নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আব্বা আর মা সুরভিদের বাসায় যাবে।
বিয়ের দিন তারিখ ঠিক করতে। এবং সুরভিকে আজই একটা আংটি পড়িয়ে দিবে আসবেন। আমি নিজেই অনেক দোকান ঘুরে খুব পছন্দ করে একটা আংটি কিনলাম। দাম নিলো ৬৫ হাজার টাকা। পুরোটাই আমার নিজের টাকা। অবশ্য বিয়ের সময় বাকি সব কেনাকাটা আমার ফ্যামিলিই করে দিয়েছে। যাই হোক, আজ মনে হয় সেদিন মাত্র বিয়ে করেছি, অথচ ৫/৬ বছর হয়ে গেছে। বিয়ের আংটিটা সুরভি মাঝে মাঝে আঙুলে দেয়। আবার আলমারিতে তুলে রাখে। বিয়ের দিনের শাড়ি গহনা মেয়েদের কাছে অনেক মূল্যবান। সুরভির কাছে আরো বেশি মূল্যবান। কারন তার আবেগ খুব বেশি। প্রায়ই সে শাড়ি গহনা গুলো নামিয়ে অবাক চোখে তাকিয়ে থাকে।
সুরভি'র বিয়ের আংটিটা হারিয়ে গেছে।
সুরভি আলমারির সমস্ত জিনিসপত্র নামিয়েছে, কি মনে করে বিয়ের আংটিটা হাতে দিয়েছে। তখন আমার ভাইয়ের ছেলে আরিশ পাশে বসে ছিলো। সে বলল, আংটিটা পড়বে। পড়লো এবং আংটি হারিয়ে ফেলল। আরিশ ছোট মানুষ, আংটি কি করেছে বলতে পারে না। আদর করে জিজ্ঞেস করলে বলে, জানালা দিয়ে ফেলে দিয়েছি। যতবার জিজ্ঞেস করা হয়- আরিশের এক কথাই 'জানালা দিয়ে ফেলে দিয়েছি'। সুরভির প্রচণ্ড মন খারাপ। আমি বললাম, মন খারাপ করো না। আরেকটা কিনে দিব। সুরভি বলল, যতই নতুন কিনে দাও, ঐ আংটিটা তো আর পাবো না। কত সৃতি জড়িয়ে আছে আংটিটার সাথে।
গতকাল খারাপ স্বপ্ন দেখে ঘুম ভেঙ্গেছে।
ঘুম ভাঙ্গার পর মন প্রচন্ড খারাপ হয়েছে। মন খারাপ ভাব অবশ্য কাউকে বুঝতে দেই নি। স্বপ্নে দেখি করোনা ভাইরাস বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। লক্ষ লক্ষ লোকের মধ্যে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। পটাপট মানুষ মরছে। চারিদিকে শুধু লাশ আর লাশ। লাশ পচতে শুরু করেছে। বাজে গন্ধ! লাশ সরানোর কেউ নেই। বাইরে মানুষ বের হয় না। অফিস-আদালত, বাজার এমনকি হাসপাতালও বন্ধ। আমার ঘরে খাবার নেই। ভয়াবহ পরিস্থিতি। পরীর ক্ষুধা লেগেছে। সে কাঁদছে। অথচ আমি কিছু করতে পারছি না। আমার ভীষন কষ্ট হচ্ছে। কষ্টে আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে। আমি এবং আমরা ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে চলেছি।
আমার ছোট ভাই তার পরিবার নিয়ে কক্সবাজার গিয়েছে।
যাওয়ার সময় আমি বারবার বলেছি, আরিশের দিকে লক্ষ্য রাখতে। আরিশ বিরাট দুষ্ট। একটা মিনিট স্থির হয়ে বসে না। আরিশ কক্সবাজার গিয়ে একসিডেন্ট করেছে। একটা অটো আরিশকে ধাক্কা দিয়েছে। আরিশ দূরে ছিটকে পড়েছে। বেশ ব্যথা পেয়েছে। গালের চামড়া চোখের পাশ দিয়ে ৩৫% উঠে গেছে। এবং হাত কেটে গেছে অনেকখানি। কিছুক্ষন আগে আরিশের সাথে ভিডিও কলে কথা হলো। আরিশকে দেখে খুব খারাপ লাগলো। আহারে বেচারা। সারা বাড়ি হইচই করে মাতিয়ে রাখে। আজ রাতেই আরিশরা ঢাকায় ফিরবে। খারাপ সময় এলে একের পর এক ধারাবাহিকভাবে আসতেই থাকে।
