নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
আমি পাথর হয়ে মরি আবার গাছ হয়ে জন্মাই
গাছ হয়ে মরি আবার পশু হয়ে জাগি,
পশু হয়ে মরি আবার মানুষ হয়ে জন্মাই
তাহলে ভয় কীসের? কীবা হারাবার আছে মৃত্যুতে?
----মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমি।
সন্ধ্যা থেকে বাম চোখ ব্যথা করছে।
এই মাত্র একটা নাপা ট্যাবলেট খেলাম। আশা করি চোখ ব্যথা নাই হয়ে যাবে। আমার মাথা ব্যথা করলেও আমি নাপা খাই। কিছুক্ষনের মধ্যে মাথা ব্যথা চলে যায়। আবার জ্বর এলেও আমি নাপা খাই। জ্বর চলে যায়। নাপা খুবই উপকারী ওষুধ। আবার দামও কম। এক পাতা মনে হয় দশ, বারো টাকা। হঠাত চোখ ব্যথার কারন টা কি? অবশ্য গত কয়েকদিন ধরে ঘুম খুব কম হচ্ছে। ঘুম পাচ্ছে কিন্তু ঘুমাই না। ইচ্ছা করেই জেগে থাকি। চা বেশি খাচ্ছি। চোখের বিশ্রাম দরকার আছে।
অনেকদিন ধরে আমি 'জেনারেল' হয়ে আছি।
আমার লেখা প্রথম পাতায় যাচ্ছে না। প্রথম পাতায় না গেলেও আমি নিয়মিত লিখে যাচ্ছি। লিখতে ভালো লাগে বলেই লিখি। তবে কেউ কেউ পড়লে আরো বেশি ভালো লাগে। মন্তব্য পেতেও ভালো লাগে। 'জেনারেল' থাকার একটা সুবিধা আছে। ইচ্ছে মতো যা খুশি লেখা যায়। কেউ সেই লেখা পড়ে না। উলটা পালটা লাইন গুলোর জন্য কারো মেজাজ খারাপ হয় না। মন্তব্যকারীরা রেগে মেগে আগুন হয়ে যায় না। এডমিনও শান্ত থাকেন। লেখাটাও টিকে যায়। থেকে যায়। মন্দ নয়।
মাথার ভেতর বেশ কিছু লেখা জমে আছে।
সময়ের অভাবে লিখতে পারছি না। লেখা গুলো মাথার ভেতর থেকে হারিয়ে যাবার আগেই লিখে ফেলা দরকার। আচ্ছা, আপনাদের মাথায় কি একবারও আসে না- ব্লগার চাঁদগাজী কে? আচ্ছা, আমার কি চাঁদগাজী হওয়ার সম্ভবনা আছে? একদিন যদি হঠাত প্রকাশ পায় চাঁদগাজী আসলে আমি। রাজীব নূর খান। তখন ব্লগে একটা মোটামোটি হই চই লেগে যাবে। কারো কারো সামুতে একের অধিক নিক থাকাটা স্বাভাবিক। একেক নিকে একেক রকম তার পরিচয়। একেক রকম লেখা।
একদিন বাসায় আমি একা।
ঘরের লাইট বন্ধ করে বিছানায় যাওয়ার পর মনে হলো ঘরে কেউ আছে। আমি স্পষ্ট টের পাচ্ছি। একবার সে আমার মাথার কাছে বসলো। হুট করে আমি প্রচন্ড ভয় পাচ্ছি। ভুত প্রেতের উপর আমার কোনো কালেই বিশ্বাস ছিল না। তবু ভয় পাচ্ছি। দোলন চাপা ফুলের গন্ধ পাচ্ছি। রান্না ঘরে খুটখাট শব্দ হচ্ছে। উঠে যে দেখবো- রান্না ঘরে কে, সাহস সঞ্চয় করতে পারছি না। আমি চোখ বন্ধ করে রেখেছি।
এখন সে আবার আমার মাথার কাছে বসেছে। তার হাতে কাচের চুড়ি। এবং কেন জানি মনে হচ্ছে মেয়েটি নীল রঙের একটা শাড়ি পরা। এক আকাশ ভয়ে আমি কাঁপছি এবং মনে মনে আল্লাহকে ডাকছি। মেয়েটি আমাকে অবাক করে দিয়ে আমার কপালে হাত রেখে বলল- ভয় নেই, তুমি আরাম করে ঘুমাও। মেয়েটির হাত খুব ঠান্ডা। পুরো ঘরে মিষ্টি একটা গন্ধ। আমি একটু একটু করে গভীর ঘুমে তলিয়ে যাচ্ছি। আহ কি শান্তি আর আনন্দময় ঘুম!
লাত্থি একটা চরম বস্তু। লাত্থি দিয়ে ফুটবল খেলা হয়।লাত্থি দিয়ে গাধাদের পাছায় মোক্ষম আঘাতও করা যায়। যদি কেউ কোন নৌকা দিয়ে নদী পার হয় তবে নদী পার হওয়ার পর সেই নৌকাকে লাথি মেরে এত দূরে ভাসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে যেন কেউ আর ঐ নৌকা দিয়ে পারপার না হতে পারে।
©somewhere in net ltd.