নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'তাজউদ্দীন আহমদ নেতা ও পিতা\' বই রিভিউ

১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩৮



শেখ মুজিবের প্রকৃত বুদ্ধিদাতা ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ।
তাজউদ্দিন আহমদ এর মেধা, যোগ্যতা আর বিশ্বস্ততায় আস্থা ছিলো বঙ্গবন্ধুর। শারমিন আহমেদ লিখেছেন, মুজিব কাকু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী। তারপরও স্বাধীনতার যুদ্ধ থেমে থাকেনি। হুশিয়ার কান্ডারির মতোই আব্বু ধরেছিলেন মুক্তিযুদ্ধের হাল। ইন্দিরা গান্ধীকে স্পষ্ট করে তাজউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, 'বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে তুমি আমাদের দেশে যাবে। বন্ধু তখনই হবে যখন তুমি আমাদের সীকৃতি দেবে'। 'মুজিবনগর' বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী। অথচ জীবদ্দশায় শেখ মুজিব কখনও গৌরবদীপ্ত স্থানটিতে যাননি। তাজউদ্দিন আহমদ অতি সাধারন জীবন যাপন করতেন। নিজ বাড়ি এবং কারাগারে যতদিন ছিলেন নিজের হাতে বাগান করতেন। বাগানের যত্ন নিতেন। ময়মনসিংহ এবং ঢাকা কারাগারে তিনি বাগান করেছেন।

বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকা কালীন সৌদি আরব বাংলাদেশকে সীকৃতি দেয়নি। বইটির ৫৩ পৃষ্ঠায় লেখা আছে- 'মুজিব কাকুর নিজস্ব ভাষা ও বাচনভঙ্গির মধ্য দিয়েই আব্বুর লিখে দেওয়া মূল পয়েন্ট গুলো ৭ মার্চের ভাষণের মধ্যে প্রতিফলিত হয়'। ১৫২ পৃষ্ঠায় লেখা আছে- 'স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর মুজিব কাকু কখনই আব্বুর কাছে জানতে চাননি মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসের ঘটনা বলি। কখনোই জানতে চাননি তার অবর্তমানে আব্বু কীভাবে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছিলেন।' ১৯১ পৃষ্ঠাটা আমি দুবার পড়েছি। সেখানে লেখা ''শেখ মুজিবকে ফোন করে তাজউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমি আপনার এই একদলীয় শাসনের সঙ্গে একমত নই।'' বাকশালের ১৫ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি হলে শেখ মুজিব।

'তাজউদ্দীন আহমদ নেতা ও পিতা' বইটি লিখেছেন শারমিন আহমদ।
শারমিন আহমদ তাজউদ্দিন আহমদ এর জ্যেষ্ঠ কন্যা। তার জন্ম ঢাকায়। তিনি ১৯৮৪ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে থাকছেন। ওয়াশিংটন ডিসির জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি খেকে ১৯৯০ সালে উইমেন্স স্টাডিজে এম এ করেছেন শারমিন। বইটিতে কন্যার বয়ানে পিতার জীবনের নানান ঘটনা উঠে এসেছে। তাজউদ্দীন আহমদ এর শৈশব, যৌবন, রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ওনার কর্মকান্ড, এছাড়াও ওনার পরিবারের নানান ঘটনা বইটিতে আলোচনা করা হয়েছে। সেই সাথে লেখক তার ছোটবেলার নানান রকম গল্প বলেছেন সহজ সরল ভাবে। বইয়ের বড় অংশজুড়ে আছে লেখকের শৈশব ও কৈশোরের স্মৃতিচারণা, আছে একটি রাজনৈতিক পরিবারের সুখ-দুঃখ ও আনন্দ-বেদনার ছবি। স্বাধীনতা যুদ্ধের অসংখ্য বিষয় উঠেছে বইটিতে।

'সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন' তাজউদ্দীন আহমদের সহধর্মিনী। তিনি ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৫৯ সালে তাজউদ্দীন আহমদের সঙ্গে বিয়ে হলে স্বামীর রাজনৈতিক জীবনের সহযোদ্ধায় পরিণত হন। তাদের চার ছেলেমেয়ে। তাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে তিনি বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী হিসাবে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে ট্রাজিক অধ্যায় হচ্ছে বঙ্গবন্ধু এবং তাজউদ্দীনের মধ্যে বিচ্ছেদ। এই বিচ্ছেদ এর জন্য দায়ী খন্দকার মোশতাক। অথচ শেখ মুজিব খন্দকার মোশতাককে চিনতে ভুল করেছেন। সত্য কখনো চাপা থাকে না, তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে এই বই। যুদ্ধের সময় তাজউদ্দিন আহমেদ 'দোলনচাপা' ছদ্মনামে তার স্ত্রীর কাছে চিঠি লিখতেন। ১৯৭৪ সালে তাজউদ্দিন আহমদ তার স্ত্রীকে বলেছিলেন, 'লিলি তুমি বিধবা হবে। মুজিব ভাই বাচবে না, আমরাও কেউ বাচবো না। দেশ চলে যাবে স্বাধীনতা বিরোধীদের হাতে'।

