নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কয়েকটি প্রিয় বই আমার

২০ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৩৫



আমাদের জীবনের আয়ু তো সীমিত।
বইপত্র নিয়ে এলোমেলো পড়তে গিয়ে প্রচুর সময় নষ্ট হয়। বইটি পড়ার আগে ভাবতে হবে আমি এই বইটি কেন পড়ব, বইটি থেকে কী চাই। যা পড়া হয়, তা আত্মস্থ করা গুরুত্বপূর্ণ। বই পড়ার মূল উদ্দেশ্য থাকতে হবে আত্মিক উন্নয়ন। আপনার বইয়ের শেলফ যত বেশি সম্ভব ভিন্ন ধরনের বই দিয়ে ভর্তি করবেন, আপনার অ্যাডভেঞ্চারও তত বেশি হবে। নিজের যে বইটি পড়তে ভাল লেগেছে, অন্যকেও সেই বই পড়তে উৎসাহ দিন। পছন্দের বই নিয়ে অন্যদের সাথে আলোচনা করুন। ভাই-বোনকে নিজের পছন্দের বই পড়তে উৎসাহ দিন। তাদেরকে তাড়াতাড়ি বইটি শেষ করতে তাগাদা দিন, যাতে আপনি তাদের সাথে কথা বলতে পারেন। বই পড়ার আনন্দ ভাগাভাগি করা বই পড়ার চেয়ে আরো বেশি আনন্দদায়ক।

১। 'শেষের কবিতা' ও 'গোড়া' লেখক- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
উপন্যাসের নায়কের নাম গোরা। মূলত গোরার পিতা ইংরেজ। সিপাহি বিদ্রোহের সময় এক ব্রাহ্মণ পরিবারের গোয়ালে তার জন্ম। জন্মের সময় সে মাকে হারায়। ব্রাহ্মণ দম্পতি তাকে মাতা-পিতার পরিচয়ে বড় করে। এই গোরা কালক্রমে বড় হিন্দু নেতা হয়ে যায় এবং ইংরেজ বিরোধী।
'শেষের কবিতায়' বিলেত ফেরত ব্যারিস্টার অমিত রায় প্রখর বুদ্ধিদীপ্ত এবং রোমান্টিক যুবক। তর্কে প্রতিপক্ষকে হারাতে সিদ্ধহস্ত। এই অমিত একবার শিলং পাহাড়ে গেল বেড়াতে । আর সেখানেই এক মোটর-দুর্ঘটনায় পরিচয় ঘটল লাবণ্যর সাথে। এই বইটি দুটি আমি প্রতি বছর একবার করে পড়ি। ঠিক করেছি আমৃত্যু পড়ে যাব।

২। 'প্রদোষে প্রাকৃতজন' লেখক- শওকত আলী।
উপমহাদেশের এক কোনায় বাংলাদেশে হঠাৎ করে এত বিপুল সংখ্যক মানুষের ইসলাম গ্রহণ যে কারণেই হোক একটি সর্ব অজ্ঞাত ঘটনা। লীলাবতীর মধ্যে আবহমান বাঙালী নারীকেই পাই। বইটি লিখতে লেখকের প্রায় ১৫ বছর লেগেছে। আজীবন মনে রাখার মত অসাধারণ একটি বই।

৩। 'লৌহকপাট' লেখক, 'জরাসন্ধ' (ছদ্মনাম)।
আসল নাম- চারুচন্দ্র চক্রবর্তী। বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্ব শেষ করে এক তরুণ যুবক চাকরির সন্ধানে ঘুরতে ঘুরতে শেষ পর্যন্ত যে কাজটি পেলেন, সেটি হল কারা বিভাগে। ছোটখাটো একটি জেলের ডেপুটি জেলারের পদ। সম্পূর্ণ একটা নতুন জগতের সঙ্গে পরিচয় ঘটল সেখানে। পরিচয় হল বদর মুন্সীর মত ভয়ঙ্কর ডাকাতের সঙ্গে - খুন, জখম, নারী ধর্ষণ যার কাছে ছেলেখেলা। কিন্তু সেই লোকটিই একবার ডাকাতি করার সময়ে গৃহস্বামীকে কথা দিয়েছিল, শুধু টাকা-গয়নাই নেবে- নারীর সম্মান নষ্ট করবে না। কিন্তু দলের একজন সেই হুকুম মানে নি বুঝতে পেরে, নিজেই ধরা দিল সেই অপবাদের বোঝা নিজের মাথায় নিয়ে।

