নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা ভালোবেসেছিলাম

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫২



২০০০ সালে আমি লেখাপড়া করতে মালোশিয়া যাই।
আমার ভার্সিটি রাজধানী কুয়ালালামপুরে। ইসলামিক ইউনির্ভাসিটি অফ মালোশিয়া। খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন এবং অনেক সুন্দর। আসলে সারা মালোশিয়া'ই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন। মালোশিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নত এবং উচ্চ শিক্ষার হাড় ৭০%। মালোশিয়াতে চীন আর জাপানের লোক ভরা। আমি থাকি ১২ তলাতে। অন্যান্য বাঙ্গালী ছাত্রদের তুলনায় আমার ঘরখানা অনেক বড়। মালিন্ডা নামের এক বুড়ি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে রাখে আমার ঘর। বিনিময়ে সে কোনো রিংগিত (মালোশিয়ার টাকা) নেয় না। কারণ তার নাতীর সাথে আমার চেহারার খুব মিল। আমার ঘরের জানালা থেকে অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যায়। মাঝে মাঝে রাত্রে ঘুম না এলে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকি। নিজে রান্না করতে পারি না বলে রেস্টুরেন্টে গিয়ে খেয়ে আসি। সকালে কিছু খেতাম না। দুপুরে বার্গার আর কোক খেতাম এবং রাতে অল্প টাকায় খেতাম সিংগাপুর রাইস্ নুডুলস। দিনের পর দিন একই খাবার খেতাম হাসি মুখে।

এক বছর খুব মন দিয়ে লেখাপড়া করলাম।
ভালো রেজাল্ট করলাম। প্রতিদিন ক্লাশ করি এবং ক্লাশ থেকে ফিরে কিছু খেয়ে নিয়ে মধ্যরাত পর্যন্ত পড়তাম। আব্বা প্রতিমাসে নিয়মিত টাকা পাঠাত। আমি কখনই অপ্রয়োনে টাকা খরচ করতাম না। প্রতিমাসে আব্বার পাঠানো টাকা থেকে অনেক টাকা বেঁচে যেত। আমি কখনও অন্য বাঙ্গালী ছেলেমেয়েদের সাথে আড্ডা দিতে যেতাম না। তাছাড়া কাউকে খুব ভালো বন্ধুও বানাতে পারিনি। বেশী মানূষ এবং হৈচৈ আমি কখনওই পছন্দ করতাম না।
হঠাৎ একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মনে হলো- আমি আর লেখাপড়া করবো না। যেই ভাবা সেই কাজ। সারাদিন বাসায় শুয়ে বসে থাকি। রবীন্দ্র সংগীত শুনি। সন্ধ্যার পর একাএকা হাঁটতে বের হই। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাস্তা হাঁটতে ভালোই লাগে। আমি হাঁটার সময় সব সময় সাথে ছাতা রাখতাম। কখন বৃষ্টি এসে পড়ে! তিন মাস এভাবে এলোমেলো ভাবে পার করে দিলাম। বাবা-মা কেউই কিছু জানলো না। তারা জানল তাদের আদরের ছেলে খুব মন দিয়ে লেখাপড়া করছে।

হটাৎ করে মালোশিয়া দেশটা খুব খারাপ লাগতে শুরু করলো।
কেমন দম বন্ধ হয়ে আসতে লাগল আমার। খুব ঝামেলা করে আমি মালোশিয়া থেকে চলে যাই ফিজি'তে (Fiji)। ফিজির রাজধানী সুভা। দেশটি স্বাধীনতা পায় ১৯৭০ সালে। এটি অষ্ট্রেলিয়া-মহাদেশে পূর্বে দক্ষিণ প্রসান্ত মহাসাগরের ছোট-বড় ৮৪৪টি দ্বীপ নিয়ে ফিজি গঠিত। আব্বা আমার ফিজি যাওয়ার কথা শুনে- আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিলো। আমি পড়লাম- অকুল সমুদ্রে। হাতে টাকা নেই। পনের দিন অনেক কষ্ট করলাম। তারপর একটা ফাস্টফুডের দোকানে কাজ নিলাম। প্রতিদিন ছয় ঘন্টা করে কাজ করি। আমি আবার আমার আনন্দময় দিন ফিরে পেলাম। দেশে বাবা-মা'র সাথে যোগাযোগ পুরোপুরি বন্ধ। এমন সময় আমার পরিচয় হয় হাইফি নামের একটা মেয়ের সাথে। মেয়েটা আফ্রিকান। একদম কুচকুচে কালো কিন্তু চোখে মুখে এক আকাশ মায়া। হাইফি একজন ফটোজার্নালিস্ট, কি একটা কাজ নিয়ে ফিজিতে এসেছে তিন মাসের জন্য।

