নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই সমাজ- ২৩

০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৩২



কিছু কিছু ঘট্না আমাকে আনন্দ দেয়।
প্রথম আলোর সম্পাদক তার কর্মীদের বাসায় নানান রকম ফলমূল পাঠিয়েছেন। করোণার কারনে সংবাদপত্র কর্মীরা ঘরে বসেই কাজ করছেন। আমাদের দেশে অনেক দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল আছে। এরা কেউই স্বচ্ছ নয়। সবার ব্যবসায়িক মনোভাব। সেবা দেওয়ার মনোভাব কারো নেই। যারা সেবা দেওয়ার কথা, যেমন হাসপাতাল তাদেরও ব্যবসায়িক চিন্তা ভাবনা। যাই হোক, একটু সত্য কথা বলার সাহস যা প্রথম আলোর'ই আছে। বাকি সব চাটুকার। দালাল। ধান্দাবাজ। প্রথম আলোর সম্পাদক তার কর্মীদের উপর অনেক ভালোবাসা আছে, আন্তরিকতা আছে। ব্যাপারটা আমাকে মুগ্ধ করেছে। অন্য কোনো সম্পাদক কিন্তু তার কর্মীদের সেরকম খোজ খবর নেয় না। বরং অন্য সব পত্রিকার কর্মীরা চিন্তায় আছে সেলারি পাবে কিনা? পেলেও হাফ পাবে না ফুল পাবে। নাকি চাকরিই চলে যাবে। এক সম্পাদক তো এই করোনা পরিস্থির মধ্যে তার পত্রিকার বিজ্ঞাপন বিভাগের লোককে বলেছে, বিজ্ঞাপন আনো। আমি অন্য কোনো কথা শুনিতে চাই না। সমস্ত পত্রিকা ব্যবসার অবস্থা ভালো না। অনেক পত্রিকা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। অবশ্য আবার নতুন নতুন পত্রিকা বেরও হচ্ছে। এই সমাজে সবাই টিকে থাকতে পারে না।

কিছু কিছু ঘটনা আমাকে কষ্ট দেয়।
শপিংমল খুলে দেওয়া হবে। কেন শপিংমল খুলে দেওয়া হবে এটা নিয়ে অনেক মানুষের চুলকানি শুরু হয়েছে। যার ভালো লাগে, যার রিস্ক নিয়ে কেনাকাটা করতে ইচ্ছা করবে সে যাবে। মরবে। কথায় বলে নিজের বুঝ পাগলেও ভালো বুঝে। আবার কেউ কেউ বলছে শপিংমল খুলে দেওয়া হলে, মসজিদ খুলে দিতে হবে। অথচ মসজিদে শুক্রবার ছাড়া লোকজন খুজে পাওয়া যায় না। কিন্তু গানের কর্নসাটে লোকজনের অভাব হয় না। সে যাক গে, অনেক গার্মেন্টসও খুলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু মসজিদ কেন খুলে দেওয়া হচ্ছে না? আমার কথা হলো- মসজিদ যদি সারা জীবনও বন্ধ থাকে তাহলে দেশের কোনো সমস্যা হবে না। অর্থনৈতিক কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু কলকারখানা বন্ধ থাকলে দেশের ক্ষতি এবং মানুষের ক্ষতি হবে। মানুষ না খেয়ে থাকবে। মসজিদ বন্ধ বা খোলা থাকলে কিছু যায় আসে না। যারা নামাজ পড়ার তারা ঘরেও নামাজ পড়তে পারবে। মানুষ যেন পেট ভরে ভাত খেতে পারে তার জন্য মানুষের কাজ করতে হবে, কাজ করলে টাকা পাবে। টাকা দিয়ে বাজার করবে। পরিবার নিয়ে খেয়ে বাচবে। মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়লে মানুষ টাকা পাবে না। খেয়ে পড়ে বেচে থাকার জন্য মানুষের দরকার টাকা। মসজিদ না।

বাংলাদেশ হলো চোরের দেশ।
এদেশে সুযোগ পেলেই লোকজন চুরী করে। সেই বঙ্গবন্ধুর আমলেও ত্রান চুরী হতো, আজ শেখ হাসিনারে আমলে ত্রান চুরী হচ্ছে। এই দেশে চুরী কোনো দিনও বন্ধ হবে না। নো নেভার। বড় বড় সরকারী বেসরকারী অফিসে চুরী হয়। আর চুরী হবে না কেন এদেশে? দরিদ্র দেশ। বেশির ভাগ মানুষই দরিদ্র। সমাজ ব্যবস্থাও উন্নত নয়। একজন হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে এখন হজ্ব করে হাজী সাহেব সেজেছেন। এরকম হাজী সাহেবের অভাব নেই দেশে। এই সমস্ত হাজী সাহেবদের সরকার কিছু বলে না। কারন এরা সরকারের লোক। দুদকও কিছু বলে না। তবে দুদক পত্রিকাতে সাক্ষাতকারের সময় অনেক বড় বড় কথা বলে। দুদকের উচিত বড় বড় কথা না বলে, ভালো ভালো কাজ করে দেখাক। তখন দেশের মানুষ তাদের শ্রদ্ধা করবে। দুঃখজনক হলো সমস্ত চোরেরা তিন বেলা ভালো ভালো খাবার খায়। কথায় কথায় লন্ডন আমেরিকা যায়। আর দরিদ্র মানুষেরা খায় কচু ঘেচু। থাকে ভাঙ্গা করে। বর্তমান সমাজের নিয়ম এই রকমই। যুগ যুগ ধরে এরকমই চলছে।

