নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
মানুষের মস্তিষ্ক কি আসলে?
আমাদের চিন্তা ভাবনা আমাদের জীবন যাপন, জীবন ধারণ সব কিছু চালিত হচ্ছে মস্তিস্ক থেকে হৃদয় বা হৃৎপিন্ড আমাদের বাঁচিয়ে রাখার একটি অঙ্গ মাত্র এর বেশি কিছু নয়। মানুষের চেয়ে অমানুষ দুনিয়াতে দ্বিতীয়টি নেই। সময় সুযোগ অতি ভালো মানুষকেও অমানুষ বানিয়ে দেয়। হৃদয়হীন আর অমানবিক করে দেয়। প্রতিটা মানুষের মধ্যে কুৎসিত একটা রুপ আছে। আসলে প্রতিটা মানুষের একটা মূখোশ আছে। যা বিভিন্ন সময় বের হয়ে আসে। আজ আমি একটি মেয়ের গল্প বলব।
মেয়েটির নাম- মারিনা আবরামোবিক।
মারিনার বয়স ২৮ বছর। ১৯৭৪ সালে ইতালির একটা বড় হল রুমে ছয় ঘন্টাটা দাড়িয়ে ছিল। হল ভরতি অনেক নারী পুরুষ। মারিনা হলের ভিতর লিখিত একটা কাগজ হাতে নিয়ে দাড়িয়েছিল। কাগজে লেখা ছিল 'মনে করো আমি একটা বস্তু, আমি তোমাদের ৬ ঘন্টা সময় দিচ্ছি এর মধ্যে তোমরা আমার সাথে যা খুশি করতে পারো এবং এর সম্পূর্ণ দায়ভার আমার নিজের। এর জন্য তোমাদের কোনো শাস্তি পেতে হবে না।' সময়টা ছিল রাত আট টা থেকে রাত দুইটা পর্যন্ত।
মারিনা টেবিলের উপর রেখেছিল মোট ২৭ রকমের নানান জিনি্সপত্র। ব্লেড, গোলাপ, আঙ্গুর, মধু, পাউডার, পিস্তল, কনডম, পাখির পালক, বাঁশি, লাঠি ইত্যাদি। এগুলো দিয়ে মারিনাকে টর্চার করা যাবে। যেমন খুশি ব্যবহার করা যাবে। মারিনা কাউকে কিছু বলবে না। সে শুধু চুপ করে দাড়িয়ে থাকবে।
একটা মেয়ে যখন ৬ ঘন্টার পারমিশন দিচ্ছে আসো আমার সাথে যা খুশি করো, ঠিক সেই সময় তার সাথে কেমন ব্যবহার করা হয়েছিল সেটা শুনলে শরীরের লোম শিহরিত হয়ে ওঠে। হিউম্যান ব্রেইন হয়তো ধরেই নিয়েছিলো সে মুহূর্তে একজন নারী যখন ৬ ঘন্টার পারমিশন দিচ্ছে আমরা তার সাথে যা খুশি করতে পারি। ঐ ছয় ঘন্টা মানুষের আসল রুপ ফুটে উঠেছিলো।
কেউ কেউ স্পর্শ করছিল কেউ বুকে-পেটে-নিতম্বে। কেউ ধাক্কা দিচ্ছিল এবং ভাবছিল এর সাথে এখন কি কি করা যায়। একজন তাকে তুলে দেয়ালের দিকে ছুড়ে মারলো। কেউ কেউ বুকে কামর বসিয়ে দিলো। কেউ কেউ থাপ্পড় দিলো। কেউ ব্লেড দিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কেটে রক্ত বের করে দিলো। শুধু তাই নয়। কেউ কেউ তার শরীরের পোশাক খুলে তার সঙ্গে যৌন সঙ্গমও করেছিল। এত কিছুর পরও তাদের মন ভরছিল না, তারা কেউ কেউ মারিনার শরীরে কাঁটা বিদ্ধ করছিল। যার যা মন চায় তাই করলো। মারিনা চুপ করে শুধু সহ্য করে গেল। ব্যথায় মারিনা ছটফট করছিলো। মারিনা যত ছটফট করছিলো- হল ভরা লোক গুলো তত আনন্দ পাচ্ছিলো।
এই ছয় ঘন্টার মধ্যে যা যা করার তার সবই করেছিল।
