নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। "গিন্নী আমাকে বললেন, আমার ড্রিংক করা দেখে নাকি ছেলেরা এসব শিখবে। আমি তখন তাঁকে বললাম, কেন আমি যে বাইশটা ভাষা জানি সেখান থেকে দু'চারটে ভাষা ওরা শিখুক না?"----- সৈয়দ মুজতবা আলী
তাই তো প্রমথ চৌধুরী বলেছেন, "ব্যাধিই সংক্রামক, স্বাস্থ্য নহে।
২। Being harassed is not shameful. The one who should be ashamed is the animal who did that to you, not you.
৩। যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে বেশি পরিশ্রমী। এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তা-ই যদি হত, তবে গাধা হত বনের রাজা। এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে? বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি। শুধু 'ওহ শিট', 'সরি বেবি', 'চ্যাটিং আর ডেটিং' দিয়ে জীবন চলবে না। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভাল বই পড়তে হয়, কিছু ভাল মুভি দেখতে হয়, কিছু ভাল মিউজিক শুনতে হয়, কিছু ভাল জায়গায় ঘুরতে হয়, কিছু ভাল মানুষের সাথে মিশতে হয়, কিছু ভাল কাজ করতে হয়। বিনীত হতে জানাটা মস্ত বড় একটা আর্ট। বিনয় ছাড়া শেখা যায় না। আপনি মেনে নিন, আপনি ছোটো। এটাই আপনাকে এগিয়ে রাখবে। নিজের প্রয়োজনেই মানুষকে সম্মান করুন।
৪। বহু বছর আগে ফ্যান্টাসি কিংডমে রোলার কোস্টারে একটি অচেনা মেয়ে বসেছিল আমার পাশে। রোলার কোস্টার যখন খুব জোরে ঘুরছিল, মেয়েটি ভয় পেয়ে চেপে ধরেছিল আমার হাত। আমি মেয়েটিকে চোখ দিয়ে বুঝিয়ে দিলাম, ভয় নেই আমি আছি।
আমারা দু'জন দু'জনের নামও জানি না, অথচ হাত ধরাধরি করে বসে আছি। এর পরেই মেয়েটির সাথে আমার ভাব হয়ে গেল খুব। মেয়েটির গায়ের রঙ ফরসা, তার মুখ ও শরীরের গড়ন অপূর্ব, যেনো হীরা দিয়ে বানানো কোনো ভাস্কর্য। মেয়েটির নাম নোভা।
বাসায় ফিরে যোগাযোগ করার জন্য মেয়েটি তার ঠিকানা ও ফোন নাম্বার লিখে দিয়েছিল এক টুকরো কাগজে। ফোন নাম্বার তো দূরের কথা! বাসায় ফিরে কাজটি হারিয়ে ফেলি, অনেক খোঁজাখুঁজি করেও আর পাইনি। অনেক কষ্ট হয়েছিল কাগজটি খুঁজে না পেয়ে। অনেক নাটক সিনেমাতে এই রকম হয়। কিন্তু আমার ব্যাপারটি অন্য রকম।
আজ সেই ঠিকানা ও ফোন নাম্বার লেখা কাগজটা আমি খুঁজে পাই একটা বইয়ের ভাঁজে। এতদিন পর কি মেয়েটির সাথে যোগাযোগ করা যায়?
