নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আমরা বাংলাদেশের মানুষগুলো অত্যন্ত বোকা টাইপের।
বাংলাদেশের মানুষের চাওয়া এবং পাওয়ার মধ্যে যে এক ধরনের ফারাক তৈরি হচ্ছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে যে কোন মানুষকে যদি জিজ্ঞেস করা হয়, কেমন আছেন? অধিকাংশ মানুষ উত্তর দেবে, ভালো আছি। এ ভালো মানে আসল ভালো নয়। এটা হচ্ছে সামাজিকভাবে কথা বলার একটি ধরণ। মানুষ সাধারণত নিজের নেতিবাচক বিষয়গুলো সবার সাথে শেয়ার করতে চায় না। সে নিজেকে ইতিবাচক-ভাবে তুলে ধরতে চায়। সেজন্য সবাই বলে, ভালো আছি। আসলে কেউ ভালো নেই। এই দেশে ভালো থাকা সম্ভব না। অবশ্য এজন্য এদেশের মানুষ গুলোই দায়ী।
পুরো পৃথিবীর সভ্যতা এগিয়ে গিয়েছে।
এখন সময় এসেছে আমাদেরও সম্মুখে এগিয়ে যাবার। মানুষের মধ্যে বিজ্ঞানের চর্চা থাকলে তার পক্ষে কুসংস্কারে বিশ্বাসী হওয়া সম্ভব নয়। কুসংস্কার তারাই বিশ্বাস করে যাদের মধ্যে বিজ্ঞানের কোনো চর্চা নেই। যে ব্যক্তি বিজ্ঞানের চর্চা করে, বিজ্ঞানে বিশ্বাস করে সে সর্বদাই সত্যের সন্ধান করে। বিজ্ঞান চর্চা মানুষকে সত্যের সন্ধান করতে শেখায় এবং ভ্রান্ত ধারণাগুলোকে দূরে সরিয়ে রাখে। ফলে বিজ্ঞানের চর্চা সব সময়ই কুসংস্কার বিরোধী হয়। অজ্ঞতা ও অশিক্ষা থেকে সৃষ্টি হয় যাবতীয় কুসংস্কারের। ভারতের লোকনাথ এবং সাঁই বাবা। এরা দুজনেই সমাজের কুসংস্কার আর অন্ধবিশ্বাস দূর করায় ব্রতী ছিলেন, কিন্তু তাদের মৃত্যুর পরে তাদের বাণীকে ধর্মব্যবসায় পরিণত করা হয়। যীশু সম্পর্কে কিছু অলৌকিক কাহিনী প্রচলিত আছে যেমন অন্ধকে চোখ ফিরিয়ে দেওয়া, খোঁড়ামো ঠিক করা ইত্যাদি। মজার ব্যাপার- গৌতম বুদ্ধের নামেও এমন গল্প আছে!
ধর্ম মানুষকে মিথ্যা সান্ত্বনা দেয়।
ধর্মহীন বিশ্বের উপকার বলে শেষ করা যাবে না। গৌতম বুদ্ধ, লোকনাথ, সাঁই বাবা -এরা কেউ ধর্মের স্রষ্টা নন, এদের মৃত্যুর পরে এদের মতবাদকে সম্পাদিত করে ধর্মের আকার দেওয়া হয়েছে। ধর্ম না থাকলে- দেশভাগ হতো না। এত এত যুদ্ধ হতো না। মানুষকে ধর্মের নামে হত্যা করা হতো না। আপনি খেলে শক্তি পাবেন, কি কতোটা খেলে শক্তি পাবেন তা জানা হলো জ্ঞান বা বিজ্ঞান। তেমনই যখন আপনি জানতে পারেন যে কি করলে আপনার সাথে কি হবে, কিন্তু তাও আপনি হয় তা মান্য করেন বা অবহেলা করেন, তা আপনার ধর্ম। বুদ্ধের জীবনী থেকে জানা যায় যে তিনি ভগবানের অস্তিত্ব সম্পর্কে কোনো কথা বলেননি এবং সবকিছু যুক্তি দিয়ে বিচার করার পক্ষে ছিলেন। তার মৃত্যুর পরে তার শিষ্যদের মধ্যে মতভেদ দেখা যায়। পৃথিবীর সচেতন মানুষ, আধুনিক মানুষ, শিক্ষিত মানুষ মানবধর্মে বিশ্বাসী। তারা বলেন এখন যেমন আছি, ধর্ম না থাকলেও তাই থাকতাম। যেই লোক ধর্ম না থাকলে পশুর মত হয়ে যাবে এমন চিন্তা করে সে কি কোন দিন মানুষ ছিল নাকি তা নিয়ে প্রশ্ন আছে! ভাল কাজ করতে ধর্ম লাগে না লাগে মনুষ্যত্ব।
'ও মাই গড' হিন্দি মুভিতে একটা ডায়লগ আছে।