তার পরেও তাদের খায়েশ কিছুতেই মিটছিল না। একটা পর্যায়ে মারিনার দেয়া ৬ ঘন্টা সময় শেষ হলো। মারিনা হাঁটতে শুরু করল। আর হলে থাকা যত মানুষ ছিল, যারা তার সাথে এমন আচরণ করেছে, শারীরিক নির্যাতন করেছে, গায়ে কাঁটা ঢুকিয়ে দিয়েছে, কাপড় খুলে দিয়েছে, মারিনা এক এক করে তাদের সামনে গিয়ে দাড়ালো এবং তাদের চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে ছিলো।
এতক্ষন যারা তার সঙ্গে অসভ্য আচরন করল, তার গায়ের কাপড় খুলে নিল, সেই মানুষ গুলো তার চোখের দিকেও তাঁকাতে পারছিল না। মারিনা এই পারফরমেন্সে মানুষদের মাঝে লুকিয়ে থাকা একটা রাক্ষস দেখিয়েছে। খারাপ মনোভাব গুলো বের করে এনেছেন। মানুষ মনের মাঝে কতটা রাক্ষস লালন করে সেটা দেখানোই মারিনার উদ্দেশ্য ছিল।
মানুষ যখন আপনাকে অসহায় বা সহনশীল পাবে তখন আপনাকে যন্ত্রণা দেয়ার একটা উপায়ও বাদ রাখবে না। অসহায় ও প্রতিবাদ করার ক্ষমতা না থাকলে সবাই আপনাকে বস্তু মনে করবে। ওরা তখন টর্চার করে মজা পাবে। ওরাও কিন্ত মানুষ। মানুষ রাক্ষস! যারা মারিনার সাথে অমন করেছিল। সমাজে সব পুরুষই আসলে এই রকম। সময় আর সুযোগের অভাবে তারা ভালো সেজে আছে। আসলে তারা ভয়ানক রাক্ষস।
কে এই মারিনা? কি পরিচয় তার?
পেশায় মারিনা একজন সাইবেরিয়ান আর্টিস্ট, ফিলেনথ্রপিস্ট এবং একজন ফিল্ম মেকার। তার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনায় সে হয়তো অনেক মানুষকে দেখিয়ে দিয়েছিলো আমাদের মানুষ সত্তার ভেতরে বাস করা এক পশু বেরিয়ে আসার নমুনা। পরিশেষে বলা যায় যে, আপনারা বনে জঙ্গলে কোথাও রাক্ষস পাবেন না, এই মানুষের মাঝেই রাক্ষস, মানুষরূপী জন্তু-জানোয়ার গুলো লুকিয়ে থাকে। আমাদের উচিত এদের থেকে সাবধান থাকা।
(তথ্যসুত্রঃ ইন্টারনেট)
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২২
রাজীব নুর বলেছেন: নৈতিক চিন্তা ভাবনার উন্নতি এই সমাজের কারোই হয় নি।
২| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এটাই প্রমাণ হয় মানুষের আশ কিছুতেই মিটেনা একমাত্র মাটির নীচে না গেলে। ভাবা যায় মুখুশের আড়ালে মানুষ নামের অমানুষ লুকিয়ে আছে কত শত।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষের বিবেক যেন সব সময় জাগ্রত থাকে সেই কাজ করতে হবে।
৩| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: রোমহর্ষক বর্ণনা।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: প্রচন্ড দুঃখজনক।
৪| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমরা একেকজন মানুষরূপী জানোয়ার
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১০
রাজীব নুর বলেছেন: না ভাই। আমি জানোয়ার না। সহজ সরল ভালো মানুষ।
৫| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১০
অনল চৌধুরী বলেছেন: সবাই এসব করেনা।
বিকৃতরাই করে।এই মহিলা নিজেও মানসিক বিকৃত,যাদের বলা হয়masochist.
