নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাস্কো দা গামা

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:২১



যুগ যুগ ধরে নানা দেশের, নানা জাতির লোকেরা ভারতে এসেছে, ভারতকে শাসন করেছে, বসতি স্থাপন করে থেকেছে। বছরের পর বছর এদেশে থাকতে থাকতে তাদের রীতি-নীতি, আদব-কায়দা, শিল্প-সংস্কৃতি-ভাষা, খাওয়া-দাওয়ার ধরন বদলেছে স্বাভাবিকভাবেই। তবে এই বদল একতরফা নয়, পারস্পরিক। এই মানুষগুলির জীবনযাত্রার ধরন বদল এনেছে ভারতীয়দের মধ্যেও।
ইউরোপীয়দের মধ্যে সমুদ্রপথে পর্তুগিজরাই প্রথম বাঙলায়, তথা ভারতীয় উপমহাদেশে এসে পৌঁছায় ও বাংলাসহ উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বাণিজ্য কুঠি নির্মাণ করে। এই জলপথ আবিষ্কারের মাধ্যমেই কিন্তু শুরু হয়েছিলো ইউরোপ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য। এই জলপথ ব্যবহার করেই ইউরোপীয় বণিকেরা আসা শুরু করে ভারতে। শুরু করে তাদের বসতি স্থাপন। একে একে আসে স্পেন, ফ্রান্স, হল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডের বণিকেরা। এই জলপথ আবিষ্কার এর সঙ্গে সুচনা হয় এই অঞ্চলের নতুন ইতিহাসের।

পর্তুগাল দেশটির অবস্থা তখন একেবারেই ভালো ছিলো না।
আর্থ-সামাজিক দিক থেকে দেখলে পর্তুগালকে সেসময় ইউরোপের বেশ গরীব দেশ বলা যেতে পারে। বাংলা থেকে আসা সুতি ও সিল্ক মসলিনের কথা ভাস্কো দা গামার কানে পৌঁছেছিল কালিকটে থাকা কালেই। দুই দশকের চেষ্টার পর ১৫৩৭ সালে অবশেষে পর্তুগিজরা বাঙলার বুকে শক্ত মাটি পায়। এরপর ধীরে ধীরে সপ্তগ্রামের ব্যাবসা বাণিজ্য পুরোপুরিভাবে পর্তুগিজদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়, এবং আরো প্রায় চার দশক পর মুঘল সম্রাট আকবরের ফর্মানের বলে পর্তুগিজরা হুগলীতে স্থাপন করে এক নগরী। ভাস্কো দা গামা মোটেও ভালো লোক ছিলো না। বহু ভারতীয়কে হত্যা করেছে। সমুদ্র পথে কোনো জাহাজ পেলে ডাকাতি করেছে, এবং জাহাজে থাকা সমস্ত লোকদের খুন করেছে। হিন্দু আর মুসলমানের উপর ছিলো তার অনেক রাগ।

ভাস্কো দা গামা একজন পর্তুগীজ অনুসন্ধানকারী এবং পর্যটক।
তিনি আজও পর্তুগালে এতটাই জনপ্রিয় যে পর্তুগালের জাতীয় কবিতা লুসিয়াদসের নায়ক। তার জন্মটা হয়েছিল ১৪৬৯ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগালের দক্ষিণ-পশ্চিমে, সাগরের পাড়ের কাছেই সিনেস শহরে। তিনিই ইউরোপীয় প্রথম ব্যক্তি যিনি সাগর পাড়ি দিয়ে ভারতে আসেন। ভাস্কো দা গামা ইভরা শহরে লেখাপড়া করতেন। ১৪৯২ সালে রাজা ভাস্কো দা গামাকে পাঠালেন এক মিশনে, ফ্রেঞ্চ জাহাজ দখল করতে হবে। কাজটা এত নৈপুণ্যের সাথে করলেন তিনি, যে দা গামার সুনাম ছড়িয়ে পড়ল। ভাস্কো দা গামা ও তার সঙ্গীরা ছিলেন খ্রিষ্টান ধর্মানুসারী।

পর্তুগিজদের ভারতে আসার মূল উদ্দেশ্য ছিল দুটি – এক, বাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল অর্থোপার্জন ও ঐশ্বর্য ও প্রাচুর্য মণ্ডিত জীবনযাপন এবং দুই, খ্রিস্টান ধর্ম প্রচার। পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা ভারতের মাটিতে পা রেখেছিলেন ১৪৯৮ সালে। এর মাত্র ৪০ বছরের মধ্যেই পর্তুগিজরা জাঁকিয়ে বসেছিল ভারতের গোটা পশ্চিম উপকূল জুড়ে। ভাস্কো দা গামারা ছিলেন পাঁচ ভাই বোন। বাস্কো দা গামা ৩য়। তার একমাত্র বোনের নাম তেরেসা।

