নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। আমি যখন রাগি, মাথায় ভূত চাপে, তখন গাছকে ভাবি তৃণ আর ঘাসের ডগায় এক বিন্দু পানি দেখলেও মনে হয় আসমানের তারা। দুর্গা কে মনে হয় কালী।
২। সুন্দরবনের কাছে গুচ্ছগ্রাম নামে একটা গ্রাম আছে। সেখানে কিছু কিছু মুসলমান কালীপূজা করে।
৩। অনেক জন্তু জানোয়ার শাবক জন্মের দু-চারদিন পরেই খেতে শিখে যায়, নিজে নিজেই হাঁটতে বা উড়তে শেখে। গরুর বাছুর (হামবা হামবা) তো জন্মের কিছুক্ষন পরেই লাফাতে শুরু করে। শুধু মানুষের বাচ্চা জন্মের পর একেবারে অসহায়, কান্না ছাড়া আর কিছুই জানে না। অন্তত পাঁচ বছর তাকে লালন না করলে বাঁচানো যায় না। তারপর তাকে পালন করতে হয়। তাকে শিক্ষা দিতে হয় অনেক কিছু,শুধু তো খাওয়া নয়, সে ভাষা শেখে, মানুষ চেনে, আগুন হাত দেওয়া যায় না বোঝে। সাঁতার না-শিখে জলে নামা যায় না, বাপ-দাদার ধর্ম শেখে। আসল কথা পৃথিবীটাকে চিনতে শেখে।
৪। শিল্প সাধনা একটা চব্বিশ ঘন্টার কাজ। লেখক শিল্পিদের কোনো চাকরি- বাকরি করা উচিত নয়। সরকার কিংবা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান থেকেও তারা কোনোরকম সাহায্য গ্রহন করতে পারবে না। নিজের সাহিত্য-শিল্প সামগ্রীর বিনিময়ে পাঠক- দর্শক-শ্রোতাদের কাছ থেকে যা পাবে, তা দিয়েই গ্রাসাচ্ছাদন করতে হবে। সেইজন্যই জীবন জীবনযাত্রার মানও হবে অতি সরল, পেট ভরাতে হবে অতি সাধারণ খাবারে, যে কোনো পোশাকে কাজ চালিয়ে নিতে হবে। পৃথিবীর অনেক দেশেই এমন সাহিত্যিক আছে। এমনকি পশ্চিম বাংলাতেও আছে। এই এরকম সাহিত্যিক আমাদের দেশে একজনও নেই।
৫। খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে গেলেন জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে নালিশ জানাতে। শেখ হাসিনা তাঁকে নিয়ে গেলেন বঙ্গবন্ধুর কাছে। তাঁকে জানালেন তাঁর অভিযোগের কথা।
বঙ্গবন্ধু সব শুনে বললেন, চিন্তা করো না। অপেক্ষা করো। আমি দেখছি।
বঙ্গবন্ধু আর দেরি করলেন না। তিনি তখনই জিয়াউর রহমানকে ডেকে পাঠালেন তাঁর বাড়িতে। জিয়া যথারীতি ছুটে এলেন বঙ্গবন্ধুর কাছে। বঙ্গবন্ধুর সামনে খালেদা জিয়া এবং তাঁর দুই পুত্র তারেক ও আরাফাত। তাদের দেখে জিয়া একেবারে থ। বিস্ময়ের দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন তাদের দিকে।
অতঃপর বঙ্গবন্ধু জিয়াকে উদ্দেশ করে বললেন, খালেদা আমার মেয়ের মতো। ওকে ঘরে তুলে নাও।
জিয়াউর রহমান টু শব্দটি করলেন না। তিনি খালেদা জিয়া ও তাঁর পুত্রদয়কে নিয়ে বাড়ির দিকে রওনা হলেন।
( উপন্যাস : ১৯৭৫, মোস্তফা কামাল।)
অন্যপ্রকাশ থেকে ১৬ই ডিসেম্বর প্রকাশিত হবে।
৬। আলহামদুলিল্লাহ দীর্ঘ ৭ মাস পরে উমরা হজ্জ আবার শুরু। হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে উমরা হজ্জ করার তাওফীক দান করুন আমিন।
৭। শূন্য হাতে এসেছি, সব ফেলে চলে যাব, আমি এটা জানি, সুতরাং দুঃখ বা ভয় কীসের?
৮। চা য়ে মাছি পড়লে চা ফেলে দিচ্ছি, আর ঘি এ পড়লে মাছি টাকে তুলে ফেলে দিচ্ছি। মূল্যবোধ আসলে এভাবেই বেঁচে আছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: হয়ে যায়। চাইলেই হয়ে যায়।
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
Excellent
excellent. Merci beaucoup.