৫। মানুষের দেহ থেকে যখন রূহ বেরিয়ে যায়, নশ্বর পৃথিবীতে সে দেহের আর কোন মূল্য নেই। কিন্তু রূহ বা আত্মা? সেটির কি মূল্য আছে? আছে৷ সেই রূহ পৃথিবীতে বেঁচে থাকে মূলত তিনটি কর্মের মাঝে।
০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। সাবধানে থাকুন।
২| ০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আবার পৃথিবীটা আগের মত সুন্দর হয়ে উঠবে।
০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: তা আর হবে না। বিশেষ করে দরিদ্র দেশ গুলোতে।
৩| ০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
১। মানুষ সম্ভবত খারাপটা সহজে শিখে নেয় ভালোটা নয়।
২। এ্টা্ একজন শুদ্ধ মানুষের চিন্তা ভাবনা। খারাপ মানুষ আত্মতৃপ্তি লাভ করে অপরকে আঘাত করে।
৩। মানুযকে সম্মান করলেই তার কাছ থেকে সম্মান আশা করতে পারেন, গালি দিয়ে কেউ সালাম পায়না।
৪। আপনার মেয়ে ভাগ্য ভালো। উত্তম কুমার সব সময় সুচিত্রা সেনের সাক্ষাৎ পায়।
৫ । বাহ্যিক আবরণটা নশ্বর !! মাকাল ফল দেখতে্ই মনোহর মানুষের কাছে তা মূ্ল্যহীন।
০৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ১। যারা ভালো তারা ভালোটাই শিখে।
২। খারাপ মানুষকে ভালো করতে হবে।
৩। হুম, মানুষকে ভালোবাসতে হবে। হোক সে গরীব বা কুষ্ঠ রোগী।
৪। মেয়েদের আমি সম্মান করি।
৫। দুনিয়াতে কোনো কিছুই তুচ্ছ নয়।
৪| ০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৩৬
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন:
বাস্তবধর্মী কথা।
৩ নং টা দারুন।
০৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি কিছু ভাষা শেখার চেষ্টা করলাম। বিশেষ করে করোনার এই সুযোগে। তাতে যা বুঝলাম, ভাষা শেখা খুবই কঠিন কর্ম।
আমার মতে, সব চেয়ে কঠিন ভাষা ফ্রেঞ্চ আর সহজ স্প্যানিশ।
আমার পুত্রের মতে, সব চেয়ে কঠিন ভাষা বাংলা, তারপর ফ্রেঞ্চ।
আমার পুত্রের ক্লাসে ফ্রেঞ্চ আছে। সে ভালোই পারে। আমিও দুচারটা শব্দ জানি। যেমন- Bonjour! Comment allez-vous?
যে লোক ১৮/২০ টা ভাষা জানেন তাকে আমার কাছে কম্পিউটার মনে হয়। আর হ্যা, আমার ছেলের সাথে আমিও এক মত। বাংলা ভাষাও পৃথিবীর অন্যতম কঠিন ভাষা। ছোট বেলা থেকে কথা বলি বলে বুঝতে পারি নাই।
০৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:১১
রাজীব নুর বলেছেন: কোনো ভাষাই কঠিন নয়। আর ভাষা শেখার জন্য কিছু সময় লাগে। খুব অসম্ভব কিছু না।
না বুঝলে, না জানলে সব কিছুই কঠিন লাগে। পুত্রকে বুঝাবেন দুনিয়ার সব কঠিন হোক, শক্ত হোক। তোমার শেখার ইচ্ছা থাকতে হবে, জানার ইচ্ছা থাকতে হবে। তাহলেই সম্ভব হবে।
বিশেষ কোনো ভাষা শেখার বা দুরকার নাই। পিথিবীর ভাষা বুঝুন, মানুষের ভাষা বুঝুন।
৬| ০৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৩২
নতুন বলেছেন: বাসায় ফিরে যোগাযোগ করার জন্য মেয়েটি তার ঠিকানা ও ফোন নাম্বার লিখে দিয়েছিল এক টুকরো কাগজে। ফোন নাম্বার তো দূরের কথা! বাসায় ফিরে কাজটি হারিয়ে ফেলি, অনেক খোঁজাখুঁজি করেও আর পাইনি। অনেক কষ্ট হয়েছিল কাগজটি খুঁজে না পেয়ে। অনেক নাটক সিনেমাতে এই রকম হয়। কিন্তু আমার ব্যাপারটি অন্য রকম।
আজ সেই ঠিকানা ও ফোন নাম্বার লেখা কাগজটা আমি খুঁজে পাই একটা বইয়ের ভাঁজে। এতদিন পর কি মেয়েটির সাথে যোগাযোগ করা যায়?
জীবনটা ফ্লিমটি না। অবশ্য ফ্লিমের ঘটনার চেয়েও জটিল কিছু কাহীনি জীবনে ঘটে। কিন্তু আপনি এখন ফোন করলে নম্বর বন্ধ পাবেন। এবং সম্ভবত ঐ ঠিকানাতে তারা আর থাকেনা। তার ঐ মেয়ে বিয়ে করে সংসার করছে। আপনার ঐ দিনের ঘটনা তার তেমন মনে নাই।
০৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:১২
রাজীব নুর বলেছেন: না মেয়েটাকে ফোণ করবো না। বহুত অশান্তিতে আছি। নতুন করে অশান্তি খুজে বের করার দরকার নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:১৬
সোহানাজোহা বলেছেন: করোনায় মানুষ পরচর্চা করছেন - সবই পারিবারিক শিক্ষার ফসল। আর আপনি আপনার বেস্ট লেখাগুলো লিখছেন। এতে করে মানুষে মানুষে পার্থক্য ধরা যায়। শিক্ষার মূল্য অনেক। হীরার পাহাড় দিয়েও শিক্ষার সমতূল্য হয়না, হীরা সেখানে কয়লা থেকে যায়।