নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
সালাউদ্দিন আদ্ব-দ্বীন হাসপাতালে।
তার স্ত্রী রুমানা'র বাচ্চা হবে। প্রথম বাচ্চা। গর্ভবতী অবস্থায় রুমানা আট-নয় মাস ভালোই ছিলো। কিন্তু শেষ সময়ে এসে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। হাসপাতালে রুমানার মা আছেন, ছোট ভাই আছে, আছেন আরো কিছু আত্মীয়স্বজন। সালাউদ্দিনের বাপ মা এখনো হাসপাতালে এসে পৌঁছায়নি। তাদের বাসা যাত্রাবাড়ি আসতে কিছু সময় তো লাগবেই। তবে সালাউদ্দিন অপারেশন থিয়েটারের সামনে দাঁড়িয়ে এক মনে আল্লাহকে ডেকে যাচ্ছে। তার মূখে মাস্ক। চোখের জলে মাস্ক ভিজে একাকার। আশে পাশের মানুষজন সালাউদ্দিনকে অবাক চোখে দেখছে। সেদিকে তার কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। কান্নার ঠমকে মাঝে মাঝে তার শরীর কেঁপে উঠছে। রুমানাকে সালাউদ্দিন এখনও নিজের বাসায় তুলে নেয় নি। নিবে কিভাবে দুই রুমের ছোট বাসা। একরুমে সালাউদ্দিনের মা বাবা থাকে, আরেক রুমে থাকে সালাউদ্দিনের বোন আর বোনজামাই। সালাউদ্দিন থাকে ড্রয়িং রুমে।
ডাক্তারদের কল্যানে রুমানা'র একটি পুত্র সন্তান হয়।
সালাউদ্দিন বলে এখানে ডাক্তাদের কোনো ভূমিকা নেই। সমস্ত ভূমিকা মহান আল্লাহর। আমি একমনে আল্লাহকে ডেকে গেছি। আল্লাহ আমাকে দয়া করেছেন। কি জটিল পরিস্থিতি হয়ে গিয়েছিলো- অথচ আমার আল্লাহ, বাচ্চা এবং বাচ্চার মাকে বাচিয়ে দিয়েছেন। রক্তও লাগে নাই। কিন্তু অপারেশন করার আগেই ডাক্তার বলেছিলো, রক্ত লাগতে পারে। ব্যবস্থা করে রাখুন। সালাউদ্দিন গর্ব করে বলে পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ডাক্তার আল্লাহ। তিনি যা ঠিক করে রেখেছেন তাই হবে। সালাউদ্দিন বাচ্চার নাম রাখলো- মুনজের। এই বাচ্চার মাধ্যমে সালাউদ্দিন বেহেশতে যেতে পারে। তাই বাচ্চাকে সে ধর্মীয় শিক্ষা আগে দেবে। ধর্মীয় শিক্ষা দিলে আল্লাহ খুশি হবেন। আল্লাহকে খুশি রাখতে পারলে বেহেশত নিশ্চিত।
পুত্রের নাম মুনজের রাখার কারন হলো-
নবিজির একটা হাদীস আছে। একবার নবিজি সাঃ আছরের নামাজ শেষ করে মসজিদের বারান্দায় বসে ছিলেন। তখন এক লোক এসে বলল, হে রাসূল আমার পুত্র সন্তান হয়েছে। আমি চাই তার নাম আপনি রাখুন। তখন নবিজি নাম রাখলেন, মুনজের। নবিজির দেখানো পথে না চললে বেহেশত পাওয়া যাবে না। নবিজির সাঃ এর আরেকটা হাদীস আছে, আছর নামাজ শেষ করে নবিজি বাড়ি ফিরছিলেন। তখন এক ব্যাক্তির সাথে নবিজির পথে দেখা। নবিজি বললেন, শুনলাম তোমার সন্তান হয়েছে। আচ্ছা, তার নাম কি রাখবে আমিই বলে দিচ্ছি। তখন ব্যাক্তিটি বললেন, নবিজি আমাকে ক্ষমা করবেন। আমার ছেলের নাম আমিই রেখে ফেলেছি। আপনাকে নাম দিতে হবে না। এরপর থেকে ঐ ব্যাক্তিসহ তার সমস্ত পরিবারের সদস্যদের কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিলো।
সালাউদ্দিন এর পুত্র মুনজের ভালো আছে।