কালিকটের রাজা ছিল সামুদিরি।
ভাস্কো দা গামা যেদিন কালিকট বন্দরে এসে নামেন, সেদিন ছিল ১৪৯৮ সালের ২০ মে, ৫১৯ বছর আগের কথা। আগত বিদেশীদের ৩,০০০ নায়েরের উপস্থিতিতে রাজকীয় সম্মাননা দেয়া হয়। গামা রাজাকে উপহার দিলেন, উজ্জ্বল লাল কাপড়ের চারটি জোব্বা, ছয়টি টুপি, চার ধরণের প্রবাল, বারটি আলমাসার, সাতটি পিতলের পাত্রসহ একটি বাক্স, এক সিন্দুক চিনি, দুই ব্যারেল (পিপা) তেল এবং এক পিপা মধু। কিন্তু এগুলো খুব তাচ্ছিল্যের দৃষ্টিতে নিলেন রাজা, মোটেও আকৃষ্ট হননি। সোনা রূপা নেই- এ কেমন কথা! ভাস্কো দা গামা ভারতে ব্যবসায় করার জন্য অনুমতি চাইলেন। কিন্তু রাজা প্রত্যাখ্যান করলেন। বললেন, এখানে ব্যবসা করতে হলে অন্যদের মতো সোনা দিয়ে খাজনা দিতে হবে। (উল্লেখ্য, কালিকট ছিল সে সময়ে আরব সাগরের তীরবর্তী দক্ষিণ ভারতের বিখ্যাত বন্দর।)

তৃতীয় বার ভারতে এসে মারা যান ভাস্কো-দা-গামা।
সালটা ছিল ১৫২৪। তাঁর মৃত্যুর পর সেন্ট ফ্রান্সিস গির্জাতেই তাঁকে সমাধিস্থ করা হয়। ১৪ বছর পরে তাঁর দেহ লিসবনে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু এখনও এই গির্জায় রয়েছে তাঁর সমাধিফলক। ১৫০২ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভারতে আসার জন্য দ্বিতীয় বার যাত্রা করার সময়ে দা গামা হজগামী ও হজ থেকে ফিরছে এমন দুটি জাহাজকে আক্রমণ করেছিলেন, যার সকল যাত্রীই ছিলেন ধর্মপ্রাণ মুসলিম। তিনি সেই সমস্ত যাত্রীদের হত্যা করেছিলেন। এর পরেও তাঁর বিভিন্ন বর্বরতার যে উদাহরণ পাওয়া যায়, তাতে একটা কথা স্পষ্ট, তিনি সুস্থ মনের অধিকারী ছিলেন না। সর্বদাই তাঁর এই ধরনের নৃশংস কাজের মুসলিমরা নিন্দা করেছে।


# ২০১৬ সালের মার্চে ওমানের কাছে সাগরের তল থেকে ভাস্কোর ডুবে যাওয়া এক জাহাজ উদ্ধার করা হয়েছিল, নাম ছিল এসমেরালদা।
# ১৪৯৯ সালে পর্তুগালের রাজা ম্যানুয়েল সিনেস শহরটি ভাস্কো দা গামাকে পুরস্কার হিসেবে প্রদান করেন।
# ভারতে তার প্ৰথম ভ্ৰমণ কে বিশ্ব ইতিহাসে মাইলফলক বলে বিবেচনা করা হয়।
# ১৫৮০ সালে মুঘল সম্রাট আকবরের ফরমানের দৌলতে পর্তুগিজরা বাঙলায় একটি নগরী পত্তন করার অধিকার পায়।
# ১৫৩৭ সাল নাগাদ পর্তুগিজরা বাঙলার চট্টগ্রাম এবং সপ্তগ্রামে পাকাপাকিভাবে ব্যবসা করতে শুরু করে।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩১

আকন বিডি বলেছেন: ফার্স্ট B-)

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: কি খাবেন বলুন?

