নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেষ গল্প (রিপোষ্ট)

২৭ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৫৩



কিছুক্ষন আগে নিশ্চিত হলাম আজ আমার ফাঁসি।
এক সময় ফযরের নামাজের আগে ফাঁসি দিত। এখন দেয় রাত বারোটার আগে। আমাকে ফাঁসি দেয়ার পর হয়তো জল্লাদ ওযু করে দুই রাকাত নামাজ পড়ে নিবে। একটু আগে জেলার সাহেব নিজে এসে আমার কাছে জানতে চাইলেন- কিছু খেতে ইচ্ছা করে কিনা? তার হাতে জলন্ত সিগারেট। তিনি হাসি মুখে সিগারেটের পেকেট আমার দিকে বাড়িয়ে দিলেন। কি মনে করে পুরো পেকেটটাই দিয়ে দিলেন। আবারও জিজ্ঞেস করলেন- রাতে কি খেতে ইচ্ছা করছে। আমি বললাম, ইলিশ মাছের ডিম দিয়ে করলা ভাজি। আর ঘন ডাল। জেলার সাহেব বললেন আর কিছু না? জেলার সাহেব চলে যাবার আগে বললেন কাউকে কিছু বলতে হবে বা জানাতে? আমি ছোট করে বললাম- না। রাত আট টার মধ্যে খাবার চলে আসবে বলে, জেলার সাহেব চলে গেলেন। তাকে চিন্তিত মনে হলো। ফাঁসির আসামীকে কারাগারের প্রতিটা লোক খুব মমতা দেখায়। দিন যত ঘনিয়ে আসে, মমতার পরিমান তত বাড়তে থাকে।

ফালগুন মাস চলছে। খবরের কাগজে পড়লাম শেষ রাতের দিকে নাকি শীত পড়বে। জেলখানাতে শীতের কোনো কারবার নেই। এখানে একটাই ঋতু, তা হলো গরম কাল। আমার সেল এর সামনে যে গার্ড এখন ডিউটি দিচ্ছেন তার বাড়ি ময়মনসিংহ। নাম সোলায়মান। সে বেচারা একটু পরপর পান খায়। যতবার পান মুখে দেয় তত বার আমাকে পান খাওয়ার জন্য বলে। দীর্ঘ এক বছরের বেশি সময় ধরে লোকটার সাথে নানান বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। বেচারা কে খুশি করার জন্য তার কাছ থেকে পান নিয়ে মুখে দিলাম। কাঁচা সুপারি আর জর্দা দেয়া পান। মাথা ঘুরাচ্ছে।

পান মুখে দিয়েই আমার নীলা'র কথা মনে পড়ল।
নীলা প্রায়'ই পান খেত। নীলার সাথে আমার বিয়ে হয় অগ্রহায়ণ মাসের সাত তারিখে। কিছুক্ষন পরেই আমার ফাঁসি হবে নীলাকে গলা কেটে হত্যার কারণে। অথচ খুনটা আমি করি নাই। প্রচন্ড ভালোবাসার মানুষকে খুন করার প্রশ্নই আসে না। সেদিন আমার শরীরটা খুব খারাপ লাগছিল। নীলা কপালে হাত রেখে বলল, তোমার তো অনেক জ্বর। আজ অফিসে যেও না। আমি বললাম, পাগল হয়েছো আজ জরুরী মিটিং আছে। আমাকে যেতেই হবে। দু'টা নাপা খেয়ে নিলেই জ্বর দৌড়ে পালাবে। আমি অফিসে গেলাম, দুপুরের পর নীলা ফোন দিয়ে কাঁপা এবং ভীত গলায় বলল, তুমি এখনই বাসায় চলে আসো। আমি বললাম কেন? কি হয়েছে? নীলা আর কিছু না বলেই ফোন রেখে দিল।