তবে তাকে যন্ত্রনা দিচ্ছে তার বাবা, আর নানী। সালাউদ্দিন মুনজেরের কানের কাছে গিয়ে চিৎকার করে আযান দিলো। এত জোরে আযান দিলো যেন ডাক্তার চলে এলো। ডাক্তার বললেন, শিশুটা জন্ম নিয়েছে এক ঘন্টাও হয়নি। দয়া করে শিশুর কানে এভাবে চিৎকার করে আযান দিবেন না। আযান যদি দিতেই হয়, দূরে গিয়ে আযান দেন। কে শুনে কার কথা। সালাউদ্দিন আবার চিৎকার করে আযান দিলো। আবার ডাক্তার দৌড়ে এলেন। বললেন, একবার না আযান দিলেন আবার কেন? সালাউদ্দিন বলে, ডান কানে দিয়েছি, এবার বাম কানে দিচ্ছি। ঘটনা এখানেই শেষ না, আরো আছে। সালাউদ্দিন পকেট থেকে একটা বড় খুজুর বের করলো। সেটা মুখে নিয়ে চিবিয়ে এক চিমটি আঙ্গুলে নিলো। সেটা এখন সে মুনজেরকে খাওয়াবে। খাওয়াবেই। আর নার্স খেজুর খাওয়াতে দিবে না। সালাউদ্দিন বলে জন্মের পর শিশুর মুখে একটু হলেও খেজুর দিতে হয়। তাতে শিশুর উপকার হয়।
বাবার অত্যাচারে মুনজের চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলো।
সালাউদ্দিনের শ্বাশুড়ি নবজাতক শিশু মুনজেরের শরীরে সরিষার তেল মালিশ শুরু করে দিলো। মাথায়ও অনেকখানি সরিষার তেল দিয়ে দিলো। সরিষার তেল নাকি অনেক গুনাগুন। সালাউদ্দিন গেলো আত্মীয় স্বজনের বাসায় মিষ্টি বিলি করতে। কেউ থাকে গাজীপুর, কেউ থাকে নারায়নগঞ্জ আবার কেউ থাকে জিঞ্জিরা। সালাউদ্দিনের হাতে টাকা ছিলো না। সে টাকা ধার নিয়ে হাসপাতালের খরচ চালাচ্ছে। এবং মিষ্টি বিলাচ্ছে। হাসপাতালে যে'ই মুনজেরকে দেখতে আসছে তাকে জোর করে নাস্তা খাওয়াচ্ছে। বিরানী খাওয়াছে। মিষ্টি খাওয়াচ্ছে। এমন কি চলে যাওয়ার সময় তাকে জোর করে সিএনজি ভাড়াও দিয়ে দিচ্ছে।
তিনদিন পর আজ মুনজেরকে বাসায় নিয়ে আসা হলো।
এখন আকিকা দিতে হবে। আকিকার নিয়ম হলো- শিশু জন্মের পর যত দ্রুত আকিকা দেওয়া যায় তত ভালো। সালাউদ্দিনের হাতে টাকা নেই। অলরেডি সে চল্লিশ হাজার টাকা লোন করে ফেলেছে। দুইটা ছাগল কেনার জন্য কমপক্ষে ১৫/২০ হাজার টাকা তো লাগবেই। এদিকে করোনায় সালাউদ্দিনের চাকরি চলে গেছে। আজ পাঁচ মাস ধরে সে বেকার। সালাউদ্দিনের গল্প আজ এখানেই শেষ করলাম। সালাউদ্দিন আগে এরকম ছিলো না। হঠাত সে একদিন ধার্মিক হয়ে যায়। মুখে দাড়ি রাখে। কথায় কথায় আল্লাহ আল্লাহ করে। আলমাদুলিল্লাহ, আল্লাহহু আকবার বলে। দাঁড়িয়ে এক গ্লাস পানি পর্যন্ত খায় না। তার এই অতি ধার্মিকতার কারন কি? আগে তো সালাউদ্দিন প্লেবয় টাইপ ছিলো।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: কত বড় গাধা চিন্তা করে দেখুন।
অতি ধার্মিকতা খুব খারাপ।
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৪
জাহিদ হাসান বলেছেন: কি বলব কথা খুঁজে পাচ্ছি না।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি নিজে প্রচন্ড অবাক। কারন এই ঘটনা গুলো আমার নিজের চোখে দেখা।
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৮
আমি সাজিদ বলেছেন: আযান দেওয়া নিয়ে কিছু বলবো না এটা ধর্মীয় বিষয়। তবে কানের পাশ থেকে একটু দূরে গিয়ে আযান দেওয়া যেত। বা রুমের দুইদিকে গিয়ে আযান দেওয়া যেত। এখানে আমার প্রশ্ন হচ্ছে - এখনও নিজের বিবাহিতাকে ঘরে তুলতে পারেনি কিন্তু কোন আক্কেলে এই লোক বাচ্চা নিল ? দেখেই বোঝা যাচ্ছে আয় ব্যয় নিয়ে এর মোটেও ধারনা নেই, করোনার মধ্যেও হাসপাতালকে কমিউনিটি সেন্টার বানাচ্ছে।