৪। 'অন্তর্লীনা' লেখক- নারায়ণ সান্যাল।
গল্পের নায়ক কৃশানু মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে। বুদ্ধিদীপ্ত, কিন্তু সাধারণের দৃষ্টিতে স্মার্ট নয়, কারণ সে লাজুক, ইন্ট্রোভার্ট, নিজের মধ্যে নিজেকে গুটিয়ে রাখতে ভালবাসে। এছাড়া তার মধ্যে আছে এক শিল্পীমন, সে সাহিত্যের ছাত্র, ছবিও আঁকে। অথচ তার স্কেচবুকে নেই কোনও নারীর ছবি। তার বয়সী এক যুবক শিল্পীর কাছে একটু অস্বাভাবিক ঘটনা, সন্দেহ নেই। শুধু স্কেচবুক বলে তো নয়, সে ট্রামে উঠে চেষ্টা করে লেডিজ সীট থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকতে, তার সহপাঠী মেয়েদের মুখের দিকে সে কখনও তাকায়না পর্যন্ত। উপন্যাসটা পড়তে শুরু করলে, ভাল লাগতে শুরু করবে।

৫। 'খোয়াবনামা' পূর্ববাংলার আঞ্চলিক ভাষাকে অবলম্বন করে যে কি চমৎকার উপন্যাস লেখা যায় তার সার্থক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন আখতারুজ্জামান ইলিয়াস তার দীর্ঘ কলেবরের উপন্যাস 'খোয়াবনামা'র মাধ্যমে। আঞ্চলিক ভাষার অধিক ব্যবহার রয়েছে বইটিতে, রয়েছে কিছু খিস্তি-খেউরও। ’৪৭ এর দেশভাগ গুরুত্বপূর্ণ অংশ দখল করে আছে খোয়াবনামা।

৬। 'শুন বরনারী' লেখক- সুবোধ ঘোষ।
লেখক জন্মেছিলেন ১৯০৯ সালে ঢাকার বিক্রমপুরে জেলায়, মৃত্যু ১৯৮০ সালে। সহজ সরল একটি উপন্যাস। এ উপন্যাসকে সম্পর্কে হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন- অতি সাধারণ উপন্যাস মুগ্ধ হয়ে বারবার পড়েছি। হিমাদ্রিশেখর দত্ত ওরফে হোমিও হিমু। পেশায় হোমিও চিকিৎসক। যদিও কেউ তাকে ডাক্তারি করতে দেখেনা। লোকের ছেলেপেলে পড়িয়ে রোজগার চলে। আর,আসল কাজ হচ্ছে পরোপকার, মানে, অমুকের সাথে অমুক জায়গায় যেতে হবে, অমুকের মেয়েকে ট্রেনে করে হোস্টেলে দিয়ে আসা, নিয়ে আসা, অমুক কে তীর্ত্থে নিয়ে যাওয়া, এইসব। না করতে পারে না হিমু। এমন কাজেই ডাক পড়ে তার।

৭। 'কবি' লেখক- তারাশঙ্কর।
বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ উপন্যাসগুলোর মধ্যে এটি একটি। কবি উপন্যাসের নায়ক একজন কবি। তবে কবি বলতে আমরা সাধারনত যা বুঝি সেই কবি তিনি নন, উপন্যাসের নায়ক নিতাইচরন একজন কবিয়াল। একবার এক মেলাতে এক বিখ্যাত কবিয়াল না থাকাতে নিতাইকে মঞ্চে তুলে দেয়া হয়, তারপরে নিতাই তার প্রতিদ্বন্দ্বী কবিয়ালকে প্রায় ঘায়েল করে ফেলে শেষে তার প্রতিপক্ষ কবিয়াল নিতাইয়ের পরিবার নিয়ে অশ্লীল আক্রমণ করে কবিয়াল লড়াইয়ে জিতে যায়, কিন্তু অই মঞ্চেই নিতাই জয় করে নেই হাজারো মানুষের মন।

৮। 'তবুও একদিন' লেখক- সুমন্ত আসলাম।
বইটি একটু সময় নষ্ট করে পড়ে ফেলুন। ভালো লাগবেই।