হাইফি মেয়েটা আমার পাশের ফ্লাটে থাকত।
লিফটের বারো তলাতে। আমার রুম নম্বর 'এ' আর হাইফি'র 'বি'। প্রায়ই হাইফি'র সাথে আমার চোখাচোখি হতো! একদিন মধ্যরাত্রে আমার ঘুম আসছিল না। আমি অনেকক্ষন রাস্তায় হাটাহাটি করে আমার রুমে ফেরার সময় লিফটে হাইফি'র সাথে দেখা। হাইফি ঠিক ভাবে দাঁড়াতে পারছে না। যে কোনো সময় পড়ে যাবে- এমন সময় হাইফিকে আমি ধরে ফেললাম। মেয়েটার গায়ে অনেক জ্বর। মেয়েটা ছোট করে বলল- তুমি কি আমাকে আমার ঘর পযন্ত পৌছে দেবে প্লীজ? বলেই মেয়েটা অজ্ঞান হয়ে গেল। আমি কোলে তুলে নিয়ে গিয়ে হাইফিকে তার বিছানায় নিয়ে যাই। মাথায় পানি দিয়ে দেই। হাত পা ভালো করে ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুছে দেই। জ্বরের ঘোরে হাইফি অনেক কথা বলল- যা আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না। হাইফিকে জোর করে এক গ্লাস গরম দুধ খাওয়াই। জ্বরের ওষুধ পানির সাথে গুলিয়ে খাইয়ে দেই। ভোরের দিয়ে হাইফি'র জ্বর একটু কমে। তারপর সে হাত পা ছড়িয়ে আরাম করে ঘুমায়। মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে আমার অনেক মায়া লাগল।

এই ঘটনার পর হাইফি আমার বন্ধু হয়ে যায়।
প্রতিদিন সে তার কাজ শেষ করে আমার সাথে আড্ডা দিতে আসত। প্রতিদিন আমি আর হাইফি ফিজির পথে পথে ঘুরে বেড়াতাম। রাস্তার পাশের কফি হাউস থেকে কফি খেতাম। হাঁটতে হাঁটতে নানান গল্প করতাম। রাতে দু'জন একসাথে ভালো কোনো রেস্টুরেন্ট থেকে ডিনার শেষ করে যে যার রুমে ফিরে যাই। একদিন মধ্য রাত্রে হাইফি আমার ঘরে আসে। হাইফি বলল- ঘুম আসছিল না- তাই তোমার সাথে গল্প করতে এলাম। আমরা গল্প করতে করতে কখন দু'জন ঘুমিয়ে পড়েছিলাম, জানি না। ভোরে দু'জনের একসাথে ঘুম ভাঙ্গে। হাইফি আমার কপালে একটা চুমু দিয়ে বলল- আমাকে ভালোবাসবে? আমি হাইফি'র বুকে হাত রেখে বললাম- হুম, অনেক ভালোবাসবো। হাইফি আমার কানে ফিসফিস করে বলল- আমাকে অনেক আদর করবে? আমি হাইফি'র গলায় একটা চুমু দিয়ে বললাম- হুম, এক আকাশ আদর করবো। তারপর আমরা দুইজন দুইজনকে এক আকাশ আদর করলাম।

এরপর থেকে হাইফি রাত ১২ টা বাজলেই আমার ঘরে চলে আসত।
আমাকে জোর করে ফোটোগ্রাফী শিখাতো। আমার কাছ থেকে বাংলাদেশ সম্পর্কে জানত এবং প্রচন্ড অবাক হতো। আমাকে আফ্রিকান খাবার রান্না করে খাওয়াতো। আমার মাথায় শ্যাম্পু করে দিত। নখ কেটে দিত। প্রতিদিন সে আমার অনেকগুলো করে ছবি তুলতো। একদিন আমরা ঠিক করে ফেললাম বিয়ে করবো। এবং বিয়ে হবে বাংলাদেশে গিয়ে। আমরা দুইজন মিলে বিয়ের কেনাকাটা করলাম। এর মধ্যে একদিন আমি ফোন করে বাবা মাকে সব বুঝিয়ে বললাম। তারা আমার সব কথা মেনে নিলেন। হাইফি আফ্রিকাতে থাকা তার দাদীকে আমার কথা সব বলল এবং দাদীকে জানায় সে বাংলাদেশী এক ছেলেকে বিয়ে করছে। কোথাও থেকে কোনো বাধা এলো না । আমরা দেশে ফেরার জন্য টিকিট পর্যন্ত কেটে ফেললাম। কিন্তু দেশে ফিরে আসতে হলো একা আমার। দেশে ফেরার আগের দিন হাইফি গাড়ি একসিডেন্টে মারা যায়। হাসপাতালে মৃত্যুর আগে হাইফি আমার হাত ধরে বলেছিল- "আমি খুব ভাগ্যবান যে তোমার কোলে মাথা রেখে মারা যাচ্ছি।" শেষে আমার চোখ থেকে দু'ফোটা অশ্রু হাইফি'র গালে গড়িয়ে পড়ে ।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এটা একটা গল্প।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: গল্প তো জীবন থেকেই উঠে আসে।

