নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কনে দেখা

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৩



১। আমার ছোট চাচার জন্য মেয়ে দেখতে গিয়েছি।
পুরান ঢাকার কলতাবাজারে। মেয়ে দেখতে কে কে যাবে, কে কে যাবে না- এই করতে করতে ২৪ জন হয়ে গেছে। আমরা দুইটা মাইক্রো এবং একটা প্রাইভেট কারে করে রওনা দলাম। মেয়ের বাসায় গেলাম সন্ধ্যার পর। তবে ছোট চাচা আমাদের সাথে যান নি। মেয়ের বাসায় গিয়ে বসতেই আমাদের নানান রকম পিঠা, সরবত আর নানান রকম ফল খেতে দিলো। ফলের পরিমান খুব বেশী। যে পরিমান ফল টেবিলে দিয়েছে কমপক্ষে ৬০ জন মানুষ খেতে পারবে। অথচ আমরা মাত্র ২৪ জন। একটু পর মেয়ের বাপ বলছে, সব ফল খেয়ে শেষ করতে হবে। আবার একটু পর মেয়ের মা এসে বলছে- সব ফল শেষ করতে হবে। এত ফল আমরা খাবো কি করে? তাছাড়া এর পর পোলাউ রোষ্ট বিরানীর পর্ব বাকি আছে। কিন্তু মেয়ের বাপ মা একই কথা বার বার বলছেন, সব ফল খেয়ে শেষ করতে হবে। তখন আব্বা বললেন, কোনো চিন্তা করবেন না আমরা সব শেষ করবো। শেষ করতে না পারলে ব্যাগে করে নিয়ে যাবো।

মেয়ে দেখা হলো। মেয়ে বেশ সুন্দর।
খাওয়া দাওয়া হলো খুব। শেষে ফেরার পথে সত্যি সত্যি আমরা পলিথিন ব্যাগে করে সমস্ত ফল নিয়ে নিলাম। আমার মা খুব রেগে গেলেন আব্বার উপর। আব্বা বললেন, ওরা এত করে, এত বার অনুরোধ করেছে না নিলে তারা কষ্ট পেতেন। অবশ্য এই ফল নেওয়াতে আমাদের মধ্যে কোনো অপরাধ বোধ নেই। মেয়ে দেখে আমরা মেয়ের হাতে দশ হাজার টাকা দিয়েছি। যাই হোক, এই মেয়ের সাথে আমার ছোট চাচার বিয়ে হয় নি। ছোট চাচার একটা মেয়ের সাথে প্রেম ছিলো। চাচা সেই মেয়েকেই বিয়ে করেছেন। চাচার এখন দুই ছেলে। তারা থাকেন গুলবাগ।

২। আমার বন্ধু জসিম এক মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো।
জসিম আমাদের সাথে আড্ডা দিতে আসে না। সারাদিন মেয়ের পেছন পেছন ঘুর ঘুর করে। জসিমের কাছে জানতে পারলাম মেয়ে ডাক্তার। রোজ সকালে জসিম ডাক্তার মেয়ের পেছন পেছন হাসপাতালে যায়। মেয়ে বিকেলে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফের, জসিম ডাক্তার মেয়ের পেছন পেছন বাসা পর্যন্ত যায়। তিন মাস ধরে এরকমই চলছে। আমরা জানি, জসিম ছোটবেলা থেকেই কোনো ডাক্তার মেয়েকে বিয়ে করবে। একদিন জমিস সাহস করে হাসপাতালের ভেতরে যায়। হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারে মেয়ে ডাক্তার না। মেয়ে নার্স। জসিম বলল, নার্সও খারাপ। আমার নার্স চলবে। একদিন আমি হাসপাতালে গেলাম। নার্সের সাথে কথা বলতে। গিয়ে দেখি, মেয়ে নার্স না। ডাক্তার দেখার সিরিয়াল দেয়। মেয়ে আমাকে বলল, ডাক্তার দেখাতে আসছেন? এই নিন টোকেন। আমার টোকেন নম্বর ২৩। আমি বন্ধু জসিমকে বললাম, দোস্ত এই মেয়ে নার্স না। ডাক্তারের সেম্বারে ঢোকার সিরিয়াল দেয়।

জসিম বলল, আমি এই মেয়েকেই বিয়ে করবো।
সত্যি সত্যি একদিন আমরা সবাই মিলে মেয়েটার বাসায় গেলাম। মেয়ে লালমাটিয়া কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স করেছে। ভালো চাকরি পায় নি বলে হাসপাতালে কাজ করছে। মেয়ের কথা হলো- বসে থাকার চেয়ে কাজ করা ভালো। এবং এই কাজ অনেক নিরাপদ। যাই হোক, মেয়েটার সাথে বন্ধুর বিয়ে হয়ে গেছে। এখন তারা ভালো আছে। তাদের দুই কন্যা সন্তান। কন্যারা স্কুলে পড়ছে। তারা সুখে আছে। ভালো আছে। তাদের বাসা শ্যামলী।