৯। ‘লালসালু’ লেখক- সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ।
বেশ কয়েকটি শক্তিশালী নারী চরিত্রের প্রাধান্য পেয়েছে এই উপন্যাসে,তাদের মধ্যে জমিলা অন্যতম। জমিলা অত্যন্ত সাহসী এক নারী। মজিদ নামের প্রতিকী দ্বারা ভ্রান্ত না হয়ে, মজিদের সাথে না লেগে থেকে সে পরিবর্তন চেয়েছে। ধর্মকে পুঁজি করে যারা সমাজকে শোষন করে জমিলার মৃত্যু তাদের কপালে কলংকের চিহ্ন এঁকে দেয়।

১০। 'হাজার বছর ধরে' লেখক- জহির রায়হান।
এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় নারী চরিত্র টুনি, অবশ্য অনেকে আম্বিয়াকেও কেন্দ্রীয় চরিত্র বলে আখ্যায়িত করে থাকেন। তবে আম্বিয়ার চেয়ে টুনির জীবনের উত্থান পতনকেই লেখক বেশী গুরুত্ব দিয়েছেন। টুনি গ্রামের সহজ, সরল, চঞ্চল এক মেয়ে। টুনির পরিণতি হয়েছে হৃদয় চিরে যাওয়ার মতো কষ্টকর। শেষ পর্যন্ত শূন্য বুকে বাপের বাড়ি ফিরে টুনি,তবুও শৃংখল ভাঙ্গেনি।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৪০

আমি সাজিদ বলেছেন: বই নিয়ে এলোমেলো পড়তে গিয়ে সময় নষ্ট হয় ....যাক এত দিনে স্বীকার করেছেন। আমি একদিন যখন বলেছিলাম আন্দাজি হিসেব না করে বই পড়লে এইটা মানুষের সময় নষ্ট করতে পারে ( অবশ্য এই সময় নষ্টটা সবচেয়ে সুইট সময় নষ্ট) , সেদিন তো আপনি বলেছিলেন বইয়ের কোন বাছ বিচার নেই। এখন কেন সুর পাল্টালেন?

২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ ভুল করেই শিখে।

২| ২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার সব বইয়ের নাম-যেগুলো কালজয়ী।

২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আজে বাজে বই না পড়ে ভালো বই পড়া দরকার। সময় খুব মূল্যবান।

৩| ২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:২১

জুল ভার্ন বলেছেন: বিজ্ঞাপন দেখায় অতিষ্ট হয়ে সুমন্ত আসলামের কোনো বই আমি অদ্যাবদি পড়িনি।

২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: দুই একটা পড়ে দেখুন। উনি ভালো লিখেন। সুন্দর ঝরঝরে লেখা।

৪| ২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: সব বই সবার ভালো লাগবে না । সব রকম সবাইকে পড়তে হবে তাও না । কেবল ভিন্নতা আনার জন্য যে বই মানুষের পড়তে ভালো লাগে না সে বই পড়ার কোন মানে নেই । আর বই থেকে কেন সব সময় কিছু শিখতেই হবে ? বই হচ্ছে মনের খোরাক । মন সন্তুষ্ট হলেই বই পড়া সার্থক ।

দশটা বইয়ের ভেতরে আমার পড়া তিনটা !

২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন। আমি আপনারস সাথে একমত।

৫| ২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি চোখে দেখেন তো ঠিক মতো?

২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: গত কয়েকমাস ধরে চোখে সমস্যা দেখা দিচ্ছে। অবশ্য এখনও চোখের ডাক্তারের কাছে যাই নি। হে হে---

৬| ২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


মহাগ্রন্থ আল-কুরআন ই সবার প্রিয় বই হওয়া উচিত।

২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: সমস্যা হলো শিক্ষিত ও বুদ্ধিমান শ্রেনী আল কোরআন পড়ার পর ঘোষনা দিয়ে নাস্তিক হয়ে যায়।

৭| ২০ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

মহাগ্রন্থ আল কুরআন পাঠ করার পরে আর কোন বই পড়ার আদৌ দরকার আছে কি?

