নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
ভালো কাজে কখনও লজ্জা পাওয়া উচিৎ না।
মেয়ে বা ছেলে হোক, ভালো কাজে কখনও লজ্জা পাওয়া উচিৎ না। প্রতিটা ছেলে মেয়ের উচিৎ প্রতিদিন কমপক্ষে তিনটা ভালো কাজ করা। যদি সবাই প্রতিদিন ভালো কাজ করে তাহলে সমাজ বদলে যাবে। দেশ বদলে যাবে। যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী ভালো কাজ করবে। ধরুন, আপনার সামর্থ্য আছে, আপনি একজন দরিদ্র লোককে রিকশা কিনে দিলেন। অথবা একজন কে রাস্তার পাশে একটা চায়ের দোকান করে দিলেন। যদি আর্থিক ভাবে সাহায্য না করার উপায় থাকে, তাহলে একজন অন্ধকে রাস্তা পার করে দেওয়া, রাস্তার কুকুরকে দশ টাকা দিয়ে একটা রুটি কিনে দেওয়া। রাস্তায় কলার চকলা সরিয়ে দেওয়া।
দুনিয়াতে ভালো কাজের অভাব নেই।
শুধু ইচ্ছা থাকতে হয় ভালো কাজ করার। কাজে কোনো লজ্জা নাই। হোক ছেলে বা মেয়ে। যে মহিলা রাস্তা ঝাড়ু দেয়, এখন কি তার লজ্জা করলে চলবে? যে মহিলা রাস্তায় চিতই পিঠা বিক্রি করে তাঁরা লজ্জা করলে চলবে। অভাব মানুষের লজ্জা কাটিয়ে দেয়। দরিদ্রদের চক্ষু লজ্জা থাকে না। থাকতে নেই। চক্ষু লজ্জা থাকলে না খেয়ে থাকতে হবে। সাধারনত এই প্রজন্মের মেয়েদের লজ্জা শরম কমই থাকে। আপনি টিকটক দেখেন। দেখুন প্রতিটা মেয়ে কি রকম নির্লজ। এই প্রজন্মের ছেলে মেয়েদের লজ্জা শরম অনেক কম। এজন্য এদের কপালে দুঃখ বেশি। বিয়ের পর তাঁরা বুঝবে জীবন কি!
ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের লেখাপড়া বেশি জরুরী।
পতিতা বৃত্তি ছাড়া মেয়েদের অন্য যে কোনো কাজে লজ্জা থাকা উচিৎ নয়। গার্মেন্সের কাজ হোক, বাসা বাড়িতে বুয়ার কাজ হোক। লজ্জা নারী পুরুষ দুজনের'ই থাকতে হয়। লজ্জা থাকা ভালো। লজ্জা না থাকলে তো পশু হয়ে যেতে হবে। কুকুরের লজ্জা নাই। তাই কুকুর রাস্তার মধ্যে সকলের সামনে সঙ্গম করে। মানুষ কুকুর নয়। মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। এখন তো লজ্জা শরম দুনিয়া থেকে উঠেই গেছে বলা যেতে পারে। রিকশার মধ্যে ছেলেমেয়েরা চুমাচুমি করে। পার্কে চুমাচুমি করে। ফাস্টফুডের দোকানেও চুমাচুমি করে। আজিব!! আরে এরা কারা? এদের বাবা মা কারা? কোথা থেকে আসে এরা?
মেয়েদের প্রচুর লেখাপড়া করতে হবে।
দেশ ও সমাজের জন্য কাজ করতে হবে। মেয়েদের হতে হবে সাহসী। প্রতিটা মেয়ের নিজের যোগ্যতায় সাবলম্বী হতে হবে। প্রতিটা মেয়ের উচিৎ নিজের পায়ের নিচের মাটি নিজেকেই শক্ত করা। একাজ অন্য কেউ করে দিবে না। নিজেকেই করতে হবে। মেয়েরা আজীবনে খুব বেশি ভুল করে। এজন্য তাদের খুব কাঁদতে হয়। বারবারা কাদতে হয়। নিজের বাপ ভাই ছাড়া মেয়েদের উচিৎ দুনিয়াতে আর কাউকে বিশ্বাস না করা। পুরুষ হলো কুকুরের জাত। যে নারী পুরুষদের বিশ্বাস করবে, সে ধরা খাবে। তাকে কাঁদতে হবে।
১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: টেনে ধরা রাখার দিন শেষ। নিজের ভালোর জন্য এগিয়ে যেতে হবে। বাঁধা ডিঙ্গাতে হবে।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:০২
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: বাপ্ ভাই...... স্বামী সন্তান ছাড়া কাউকে বিশ্বাস না করা বিশেষ করে [মাঝের অংশের (বাপ্ ভাই.........স্বামী সন্তান)]
১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: জীবনে এগিয়ে যাবার পথে যে আসবে তাকেই মাইনাস করে দিতে হবে।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:০৯
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: সোবুজ বলেছেন: পুরুষরা যদি তাদের পেছন দিকে টেনে রাখে তবে তারা এগুবে কি করে
প্রত্যেক পুরুষই সন্তান ,ভাই বা বাপ্ ..... অর্থাৎ মা ,বোন ,কন্যার মঙ্গোল চায় সবাই। এখানে নারী/পুরুষ শব্দটি নাই। আবার উল্টোটাও
ধন্যবাদ
১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ইচ্ছা করেই মূল বিষয়টা বুঝতে চাইছেন না?
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ রাত ২:০৪
সোবুজ বলেছেন: পুরুষরা যদি তাদের পেছন দিকে টেনে রাখে তবে তারা এগুবে কি করে।