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


গল্ল, নাকি আপনার জীবনের ঘটনা?

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১২

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই গল্প।
তবে গল্প তো জীবন থেকেই উঠে আসে।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

আমি পরাজিত যোদ্ধা বলেছেন: নাহ এমন হয় নাই আপনার সাথে, এটা একটা গল্প।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে।
এটা গল্প।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সামছুল মালয়েশিয়া প্রবাসী বলেছেন: অসাধারণ ভালো লাগলো।আমি মালয়েশিয়াতে সত্যি সত্যি একটা হাইফিকে পেয়েছিলাম।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: লিখে ফেলুন আপনার হাঁইফির কথা।

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২

ঈশান মাহমুদ বলেছেন: এক্সিডেন্টে হাইফি মরলো। আপনি ছিলেন কৈ? তার মৃত্যুর একটি বিশ্বাসযোগ্য কারণ বর্ণনা করলো গল্পটা আরো বাস্তবানুগ হৈতো। যাই হোক, ভালো লিখছেন। :)

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: হাইফি শপিং করতে গিয়েছিলো। আমি সাথে যাই নি। আমি ঘরে ঘুমাচ্ছিলাম।

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া জনাব।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: এটা কি গল্প না আপনার জীবনের ই অংশ ?

যদি এটি গল্প হয় তবে খুবই করুন গল্প আর যদি এটি সত্য গল্প হয় তবে এটি বেদনাদায়ক ।

সুরভী ভাবী কি এটা জানে?

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমার জীবনের অংশ।
অবশ্যই করুন গল্প।
সুরভি জানে না। সংসারে আগুন লাগাতে চাই না। বেশ ভালো আছি। ভালো থাকতে চাই।

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খানসাবকে যত সহজ মনে করছিলাম সে তত সহজ বা বোকা নয়।
বদের হাড্ডি !! হাইফির জন্য দুঃখ হচ্ছে। মেয়েটা কি দূর্ঘটনা্য় মারা
গেল নাকি অন্য কোন রহস্য আছে কে যানে, যেহেত খানসাব তা
বর্ণনা করেন নি!! সন্ধেহ হতেই পারে!!

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: খান সাহেব আমি মোটেও বোকা নই। আমি কি কখনও বলেছি- আমি বোকা?
তবে আমি বদ নই। সহজ সরল একজন মানুষ। কারো ক্ষতি করি না। মানুষের প্রতি সীমাহীন আমার ভালোবাসা।
মেয়েটা একসিডেন্টে মারা গেছে। মাই ব্যাড লাক।

দুষ্টলোকের মতোন সন্দেহ করবেন না। আপনার কি মনে হচ্ছে আমি আমার ভালোবাসার মানুষকে গাড়ির নিচে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছি?

৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মিরোরডডল বলেছেন: বাস্তবও না । গল্পও না ।
গল্প লেখার চেষ্টা ।

১২ টা বাজলেই আসতো ? সিওর?
আগে বা পরে না কেন?
কোন বিধিনিষেধতো ছিল না । :)

এট লিস্ট প্রতিদিনের লেখার ট্র্যাকের বাইরে হুইচ ইজ গুড ।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: গল্প লেখা আমার কাছে সহজ মনে হয়। এবং আমি গল্প লিখতে পারি। চেষ্টা করার কিছু নেই। আপনি হয়তো আমার গল্প আগে পড়েন নি।
বারোটা বাজেই আসতো কারন তখন অন্য ছাত্রছাত্রীরা যে যার রুমে চলে যেত। নিরিবিলি থাকতো চারপাশ। হুম, নিষেধ ছিলো। তারপরও লুকিয়ে লুকিয়ে চলতো আর কি !! হে হে--

আমি সব রকম লেখাই লিখি।

১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৪

সোহানী বলেছেন: আফনি একা আইবেন দেশে ভালো কতা তয় হাইফিরে এভাবে গাড়ির নীচে না ফালাইয়াও আইতে পারতেন...হাহাহা। কিছু বান্তব কিছু গল্পে ভালোলাগা।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: এই করুন গল্পে আপনার হাসি আসছে!!!!!!!!!!!!