৩। আমার বন্ধু মিজান।
বেকার। কোনো কাজ করে না। লেখাপড়া শেষ করে বসে আছে। তার জন্য মেয়ে দেখতে গেলাম গাজীপুর। মেয়েরা অনেক ধনী। মেয়ের বাপ বলল, ছেলে কি করে? ছেলে নিজেই বলল, আমি কিছু করি না। তবে আমি এই দেশের মন্ত্রী হবো। আমাকে ভবিষ্যৎ মন্ত্রী বলতে পারেন। আমি সমাজ সেবা করি। ধরুন, আমার এলাকায় কোনো ঝগড়া হলে আমি দৌড়ে গিয়ে ঝগড়া মিটিয়ে দেই। কেউ রিকশা না পেলে আমি দৌড়ে বড় রাস্তা থেকে রিকশা নিয়ে আসি। লম্বা লাইনে দাড়িয়ে বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল দিয়ে আসি এলাকাবাসীর। আসলে আমি এসব তুচ্ছ কাজ করে এলাকাবাসীর মন জয় করে নিয়েছি। তারা আমার ভোটার। এলাকাবাসীকে আমি আমার সময় এবং সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, মানে বলতে পারেন 'সময়' ইনভেস্ট করেছি। এখন আমি নির্বাচনে দাড়ালেই প্রথম চান্সেই জয়ী হয়ে যাবো। সব শুনে মেয়ের বাবা বললেন, তোমরা এখন আসতে পারো।

আমরা চলে এলাম।
কিন্তু মিজান খুব আশাবাদী। গাজীপুরের এই মেয়ের সাথেই তার বিবাহ হবে। এবং একদিন সত্যি সত্যি মিজানের বিয়ে হয়ে গেলো। মিজান এখন ঘর জামাই থাকে গাজীপুরে। কোনো কাজ করে না। শ্বশুর বাড়ির সবাইকে সে বিরক্ত করে মারছে। তার শ্বশুর তাকে প্রতিমাসে হাত খরচ দেয়। একটা বাইক কিনে দিয়েছে। মিজান সারা দিন বাইক নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। শ্বশুরের জুতো পরে বাইরে চলে যায়। শ্বশুর জামাইকে ফোন দেয়, মিজান তুমি আমার জুতো পরে বাইরে গিয়েছো কেন। মিজান বলে বাবা আপনার জুতোটা আমার পছন্দ হয়েছে তাই। সেদিন আমার শার্ট পরেছো। মিজান বলে শার্টটা আমার পছন্দ হয়েছে। মিজান শ্বশুরের টাকায় এলাকায় কমিনার নির্বাচনে দাড়িয়ে ছিলো। মাত্র তেরো ভোট পেয়েছে। ভোটে হেরে গিয়ে মিজান এই দেশের মানুষের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। এখন সে কারো উপকার করে না।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৬

মুরাদ বেগ বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা ভালো লাগলো। উপরে কয়েকটি বানানা ভুল আছে বোধহয় যেমন "নার্সও খারাপ না" এখানে না টি দেননি।
মিজান সাহেব মনে হয় প্রথম প্রথম বাকের ভাই ছিলো। কিন্তু সাধারণত ধনীর কন্যা বেকার ছেলের কাছে এদেশের বাবা মাযেরা দিতে চাননা। সব মিলিয়ে আপনার ৩টি অভিজ্ঞতাই ভালো লেগেছে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
ভুল সংশোধন করে দিবো।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: দশ হাজার টাকা এমনি এমনি খরচ করেন নাই, ফলের দাম দিয়ে এসেছেন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: সেটাই।
আমার মনে আছে তারা 'আনার' দিয়েছিলেন বড় বোলে করে। কমপক্ষে সেখানে ৪/৫ কেজি আনার হবে।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: তিনটা ঘটনাই ভালো লাগলো। তবে এর মধ্যে কোনটা সত্যি, কোনটা মিথ্যা আল্লাহ মালুম! আপনার সব কথা বিশ্বাস করা কঠিন। :P

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি মিথ্যা বলি না।
মিথ্যা বলতে আমার ভালো লাগে না।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ১।দেখা-শুনার বিবাহে কনে দেখার চিরকালীন ঐতিহ্য। মেয়ের বাবা-মা এসময় তাদের সাধ্যের অতিরিক্ত করতে চেষ্টা করেন মেয়ের ভাবী শ্বশুর বাড়ীর লোকদের জন্য, যদি বিয়ে হয় তাহলে মেয়ের সুখের আশায়।

২।বর্তমানে আমাদের দেশের পরাশোনার সাথে চাকুরীর কোন সম্পর্ক নেই। একটা কিছু পেলেই করতে চাই আমরা তথাকথিত শিক্ষিত রা।তথাকথিত এই অর্থে,গতানুগতিক পড়াশোনা চাকুরীর জন্য আমাদের কোন সাহায্যই করেনা।তারপরেও আমরা সবাই উচচ শিক্ষার দিকেই নজর দেই কিন্তু কারিগরী বা ডিপ্লোমা না ।অথচ চাকুরীর জন্য কারিগরী বা ডিপ্লোমা অনেক বেশী সম্মানজনক চাকুরী পেতে সাহায্য করে এবং বেতন ও বেশী।

