নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার মুন্সিগঞ্জ বিক্রমপুর

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০০



বঙ্গভঙ্গের সময় বিক্রমপুরবাসীর কর্মদক্ষতা সম্পর্কে ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড কার্জন বলেছিলেন, 'আমি বিক্রমপুরবাসীদের কর্মদক্ষতা সম্পর্কে বেশ অবগত আছি। এ রকম সুনিপুণ রাজকর্মচারী পৃথিবীর আর কোথাও নেই।' বিক্রমপুর সম্পর্কে লর্ড কার্জনের আরো দুটি উক্তি 'দিস পার্ট অব ইন্ডিয়া ইজ দি মোস্ট অ্যাডভান্সড রুরাল ট্র্যাঙ্ক ইন ব্রিটিশ ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইটস পিপল আর একসেলেন্ট' এবং 'বিক্রমপুর ইজ টু দি রেস্ট অব ইন্ডিয়া হোয়াট এডিনবরা ইজ টু দি রেস্ট অব ইউরোপ'। ১৯১৫ সালে লর্ড কারমাইকেল বিক্রমপুর ভ্রমণ করে লিখলেন, 'বিক্রমপুর অনেকটা আমার দেশ স্কটল্যান্ডের মতো।

১।
মুন্সীগঞ্জের প্রাকৃতিক সুন্দর্য্যের আধার এই নিজ চোখে না দেখলে বুঝবেন না। একটা গানে কথা মনে পড়ল কবির সুমনের কতটা পথ, পেরোলে পরে মানুষ চেনা যায়, তেমনি কতটা পথ পেরোলে দুরে আড়িয়ল বিল দেখা যায়, প্রশ্নটাতো সহজ উত্তর ওতো জানা। বাংলাদেশের মাছ ও শাক সবজির এক বিশাল সমাহার এই আড়িয়ল বিল নিজ চোখে না দেখলে বুঝার উপায় নেই।

২।
আলু তোলার কাজে পুরুষদের শ্রমিকদের পাশাপাশি সমানতালে কাজ করেন নারী শ্রমিকরা।
সিরাজদিখাঁর মধ্যপাড়া থেকে তোলা ছবি।

৩।
মুন্সীগঞ্জ নামে অনেকেই আমার এই জেলাকে চিনেন না তবে বিক্রমপুর নামে এর বেশ পরিচিতি রয়েছে।
রাজ রাজাদের এলাকা ও সমভ্রান্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত এই অঞ্চলে, এক সময় পালকিতে বিয়ের প্রচলন ছিল, দুর দুরান্ত থেকে কনে আসত পালকিতে চড়ে আর বর আসত ঘোড়ায় চড়ে সেসব আজ বিলুপ্ত বললেই চলে।

৪।
মুন্সীগঞ্জ পাটি উৎপাদনের একটি অন্যতম অঞ্চল। গ্রীষ্ম-মৌসুমে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য পাটির চাহিদা বাড়তে থাকে। টঙ্গীবাড়ি উপজেলার আব্দুল্লাপুর আখড়া বাজারে প্রতি রোববার পাটির হাট বসে। এখানে বিভিন্ন ধরনের পাটি পাওয়া। যেমন শীতল পাটি, নকশি পাটি ও সাধারণ পাটি। শীতল পাটির দাম সাধারণ পাটির চেয়ে প্রায় তিনগুণ। একটি ৪- ৫ হাত সাধারণ পাটি তৈরি করতে পড়ে বর্তমানে ৩শ’ টাকা।

৫। মুন্সিগঞ্জের রাজকন্যা পরী।

৬।
মুন্সীগঞ্জের একটি প্রাচীন মসজিদ।
সুলতানী শাসনামলের একটি মসজিদ। বিভিন্ন বই-পুস্তক ও প্রাচীন দলিল-দস্তাবেজে এটি ‘বাবা আদম শহীদ’ মসজিদ নামে পরিচিত। কিন্তু মসজিদের শিলালিপি অনুসারে এ মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা হলেন- মালিক কাফুরশাহ।
বিক্রমপুরের শাসক কাফুরশাহ ১৪৭৯ সালে একটি মসজিদ নির্মাণ শুরু করেন। যা বাবা আদম (রহ.) মসজিদ নামেই পরিচিতি লাভ করে। চমৎকার কারুকার্য খচিত এ মসজিদটির ছাদে ৬টি গম্বুজ রয়েছে। কারুকার্যখচিত এ মসজিদটির নির্মাণে মালিক কাফুর শাহের সময় লেগেছিল ৪ বছর। ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চে, গুলিস্তান থেকে বাসে সিপাহী পাড়ায় নামলে এ মসজিদে আসা যাবে। মসজিদটি শুধু মুন্সীগঞ্জেরই নয়, সমগ্র দেশেরই ইতিহাস ও ঐতিহ্য। সুলতানী আমলের ইতিহাস বহন করে চলছে মহাকালের দিকে।

৭। মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমপুরের মিষ্টি ....
মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমপুরের মিষ্টি, অপূর্ব সৃষ্টি। জনপ্রিয় এই মিষ্টির নাম কে বলতে পারবে?