এই করোনা পরিস্থিতিতে অনেককেই দেখা যাচ্ছে না।
অথচ বিভিন্ন সময়ে তাদের সব সময় দেখা গেছে। পত্রিকায় তাদের দেখা গেছে, টকশো' তে তাদের দেখা গেছে, নিজের এলাকায় দেখা গেছে। টিভি চ্যানেল গুলো খুললেই তাদের দেখা গেছে। এখন তারা কোথায়? কত আশ্বাস তাদের। কত বড় বড় কথা। এখন তারা গর্তে লুকিয়েছেন কেন? দেশে এত মন্ত্রী, এতএত এমপি, এতএত হবু মন্ত্রী, এতএত হবু এমপি তারা আজ কোথায়? দেশের এই দুর্যোগে তাদের কোনো ভূমিকা দেখা যাচ্ছে না কেন? সরকার তাদের কান ধরে কেন জিজ্ঞেস করছে চুরী দূর্নীতি তো কম করিস নাই। এখন মানুষকে সাহায্য না করে গর্তে কেন লুকিয়েসিছ? সরকারের উচিত করোনা থেকে শিক্ষা নেওয়া। এবং এই শিক্ষা কাজে লাগানো। এদেশে বহু সংগঠন আছে, বহু ফাউন্ডেশন আছে। হাতে গোনা কয়েকটা সংগঠন বা ফাউন্ডেশন ছাড়া কারো কোনো কর্মকান্ড দেখা যাচ্ছে না। যারা বাপ মায়ের নামে ফাউন্ডশেন খুলে চুপ করে বসে আছেন তাদের কানে ধরে জিজ্ঞেস করতে হবে- ফাউন্ডেশনের নামে এরকম বিটলামির মানে কি? অবৈধ ভাবে প্রচুর টাকার মালিক হতে পারলেই একটা ফাউন্ডেশন করে ফেলে। বাপ মায়ের নামে। অবশ্য চোর দূর্নীতিবাজদের বাপ মায়ের উপর টান বেশি থাকে। এজন্য বাপ মায়ের নামে স্কুল কলেজ আর ফাউন্ডেশন করে।

আমাদের দেশে ধনী লোকের সংখ্যা একেবারে কম না।
ভারতের সিনেমার নায়ক নায়িকারা করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য সরকারকে কোটি কোটি টাকা দিয়েছে। কেউ দিয়েছে ২৫ কোটি টাকা। কেউ দিয়েছে ৫ কোটি টাকা। যে যার সাধ্যমতো দিয়েছে। কিন্তু তারা সবাই দিয়েছে। আমাদের দেশের কোনো নায়ক, নায়িকা, গায়ক-গায়িকা বা ধনীরা এই করোনা পরিস্থিতিতে দেশের মানুষের সাহায্যের জন্য তেমন ভাবে এগিয়ে আসেন নাই। এমনকি যারা দূর্নীতি করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন, বা কেউ ব্যবসা করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে তারাও দরিদ্র অসহায় মানুষদের জন্য উল্লেখ্যযোগ্য কিছু করেন নি। অথচ একজন রাস্তার ফকির তার জমানো টাকা বিনা দ্বিধায় দিয়ে দিয়েছেন। ধনীরা টাকা কামড়ে পরে আছেন। এই টাকা নিয়ে তারা করবে কি? কবরে নিয়ে যাবেন? সামান্য ধান কাটা নিয়ে কেমন হাস্যকর নাটক হলো তা তো সবাই দেখেছেনই। এই দেশে আ্সলে সত্যিকারের ভালো মানুষ নেই। সবাই নাটক দেখাতে এবনং দেখতে পছন্দ করে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশে সংবাদপত্রের সংখ্যা অনেক বেশী। এতো বেশী পত্রিকার কোন দরকার নেই।

০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: দরকার নাই ক্যান?
বেকার সমস্যা বাড়াতে চান নাকি?

২| ০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশে সংবাদপত্রের সংখ্যা অনেক বেশী। এতো বেশী পত্রিকার কোন দরকার নেই।
আমি যখন ময়মনসিংহে ছিলাম সেই জেলা শহরে অনেকগুলো পত্রিকা ছিল। কেউ উহা পড়ত না। আমি যেহেতু একটি পত্রিকাতে কাজ করতাম তাই খবর রাখতাম।

বেশ কিছু পত্রিকার নাম আমার এখনও মনে আছে।
১। দৈনিক স্বদেশ সংবাদ ২। দৈনিক আজকের স্মৃতি ৩। দৈনিক ইনসাফ ৪। দৈনিক শিফা ৫। দৈনিক ভুমন্ডল ৬। দৈনিক সবুজ ৭। দৈনিক বাংলার জমিন। ৮। দৈনিক জাহান । আরো ছিল। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে আর কোন নাম স্মরণ করতে পারছি না।

এই সব পত্রিকার কাজ ছিল ধান্ধাবাজি করা । সরকারী বিজ্ঞাপন আর কাগজ লাভ করা।

০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: নানান রকম আঞ্চলিক পত্রিকা এখনও প্রচুর আছে সব অঞ্চলে। এমন কি ঢাকা শহরেও অভাব নেই।

৩| ০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: দরকার নাই ক্যান?
বেকার সমস্যা বাড়াতে চান নাকি?