প্রশ্ন করা হয়- ধর্ম মানুষের কি কাজে আসে? উত্তরে বলা হলো- 'মেরে হিসাব সে তো ধর্ম একহি কাম করতা হে, ই তো ওহ ইনসান কো বেবাস বানতা হে ইয়া তো আতঙ্কওয়াদী।' অর্থ্যাৎ আপনি স্বভাব বা অভাবের তাড়নায় নাস্তিক চোর-ডাকাত দেখতে পারেন, কিন্তু ধর্মের দোহাই দিয়ে নাস্তিকরা অন্তত জঙ্গি হয় না। অনেকে বলেন, পৃথিবীর সবকিছুই যদি সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি হয়, তাহলে অসংখ্য ধর্মও তাঁর সৃষ্টি। ধর্ম কিছু লোককে কিছু একটা নিয়ে ব্যস্ত রাখার দারুণ একটা মাধ্যম বলে অনেক জায়গায় বেশ শান্তি পাওয়া যায়। মাঝে মধ্যে জ্ঞানী লোকেরা ভাবেন, সবাই যদি ধর্মহীন হয়ে যায়, তাহলে আমাদের কী যে হবে! আধুনিক মানুষেরা মনে করেন- মানব জীবনে ধর্মের তেমন একটা গুরুত্ব নেই, তবে ধর্মের সাথে আধুনিক মানুষের কোনো বিরোধও নেই। মানুষ হয়ে জন্মেছি, মানুষ হয়ে বাচতে চাই এবং এই মানুষ হয়েই মরতে চাই।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট পড়ার চেয়ে বেশি মন্তব্য পড়ে ব্লগারদের মানসিকতা বেশি বুঝা যায়।
মন্তব্য পড়তে আমার বেশী ভালো লাগে। বহু ব্লগারের মন্তব্য গুলো আমি সংগ্রহ করে রাখি।
২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫০
সাগর শরীফ বলেছেন: এই ধর্ম আর ধর্মীয় গোড়ামী ইত্যাদি নিয়ে আজ অনেক কথা বলেছি অনেক মতবিনিময় আর মন্তব্য চালাচালি করেছি। তা আপনিও দেখেছেন রাজিব ভাই। আর এই নিয়ে বলতে ইচ্ছা করছে না। এমনও একটা বিষয় এটা যা নিয়ে বেশী কথা বললেও দোষ।
যাই হোক, বাংলাদেশের মানুষ ভাল নেই।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ ভালো নেই। এটার জন্য দায়ী দুই শ্রেনী। এক, রাজনীতিবিদ। দুই, শিক্ষক।
৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পোস্টের ছবিটা পছন্দ হয়েছে। আমার এক বন্ধু আছেন ভালো পেইন্টিং করেন। তাকে বলতে হবে এই ছবিটি পেইন্টিং করে দিতে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: একটা মেয়ে উলঙ্গ হয়ে শুয়ে আছে, একটা গাছের সামনে। নদীর পাড়ে। তার গায়ে কোনো কাপড় নেই। অথচ মেয়েটার নগ্নতা দেখা যাচ্ছে না। কারন বিশাল এক মেঘের খন্ড এসে মেয়েটার শরীর ঢেকে দিয়েছে। গাছে একটা প্যাচা মুগ্ধ হয়ে মেয়েটিকে দেখছে। এরকম একটা ছবি আকান আপনার বন্ধুকে দিয়ে।
৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:২২
অনল চৌধুরী বলেছেন: ধর্ম সৎ-নীতিবান লোক খুব কম বানায়।
বেশী বানায় দেশ দখলকারী বর্ণবাদী আর্য ইন্দ্র- রাম-লক্ষণ-পাচ পান্ডব-ওসমানীয় ভন্ড-তৈমুর-কলম্বাস-ভাস্কো ডা গামা-মোগল-এ্যামেরিকার সব ধার্মিক নামধারী সন্ত্রাসী রাষ্ট্রপতি-জেমস কুক-ইয়াহিয়া-লাদেন-তালেবান-আইএস- রোহঙ্গা হত্যাকারী সুকি-বৌদ্ধ নামধারী জঙ্গী আর বাংলাদেশের ৯৫% ভন্ড-মোনাফেক-বক-ধার্মিক।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৪৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: শিরোনামের উত্তর হলো ধনী লোক ভালো আছে ধর্ম কর্ম নাই । গরিব লোক ভালো নাই ধর্ম আছে কর্ম নাই।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:২১