আমি অফিস থেকে শর্ট লিভ নিয়ে দ্রুত বাসায় ফিরলাম। আমার বাসা ঝিগাতলা। ছয় তলায় আমার ফ্ল্যাট। লিফট নেই। দৌড়ে সিড়ি দিয়ে উঠলাম। অনেকক্ষন কলিংবেল টিপলাম কিন্তু নীলা দরজা খুলছে না। অজানা এক ভয়ে আমার সারা শরীর কাঁপছে। কপাল বেয়ে টপটপ করে ঘাম পড়ছে। দরজা ধাক্কা দিতে গিয়ে দেখি- দরজা খোলা। আমি ঘরে ঢুকলাম। সারা ঘরময় রক্তের ছোপ ছোপ দাগ। বিছানার উপর নীলার মাথা বিহীন ডেড বডি পড়ে আছে। ফ্রীজের ঢাকনা খোলা সেখানে নীলার গলা কাটা মাথাটা রাখা। আমি হতভম্বের মতো নীলার দিকে তাকিয়ে রইলাম। তারপর দৌড়ে সিড়ি দিয়ে নেমে পড়লাম দ্রুত। দাড়োয়ান দরজা খুলে দিল- আমি রাস্তায় নেমে পড়লাম। আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে।

কোর্টে উকিল সাহেব আমাকে নোংরা নোংরা প্রশ্ন করে-করে আমাকে মানসিকভাবে ভেঙ্গে দিল। আমার সাথে অন্য মেয়ের শারীরিক সম্পর্ক আছে। বাসায় আমার জন্য নীলা কাজের লোক রাখতে পারে না। অনেক মেয়ের সাথে আমার যৌন সম্পর্ক আছে। এবং নীলা তা জানতে পারে। প্রতিদিন রাতে আমি মদ খেয়ে বাসায় ফিরি, নীলাকে শারীরিক অত্যাচার করি। ইত্যাদি ইত্যাদি। এইসব নোংরা প্রশ্নের জবাব আমি ইচ্ছে করেই দেইনি। আমার রুচি'তে বাঁধছিল। সবচেয়ে বড় কথা উকিল সাহেব চিবিয়ে চিবিয়ে বললেন, যদি আপনি খুন না করতেন তাহলে আপনি পালিয়ে না গিয়ে প্রতিবেশিকে ঘটনা জানাতে পারতেন, পুলিশে খবর দিতে পারতেন। তা না করে আপনি সদরঘাট গিয়ে বরিশালের টিকেট কেটে এমভি মাছরাঙ্গা লঞ্চে উঠে পড়লেন। পুলিশ যখন আপনাকে সেখান থেকে গ্রেফতার করলো- তখনও আপনার হাতে রক্তের দাগ লেগেছিল।

রাত ন'টা। জেলার সাহেব কথা রেখেছেন। ইলিশ মাছের ডিম দিয়ে করলা ভাজি আর ঘন ডাল পাঠিয়েছেন। আমি খুব আরাম করে খেলাম। নীলা'র প্রিয় খাবার ছিল ইলিশ মাছের ডিম দিয়ে করলা ভাজি। আর ঘন ডাল। বাজারে যাওয়ার সময় আমি যখন নীলাকে জিজ্ঞেস করতাম কি আনব? নীলা বলত- ডিমওয়ালা ইলিশ মাছ। আর করলা। মৃত্যুর পর কি আমি এই খাবার পাবো? ছুটির দিন গুলোতে আমি নীলাকে ঘরের কাজে সহযোগিতা করতাম। বিকেলে আমরা হাঁটতে বের হতাম। সিনেমা দেখতে যেতাম। নীলাকে এক আকাশ অবাক করে দিয়ে নিউমার্কেট থেকে শাড়ি কিনে দিতাম। নীলা খুব সহজ সরল মেয়ে। রাতে ঘুমানোর সময় সে একটা হাত আমার গায়ে দিয়ে রাখত। ভালোবাসার স্বচ্ছ পবিত্র পরম স্পর্শ।

রাত নয়টা মনে হয় বেজে গেছে।
একজন এসে আমাকে আমাকে গোছল করিয়ে দিল। পরিস্কার জামা পড়িয়ে দিল। কারাগারের ইমাম সাহেব এসে আমাকে তওবা পড়িয়ে দিলেন। গার্ড সোলায়মান এসে বলল, মনে সাহস রাখেন। আল্লাহর নাম স্মরণ করেন, ভয় কম লাগবে। আমি গার্ডকে বললাম, মৃত্যুর আগে আপনাকে একটা সত্য কথা বলে যাই- আমি আমার স্ত্রীকে খুন করিনি। আমি নির্দোষ। সোলায়মান বলল, ফাঁসির সব আসামী'ই এই কথা বলে।