মঙ্গলবার বাসায় মেহমান আসবেন।
তের জন গেস্ট। আর আমার বাসায় সদস্য ১২ জন। মোট ২৫ জন। সুরভি বিশাল এক বাজারের লিস্ট আমার হাতে ধরিয়ে দিয়েছে। লিস্টে যা যা আছে- সেগুলো আনতে কমপক্ষে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা লাগেব। আমার মতো দরিদ্র মানুষের জন্য ১৫/২০ হাজার টাকা, অনেক টাকা। চার রকমের পিঠা। অলরেডি পিঠা বানানো শেষ। সারারাত জেগে পিঠা বানিয়েছে। আমি বলেছিলাম, পিঠাটা বাদ দাও। শীতকাল তো চলেই গেছে। সুরভি বলল, যেটা বুঝ না সেটা নিয়ে কথা বলো না। আমি চুপ করে গেলাম।
চিংড়ি ফ্রাই এবং চিংড়ির মালাইকারী। আমি বললাম, যে কোনো একটা করো। আমার কথা শুনে সুরভি কঠিন চোখে তাকালো। আমি চুপ করে গেলাম।
সুরভি চারটা হাঁস আনতে বলেছে, আমি দু'টা হাঁস এনেছি। গরুর মাংস আনতে বলেছে ৫ কেজি। আমি এনেছি তিন কেজি। সুরভি বলল, টিকিয়া বানাতেই তো দুই কেজি লাগেব। আমি বললাম, অসুবিধা নাই। নিয়ে আসবো। বাসার কাছেই তো গরুর মাংসের দোকান আছে। রোজ গরু জবাই হচ্ছে। দেশী মূরগী আনতে বলেছে দুই হালি। আমি কক মূরগী কিনে কেটে ছিলে নিয়ে এসেছি। বলেছি এটাই দেশী মূরগী। হে হে। স্ত্রী জাতি বুঝে না স্বামীর পকেটে টাকা আছে কিনা। একের পর এক বলতেই থাকে। এখনও বহু কিছু আনা বাকি। ফল থেকে শুরু করে, টক দই। কেপসিকাম, পিঁয়াজ, সয়াসস, বাদাম চারটা ইলিশ। লিস্টে যা যা সুরভি লিখে দিয়েছে- আমি সবই আনবো। অতি তুচ্ছ জিনিসও বাদ দিবো না। ছেলে হয়ে জন্মেছি না।
০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: অভ্যাসটা কি মন্দ অভ্যাস?
২| ০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: মন্দ হবে কেন! আমার বাবারও এই অভ্যেস ছিলো। উনার অনেক ডায়েরী আমাদের কাছে আজও রয়ে গিয়েছে।
০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২২
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া। অনেক ধন্যবাদ।
আসলে আমি একসময় সময় কাগজে কলমে লিখতাম।
কিন্তু গত দশ বছর ধরে কাগজ কলম ছুয়েও দেখি না। সব ব্লগে লিখি।
ভালো থাকুন। সাথেই থাকুন।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২৬
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: 'ছেলে হয়ে জন্মেছি না' কথাটির মধ্যে কেমন যেন একটা কলুর বলদ টাইপ ভাব আছে।
০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: হতে পারে।
তবে দায়িত্ব পালন করাই আসল কাজ।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
পরী কি স্কুলে যাওয়া শুরু করেছে; গেলে কোন ক্লাশে? আপনি ওকে পড়াবেন।
০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: পরী স্কুলে যাচ্ছে।
ইংলীশ মিডিয়াম স্কুল। গুলশানে।
ক্লাশ ওয়ান।
পরীকে আমি পড়াতে পারবো না। ওদের বই আমার সময়কার মতো না। একেবারে আলাদা। আমার কাছে আউলা লাগে।
আমি পরীকে জিজ্ঞেস করি, আজ স্কুলে কি কি পড়ালো?
