নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
কত কিছু যে ঘটে যাচ্ছে!
ভালো ঘটছে, ভালোর সাথে পাল্লা দিয়ে মন্দও ঘটছে। কোনো কিছুই মানুষের হৃদয় স্পর্শ করতে পারছে না। হৃদয় স্পর্শ করলেও তা দীর্ঘস্থায়ী নয়। মানুষ বদলে গেছে। রাষ্ট্র মানুষকে বদলে দিয়েছে। রাষ্ট্র মানুষকে অমানবিক করে তুলেছে। যার হাতে বৈঠা, সে যদি দক্ষ না হয় তা নৌকা ভুল পথে যাবেই। নৌকার দোষ নেই। সব দোষ বৈঠার। অর্থ্যাত যার হাতে বৈঠা। নৌকা চালানো সহজ নয়। নৌকা যখন তিরিং করে, আশে পাশে থাকা লোকজন কিচ্ছু বলে না। উলটো বলে, নৌকা খুব সুন্দর চলছে। কোথাও কোনো সমস্যা নেই। যারা সমস্যার কথা বলছে এরা দুষ্টলোক। এরা বিপক্ষ দলের।
শিষ্যঃ ওস্তাদ আপনার কাছে যে কত কিছু শিখলাম।
ওস্তাদঃ পৃথিবীর অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ একটি অতি সুক্ষ্ম ভারসাম্যের ওপর পরিকল্পিত হয়ে আছে। যে কোনো সময় পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সব ইতিহাস মুছে যাবে। তবু মানুষের বাহাদুরির শেষ নেই। আহাম্মক মানুষ।
শিষ্যঃ ওস্তাদ আপনার অনুমান মিথ্যে নয়। আপনার কথায় চিন্তার খোরাক আছে।
ওস্তাদঃ চিন্তাশীল, সৃষ্টিশীল এবং কর্মব্যস্ত পুরুষের কাছে মেয়েমানুষ বিরাট দিকদারি। মেয়ে মানুষ হলো- ঝগড়াটে, হিংসুটে, ন্যাকা, মিথ্যেবাদী, লোভী, চিন্তাশক্তিশুন্য, স্বার্থপর, আত্মকেন্দ্রিক এবং সর্বনাশা। সুতরাং প্রিয় শিষ্য বিয়ে করবে না। নো নেভার। নারী জাতি থেকে দূরে থাকবে। এই জন্যই জ্ঞানীরা দূর পাহাড়ে গিয়ে ধ্যান করে।
শিষ্যঃ বিয়ে না করলে, তাহলে তো আমার বংশধর কেউ থাকবে না।
ওস্তাদঃ প্রিয় শিষ্য নিমকহারাম, বেইমান, পাপিষ্ঠা মেয়েমানুষের কাছে বিক্রি হয়ে যেও না। সুন্দর মুখের ছলনায় তারা কতবার পৃথিবী ছারখার করেছে তা জানো? ইতিহাস, পুরাণ পড়তে হবে। মেয়ে মানুষের স্বভাবতই বিশ্বাসঘাতক এবং অকৃতজ্ঞ। ছলাকলা করে পুরুষের জীবনীশক্তি নাশ করে দেয়। মেয়েমানুষ হলো পরগাছা এবং বিরাট ঝামেলা। মেয়েমানুষ না থাকলে পৃথিবী অনেকবেশি সুন্দর হতো।
শিষ্যঃ ওস্তাদ আজ কি আপনার মাথা বেশি গরম? শুনেছি যৌবনে পিয়ারী নামে এক কিশোরীরে মন দিয়েছিলেন?
ওস্তাদঃ কথা সত্য। আমার মতো একজন চিন্তাশীল মানুষ কী করে যে মস্তিস্কহীন, নির্বোধ কিশোরীর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে গেলাম আজও ভেবে পাই না! ছলনায় পড়ে গিয়েছিলাম রে! ছলনা খুব খারাপ জিনিস। ছলনায় পড়লে মানুষ বিপথে যায়। বড় বড় ভুল করে।
শিষ্যঃ ওস্তাদ নারীরা তো ফুল। গদ্যে-পদ্যে তো তাই লেখা।
ওস্তাদঃ কাব্য করো না। ওসব আমার ভালো লাগে না। মেয়েদের সাথে ফুলের তুলনা করা ফুলের পক্ষে অপমান।
অর্থহীন সময় বয়ে যাচ্ছে। কর্মহীন সময়।
আসলে সময় বলে তো কিছু নেই। আছে শুধু গতি আর অবস্থান। সব অলরেডি ঘটে গেছে। পৃথিবীর জন্ম মৃত্যু, অন্তত নক্ষত্রবীথির জন্ম মৃত্যু সবই একসাথে ঘটে আছে। যা আমরা খন্ড খন্ড করে দেখছি। মানুষের বড্ড তাড়াহুড়া। মানুষ কোনো কিছু ভাবে না। অথচ ভাবার জন্য মানুষের চিন্তাশক্তি আছে। মানুষ তার চিন্তাশক্তি কাজে লাগাচ্ছে না। এই গ্রহের সবচেয়ে আহাম্মক প্রানী আজ মানুষ। মানুষের কপালে দুঃখ আছে। শেখ হাসিনা, পুতিন, ব্রাইডেন, জিং শিং, এরদোয়ান, মোদি ইত্যাদি সব রাষ্ট্র নায়কের কপালে দুঃখ আছে। এই দুঃখ অলৌকিক নয়। এই দুঃখ তাঁরা নিজেরাই ডেকে এনেছে। রাষ্ট্র নায়কদের ভুলের কারনে পুরো পৃথিবীর সকল মানুষের কপালে দুঃখ আছে। এই দুঃখ থেকে কেউ বাঁচতে পারবে না।
২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: কোটি বছর না তার আগেই ধ্বংস হবে।
২| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৪৫
সোবুজ বলেছেন: কোন তথ্যের ভিত্তিতে বলছেন।আমি বলছি,বিজ্ঞানীদের কাছে তথ্য আছে সূর্য আরো কয়েক কোটি বছর টিকে থাকবে।সূর্যের উপগ্রহ গুলোও টিকে থাকবে।
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মীয় তথ্যের ভিত্তিতে বলেছি।
নবিজি কেয়ামতের আগে কি কি ঘটবে তা বলে গিয়েছেন।
নবিজি যা বলেছেন, তার ৭০% মিলে গেছে। বাকি ৩০% ঘটতে আর বেশি সময় লাগবে না।
যেমন একটা উদাহরন দেই- ফুয়াদ নদী শুনিয়ে যাবে। অলরেডি নদী অনেকখানি শুকিয়ে গেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৫৬
সোবুজ বলেছেন: ওস্তাদ নারীর বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়াচ্ছে।পাবনা পাঠানো দরকার।
পৃথীবি স্বাভাবিক ভাবে ধ্বংস হতে কয়েক কোটি বছর বাকি।