স্থিতধী বলেছেন: আপনি 'ও মাই গড' মুভীটার রেফারেন্স দিলেন। আমার ও একটি প্রিয় মুভী। সাব কন্টিনেন্ট এর ধর্মীয় বাস্তবতাকে সুন্দর ভাবে তুলে আনা হয়েছে মুভীটিতে। আরেকটি মুভী আছে ভারত-পাকিস্তান যৌথ প্রয়াসে "খুদা কে লিয়ে' নামে। ইউটিউবে পেয়ে যাবেন।
যাই হোক, 'ও মাই গড' মুভীটির মূল থীমটি আপনি উল্লেখ করেন নি, সেটি হলো ছবির শেষে অক্ষয় কুমারের একদা নাস্তিক থাকা পরেশ রাওয়াল কে বলা যে , " মানুষের থেকে তুমি কখনো তাঁর খোদা বা ধর্ম কে কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করোনা। কারন তুমি যদি তাতে সফল হও তাহলে মানুষ শেষ পর্যন্ত তোমাকেই তাঁদের খোদা/ ধর্ম বানাবে।" সেটাই কিন্তু ঘটে! সেজন্যই আমরা প্রায়ই দেখতে পাই আমাদের বামপন্থীরাও কার্ল মার্ক্সকে বা চীনা মাও কে প্রায় ধর্মগুরু বানিয়ে মার্ক্স বা মাওবাদী ধর্মের দোকান খুলে বসে, যেকারনে তাঁরা কখনোই বাস্তবিক আর বৈজ্ঞানিক নৈরব্যাক্তিকতা নিয়ে তাদের ধর্ম গুরু মার্ক্স বা মাও এর ভুল ক্রুটির বিচার বিশ্লেষণ করতে পারেনা বা চায়না। এর সাইকোলজিকাল কারন টাও মুভীতে মিঠুন চক্রবর্তী বলেন " বিকজ দে আর অল গড ফিয়ারিং পিউপল, নট গড লাভিং পিউপল!" আর ভয়ের বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে মানুষকে এক জায়গাতেই আটকে রাখা, ভ্য় কে জয় করে ভালোবাসার পথে হাটার লোকের সংখ্যা কম ই হয়।
সমাজে ধর্মের অন্যতম দুটি প্রধান নিয়ামক হলো ন্যায়বিচার আর অনিশ্চয়তার বোধ/ নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা। যেসকল মানব সমাজে মানুষের ন্যায়বিচার পাবার আশা কমে যায় আর অনিশ্চয়তা বোধ করা বেড়ে যায় সেসকল সমাজে প্রায়শই ধর্ম তাঁর সবচেয়ে উগ্র রূপগুলো নিয়ে ফিরে আসে। বিজ্ঞান আর ধর্ম এ দুয়ের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান কেবলমাত্র ন্যায়বিচার আর নিরাপত্তার সুব্যাবস্থাপনাই দিতে পারে। সমাজে ও দুটো না থাকলে বিজ্ঞান আর ধর্ম কারোরই বিকাশের আশা নেই।
৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: খুদা কে লিয়ে মুভিটা দেখেছি। দারুন সাহসী মুভি।
আপনি ''সাওন'' মুভিটা দেখেছেন? অসাধারন একটা মুভি। আমি ৪/৫ বার দেখেছি। পাকিস্তানীরা ইরানের মতো ভালো মুভি বানাতে শুরু করেছে।
৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:০২
স্থিতধী বলেছেন: না, ''সাওন'' মুভিটি দেখা হয়নি। দেখে নিবো সুযোগ পেলে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: ইউটিউবে আছে দেখে নিবেন। অবশ্যই ভালো লাগবে।
৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি সমবায় গঠনের চেষ্টা করবেন নাকি?