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খালিদ ইবন মাখলাদ (রঃ)……… উবাইদ ইবন হুনায়ন (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
তিনি বলেন, আমি আবূ হুরায়রা (রাঃ)-কে বলতে শুনেছি, নবী করীম (সাঃ) বলেছেন,
‘তোমাদের কারো পানীয় দ্রব্যে মাছি পড়লে তাকে তাতে ডুবিয়ে দেবে।
তারপর উঠিয়ে ফেলবে। কেননা তার এক ডানায় থাকে রোগ জীবানু আর
অপর ডানায় থাকে এর প্রতিষেধক। (সহীহ বুখারী শরীফঃ-৩০৮৬,খণ্ডঃ- ০৫ )
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এরকম ব্যাপার স্যাপার কম বিশ্বাস করি। স্যরি।
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ২ নাম্বারের বিষয়টা একটু ভিন্ন।
নানান কাজে যারা সুন্দর বনে ঢুকে তার বন দেবীর কাছে পার্থনা করে। এর সাথে ধর্ম-কর্মের যোগ নেই।
যারা সাগরে যায় তারা বদ বদ বলে রব তোলে। এর সাথেও ধর্ম-কর্মের যোগ নেই।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৯
আমি সাজিদ বলেছেন:
আজকে আমার কাছে হট টপিক হচ্ছে এগুলো।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: এসব নিয়ে আগ্রহ পাই না।
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ৪,আপনি লেখক এবং আপনার চাকরি বাকরি নেই,আপনার সম্ভাব্না বেশি।
৬,আপনি সুযোগ পেয়েও জাননি,এখন বলছেন তাওফিক দান করুন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: ৬ নং দ্বিধায় পড়ে গেলেন নাকি?
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি হজ করলে হাজী রাজিব নুর খান হবেন।
ওমরা করলে কি হবেন?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ওমরা আপনাকে সাথে নিয়েই করবো।
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: জ্বী ওমরা চালু হবে। অনেক মুসলিম খুশি হবে
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ওমরা হজ্ব অফ রাখলে সৌদি না খেয়ে থাকবে।
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৫
আমি সাজিদ বলেছেন: কত সুন্দর একটা ছবি, আগ্রহ পান নাই? সামাজিক দূরত্ব মেনে যেভাবে এরা দাঁড়ালো সেটা বিশ্বের অন্য দেশের জন্য অনুকরণীয়। যেভাবে স্বাস্থ্যবিধির চর্চা হচ্ছে ছবিটায়, সেটাও অনুসরণ করার মতোন। দেশপ্রেম ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার চূড়ান্ত নিদর্শন দেখানো হয়েছে ছবিটিতে৷
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: শুনুন এই দেশ আর দেশের মানুষের প্রতি আমার কোনো আস্থা ভরসা নাই। এই দেশ যেমন নষ্ট হয়ে গেছে। মানুষও নষ্ট হয়ে গেছে। কারো প্রতি আমার কোনো আশা ভরসা নাই।
সুন্দরভাবে বাঁচতে হলে এই দেশ ছেড়ে পালাতে হবে।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমি এরকম ব্যাপার স্যাপার কম বিশ্বাস করি। স্যরি।
এ্ই জন্যই আপনাকে বলেছি
ধর্মীয় পোস্টে আপনি কোন
মন্তব্য করবেন না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী। অবশ্যই।
মাঝে মাঝে ভুলে গেলে আমাকে মনে করিয়ে দিবেন । প্লীজ।
১১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২৮
আমি সাজিদ বলেছেন: সাধারণ মানুষ আমিও, তাই সাধারণ মানুষের প্রতি মায়া লাগে। আমার সিনিয়র সিটিজেন পেশেন্টদের সাথে আমি গল্প করি, তাঁদের জীবনের গল্প বুঝার চেষ্টা করি। একজন ফিজিশিয়ানকে গোয়েন্দা হতে হয়, নিজের ও রোগীর ভালোর জন্য। আমি এখনো ভাবি, এই মানুষদের প্রতি আমার আস্থা আছে ৷ এরা নষ্ট হয়নি। ছবিতে যাদের দেখা যাচ্ছে, এদের প্রতি আস্থা নষ্ট হচ্ছে দিন দিন।
গত ১৮ এর ইলেকশনে আমার ডিউটি ছিল, জরুরি বিভাগে। আওয়ামী আর বিএনপি চোখ মুখ মাথায় আঘাত নিয়ে এসেছে৷ আমি ইচ্ছা করলেই লোকাল এনেস্থিসিয়া ছাড়াই সেলাই দিতে পারতাম৷ দেই নি। যাদের লোকাল সহ সেলাই দিয়েছি তাদের প্রতিনিধি আজ ছবির এই লোকেরা৷ সরকার বা বিরোধী দলের সবাই। এদের জন্য লজ্জা ছাড়া কিছু নাই।
১২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: স্যলুট আপনাকে।
১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৩৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি তো ভূত বিশ্বাস করেন না। তাহলে আপনার মাথায় ভূত কিভাবে চাপে?
০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভূতের ক্ষমতা বেশি। সে অদৃশ্যভাবে মানুষের মাথায় চেপে যেতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২১
নতুন বলেছেন: এতো চিন্তা করার টাইপ কোথায় পান?