আমার দুই হাত বাঁধা হলো। আমি দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারব না, তারপরও আমাকে দুইজন টেনে ফাঁসির মঞ্চের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমি চিৎকার চেচামেচি কিছুই করছি না। যা ফাঁসির অনেক আসামী'ই করে। হঠাত আমার খুব ঘুম পাচ্ছে। চোখে মেলে তাকাতে পারছি না। আমাকে ধরে ফাসির মঞ্চে তোলা হলো। জল্লাদ আমাকে জম টুপি পরিয়ে দিল। আর কি আশ্চর্য ঠিক তখন আমি নীলা'র হত্যাকারীকে চিনতে পারলাম।

(আমার দাবী একটাই, ব্লগার চাঁদ্গাজীকে সেফ না করা হলে আমি আর নতুন কোনো পোষ্ট দিবো না।)

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এটাতো হুমায়ুন আহমেদের লেখা গল্প আপনি অল্প কিছু পরিবর্তন করেছেন মাত্র।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: সেই গল্প টা আমাকে দেখান। দেখি কতটুকু পরিবর্তন করেছি।

২| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:২০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: খুনটা বাড়ির দারোয়ান করেছিল।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ও।

৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


করোনার মাঝে আপনি ভয়ংকর গল্প পোষ্ট করেছেন।

আমার ষ্ট্যাটাস বদলের জন্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ; পোষ্ট করা বন্ধ করিয়েন না; এডমিন কি ঢাকায় আছেন, নাকি গ্রামে গেছেন, বলা মুশকিল, উনি হয়তো সামু থেকে আইসোলেশানে গেছেন! উনার ল্যাপটপ সাথে আছে কিনা, থাকলে কাজ করছে কিনা, কাজ করলে উনার পাসওয়ার্ড মনে আছে কিনা, ইত্যাদি ইত্যাদি সমস্যার কথা মাথায় রেখে লেখা চালু রাখেন।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: না, আমি নতুন কোনো পোষ্ট দিবো না।
এটা আমার প্রতিবাদ।
ব্লগে দুষ্টলোকের অভাব নেই। সেদিকে এডমিন কেন দেখেন না??

৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। উপভোগ্য পড়া।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬

একনিষ্ঠ অনুগত বলেছেন: যখন সব আশা ভরসা শেষ হয়ে যায় তখন ভয়ও হারিয়ে যায়, যেন দেয়ালে পীঠ ঠেকে গেছে, আর পিছু যাবে না সে। আমাদের জীবনটা এমনই, বড় বড় আশা আমাদের বিহ্বল রাখে। মনে ভীতি সঞ্চার করে। স্বার্থপর করে তোলে।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


করোনার সময় সবাই ব্লগে আসবেন, পড়তে চাইবেন; আপনি ঢাকা অবস্হা নিয়ে লেখেন; লেখা বন্ধ করলে ব্লগারেরা হতাশ হবেন।

২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: না কিছুদিন পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকি।
রাগ জিদ আমারও কম নাই।

৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাইয়ের গল্প ভালো হয়েছে।

একেবারে প্রথম অংশটি পড়ে সুনীল গাঙ্গুলীর 'কবির মৃত্যু: লোরকা স্মরণে, র
একদম প্রথম অংশটি,

" দু'জন খসখসে সবুজ উর্দিপরা সিপাহী
কবিকে নিয়ে গেল টানতে টানতে
ওই প্রশ্ন করলেন: আমার হাতের শিকল বেঁধেছ কেন?
সিপাহী দু'জন উত্তর দিল না;
সিপাহী দু'জনেরই জিভ কাটা
অস্পষ্ট গোধুলি আলোয় তাদের পায়ে ভারী বুটের শব্দ
তাদের মুখে কঠোর বিষন্নতা
তোদের চোখে বিজ্ঞাপনের আলোর লাল আভা।
......
....

খুঁটির সঙ্গে বাঁধা হলো কবিকে
তিনি দেখতে লাগলেন তাঁর ডান হাতের আঙুলগুলো
কনিষ্ঠায় একটি তিল, অনামিকা অলংকারহীন
মধ্যমায় ঈষৎ টনটনে ব্যথা, তর্জনী সংকেতময়
বৃদ্ধাঙ্গুলি বীভৎস বিকৃত-
খুবই সামান্য হাসলেন,
একজন সিপাহীকে বললেন আঙুলে রক্ত জমে যাচ্ছে হাতে শিকল খুলে দাও
সহস্য জনতার চিৎকারে কান
সেই মুহূর্তে বধির হয়ে গেল।"

ধন্যবাদ প্রিয় ছোট ভাইকে।



২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: দাদা অনেকদিন আপনার সাথে কথা হয় না।

৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধরেই নিয়েছিলাম করোনার দাপটে শীঘ্রই মরে যাবো। সেই ভয়ে বেশকিছুদিন লুকিয়ে ছিলাম যমরাজ যাতে দেখতে না পায়। সেদিন স্বপ্ন দেখা দিল, দিন শেষ হয়ে যাচ্ছে পারলে যে কটা দিন পারিস চুটিয়ে ব্লগিং করে নে। কিন্তু সংসারের চাপে মনের শান্তিতে ব্লগিং করারও সময় পাচ্ছিনা। একটু সময় পেলেই ঘুরে যাওয়া এই যা।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:০২

রাজীব নুর বলেছেন: সবার আগে পালন করতে হবে সংসার ধর্ম। তারপর অন্য সব।

৯| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এটা আগে আগেও একবার পোস্ট করেছিলেন । হূমায়ূন আহমেদ এর গল্প।

সামান্য পরিবর্তন করেছেন মাত্র।

২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী।

১০| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪৬

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: পরে মনটা খারাপ হয়ে gelo , ব্লগে লিখবেন না কেন , লিখা চালিয়ে যান

২৮ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমার একটা দাবী আছে। সেই দাবী মানা হলেই আবার ব্লগে লিখব।

১১| ২৯ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২৬

ইসিয়াক বলেছেন: বরাবরই আমার প্রচন্ড রাগ ।যদিও সেগুলো বেশি একটা সময় টেকে না। কিন্তু যা ক্ষতি হবার তা হয়ে যায়। একারণেই হয়তো
পৃথিবীতে আমার কোন বন্ধু নেই ........অনেক ছোটবেলাতে আমার খুব প্রিয় বন্ধু ছিলো রায়হান নামে একটি ছেলে।মোহাম্মদপুরে
ই থাকতো। ওর বাবা থাকতো কানাডায়।সবাই জানতাম সে ও চলে যাবে বাবা মায়ের সাথে। কি কারনে যেনো ওর সাথে আমার ঝামেলা হলো। দুজনে সমান জেদি একেবারে কথা বার্তা বন্ধ। এভাবে দুমাস হয়ে গেলো।তাও কথা হলো না। আমরা আমার মামা বাড়ি যশোরে বেড়াতে এলাম মাসখানেকের জন্য। স্কুলে ফিরে দেখি রায়হান চলে গেছে কানাডায়। ও খুব ভালো রবীন্দ্র সংগীত গাইতে পারতো। যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে......... ওকে আর কোনদিন খুঁজে পাইনি। হয়তো আর পাবো না। এখন ও তাকে আমি ইন্টারনেটে খুঁজি কিন্তু পাই না.......।কেউ হারিয়ে গেলে তাকে আর সহজে ফিরে পাওয়া যায় না। এটাই বাস্তবতা।
আপনি আবার লিখুন। আপনার লেখা মিস করছি.......।প্লিজ

২৯ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার জন্য শুভ কামনা। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

১২| ২৯ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
হুমায়ূন আহমেদের গল্পটির নাম ছিল সম্ভবতঃ গন্ধ

২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।

১৩| ২৯ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
চাঁদগাজী স্যারকে মনে হয় নিরাপদ স্ট্যাটাস ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
চাঁদগাজী স্যারকে মনে হয় নিরাপদ স্ট্যাটাস ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড।

১৪| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:০৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
২৭ তারিখের পরে আর লিখছেন না কারণ কি?
গাজীসাবতো মুক্তি পাইছে, আর কত অভিমান !!
এবার নেমে পড়ুন। প্রতিদিনের ডাইরী চাই

৩১ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে মুরুব্বী। আজই লিখব।
''আজকের ডায়েরী'' দিয়ে লেখা আবার শুরু করবো।

১৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৫৩

আমি রানা বলেছেন: কল্পনায় চলে গিয়ে ছিলাম কিন্তু মন্তব্য পড়ে বাস্তবে ফিরে আসলাম। আপনার দাবির সাথে সহমত প্রকাশ করে নতুন লিখার অপেক্ষায় আছি।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী আজ আবার নতুন পোস্ট দিবো। ইনশাল্লাহ।

১৬| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫

Subdeb ghosh বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:০৪

সোনালি কাবিন বলেছেন: হুমায়ূনের গল্প থেকে এভাবে আপ্নি মারতে পারলেন?

০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: এটা অনুগল্প।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.