এই কমিউনিটি সেন্টার বানানোর বিষয়টা নতুন কিছু না। একজন হার্ট এটাক করা রোগীকে দেখতে সিসিইউতে একসাথে দশ জন ঢুকে যায়, আশেপাশের অন্য রোগীর বিষয়টা দেখে না। আর যদি কিছু বলা হয় তাহলে এমন ভাবটা করে যেন হসপিটাল কিনে নিয়েছে, এগুলো আমাদের স্বভাব।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: বাচ্চা ইচ্ছা করে নেয় নাই। ঘটনা চক্রে বাচ্চা এসে গেছে। সালাউদ্দিন বলে এই বাচ্চা আল্লাহ দিয়েছেন। তার ইচ্ছাতেই সব কিছু হয়।
বিয়ের আগে সালাউদ্দিন ইস্তাখানা নামাজ পড়েছে। সেই নামাজে সে ইশারা পেয়েছে। তাই সে রুমানাকে বিয়ে করেছে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: সালাউদ্দিনের আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ।
সে ভেবেছিলো হাসপাতালের খরচ তার শ্বাশুড়ি দিবে। কিন্তু শ্বাশুড়ি অন্য চিজ। অবশ্য শ্বশুড়ির নগদ টাকা না থাকলেও কিছু জমি আছে। সে জমির চিন্তায় আছে সালাউদ্দিন।
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৮
আমি সাজিদ বলেছেন: দেশ- জাতি ও মুসলমান সমাজের জন্য সালাউদ্দিনের মতো লোকেরা বোঝা।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: পুরো দেশে এরকম সালাউদ্দিনের অভাব নাই।
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৮
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: আশ্চর্যজনক ব্যাপার হলো শিশু বেঁচে যাওয়ার জন্য যে লোক ডাক্তারদের কোনো কৃতিত্ব স্বীকার করলো না সে লোকই কিন্তু বাচ্চার কিছু হয়ে গেলে ডাক্তারের ভুল চিকিৎসার দোষ দিয়ে তাকে মারতে যেত।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।
রুমানা যতক্ষন অপারেশন থিয়েটারে ছিলো- ততক্ষন সালাউদ্দিন একমনে শুধু আল্লাহকে ডেকে গেছে। তাই তার ধারনা এখানে ডাক্তারের কোনো ভূমিকা নেই।
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩০
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: হু চমৎকার
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: মোটেও চমৎকার কিছু না। এটা গাধামি। এটা বোকামি। অতি ধার্মিকতা দেশ ও সমাজের জন্য ক্ষতিকর।
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪০
আমি সাজিদ বলেছেন: আমি এখন ভাবছি সালাউদ্দিন তাহলে হসপিটালে গেল কেন? যেহেতু দুনিয়ায় চিকিৎসায় তার বিশ্বাস নেই।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: না সে হাসপাতালে যেতে চায় নি। সে বলেছে তার বাচ্চা পৃথিবীতে আসবে আল্লাহর নিয়মে। এজন্য যে অনেক দোয়া করেছে। কিন্তু শেষ মুহুর্তে স্ত্রীর অবস্থা খুব খারাপ হওয়াতে মেয়ের মা আর ভাই হাসপাতালে নিয়ে গছে।
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আদদ্বীন হাসপাতালের বিশ্রি অভিজ্ঞতা, হাসপাতাল ভালা না
প্রসূতি মায়েদের বাচ্চা সিজার করতে গিয়ে জরায়ূ কেটে ফেলে
কয়েকজনের কেস দেখলাম
এই সুন্দর বিলাই কই পাইলেন
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: পুরো বাংলাদেশের সব হাসপাতালেরই কোনো না কোনো দোষ আছে। এমনকি স্কয়ার, উইনাইটেড হাসপাতালেরও দোষের অভাব নাই। কিন্তু আমাদের যেতে হবে- অন্য কোনো ইপায় নাই।