ধর্মের প্রসঙ্গে তাজ উদ্দিন আহমদ বলতেন, নিঃশ্বার্থ ভাবে জাতি, ধর্ম, বর্ণনিবির্শেষে জীবসেবার নামই ধর্ম। ষাট এর দশকে তাজউদ্দিন আহমদ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্য ছিলেন। তার খুব ইচ্ছা ছিলো সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর করার। তিনি অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন বিদেশ সফরে গেলে সস্তার হোটেলে উঠতেন। বলতেন গরীব দেশের পয়সা বাচুক। তিনি তার স্ত্রী পুত্র কন্যাদের নিয়ে সরকারী সফরে যেতেন না। ‘তাজউদ্দিন আহমদ নেতা ও পিতা’ বইটি প্রকাশিত হয়েছিলো ২০১৪ সালে। 'ঐতিহ্য' থেকে প্রকাশিত বইটি দেখতে সুন্দর। বাঁধাই, পৃষ্ঠা, সাজসজ্জা খুবই আকর্ষণীয়। বইয়ের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৫০ টাকা। বইটিতে অনেক সাদা কালো ও রঙ্গিন আছি আছে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই বইটাতে কিছু অপ্রিয় সত্য আছে। যেমন - স্বাধীনতা ঘোষণা রেকর্ড করার জন্য বঙ্গবন্ধুর জন্য টেপ রেকর্ডার নিয়ে গেলেও তিনি ২৫ শে মার্চ রাতে তাজউদ্দিনদের অপেক্ষায় রেখে চলে গিয়েছিলেন। এসব তথ্য যেহেতু আওয়ামী লীগের বিপক্ষে গিয়েছে তাই আওয়ামী বুদ্ধিজীবিরা এই বইকে সুনজরে দেখেননি। এমনক তাজউদ্দিনের মেয়ে হওয়া সত্ত্বেও শারমিনকে 'অন্যের এজেন্ড' বাস্তবায়ন করেছে বলে অপবাদ দেয়া হয়েছে...

১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।

২| ১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:১৩

বিজন রয় বলেছেন: সত্যি কথা বললে আঁতে ঘা লাগে।

তবে সত্যি কথা কারো স্বার্থে বলা হলো কিনা সেটা বিবেচ্য।

১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমান দুনিয়ায় সত্য বলে কিছু নেই।

৩| ১৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই বইটা একটা দলিল হতে পারত, কিন্তু ক্ষমতাসীনদের পারপাস সার্ভ করে নাই বলে এই বইয়ের কোন কদর নাই!

১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।

৪| ১৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২১

অনল চৌধুরী বলেছেন: মন্ত্রীত্ব থেকে বাদ পড়ার পরও তাজউদ্দিন আহমেদ বিশ্বাসঘাতকতা করেননি।করলে মোশতাক আর এরশাদের মতো দীর্ঘদিন বাচতেন।
বাংলাদেশে নীতিবান লোকদের পরিণতি ভালো হয়না।
তাই দেশে নীতিবানের সংখ্যা কম,চোর-দুর্নীতিবাজ অনেক বেশী।

১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বলেছে।

৫| ১৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই আওয়ামী লীগ সত্য সহ্য করার ক্ষমতা রাখে না । তা তাজ উদ্দিনের মেয়েই প্রমান। মিথ্যার উপর আওয়ামী দালান ।

১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: যারা দেশের জন্য কাজ করেছেন তাদের নাম স্মরন করা উচিত। তাতে মর্যাদা কমবে না।

৬| ১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২

মেটালক্সাইড বলেছেন: যুদ্ধের নয়মাস তিনি যেভাবে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিলেন সেটি নিয়ে একটি লেখা আশা করছি। উনার একটা আত্নজীবনীতে পড়েছিলাম। কে লিখেছিল মনে নেই হয়ত ওনার সহকর্মী কেউ হবেন। শেখ মুজিবের ব্যক্তিত্বের নিচে তাজউদ্দিনের ব্যক্তিত্ব চাপা পড়ে গেছে। কার্যত রাষ্ট্রনেতার হবার গুণগত যোগ্যতা ছিল তাজউদ্দিন সাহেবের।

১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০

রাজীব নুর বলেছেন: তাজউদ্দিন একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক। তাজউদ্দিনের মন্ত্রীত্ব থেকে বাদ পড়া এবং হত্যার পেছনে ছিলো খন্দকার মোশতাক।

৭| ১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: শেখ মুজিবের অনেক ভুলের মধ্যে তাজউদ্দিন সাহেবকে মন্ত্রীত্ব থেকে বাদ দেয়া ছিল বড় ভুল।