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লেখা এবং ছবিতে অনবদ্য উপস্থাপনা, খুব ভালো হয়েছে ভাইজান।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়।

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪২

ফটিকলাল বলেছেন: অসাধারন পোস্ট

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: দয়া করে আর কিছু বলুন।

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১১

ফটিকলাল বলেছেন: বেশী কিছু বললে অনেকের বদনজরে পড়ার সম্ভাবনা আছে। আপনি তো নিজেই এর উদাহরন।

বোবার শত্রু নাই, এটা তো জানেন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস। ভালো বলেছেন।
আপনার কাছ থেকে শেখার আছে।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৪

মিরোরডডল বলেছেন:

স্পঞ্জ রসগোল্লা ?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: স্পঞ্জ টা বাদ দিয়ে।

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬

আমি সাজিদ বলেছেন: অনেক বিখ্যাত মানুষ আছেন আপনার এলাকার।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আমি নিজেও কিন্তু অনেক বিখ্যাত।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এত অল্পে কি আর বিক্রমপুরের বিক্রম প্রকাশ পায় ?
ভালো পোষ্ট !

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: সুন্দর।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫

রামিসা রোজা বলেছেন:
নিজের শেকড়ের জায়গা নিয়ে লিখেছেন চমৎকার লাগলো।
আজকের এই লেখা খুবই সুন্দর হয়েছে ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক ধনবাদ।

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮

মেহবুবা বলেছেন: ইতিহাস ঐতিহ্যে বিক্রমপুর উজ্জ্বল ।
ভারত উপমহাদেশের অনেক নক্ষত্রের শিকড় এখানে।
ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জুন বলেছেন: আমার আম্মার দেশ বিক্রমপুর। পদ্মা ভেসে গেছে তাদের পুর্ব পুরুষের ভিটেমাটি। তারপর ও তাদের সারাজীবন, গর্ব করতে দেখেছি, দেখেছি আক্ষেপ করতে হারিয়ে যাওয়া দেশ নিয়ে। আর কত আনন্দেই তাদের ছুটির সময়কার দিনগুলো কেটেছে বিশাল আত্নীয় স্বজন পরিবেষ্টিত হয়ে, কত বিখ্যাত লোক আর কত সমৃদ্ধ জনপদ সেই গল্প শুনে আমরা বড় হয়েছি। তবে আড়িয়াল বিল তার বিশাল সৌন্দর্য নিয়ে আমাদের নজরেও আসে যখন আমাদের দেশ দোহার থেকে আসি।
অনেক ভালো লাগা রইলো রাজীব নুর।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: আড়িয়লবিলের মাছ অতি স্বুসাধু।

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: হাজি সাহেব কি তোমগো এলাকার না ??

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: কোন হাজির কথা বলছেন?

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমি কলকাতার রসগোল্লা

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---

১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: কোনদিন যাওয়া হয়নি বিক্রমপুরে। বিখ্যাত জায়গা যাওয়া দরকার

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায়-----
ঢাকার এত কাছে, তবু যান নি!!!

১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বেশ কিছুদিন পরে সুপাঠ্য একটি পোষ্ট নজরে আসল । ভাল লিখেছেন । পাঠে ভাল লাগল । আমার ঘনিষ্ট বাল্য বন্ধুদের
বেশিরভাগই বিক্রমপুর বাসী । আমাদের এলাকায় কাপরের ও অন্যান্য পন্যের বড় ব্যবসায়ী ও শিক্ষক অনেকেই ছিলেন
বিক্রমপুরের অধিবাসি ।
আমারা অনেকেই জানি যে আমাদের দেশের ঐতিহ্যের সুন্দর সমন্বয়ের লীলাভূমি বিক্রমপুর। বিক্রমপুর শুধু ইতিহাসের নয়, একটি জাতির প্রাণকেন্দ্র। বাংলাদেশের প্রাণ স্পন্দন। নবম শতাব্দী থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত বঙ্গে বৌদ্ধ, সেন, মুসলিম-পাঠানদের শাসনকালকে বাঙালী জাতির আত্মবিকাশের শ্রেষ্ঠ সময় হিসেবে ধরা হয়। ভারত উপমহাদেশে জাতিগত রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ও ক্ষমতা দখলের প্রবণতা লক্ষ্য করা গেলেও শিক্ষা সংস্কৃতি বিকাশে তারা ছিল উদার। আর বিক্রমাদিত্যের বিক্রমপুরে বৌদ্ধ, সেন, মুসলিম, পাঠানদের রাজত্বকালে গড়ে উঠেছিল শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির শ্রেষ্ঠ ঐক্য ধারা। সেই সংস্কৃতির ঐক্যের ধারাই প্রাচীন বঙ্গের ইতিহাস।
কারা ধারণ করে রাখবে সেই বিদদ্যুাতসাহী অনুরাগীদের?পোষ্টটি দেখে মনে হল বিক্রমপুরের ঐতিহ্য ধারন করে রাখার মত আনুরাগীদের মধ্যে আপনিও একজন ।