২০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই দরকার আছে।

৮| ২০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:১৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নোয়াখালীর যেই জায়গা নিয়ে লালসালু লিখিত সেখানে এখন অভাব নাই ঘরে ঘরে আমেরিকা ইউরোপ থাকে লোক। তবে ধার্মিক আছে। জহির রায়হানের নাম এলাকার মানুষ আজও মনে রাখছে । তবে এক সময় ভুলে যাবে কারণ উনার লোকজন ফেনী ভুলে গিয়েছে।

২০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ। ভালো থাকুন।

৯| ২০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:১৪

করুণাধারা বলেছেন: আমার প্রিয় বই "সুকুমার সমগ্র

২০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: সুকুমার অলটাইম ফেবারিট।

১০| ২০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:২২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ৬/৮ পড়া হয়নাই।লৌহকপাট পড়েছি যখন স্কুলের ছাত্র ছিলাম।কয়েদিদের নিয়ে যে এত সুন্দর গল্প বলা যায় ভাবতেও অবাক লাগে।ভদ্রলোক জেলার ছিলেন।

২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১২

রাজীব নুর বলেছেন: এত আগে পড়েছেন, তবুও কাহিনী আপনার মনে আছে!!!!!!!!! গ্রেট।

১১| ২০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:২৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: নেইল পলিশ লাগিয়ে বই পড়ার উপকারিতা কি?

২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা------------ উফ আল্লাহ!!!!

১২| ২০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৫৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মাত্র ৪টা পড়েছি। প্রথম আর শেষ ২টা

২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার বই পড়া আরো বাড়াতে হবে।

১৩| ২১ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:১১

আমি স্বপ্নদ্রষ্টা বলেছেন: একদিনে ১০ বই ! সংক্ষিপ্ত রিভিও! বাপরে বাপ । আপনি কী বই খেকো ? আমি বই ধীরে ধীরে পড়ার পক্ষে । ১০ দিনে এক বই , প্রয়োজনে এক বই ১০ বার পড়া উচিত। হিংসে হচ্ছে ।

২১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি চেষ্টা করুন। পারবেন।

১৪| ২১ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৩৮

হাসান রাজু বলেছেন: আমি হলফ করে বলতে পারি, মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন মহাগ্রন্থ আল-কুরআন পড়েন নাই। ১০ পৃষ্ঠা ও না। উনার আগামি ৫০ বছরেও পড়া হয়ে উঠার সম্ভাবনা নাই। বাকিটা আল্লাহ জানেন।

২১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমার ধারনা উনি পড়েছেন।

১৫| ২১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

হাসান রাজু বলেছেন: আমি হলফ করে বলতে পারি, মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন মহাগ্রন্থ আল-কুরআন পড়েন নাই। ১০ পৃষ্ঠা ও না। উনার আগামি ৫০ বছরেও পড়া হয়ে উঠার সম্ভাবনা নাই। বাকিটা আল্লাহ জানেন।


আপনার হলফনামা সঠিক নয়।
আমি অনেক বার কোরআন পড়েছি। তবে অনুবাদ।
প্রচুর শুনেছি আরবীতে অনুবাদ সহ।

২১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।

১৬| ২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০

পুকু বলেছেন: "শুন বরনারী " সেই কবে কলেজ জীবনে পড়েছিলাম।

২২ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: এটা কি আপনার লাইব্রেরী?

১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৫৯

হাসান রাজু বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাইয়ের মহাগ্রন্থ আল-কুরআন ই সবার প্রিয় বই হওয়া উচিত।
মহাগ্রন্থ আল কুরআন পাঠ করার পরে আর কোন বই পড়ার আদৌ দরকার আছে কি?

মন্তব্য দুটি পড়ে মনে হল, আল কুরআন পড়া মানুষ এমন মন্তব্য করবে না। সত্যিকার অর্থে একজন মানুষের আল কুরআন বুঝতে হলে অনেক অনেক পড়া লেখা করে আসা দরকার। আবার আল কুরআন পড়া শুরু করলে অনেক কিছুই নতুন লাগবে সে গুলো বুঝতে হলে অনেক অনেক বই পড়া দরকার হবে।
পণ্ডিত হতে নয়। শুধু মনের কোনে যে প্রশ্ন জাগবে সেই মনের খোরাক মিটাতেই অন্য বইয়ের সাহায্য লাগবে।
তবে সওয়াব হাসিল করতে গেলে অন্য কথা।
যাক, মনে হচ্ছে সাজ্জাদ ভাই সম্পর্কে অনুমান ভুল ছিল।

২৫ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: কি অনুমান ছিলো?

১৮| ২৮ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪৩

হাসান রাজু বলেছেন: - কি অনুমান ছিলো?

- আচ্ছা বাদ দেন।

২৮ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২২

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা বাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.