কিন্তু আমরা দেখি কি? কোন বস্তুথেকে যদি আলো- ইলেক্ট্রন এসে আমাদের চোখে পড়ে তখনই আমরা কোন বস্তু দেখতে পাই। যদি সামনে কোন উৎসথেকে এমন আলো আসতো যাতে আপনি ভূত দেখছেন তাহলে সেই তেমনটা আমিও দেখতাম। কারণ আপনার আর আমার চোখ একই আলোক সংবেদনশিল।
তার মানে কী দাড়ালো?? আপনি আসলে চোখের বাইরের কোন বাস্তব বস্তু দেখছেন না। দেখছেন আপনার মগজে তৈরি হওয়া কোন ইমেজিনারি অব্জেক্ট। এই কারনেই আপনি দেখছেন অথচ আমি দেখছিনা।

এখন এই আজব ঘটনাটার কোন ব্যখ্যা যখন আপনার কাছে নাই তখন আপনি কী করবেন?? আপনি তখন এটিকে অলৌকিক বা জ্বিন বা ভূত বলেই শান্তনা নিবেন। ঘটনার গুরুত্ব অনুযায়ী যতটুকু ভয় পাবার সেটিও আপনি পাবেন। তাইনা??

এখন কথা হলো একজন থেকে অন্যজনে এই বিষয়টি ছড়ায় কী ভাবে?? কী ভাবে একজনের জ্বিন অন্যজনরে ধরে?
সেটি হলো মগজের নেটওয়ার্ক। যাকে বিজ্ঞান বলে টেলিপ্যাথি।
একটা উদাহরণ দেই।
ধরেন আপনি হঠাত কারোর কথা ভাবছেন, আর এমনি সে চলে আসলো। অথবা আপনি এবং আপনার বন্ধু একই সাথে একই বিষয় ভাবলেন এবং বলে দিলেন। আবার এক সাথে হাঠছেন, হঠাত আপনি যে গানটি গুন গুন করে গাইতে শুরু করলে আপনার বন্ধুও একই গান গাইতে আরম্ব করল। এমনটি কি আপনার কখনো হয়েছে? অনেকেরই হয়।

এখন প্রশ্ন হলো , আপনি এই মূহুর্তে যার কথা ভাবছে সে যখন আপনার সামনে হঠাত চলে আসলো, তার মানে কি আপনি তাকে ভাবলেন বলে সে চলে আসলো? না সে কাছাকাছি আসলো বলে তার কথা আপনার মনে পড়লো?
বিশুদ্ধ সাইন্স হলো আপনার কাছাকাছি সে এসেছে বলেই আপনার মনে তার কথা উদয় হয়েছে।

এর কারন হলো মানুষে মগজে যখন চিন্তার তরঙ্গ চলে তখন একধরণের অতি সুক্ষ ইন্ডাকশন ইফেক্ট তৈরি হয়। বাংলায় বললে দাড়ায় আবেশ ক্রিয়া।
যাকে বলা হয় ব্রেইন ফ্রিকুয়েন্সি। মগজ যেমন তরঙ্গ ছাড়তে পারে তেমন তরঙ্গ ধরতেও পারে। এই ঘটনাটি ঘটে যখন একজনের চিন্তা তরঙ্গ অন্যজন তার মগজের রিসিভার দ্বার মনের অজান্তে রিসিভ করে ফেলে তখই তার মথা মনের পড়ে যায়। অথবা একই সাথে বন্ধু যেটি ভাবছে আমরাও সেটি ভেবে ফেলি।

এবার আসি ভুতের বা জ্বিনের আসর কিছাবে একজনের মাথা থেকে অন্য জনের মাথায় যায়। আপনি যখন মনের গভীরে জ্বিন বা ভূত কল্পনা করলেন এবং ভয় পেলেন। তখন আপনার মগজের চিন্তাতরঙ্গ পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ে। ঠিক সেই সময়টায় যদি আশেপাশে কেউ বিষয়টি নিয়ে গভির ভাবে ভাবনার মগ্ন থাকে তখন সেই উর্বরতার সুযোগে আপনার মগজের এই ইমেজিনারি বেড অব্জেক্ট তার মগজে আবেশক্রিয়ার দ্বারা কপিপেষ্ট হয়। তখন সেও আপনার মত একি পরিস্থিতি সিকার হয়। এবং কোন কাল্পনিব বস্তু দেখে।
সম্পুর্ণ বিষয়টিই আসলে মনস্তাস্তিক।


১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার মহা সত্য কথা বলেছেন।
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: সবাই উলটা পালটা বলে। কেউ তো আপনার মতো সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয় না।

১৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:০৯

নীল আকাশ বলেছেন: রাজীব ভাই, আপনি কী সুস্থ আছেন? বাসায় বা আশেপাশে কোন সমস্যা হয় নি তো?
নাকি গতকাল রাতে ঘুমাতে পারেন নি?

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আমার দিনকাল বেশ খারাপ যাচ্ছে।
শরীরটা ভালো নেই। চোখে বেশ সমস্যা। সকালে হঠাত ভালো রাস্তায় পরে গেলাম। পায়ের ছোট আঙ্গুলের নখ উলটে গেলো।

২০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৬

নীল আকাশ বলেছেন: আপ্নি বেশি ঘুরাঘুরি করেন বাইরে। এটা কমান আর নিজের যত্ন নিন। আমাদের সবারই বয়স হচ্ছে। কৈশর শেষ আর যৌবনও শেষ পর্যায়ে। ধন্যবাদ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: সারাদিন বাসায় ভালো লাগে না।

২১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৭

সুপারডুপার বলেছেন: সামহোয়্যার ইন ব্লগে মাঝে মধ্যে জ্বিনদের উৎপাত চোখে পড়ার মত !

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.