উল্লেখ্য মহীয়সী বিক্রমপুর কিংবদন্তীর অহংকার নিয়ে আজও কীর্তিনাশা পদ্মার বুকে ধুকে ধুকে মরছে। আজ সেই প্রদীপের আলো যদিও ম্লান, তবু স্তিমিত নয়। যখন নবদ্বীপ, গৌড়, সোনারগাঁ, ঢাকা সপ্তগ্রাম জনসাধারণের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেনি তারও পূর্বে ৯শ’ ৮০ সালে বিক্রমপুরস্থ বজ্রযোগিনী গ্রামে বৌদ্ধ বাঙালী পন্ডিত শ্রী জ্ঞান অতীশ দীপঙ্কর ও গণকপাড়া গ্রামে শীলভদ্রের জন্ম হয়। এই দুই বাঙালী মনীষী আধুনিক বিশ্বে মানবতার কিংবদন্তী। বজ্রযোগিনী গ্রামে আমি গিয়েছি ।

আমিতো অতিসাধারণ একজন , তবে ইতিহাস প্রসিদ্ধ বিক্রমপুরের মাটিতে বিভিন্ন সময়ে বহু বিশ্ববিখ্যাত রাস্ট্রনায়ক ও উদারনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও জগদিশ চন্দ্রের মত বিজ্ঞানীর আগমন ঘটেছে। এরমধ্যে ১৩৭৮ সালে দ্বিতীয় বল্লালসেনের আমলে ইসলাম ধর্ম প্রচারক বাবা আদম, ১৫০৬ সালে সুলতানী আমলে সৈয়দ হুসেন শাহের সময়ে বৈষ্ণব ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা কলির দেবতা শ্রী শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু এবং ১৬২৪ সালের বিশ্ববিখ্যাত তাজমহলের প্রতিষ্ঠাতা ময়ূর সিংহাসনের অধিপতি মোগল সম্রাট শাহজাহান ঢাকা থেকে নৌপথে প্রথমে লক্ষ্যার তীরে খিজিরপুরে যাত্রাবিরতি এবং যাত্রা বিরতির পর বিক্রমপুরে পৌঁছেন।

পশ্চিমে পদ্মা, পূর্ব-উত্তর ধলেশ্বরী, দক্ষিণে আড়িয়াল ও কৃষ্ণসলিল মেঘনাদ নদের সাগরের অংশবেষ্টিত চতুর্সীমানাই বিক্রমপুর । কালীগঙ্গা নদীর উত্তাল স্রোত বিক্রমপুরের পল্লী নগরগুলোকে বিদেশী পর্যবেক্ষকদের কাছে মোহনীয় করে তুলেছিল। এখনো বিক্রমপুর মোহনীয় ।

বিক্রমপুরের মিষ্টান্ন অপুর্ব । ছবি দেখে জিবে জল এসে গেল । মনে পরে ঢাকায় আমার বাসায় যাওয়ার পথে একটি বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার ছিল । সেখানে যুবক বয়সে আমার এক বন্ধুর সাথে বাজী ধরে এক বসায় ২ কেজি রসগোল্লা সাবার করে দিয়েছিলাম । সে কথা মনে করলে এখনো মুখে বিক্রমপুরের সেই মিষ্টির স্বাদের কথা মনে পরে ।

সুন্দর কথামালা সমৃদ্ধ পোষ্টটি প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।

শুভেচ্ছা রইল ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ও মাই গড!
দুই কেজি রসগোল্লা একাই খেয়ে ফেললেন!!!

সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
আমার ইচ্ছা বিক্রমপুরের ইতিহাস নিয়ে একটা বই লিখব। দোয়া প্রার্থী।
একদিন আপনাকে আমাদের গ্রামের বাড়ি নিয়ে যাবো। এবং আপনাকে যেতেই হবে।

১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: আমার দাদার বাড়ী ও হচ্ছে মুন্সিগঞ্জ। আর গ্রামে এখন চাচারা থাকেন। আর দাদি মাঝে মধ্যে আমাদের বাসায় আসেন। ঢাকায় থাকলে উনি হাটাহাটি করতে পারেন না, এই কারণে শরীর খারাপ হয়ে যায়। ফলে গ্রামে দাদার বাড়ীতে দাদীকে দেখতে যেতে যাওয়া হয়।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: মুন্সিগঞ্জের কোথায় থাকেন দাদী?
আমার বাড়ি শ্রীণগর।

১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১

সাকিবুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেছেন: সদর থানায়। আরও ভালোভাবে বললে কাঠপট্টি, মুক্তারপুরের দিকে। ইয়াজউদ্দিন মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের দিকে এলাকাটা।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: চিনতে পেরেছি।
মুক্তারপুর ব্রীজ টা খুব সুন্দর হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.