৩।বর্তমানে মিজানের মানষিকতার মত মানুষ কম সবাই আ*নিছ :P হয়ে গেছে। ঘর জামাই খারাপ না। ঘর জামাই থেকে যদি মানুষের জন্য কিছু করা যায় তাহলে ঘরজামাই ভাল(দুঃখ :(( আমি এরকম একজন পেলাম না)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: ১। বিয়ে শাদীর এই নিয়ম টা আমার পছন্দ না। এখানে মেয়েদের ছোট করা হয়।
২। দেশে চাকরীর বাজার খুব খারাপ। ক্ষমতাবান মামা চাচা ছাড়া চাকরী প্রায় পাওয়াই যায় না।
৩। ঘরজামাই থাকা খারাপ না। যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি মিথ্যা বলি না। একটু আগে কা_ভা ভাইয়ের পোষ্টে জেনারালাইজেশানের অভ্যাস নিয়ে কিছু কথা বলে এলাম। আপনি আবার সেটাই করছেন এখানে। আপনি কখনও মিথ্যা বলেন না......সদা সত্যি কথা বলেন? অক্ষরিক অর্থেই? সব সময়ে?? হলি কাউ!!!

এটাই তো আমার কাছে সবচেয়ে বড় মিথ্যা বলে মনে হচ্ছে। =p~

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি আমাকে জানেন না।
এটাই বড় সমস্যা। আমার দেখলে, আমার সাথে কথা বললে আপনার মনে হবে- আমি মিথ্যা বলি না। আমি মিথ্যা বলতে পারি না।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



মেয়ে দেখার বেলায়, খুবই চিন্তা করে যেতে হয়; কারণ, মেয়ের জন্য ইহা মানসিক ব্যাপার।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: সেটাই। এই বিষয়টা যুগ যুগ ধরে সব শ্রেনীর মধ্যে চলে আসছে। এই নিয়ম বন্ধ হওয়ার সময় এসেছে।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া সবচেয়ে মজার কাজটাই করেছে মিজান!!! :)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: মিজান বুদ্ধিমান ছেলে।
আমাদের বন্ধুরদের মধ্যে মিজান ই সবচেয়ে ভালো আছে।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহা তিন নম্বর ঘটনাটা মজার
যদিও গল্প গল্প লাগছে

কিন্তু আপনি তো মিথ্যা বলেন না। আলহামদুলিল্লাহ

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: গল্পের মতোন করে লিখতে চেষ্টা করেছি। তাই গল্প গল্প লাগছে। এটাই আমার স্টাইল।

না মিথ্যা বলি না। আর মিথ্যা বললেও সাদা মিথ্যা বলি। সাদা মিথ্যায় কারো কোনো ক্ষতি হয় না।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ছোট চাচার সাথে আমিও উনার জন্য মেয়ে দেখতে যাই। চেহারার কিছুটা মিল থাকায় সবাই ভাই মনে করেছে। :D

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: বেশ।

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন:
গুলবাগে আমি কয়েক বছর ছিলাম।মান্নান খাঁর বাড়ীর পাশে।মান্নান খাঁ বিক্রমপুরের মানুষ।খুব সম্ভব তার বাড়ীটাই ছিল চার তলা ।বেশির ভাগ বাড়ীই ছিল টিনের ঘর।আমি তিন তলা একটা বাড়ীর দোতালায় ছিলাম।বাসাথেকে রেল লাইন দেখা যেত।
মজার মজার অভিজ্ঞতা আছে আপনার জীবনে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: গুনবাগ আমি প্রায়ই যাই। রেললাইনের কাছে। গিফারী কলেজের কথা কি আপনার মনে আছে? অথবা গুলবাগ মসজিদ?

১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:০৩

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মৌচাক থেকে ডুকতে বাদিকে প্রথম বিল্ডিং টাই ছিল গিফারী কলেজ।এখন কোথায় জানি না।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা হ্যা আপনি ঠিক বলেছেন।

১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:১৪

সোহানী বলেছেন: একমাত্র মিজানকেই আমার ভালোলেগেছে। এরকম ঘরজামাই ই দরকার। আমার জীবনে কনে দেখার অভিজ্ঞতা ভয়াবহ। আচ্ছা দাড়ান লিখছি।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে। ওকে।

১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১৮

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: গুলবাগে অনেক আড্ডা মারসি।
রাজু, মিশু, বাবু- ১৯৯৯- ২০০২ পর্যন্ত।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: একদিন আসবেন। হয়তো দেখা হয়ে যাবে।

১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৮

ইসিয়াক বলেছেন: সত্যি সত্যি ই মিথ্যা বলেন না? কখনো না?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১০

রাজীব নুর বলেছেন: জানি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.