১৬ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: তাজউদ্দিন আহমদকে শেখ মুজিব বাদ দেন নি। তিনি নিজের ইচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন।

৮| ১৬ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬

নিয়াজ সুমন বলেছেন: বইটি পড়ার আগ্রহ আছে। ধন্যবাদ রাজীব ভাই বইটি পাঠক সমাজের কাছে পরিচিত করে দেওয়ার জন্য।

১৬ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: বইটি পড়া দরকার আছে। অবশ্যই পড়বেন।

৯| ১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বইটা অনেক আগ্রহ নিয়ে পড়তে শুরু করেছিলাম, শেষ করেছি বিরক্তি নিয়ে। অত্যন্ত অগোছালো, গতিহীন বই।
তাজউদ্দীন আহমদকে ভালোবাসতে পেরেছি 'সাক্ষী ছিলো শিরস্ত্রাণ' বইটা পড়ে। লেখক সুহান রিজওয়ান।

১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

১০| ২৩ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০১

নীল আকাশ বলেছেন: এই সত্য কথন তো দেশের একটা রাজনৈতিক দল স্বীকারই করে না।
তাজউদ্দীন আহমদ এর অবদান এই জাতি কখনই শোধ করতে পারবে না।

২৩ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

১১| ২৪ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার মেয়ে বাবাকে নিয়ে লিখেছেন, ভালো লিখেছেন।

মেয়েটাকে আমি চিনি, ২০০১ সালেও দেখা হয়েছিলো ভার্জিনিয়ায়; বাচ্ছাদের বই লেখেন।
আমরা যেভাবে তাজউদ্দিন সাহেবকে দেখি, মেয়ে সেটা বুঝার মতো অবস্হানে নেই।

২৪ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী ঠিক বলেছেন। আসলে মেয়ে তো বাবাকে অন্য চোখে দেখবেন এটাই স্বাভাবিক।

১২| ২৫ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: তাজউদ্দীন আহমদকে নিয়ে অল্পবিস্তর পড়াশোনা করেছি। সেই সুবাদে শারমিন আহমদএর লেখা এই বইটিও আমার পড়া হয়েছে। অভিজ্ঞ গবেষক বা লেখক হিসেবে বিচার না করে, একজন কন্যার দৃষ্টিতে তাঁর পিতাকে নিয়ে লেখা গ্রন্থটি বিবেচনা করে আমাদের পড়া উচিত। এটি কোন গবেষণা গ্রন্থ না হলেও গবেষণার অনেক সূত্রই এখান থেকে পাওয়া যায়। একসময়ের স্মৃতিচারণও অপর সময়ের ইতিহাস গবেষণার উপজীব্য। তারও প্রমাণ "তাজউদ্দীন আহমদ- নেতা ও পিতা" গ্রন্থটি। সাহিত্য পাঠের জন্য নয়, ইতিহাসকে দেখার, তাজউদ্দীন আহমদএর মতো একজন মহীরুহকে যৎসামান্য অনুধাবন করার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে কোন পাঠক যদি পড়েন, তাজউদ্দীন আহমদকে জানার আগ্রহটা বাড়বে নিঃসন্দেহে।
তাজউদ্দীন আহমদএর ইতিহাস এখনো আমাদের মাঝে ততোটা উজ্জ্বল হয়ে আসেনি, যতোটা আসার কথা ছিল। তাঁকে নিয়ে গবেষণার অনেক বাকি। মুক্তিযুদ্ধের তথা স্বাধীনতার মূল চারটি চেতনা, যা স্বাধীন বাংলাদেশের মূল স্তম্ভ হয়ে সংবিধানে স্থান করে নিয়েছিল ১৯৭২ সালে, এর জন্য তাজউদ্দীন আহমদএর অবদান সবচেয়ে বেশি। তাঁর আদর্শ, দেশভাবনা, জীবনবোধ সবই অনুকরণীয়। এমন অসাধারণ মানুষের উপর লেখা বইটির রিভিউ তুলে ধরে মহৎ একটি কাজ করেছেন প্রিয় রাজীব নুর ভাই। সশ্রদ্ধ অভিনন্দন আপনাকে।

২৫ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:০৪

স্থিতধী বলেছেন: তাজউদ্দিন আহমদকে শেখ মুজিব বাদ দেন নি। তিনি নিজের ইচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন।

এটা ভুল জানেন। ওনাকে জোড় করে পদত্যাগ করানো হয়েছিলো। বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ ভক্ত, সাংবাদিক এম আর আখতার মুকুলের লেখা পড়ুন। এমনকি তিনিও বঙ্গবন্ধুর এই ভুল টিকে খুব দুঃখ ভরে স্মরণ করেছেন। শেখ মুজিব চান নি তাজউদ্দিন আর মন্ত্রী সভায় থাকুক।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে আপনি ঠিক বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.