পরী বলে, খেলতে খেলতে পড়িয়েছে।
প্রতিদিনই আমি তাকে জিজ্ঞেস করি, প্রতি দিনই সে একই কথা বলে।
আমি সপ্তাহে দুইদিন পরীকে স্কুল থেকে বাসায় নিয়ে আসি।
৫| ০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
পরী কি নিজের থেকে বাংলা পড়তে পারে? আপনি সেটা দেখেন।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলা ইংরেজি নিজ থেকেই একা একা পড়তে পারে। পরীর স্কুল চলে ইংরেজিতে।
৬| ০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৯
এমজেডএফ বলেছেন: মন খারাপের অনেকগুলো ঘটনা ! আগে থেকে সাবধান হলে কিছু দুর্ঘটনা কমানো যেতো।
ছেলে হয়ে জন্মে পরিবারে আদর-যত্ন বেশি পেয়েছেন, সুতরাং দায়িত্বও বেশি নিতে হবে ।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: না আদর যত্ন তেমন পাই নি।
আমরা চার ভাই ছিলাম। মা ঘর সংসার সামলিয়ে আমাদের খুব একটা সময় দিতে পারতেন না।
৭| ০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১২:০০
নুরহোসেন নুর বলেছেন: পুরুষের অনেক কথাই চাপা বেদনার,
আপনার অবস্হা একধাপ এগিয়ে।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে---
৮| ০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১২:২৫
নিভৃতা বলেছেন: সুরভী সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম। আংটিটার জন্য খারাপ লাগছে। আরিশের জন্যও খুব খারাপ লাগছে। আপনি তো বিরাট বড়লোক মানুষ ভাই।
লেখা ভালো লেগেছে খুব। অনেক দিন পর পাওয়ায় আরো বেশি ভালো লাগছে। আপনার লেখা পোস্ট না হলে ব্লগটা খালি খালি লাগে।
ছবিতে সুরভীকে খুব সুন্দর লাগছে। মীর্জা সাহেবের চেহারা দেখা যাচ্ছে না।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আমি মোটেও বড়লোক না। 'দিন আনি দিন খাই' টাইপ অবস্থা।
এখন থেকে নিয়মিত পোষ্ট দিব। আমার হাতে অনেক সময়।
চেহারা লুকিয়ে রেখেছি।
৯| ০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাদের ফটোগ্রাফার সাহেবকে ধন্যবাদ
চমৎকার একটা কর্ম করার জন্য।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি তুলে পরী।
কলা ভবনের সামনে।
১০| ০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৫৯
মুক্তা নীল বলেছেন:
রাজীব ভাই ,
এবার অনেকদিন পর সুরভী ভাবীকে দেখলাম। ভাবিকে আমার শুভেচ্ছা দিবেন।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১০
রাজীব নুর বলেছেন: না তাকে বলব না।
সুরভিকে ব্লগ দুনিয়ার বাইরে রেখেছি।
১১| ০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ২:৩২
জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: একটা বিষয় ভেবে দেখলাম।আমরা বাংলা মাধ্যমে পড়েছি,আমাদের ছেলেমেয়েরা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ছে।আমাদের নাতি-নাতনীরা সম্ভবত শিক্ষা জীবন বিদেশে শুরু করবে।পরীর জন্য শুভকামনা।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১১
রাজীব নুর বলেছেন: পরীকে আমি কানাডা পাঠিয়ে দিব। সেই ব্যবস্থা চলছে।
১২| ০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:১১
সোহানী বলেছেন: আপনি একজন আদর্শ স্বামী। আমার স্বামীকে লেখাটা পড়াতে হবে......হাহাহাহা। বাজার করতে দিলে যা আনে তা দেখলে মেজাজই খারাপ হয়ে যায় তাই আমি নিজেই কিনি
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১২
রাজীব নুর বলেছেন: বাজারটা মনে হয় আমি ভালো করি। যদি একসময় লোকজন আমাকে খুব ঠকাতো। এখনও মাঝে মাঝে ঠকে যাই।