https://en.wikipedia.org/wiki/Sadomasochism।
সেটা না হলে কেউ নিজের উপর এভাবে অত্যাচার করতে দেয় না।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: এই মহিলা ভেবেছিলো পুরুষরা তাকে ছুয়েও দেখবে না। বড় মনের পরিচয় দিবে।
৬| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: এভাবে কাউকে অত্যাচার করা সব দেশে আইনে দন্ডনীয় অপরাধ।
এদের কোনো শাস্তি হয়নি কেনো?
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২২
রাজীব নুর বলেছেন: মেয়েটা লিখিত দিয়েছে তাই এদের বিচার বা শাস্তি নিয়ে সমস্যা ছিলো না।
৭| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গাঁজাখুরি মনে হচ্ছে। তবে সত্য হতেও পারে ঐ সব দেশে অনেক রকমের পাগল আছে।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মানুষকে সবথেকে বেশি খারাপ করেছে ধর্মগুলো তার নগ্ন প্রকাশ দেখেছি তালেবান যখন আফগানিস্তানে ক্ষমতায় আসে।আইএস যখন ইরাক ও সিরিয়ার অংশ দখল করে ইসলামিক আইন চালু করে।বর্তমানে যে সকল দেশে ধর্মিয় প্রভাব কম সে সকল দেশর মানবাধিকার উন্নত এবং দুর্নীতি কম।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম মানুষকে নষ্ট করে দিচ্ছে। অথচ কোরআন হাদীসের নিয়ম মেনে কেউই চলছে না।
৯| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সম্ভবত খাচা বন্দি পশুগুলো মানুষের ভিতরে লুকিয়েথাকা পশুর চাইতে অনেক নিরীহ।
মুখোশের আড়ালে মানুষের মাঝেই রাক্ষস, মানুষের মধ্যেই জন্তু-জানোয়ার গুলো লুকিয়ে থাকে।
আসলে চরিত্রটা এমনই যে সুযোর অভাবে ভদ্র আর সুযোগ পেলে পশুহতে দ্বিধা করেনা।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কি খারাপ মানুষ?
আমারও মধ্যেও কি মুখোশ আছে?
১০| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: ভাবছি আমি হলে কি করতাম??ওখানে কি একজনও তেমন পুরুষ ছিলনা যে নীরবে দাড়িয়ে ছিল বা কিছু পুরুষের জঘন্য কর্ম- কান্ডের প্রতিবাদ করেছিল?