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: শুনুন হাতে টাকা না থাকলে মাথা কাজ করে না। কোনো চিন্তা ভাবনা দীর্ঘস্থায়ী হয় না।
আত্বীয়স্বজন থেকে শুরু করে বন্ধুবান্ধব সবাই দূরে চলে যায়।
১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:০৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: আপনি সমবায় গঠনের চেষ্টা করবেন নাকি? - চলেন আমরা ৩ জন মালয়শিয়া গিয়ে ব্যাবসা করি।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রভাব না থাকলে বা চুরি-ছিচকামি করলে কিছু হবে না, যেটা আমরা পারবো না আর আপনিও এ্যামেরিকাতেই করোনার কারণে নিরাপদ না।
ওখানে আমাদের এক ব্লগার আছেন, যার কাছ থেকে সব উপদেশ-পরামর্শ পাওয়া যাবে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: চিটাগাং যাওয়ার টাকা নাই আর মালোশিয়া।
১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৫১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বাংগালী গত হাজার বছরে এর থেকে ভাল ছিল না। ভাল থাকা কাকে বলে তাই জানে না।ধর্মীয় বিশ্বাসে বলতে হয় ভাল আছি তাই বলে।
বিজ্ঞানে বিশ্বাস বিষয়টা কেমন যেন গোলমেলে।
পিকে ছবিটাও ভাল।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: পিকে দেখেছি। দুই বার।
১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৩
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় ধর্ম কথায় এত অন্যায় অবিচার হচ্ছে তাতে ধর্মের কিছু যায় আস না
মৃত্যু করতে হবে এটাই সত্য কিন্তু তাতেও ধর্ম ভয় পায় না তাহলে কি হলো মুখে ধর্ম অন্তরে নাই
কাজেকর্মে নাই------------------------ধর্ম নাই
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।
১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৫
রবিন.হুড বলেছেন: মানুষের মানবীয় গুনাবলী অর্জন করতে বা মনুষত্য ফুটিয়ে তুলতে ধর্ম চর্চা সহযোগিতা করে। তবে ধর্মান্ধতা বা ধর্মের নামে অধর্ম মানুষকে অমানুষ করে সমাজকে ধ্বংস করে দেশে অশান্তি তৈরী করে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দারুণ স্মার্ট।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: ছোটবেলা থেকেই।
১৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৮
সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো এ পর্ব। আমি আবার আসবো এ নিয়ে আলোচনা করতে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।
১৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৮
জাহিদ হাসান বলেছেন: আমি ভালো নেই
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: গরীর দেশ। মানুষ বেশী। নানান সমস্যা।
সব মিলিয়ে এই দেশের কেউই ভালো নেই।
১৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পোস্টের নির্যাসটা ভালো।
সাজ্জাদ ভাইয়ের কথাটা বেশ লাগলো,"দারুন স্মার্ট।"
ঠাকুর মাহমুদ ভাই বলছেন, "ছবিটি পছন্দ হয়েছ।"
সোহানীআপুর কথায়, ''আমি আবার আসবো আলোচনা করতে।"
আমি,বেশ ভালো আছি। হেহেহে
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা আপনাদের ওখানে করোনা পরিস্থিতি কি রকম?
১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এখানে পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ। লোকাল বাজার এক সপ্তাহের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে। বড্ড বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে। অধৈর্য হয়ে উঠছি।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায়
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধর্মের সারতা আসারতা নিয়ে চিন্তা করা ভাল । এই চিন্তা করার সাথে নীজের মনের অজান্তেই
সৃস্টিকর্তার কথা চেতনায় চলে আসে। সৃষ্টি কর্তাকে যে কোন ভাবে স্মরন করলেই তিনি খুশী ।
দেশের একজন বিখ্যাত পন্ডিত ব্যক্তি মৌলানা আকরাম খা তাঁর আশরাফ আখলাক প্রবন্ধে
বলেছেন ধর্ম কিংবা মানুষের ভাল মন্দ দিক নিয়ে চিন্তা করে সঠিক কোন সিন্ধান্তে উপনিত হলে
পুণ্য আছে, সিন্ধান্তে উপনিত হতে না পারলে তাতে কোন পাপ নেই শুধু মানবতা বিরোধি ও
সৃষ্টিকর্তা বিরোধি কোন কাজ বাস্তবে না করলেই হয় । ধর্ম মানুষকে মিথ্যা শান্তনা দেয়না বরং
ধৈর্য ধরতে শিখায় । তবে ধর্মের নামে কিছু মানুষ উগ্রবাদ ছড়ায় ,তাই সচেতন সকলকে
বুঝতে হবে কোনটি শান্তনা আর কোনটি অশান্ত বারতা । তাহলেই মানবতার মুক্তি ।
অনেক ঘনঘন পোষ্ট দেন বলে আপনার সকল পোষ্ট সবসময় দেখা হয়ে উঠেনা । আমি মাসে
দুই মাসে একটি বড় পোষ্ট প্রসব করে ফেলে রাখি ।আপনি মাঝেমাঝে ঐ পোষ্টের বিভিন্ন জনের
মন্তব্যগুলি দেখে আসেন, তা বেশ ভাল লাগে । লেখায় অনুপ্রেরনা জোগায়।
শুভেচ্ছা রইল