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: এটা ছিলো কলম্বাসের মতোই খুনী জলদস্যু। পর্তুগীজরা ভারতের মতো বাংলায়ও দাস ব্যবসা ও অত্যাচাার চালাতো।
সেইসময় ভারত এবং বাংলায় আগ্নেয়াস্ত্র সজ্জিত শক্তিশালী শাসক না থাকলে এরা এই দুই অঞ্চলের স্থানীয়দেরও এ্যামেরিকার আদিবাসীদের মতো নির্বংশ করে দিতো।

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: কলম্বাসের চেয়ে গামা বেশি খারাপ।

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অভাবী মানুষ।

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভাস্কো দা গামা অভাবী ছিলেন না।

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৪

আকন বিডি বলেছেন: তুলসী চা B-)

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: ঝামেলায় ফেললেন। সহজ কিছু বলুন।

৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:১৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ঢাকায় কি পর্তুগিজদের কোন নিদর্শন আছে।

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: তেজগাঁও এ অবস্থিত হোলি রোসারি চার্চ নামক গীর্জাটি হলো পর্তুগিজদের বানানো সবচেয়ে পুরাতন ভবন। পর্তুগিজ ধর্মপ্রচারকদের উদ্যোগে এই গীর্জা বানানো হয় ১৫৯৯ সালে।

৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪৪

ঊণকৌটী বলেছেন: ভারতের দুইটি রাজ্যে পর্তুগীজ দের উত্তরসূরীরা এখনও আছেন, এখন অবশ্য উচ্চ শিক্ষিত ভদ্র জাতি হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করেছে, রাজ্য দুইটি হলো পশ্চিম ভারতের goa ও pondicherry

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী ঠিক বলেছেন।

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পর্তুগিজ দস্যু মানেই হার্মাদ। ভাস্কোদাগামা একেবারেই ভালো লোক ছিলেন। শুধু হজযাত্রীদের হত্যা করা হয় নয়, মাঝে মাঝে ভারতের মূল ভূখণ্ড থেকে নারী চুরি ও এই হার্মাদরা করত। এই লুন্ঠন, হত্যা ,নারী পাচারের ফলে তাদের ইমেজ নষ্ট হয়। পরের দিকে মিশনারি ধর্ম প্রচারের মাধ্যমে তারা হৃত সম্মান পুনরুদ্ধারের কিছুটা চেষ্টা করে।

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসলে দক্ষ জলদস্যু ছিলো

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: বহু লোককে হত্যা করেছে।

৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ভাস্কো দা গামা ইতিহাসের বর্বর বণিক
অথচ শিশুকালে তাকে দেবতার আসনে
বসিয়ে আমাদের শিক্ষা দেওয়া হতো।
ভাস্কো দা গামা ভারতে ব্যবসায় করার জন্য অনুমতি চাইলেন
কালিকটের রাজা ছিল সামুদিরির কাছে। কিন্তু রাজা প্রত্যাখ্যান করলেন।
এটা শুনে ভাস্কো মনঃক্ষুণ্ণ হন। তিনি জোর করে তিনজন নায়ের আর
১৬ জন জেলেকে ধরে নিয়ে গেলেন! দা গামা কিছু ভারতীয় জাহাজ আটকে
সেখানের ক্রুদের হাত কান নাক এগুলো কেটে দেন, সেই অবস্থায় রাজার কাছে
পাঠান তাদের। রাজা তখন একজন ব্রাহ্মণকে পাঠালেন তার কাছে, কিন্তু দা গামা
বললেন এই লোক গুপ্তচর। তখন ব্রাহ্মণের ঠোঁট কেটে দেয়া হলো। কান কেটে দিয়ে
সেখানে সেলাই করে কুকুরের থেকে কেটে নেয়া কান লাগিয়ে দেয়া হলো। এরপর
ভাস্কো তাকে পাঠিয়ে দিলেন রাজার কাছে। শর্তদেন বানিজ্য করতে দিতে হবে।
কালিকটের রাজা পর্তুগিজ শর্ত মানতে চাইলেন না। এমনকি তিনি ভাড়া করলেন
শক্তিশালী অস্ত্রবাহী নৌবহর। তবে দা গামা জিতে যান। জাহাজ বোঝাই করে
তিনি মসলা আর অন্য জিনিসপাতি নিয়ে গেলেন।

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২১

রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস মুরুব্বী। একদম সঠিক কথাই বলেছেন।

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অভাবী মানুষরাই সাধারণত সব ধরনের অপরাধের সাথে জড়িয়ে পড়ে।
অবশ্য বর্তমানে বাংলাদেশে অভাবী ছাড়াও অঢেল টাকা-পয়সা ওয়ালারাও অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে।