মেয়েরাই পারে পুরুষদের এমন পরীক্ষা নিতে-পুরুষরা নয়। এই আদিমতা, হিংস্রতা, নিস্বংসতা শুধু কি পুরুষদের চরিত্রে বিদ্যমান- নারীদের নয়? ব্যাপারটা বড্ড বেশী একপেশে হয়ে গেছে-
লেখাটা পড়ে মন খারাপ হল! শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: মন খারাপ করে দেওয়ার জন্য দুঃখিত।
১১| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৩
সুপারডুপার বলেছেন:
লেখক বলেছেন: নৈতিক চিন্তা ভাবনার উন্নতি এই সমাজের কারোই হয় নি।
- কারণ নৈতিকতার শিক্ষার অভাব। সমাজে বেশির ভাগই ধর্মীয় ও রাজনৈতিক শিক্ষা পেলেও নৈতিকতার শিক্ষা পায় নি। নৈতিক শিক্ষা ও ধর্মীয় শিক্ষা এক নয়।ধর্মীয় ও রাজনৈতিক শিক্ষায় উগ্রবাদীদের স্থান আছে, কিন্তু নৈতিকতার শিক্ষায় নাই।
যেমনঃ ৭১-এ পাকি আর্মি ও জামায়াত শিবির রাজাকাররা বাঙালি মেয়েদের উপর পাশবিক আনন্দে উন্মাদ হয়ে বর্বর অত্যাচার করেছে। কারণ তারা ধর্মীয় ও রাজনৈতিক শিক্ষা পেলেও নৈতিকতার শিক্ষা পায় নি।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২১
রাজীব নুর বলেছেন: খুন ধর্ষন কুটিলতা বুঝি দুনিয়া থেকে কোনো দিনই বন্ধ হবার নয়।
১২| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভাল খারাপের মিশ্রনেই সমাজ গঠিত। দুনিয়ায় যদি সবাই ভাল হত তাহলেতো আর আইন আদালতের প্রয়োজন হত না।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আমস্টারডাম শহরে আইন আদালতের দরকার হয় না।
১৩| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খুব খারাপ মানুষ জাতি।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: অথচ ঈশ্বরের তৈরি শ্রেষ্ঠ জাতি।
১৪| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৫৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: মানুষের মান এবং হুশ দিন দিন লোভ পাচ্ছে । হিতাহিত জ্ঞান লোভ পাচ্ছে
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী আলি ভাই জ্বী।
১৫| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
সূত্র বাঞ্ছনীয় ছিলো যেহেতু মারিয়া একজন ফিল্মমেকার তাই এটা তার সিনেমার কাহিনীও হতে পারে।
আর লেখার ৩য় লাইনে যে লিখেছেন - " মানুষের চেয়ে মানুষ দুনিয়াতে দ্বিতীয়টি নেই " সে কথাটি কি ঠিক আছে না কি " অমানুষ হবে ?
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: সুত্র দিয়েছি। নিচের দিকে লক্ষ্য করে দেখুন।
যদি ওটা আমার ভুল হয়েছে। এডিট করে ঠিক করে দিচ্ছি।
১৬| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৩
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: কী অদ্ভুত! কেউ একটু অন্যভাবে ভাবতে পারেনি। সবাই নিজ নিজ হিংস্র ও কুৎসিত কামনাকে চরিতার্থ করতে চেয়েছে।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: প্রচন্ড দুঃখজনক।
১৭| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:১৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
"তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট" এটা কোনও সূত্র নয় ।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
১৮| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:১৬
সুপারডুপার বলেছেন:
পোস্টে কিছু জন মারিনা আব্রামোভিচ নিয়ে ভুল ধারণা করছে। উনাকে নিয়ে একটু ঘেটে দেখলাম। উনি একজন পারফরম্যান্স আর্টিস্ট। তার বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বোঝা যায়, ১৯৭৪ সাল না, ১৯৭০ সালে মারিনা টেবিলের উপর মোট ২৭ টি না , ৭২ টি নানান রকমের জিনি্সপত্র রেখেছিল। এই আর্টে উনি মানুষের অমানবিকতা না , তিনি ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন যে আমরা যদি অবজেক্ট বা বস্তু হই তাহলে কি হতে পারে। (তথ্যসূত্রঃ নিম্নে ভিডিও)। এছাড়া উনি আরেকটি সাক্ষাৎকারে বলেন, আপনি যদি নিজেকে ব্যথা দেন এবং সেই ব্যথার নিয়ন্ত্রণ বুঝতে পারেন তাহলে আপনি ব্যাথার ভয় থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারবেন।
The shocking Marina Abramovich - BBC Newsnight
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট।
১৯| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৪
রাকু হাসান বলেছেন:
দারুণ রাজীব কে ধন্যবাদ, সুপারডুপার ভাইকে ধন্যবাদ । ভিডিও শেয়ার করার জন্য।
২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
২০| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১:৩৫
নতুন বলেছেন: মারিনা এবং উলের ভালোবাসার জুটির শেষ হয় চীনের প্রাচীরে একটা ছফরের মধ্য দিয়ে।
কয়েক বছর পরে মারিনা একটা সো করছিলো সেটা ছিলো তিনি রেন্ডম মানুষের সাথে ১ মিনিট চোখে চোখ রেখে বসবেন, কোন কথা বলবেন না।
ঐখানে তার প্রন্তন প্রেমিক উলে উপস্হত হয়েছিলো।
দীঘ`দিনের ভালোবাসার আবেশ যে শুধুই বিদায় বললেই শেষ হয়ে যায় না সেটা তাদের দুজনের ঐ সময়টুুকুতে বোঝা যায়।
২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
২১| ২৫ শে জুন, ২০২০ ভোর ৫:৫৯
সুপারডুপার বলেছেন:
মারিনা আব্রামোভিচ সমন্ধে জানানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। মারিনা আব্রামোভিচের সূত্র ধরে Marina Abramovic Institute ( MAI) চ্যানেলে পারফরম্যান্স আর্টের ওয়ার্কশপের ভিডিও গুলো (লিংক: MAI ইউটিউব ) দেখে অনেক নতুন কিছু জানলাম । মেডিটেশনকে আর্টেও কাজে লাগানো হচ্ছে। আপনার ভূত হওয়ার কাহিনীও বোঝা যাবে এই পারফরম্যান্স আর্ট দিয়ে ।
ভালো থাকবেন :-
২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ লিংকটা দেওয়ার জন্য।
২২| ২৫ শে জুন, ২০২০ ভোর ৬:৪১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মারিনা সম্পর্কে আগে থেকেই জানি। ব্লগে তাকে নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ রইলো।
২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:২২
রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা ভাই।
২৩| ২৫ শে জুন, ২০২০ ভোর ৬:৪৭
ইসিয়াক বলেছেন:
মারিনা সম্পর্কে আগে পড়েছি। আপনার পোস্ট ভালো লেগেছে।
শুভসকাল।
২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: শুভ দুপুর।
২৪| ২৫ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মারিনা আবরামোবিক এর রিদম জিরো এক লোমহর্ষক আর্ট ওয়ার্ক
২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: লিংক কাজ করছে না।
মারিনাকে নিয়ে আপনার লেখা দরকার। তাহলে আরো বেশি কিছু জানা যাবে।
২৫| ২৫ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মারিনা আবরামোবিক এর রিদম জিরো এক লোমহর্ষক আর্ট ওয়ার্ক
২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: হুম, দেখলাম ভিডিও টা।
২৬| ২৫ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৬
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: “ধর্ম মানুষকে নষ্ট করে দিচ্ছে। অথচ কোরআন হাদীসের নিয়ম মেনে কেউই চলছে না”
ভাই নিজেকে সামলান। কোরআন-হাদিসের চর্চাটা না হয় নিজেকে দিয়ে শুরু করুন। তাতে ভাল বৈ মন্দ হবে না।