বিড়ালটা নেটে পেয়েছি।
৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৪
রামিসা রোজা বলেছেন:
সালাউদ্দিন একজন সাইকো ।
@ কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন,
এই সুন্দর বিলাই কই পাইলেন হা হা হা সঠিক কথাই
বলেছেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম তাকে সাইকো বানিয়ে দিয়েছে।
১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধর্মীয় গোঁড়ামি আমি এক দম পছন্দ করি না।
অসহ্য লাগে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমারও।
১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১০
কল্পদ্রুম বলেছেন: মুনজের নামটা এই প্রথম শুনলাম।মনে থাকবে।পরে কাজে লাগতে পারে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: মুনজের নাম বহু মানুষের আছে।
১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
আমি সাজিদ বলেছেন: ছবি আপু প্রসূতি মায়ের সিজার অপারেশনের সময় জরায়ু না কাটলে বাচ্চা কিভাবে বের হবে? আপনি বোধহয় ব্লাডারের কথা বুঝিয়েছেন। আমাদের দেশে সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে যে ব্যবসা চলে তার পেছনে কিছু অসাধু ডাক্তার, হাসপাতাল মালিক, এবং অসচেতন কাপল দায়ী। আমার মতে বাংলাদেশের সেরা চিকিৎসা হয় সরকারী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল গুলোতে যেমন - ডিএমসি, সলিমুল্লাহ, ময়মনসিংহ, সিলেট, চট্রগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর, মানে বিভাগীয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। মানুষ কেন যে এইসব আদ- দ্বীন টাইপের ধান্দাবাজির জায়গায় যায়, কারন জানা নেই। মানুষ একই সাথে ভালো পরিবেশ আর চিকিৎসা দুটোই চায়। বিভাগীয় মেডিকেল কলেজগুলোতে ভালো পরিবেশ এর একটু সমস্যা থাকলেও চিকিৎসা ফার্সট ক্লাস।
১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: সরকারী হাসপাতাল গুলোতে চিকিতসা ভালো। কিন্তু খুব বেশি ভোগান্তি।
১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে চাইলে'. " ফেলো কড়ি মাখো তেল" নীতি অবলম্বন করতে হয়।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আসলেই অভিজ্ঞ মানুষ।
১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩২
কল্পদ্রুম বলেছেন: আমি আগে খেয়াল করিনি তাহলে।এর একটা অর্থ ভালো লেগেছে। "সুসংবাদ প্রদানকারী"।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: হতে পারে। আমি জানি না।
১৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রাম অঞ্চলে এখন বাচ্চা একদমই বাড়িতে ডেলিভারি করাতে চায় না মায়েরা । জেলা উপজেলা পর্যায় সরকার হাসপাতালে হয়রানি আর বেসরকারী হাসপাতালের গলাকাটা । বসে ধীরে পানি পান করা বিজ্ঞান সম্মত ।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১২
আমি সাজিদ বলেছেন: এমন সালাউদ্দিনে বাংলাদেশ ভরপুর। কয়েকঘন্টার বাচ্চাটাকে খেজুর খাওয়ানোর জন্য সালাউদ্দিনকে জুতানো উচিত।