১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪০

সাইন বোর্ড বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে গল্পটা অনুবাদ করা, তবে প্রেক্ষাপট কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে । আর আপনার নিজের মুল লেখাও যদি হয়, তাহলে বলতেই হয়, অনেক ভাল লিখেছেন ।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: অনুবাদ করার মতো আমার কলিজা নাই।
অনুবাদ জানলে বিশ্ব সাহিত্য অনুবাদ পড়তাম না।

লেখাটা আমার। একান্তই আমার।

১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

লেখক বলেছেন: লেখাটা আমার। একান্তই আমার।
আপনার কি মনে হচ্ছে আমি আমার ভালোবাসার মানুষকে গাড়ির নিচে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছি?
তা হলে কী ঘটনা সত্য !!
আপনি বদ নন?
আমি হাইফি'র বুকে হাত রেখে বললাম- হুম, অনেক ভালোবাসবো।
ভালো বাসলে ওখানেই হাত রাখতে হবে ? এটা দুষ্ট ছেলের কাজ!!

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: প্রেম ভালোবাসা জীবনে তো করেন নাই। বুঝবেন না।
এযুগের প্রেম ভালোবাসা তো আরো ভয়াবহ।

১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মালয়েশিয়াতে ১২ তলাতে থাকতেন, ফিজিতেও ১২ তলাতে? :(
আবার ১২টা বাজলেই আপনার ঘরে চলে আসতো.......আপনার ১২টা বাজাতে?

'এক আকাশ আদর' জিনিসটা কি? :P

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: বারো ভূইয়া যেমন শুধু মাত্র বারো টা ভূইয়া বুঝায় না। তেমনি ১২ টা উদাহরন স্বরুপ বুঝানো হয়েছে।

এক আকাশ মানে। সীমাহীণ। অশেষ। অনেক খুব বেশি।

১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:১৬

সোহানী বলেছেন: হেহেহে হাসির কারন উপ্রে মফিজ ভাই কইছে। এছাড়াও আপনি বাইচাঁ গেছেন আফ্রিকান কারো হাত থেইকা এবং তার পরিবর্তে দেশী সুন্দরী ভাবী পাইছেন ;)

০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: সমস্যা হলো আমার একজনে মন ভরছে না। আমার আরো চাই। একটাই তো জীবন।

১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বারো ভূইয়া যেমন শুধু মাত্র বারো টা ভূইয়া বুঝায় না। ভুল। বারো জন ভুইয়া-ই (জমিদার এবং রাজা মিলিয়ে) ছিল। উনাদেরকে সবমিলিয়ে বারো ভুইয়া বলা হতো।

১২ টা উদাহরন স্বরুপ বুঝানো হয়েছে। ১২টায় আপনার ঘরে আসা আর আপনার ১২টা বাজানো উদাহরন হইতে পারে, কিন্তু মালয়েশিয়া / ফিজি দুইজায়গাতেই ১২ তলায় থাকা উদাহরন হয় কেমনে? এইটা তো ফ্যাক্ট!! =p~

১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: উফ আল্লাহ!!!

এরকম কাকড়াবান দিলে আমি ছুটবো কি করে!!

১৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: সমস্যা হলো আমার একজনে মন ভরছে না। আমার আরো চাই। একটাই তো জীবন।

বিরাট বদ !! লূল !!

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা বলেছি, এখন তো আমি বদ হবোই।

১৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: খুব ভালো গল্প হয়েছে। হাইফি নুরের জন্য দোয়া রইলো।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া জনাব।

১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৩৯

শের শায়রী বলেছেন: অনেক কিছু মিলিয়ে গল্পে ভালো লাগা রাজীব ভাই।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা নিরন্তর।

২০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৬:৪০

ইসিয়াক বলেছেন: মজা পাইলাম........ :P

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

২১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:৩৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার ভালো লেগেছে। হাইফির চেহারাটা ভীষণ মায়াবী। তবে স্বপ্নে কিনা প্রশ্ন থেকে গেল।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: হে হে হে হে----

২২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: জীবনের গল্প !

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই।

২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৫:৫৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: সুরভী নূর আর হাইফি নূরের সম্মুখ সাক্ষাৎ হয়ে গেলে কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেঁধে যাবে এই নিয়ে বড়োই পেরেশানে আছি |

০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: সাবধান থাকি। সাক্ষাত হবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.