১৩| ০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪২
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: আরিশের জন্য শুভ কামনা রইলো ও সার্বিক সুস্থতা কামনা করছি।
বউ এর দেওয়া লিষ্ট নিয়ে বাজার এখনো জোটেনি। তবে মায়ের হাতের বাজার লিষ্ট নিয়ে বহুবার বাজার করেছি। মাঝে মাঝে বাজার খারাপ হলে তেমন কিছু বলতো না।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড।
ভালো থাকুন।
১৪| ০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৫৬
কনফুসিয়াস বলেছেন: আপনি তো ভীষন বড়লোক। আমি ৮০০ টাকা দিয়ে আংটি কিনেছিলাম।
পরী মা-মণির জন্য শুভ কামনা। আর আরিশকে নিয়ে আসলে আপনি ওর মনের কথা জানতে চাইবেন। ওর একটা মনের ইচ্ছে পূরন করে দিবেন।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: তখন হাতে টাকা ছিলো।
আরিশ কোনো কথাই শুনে না। ও স্থির না।
১৫| ০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:০৭
কনফুসিয়াস বলেছেন: ও আচ্ছা।
হতাশ করবেন নাকি কাজ করবেন তাই বলেন।
০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: জানি না।
আমি কিচ্ছু জানি না।
১৬| ০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৪২
কনফুসিয়াস বলেছেন: আচ্ছা
আচ্ছা। ডাক্তার পাঠাচ্ছি।
০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: নো নিড।
ডাক্তার কি বলবেন তা আমি জানি।
১৭| ০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৪৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।
০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: অশেষ শুকরিয়া।
১৮| ০২ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৫৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
এতো মেহমান , এতো খাবার আয়োজন। উপলক্ষ্য কি ?
০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: কোনো উপলক্ষ্য নাই।
সুরভির কোনো উপলক্ষ্য লাগে না।
১৯| ০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:১৩
কামরুননাহার কলি বলেছেন: এতো সময় কি করে পান, আমি তো স্টুডেন্ট হয়েও পাই না। কত কি লিখে রাখেন। ইস আমি যদি এমন করে একটু লেখার সময় পেতাম। আপনাকে দেখে হিংসে হয় ।
০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: সময় আমার আছে। অনেক সময়। এই জন্য আমি সুখী এবং খুশি।
২০| ০২ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:০০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো
০২ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
২১| ০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩১
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপ্নে হইলে ঢাকার জমিদার। খালি ঘুরে বেড়ানো , খানা দানা , আরাম আয়েশ
০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: ছোট্র একটা জীবন মানুষের।
আমার কারি কারি টাকার দরকার নাই।
যে ক'টা দিন বাঁচি হাসি আর আনন্দ নিয়ে বেঁচে থাকতে চাই।
২২| ০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১০:২৮
প্রেক্ষা বলেছেন: পরী কোন স্কুলে পড়ে??নাম বলা যাবে কি??
০২ রা মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: গুলশান ১ নম্বরে।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: বাহ! আপনি ডায়েরীতে অনেক কিছু লিখে রাখেন! আমার এই অভ্যেসটা নেই।