২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন।
২৭| ২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০০
পদ্মপুকুর বলেছেন: ঠিক মনে করতে পারছি না যে আগেও একবার আপনার লেখাতেই এই বিষয়টা পড়েছিলাম কি না। তবে এখানে ব্যতিক্রমটাই উঠে এসেছে, যেহেতু কুকুর মানুষকে কামড়ালে সেটা সাধারণ ঘটনা কিন্তু মানুষ গিয়ে কুকুরকে কামড়ালে সেটা 'সংবাদ'।
ওখানে বড় একটা অংশ নিশ্চয় ছিলো যারা এই সময়ে কোনো কিছুই করেনি। যেহেতু মারিয়া আবরামোবিক নিজেই 'যা ইচ্ছে তাই করার' অনুমতি দিয়েছিলেন, সেহেতু তারা ঘটনাক্রমে বাধা দিতেও পারেননি। ব্যথিত চিত্তে দেখেছেন। এই মানুষগুলোর কিছু না করে অনেক কিছু করাটাও মানব চরিত্রেরই প্রতিফলন। সেটাও মনে রাখতে হবে।
২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
২৮| ২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: মারিনা সমন্ধে জেনে ভাল লাগল। তিনি সত্যিই একজন ব্যাতিক্রমি মহিলা এবং সাহসী বলতে হয়।
২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
২৯| ২৫ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২৩
মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: আপনি কিছুটা ভিন্ন আঙ্গিকে ঘটনাটা ব্যাখা করেছেন। ব্লগার সুপারডুপার এবং আরও অনেকেই অনেক কিছুই বলে ফেলেছেন। তারপরেও আমি কিছু অসঙ্গতির কথা উল্লেখ করি। যেমন, আপনি কনডমের উল্লেখ করেছেন, কিন্তু আমি কোথাও এটার উল্লেখ দেখি নি। দেয়ালে ছুড়ে ফেলা বা সঙ্গমের মতো কোন ঘটনার উল্লেখ কোথাও পাইনি আমি। তবে হ্যাঁ, যৌন নিপীড়নের ও বস্ত্রহীন করার ঘটনা ঘটেছিল। আর শুধুমাত্র ঘাড়েই ব্লেড দিয়ে কাটার একটি ঘটনা ঘটেছে।
এই ধরনের পারফরমিং আর্ট নিয়ে বেশ সমালোচনা আছে। নিন্দুকদের অনেকেই এই পারফরমেন্সগুলোকে লোক দেখানো ও পুরোটাই একটা স্টেজ শো বলে মনে করে থাকেন। ঘটনাটা যদি পুরোটাই একটা ‘সেট আপ’ না হয়ে থাকে তাহলে উপস্থিত মানুষগুলোর সুযোগ ছিল নিজেদের মানুষ বলে প্রমান করার।
আসল ঘটনা যাই হোক, এই ধরনের পারফরমেন্সগুলো অনুভূতি নাড়া দেয়ার মতো। মানুষকে চুপচাপ যা খুশি তাই করতে দিলে তারা এটার পূর্ণ সুযোগ নেয়, কিন্তু তাদেরকে কনফ্রন্ট (মুখোমুখি) করলে তারা বেশিরভাগ সময়েই পিছু হটে।
২৫ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখায় আমার ভুল হতে পারে।
তবে মানুষ বড় ভয়ানক।
৩০| ২৫ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বহু মানুষের চেয়ে জন্তুরা অনেক ক্ষেত্রে অনেক বেশী ভালো ।
২৫ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
৩১| ২৫ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
এম ইসলাম বলেছেন: এই পোস্ট থেকে জানা গেলো আনেককিছু। .... সুপার ডুপার ও মেঘশুভ্রনীলের মন্তব্য থেকেও আসল ঘটনাটা বোঝা গেলো।
২৫ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০
সুপারডুপার বলেছেন:
মানুষের মস্তিষ্কে চিন্তা ভাবনার কিভাবে উন্নতি অবনতি হয়েছে, তার এটা উপর নির্ভর করে। যেমনঃ আপনি সিগারেট খান। আপনি কি জানেন নিজের উপর অত্যাচার করে আপনি নীরবে আত্নহত্যা করে চলছেন ? আপনার ভিতরটা যদি আপনার সামনে দেখানো হত , তখন আপনি বুঝতেন সুখময় অনুভূতি দিয়ে নিজের উপর কি অত্যাচার করেছেন।
একই ভাবে ব্রেইন ওয়াশড উগ্রবাদীরা সুখানুভুতি নিয়ে ভিন্ন মতের অনুসারীদের উপর অত্যাচার করতে পারবে, এমনকি নিজেদের মধ্যেও তারা মারামারি করতে পারে; কারণ তাদের মস্তিষ্কে নৈতিক চিন্তা ভাবনার উন্নতি হয় নি ।