আপনি বেশ কয়েক বছর আগে বলেছিলেন - দেশের সব মানুষকে মহাসম্পদ এ রূপান্তর করার মহাপরিকল্পনা মহান ব্লগে পেশ করবেন।

সময় দ্রুত চলে যাচ্ছে। পেশ করে ফেলুন।

০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: হুম আমার মনে আছে জনাব।
দেরী হোক যায় নি সময়।

৪| ০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জীবনে বাঁচতে হলে সবকিছুরই দরকার আছে
খাবারের জন্য যেমন কাজের দরকার, তেমনি
কাজের জন্য ক্ষেত্র দরবার। কর্মক্ষেত্রে নিয়ম
দরকার। মানবতার জন্য মানবিক হওয়া দরকার
মানবিক হতে মসজিদ মন্দির সবই দরকার।
এগুলো একে অপরের সাথে অঙ্গাঙ্গি ভাবে জড়িত।
তা না হলে চুরি, ডাকাতি, খুন ধর্ষণ থামবে্ না।

অপটপিক!!!
আচ্ছা সবসময় আমার ও আপনর পোস্ট
পাশাপাশি থাকে কেন?

কেউ কেউ বলেন আমি নাকি আপনার সাথে
সারাদিন ঝগড়া ফ্যাসাদ করি!! আপনিও কি
তাই মনে করেন?

০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাথে আমার অনেক সু সম্পর্ক। চাই এই সু সম্পর্ক টা বজায় থাকুক।

৫| ০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫০

ইসিয়াক বলেছেন: আপনার পোষ্টটি পড়লাম ভাইয়া। ভালো লিখেছেন।

০৫ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।

৬| ০৫ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাইম মিনিষ্টার সঠিক কোন প্রোগ্রাম হাতে নিয়ে টাকা চাইলে, টাকার অভাব হবে না; উনার সঠিক কোন প্রগ্রাম নেই; আসলে, উনার কোন প্রগ্রামই নেই।

০৫ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: না আছে।
উনি সকালে ঘুম থেকে উঠেই জানতে পারেন আজকে উনার কাজ কি কি? থায় কোন প্রোগ্রাম।

৭| ০৫ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: # প্রথম আলোই একমাত্র পত্রিকা যা সবসময় সত্যের সাথে থাকে।

# ধনী ব্যাক্তীরা বাসায় বসে নেটফ্লিক্স দেখছে। X(( X(( X(( X((

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধনী ব্যাক্তিরা বাসায় বসে গুটিবাজী করে।

৮| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৮:১২

সোনালি কাবিন বলেছেন: সঠিক পর্যবেক্ষণ

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৯| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১০:২০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বাংলাদেশর এই পত্রিকাটাই সবার বড় ধান্দবাজ ও দালাল।এই মালিকের আরো একটি ইংরেজী পত্রিকা আছে।এই দুটি পত্রিকা সরকার পক্ষেও বলেনা বিরোধী দলের কক্ষেও বলেনা,এমনকি জনগনের পক্ষেও বলে না।এরা বলে চতুর্থ একটির পক্ষে।পত্রিকাটির নামটি বড় চমকপ্রদ ,”ভোরের আলো”এরা সারাক্ষন থাকে আধাঁরের অপেক্ষায়।

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১০:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: কি জানি !!
আমার কাছে তা মনে হয় না।

১০| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৩১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রথম আলোকে অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হয় । এই করোনাকাল অনেক ধনী রাজনৈতিক নেতাকে পাওয়া যায়নি। তবে সময়মত পাওয়া যাবে । আর তখন বাঁশ রেড়ি রাখতে হবে। কিছু ক্ষমতাবান নেতা চোর ,পুরা বাংলাদেশ নয়। আমি আপনিও দেশের মালিক আছি।

০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনো কিছুরই মালিক নই। আমি ভাড়াটিয়া।

১১| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৫১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ব্যাক্তির কাছ থেকে সাহায্য দরকার নেই।বরং কুত্তা সামলালেই ভাল।তারা জনগনের টাকা যেভাবে লুট পাট করে নিয়েছে,টেক্স ফাঁকি দিয়েছে সেই টাকা ফেরত দিলেই জনগন বর্তে যাবে।আমাদের দেশে সৎ ধনী লোক কম চোর বেশী।চোরদের কাছ থেকে সাহায্য নানিয়ে চোরদের ধরা উচিত।

১২| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ১১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: চোরদের যাদের ধরার দায়িত্ব তারা আরো বড় চোর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.