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: অভাবী মানুষেরা অপরাধ করে না। অপরাধ করে ধনীরা। আর তাদের দায়ভার কাঁধে তুলে নেয় গরীবেরা।

১১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:১১

ঢুকিচেপা বলেছেন: পড়ে গেলাম ইতিহাস।

১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: পড়ার দরকার আছে।

১২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এক রাশ ঘৃণা গামা মামা । তারর দেখানো পথে ইংরেজদের আগমন এবং আমাদের স্বাধীনতা হরণ। পরাধীন বাংলা।

১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: তবে গামা মানুষ গুলোকে হত্যা না করলে আজ তাকে ভালোবাসা নিয়ে স্মরন করতাম।

১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:১৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: ২০ বছর আগে আমি ২ বা গোয়ায় গিয়েছিলাম।
এখন সেখানে কোনো পর্তুগীজ নাই।সেখানকার লোকজনের মধ্যে পর্তুগীজদের প্রতি কোনো ঘূণাবোধও নাই।মান্ডভী নদীতে নৌভ্রমনে পর্তুগীজ গানের সুরে ভারতীয় পর্যকরা নাচে।অথচ ভারত ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হওয়ারও অনেক পরে ভারতে যোগ দেয়ার শর্তে ভারতীয় সৈন্যবাহিনীর সাহায্যে গোয়া পর্তুগীজ মুক্ত হয়েছিলো। সেখানে তারা ৪৫০ বছর ধরে সীমাহীন অত্যাচার চালিয়েছিলো। সারা গোয়ায় সন্মানের সাথে বর্বরদের গির্জা ও অন্যান্য স্থাপনা সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে।
অনেকটা ইউরোপীয় প্রাকৃতিক পরিবেশের কারণে গোয়ায় প্রচুর হিন্দি ছবির চিত্রগ্রহণ হয়। বোম্বে টু গোয়া বিখ্যাত ছবি।
গোয়ার স্বাধীনতা সংগ্রাম নিয়ে মনমোহন দেশাই পরিচালিত ও অমিভাভ অভিনীত পুকার( ১৯৮৩) ছবিটা দেখতে পারেন।

১০ ই আগস্ট, ২০২০ ভোর ৪:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: একদম সঠিক কথা বলেছেন।

১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:১৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হুম, সুযোগ হলে (কচিতে গেলে) দেখে নেয়ার ইচ্ছে রইলো।

১০ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: যাবো।

১৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

লেখক বলেছেন: ইয়েস মুরুব্বী। একদম সঠিক কথাই বলেছেন।

খানসাব কাউকে নিরাশ করেন না, সবার দলেই আছে

আমি মেঘের দলে আছি, আমি ঘাসের দলে আছি
আমি পাতার দলে আছি, আমি ডানার দলে আছি।
তুমি আমার পাশে বন্ধু হে একটু বসিয়া থাক

১০ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

১৬| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০১

ইসিয়াক বলেছেন:


প্রিয়তে রাখলাম।

১০ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা।

১৭| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মালয়েশিয়ার মালাক্কা প্রদেশে পর্তুগীজদের সেটেলমেন্ট আছে।
এখানকার লোকজন সেখানে প্রায়ই বেড়াতে যায়।
আমি নিজেও দু'বার গিয়েছি।

১৮| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি থাকলে দেখাবেন প্লীজ।

১৯| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বুঝলাম যে মানুষ বরাবরই নিষ্ঠুর ছিল ও আছে। মানুষের স্বভাবের মৌলিক কোনও পরিবর্তন হয় নাই বিবর্তনবাদ সত্যি হওয়া সত্যেও। তবে আমার মনে হয় অন্যান্য বানর জাতীয় প্রাণীর চেয়ে মানুষ বেশী নিষ্ঠুর।

১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ অমানুষ। আবার কিছু মানুষ ফেরেশতা।

২০| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১৪

শোভন শামস বলেছেন: এরা সারভাইভাল অফ দি ফিটেস্ট – এই ধারনায় বিশ্বাসী ছিল, জীবন বাজী রেখে আবিস্কার করেছে আর লুটে নিয়েছে সম্পদ।
তাঁদের দেশে তারা বীর, ইতিহাস তারা লিখেছিল, তাই বীর গাথা আমরা পড়ছি। আমাদের দেশের সফল মানুষদের নিয়ে আমরাও লিখতে পারি। অনেকেই তা পড়বে, সুন্দর লিখেছেন।

১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.