নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগ

৩০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৫৯



সকল ভালো মানুষের উপর শান্তি বরশিত হোক।
খারাপ মানুষ সকল জাহান্নামের চৌরাস্তায় যাক। অনেকদিন ছবি ব্লগ পোষ্ট দেই না। অবশ্য এখন আগের মতো ছবি তুলি না। অথচ আগে প্রতিদিন একশ' ছবি না তুললে ভালো লাগতো না। ইদানং আমার সমস্যা হয়েছে। কিছু লিখলেই তা ধর্মের দিকে মোড় নেয়। এটা কি বয়সের দোষ! যাই হোক, বৌদ্ধ ধর্মে বলা আছে কর্মই ধর্ম, মানুষ নিজেই নিজের ভাগ্য বিধাতা। যদি তা’ই হয় তাহলে ঈশ্বরের ভুমিকা থাকে না। আবার অন্য দিকে ঈশ্বর থাকলে মানুষ নিজেই নিজের ভাগ্য বিধাতা হতে পারেনা। মানুষকে প্রতিনিয়ত জীবন সংসারে এতো সংগ্রাম করতে হতো না, ঈশ্বরই তাকে ভরন পোষন করতো। দুনিয়াতে সব কিছুর সাথে সব কিছুর সামঞ্জস্য আছে। তাই বিজ্ঞান নিয়ে লিখতে গেলেও ধর্ম এসে যায়। ইতিহাস নিয়ে লিখতে গেলেও ধর্ম এসে যায়।

২।

৩।

৪।

৫।

৬।

৮।

৯।

১০।

১১।

১২।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ২:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আলো আধারে ছবিগুলো সুন্দর উঠেছে।
বিশেষ করে ২, ১০, ৬ অপুর্ব!

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ২:২৪

গরল বলেছেন: নদীর উপড় সাঁকোর ছবিটা দেখে ফরিদপুর, আমার জন্মস্থানের কথা মনে পড়ল। কবি জসিম উদ্দিনের বাড়ির কাছে নদীর উপড় এরকম একটা সাঁকো আছে। ঠিক তার একটু আগেই নদীতে এরকম বিশাল একটা জাল পাতা থাকতো। এরকম ফেরিতে করেই ফরিদপুর যেতাম, এবং খালার শশুর বাড়ি (মোল্লা বাড়ির) পুকুর পাড়ে জামরুল গাছ ছিল।

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ছবিটা ফরিদপুর থেকেই তোলা হয়েছে।
আমি ফরিদপুরের প্রতিটা গ্রামে গ্রামে ঘুরেছি।
আপনার বাড়ি কোথায়? আলফা ডাঙ্গা? মধুখালি না বোয়ালমারী?

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৪:১৩

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: অসাধারন রাজীব নূর আপনার ছবিগুলো।
ভালো থাকবেন।

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভাইসাহেব আছেন কেমন?
শরীরটা ভালো?

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন, লাইছা লিল ইনসানে ইল্লা মা সায়া-মানুষের জন্য তার উপার্জন ছাড়া কিচ্ছু নেই। তবে আল্লাহ ভবিষ্যত সম্পর্কে জানেন। সেজন্য পরে হওয়া ঘটনা আগে থেকে তিনি লিখতে পারেন। তবে কোন ঘটনায় মানুষের বরাদ্ধ বাড়ে এবং কোন ঘটনায় মানুষের বরাদ্ধ কমে। যেমন বলা আছে, আদ দোয়াউ ইউরাদ্দুল কাদার- দোয়া তাকদীর বদলাতে পারে। সেজন্য মানুষের কিছু কিছু ভাগ্য স্রেফ আল্লাহর বরাদ্ধ। আর কিছু ভাগ্য তার পরীক্ষা ও এর ফলাফলের জন্য। আর এভাবে বিবিধ কারণে মানুষ তার ভাগ্য-বরাদ্ধ পেয়ে থাকে।

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: কোরআনের আয়াত গুলিতে কোন সন্দেহ ব্যতীত আল্লাহ বলছেন যে, যারা আল্লাহ কে বিশ্বাস করবে এবং তার ইবাদত করবে, আল্লাহ তাদের কে অবশ্যয় রক্ষা করবেন এবং বিজয় দান করবেন।

তার পরেও তালেবানরা পারাজিত হল, কেন?

৫| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:



তাকদীর সংক্রান্ত সঠিক বিশ্বাস

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।

* আল্লাহ চির বিদ্যমাণ। মানে আল্লাহ সময়ের শুরু শেষ সর্বত্র বিরাজ মান। আল্লাহ বলেছেন, ‘ইয়াসআলুনা আনিদ্দাহার, কুল আনাদ্দাহার – (হে নবি!) তারা আপনাকে মহাকাল সম্পর্কে জিজ্ঞাস করে, বলুন- আমিই (আল্লাহ) মহাকাল’।তারমানে আল্লাহ মহাকালের সবটা জুড়ে বিদ্যামাণ বিধায় তাঁর আগে ও পরে কিছুই নেই। তারমানে আল্লাহ অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যতে একসঙ্গে বিদ্যমাণ। মেরাজের রাতে আল্লাহ মহানবিকে (সা.) ভবিষ্যতে পাঠিয়েছেন বলে তিনি জাহান্নামের শাস্তি দেখতে পেয়েছেন। সুতরাং সৃষ্টির পূর্বেই আল্লাহ জানেন তাঁর কোন সৃষ্টি কখন কি করবে।

রুহের জগতে আল্লাহ সকল সৃষ্টিকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘আলাসতু বি রাব্বিকুম? কালু বালা- আমি কি তোমাদের প্রভু নই? তারা বলল, হ্যাঁ’। তারমানে রহের জগতেই সকল রুহ আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে অবগত ছিল। সেজন্যই প্রশ্ন করার সাথে সাথেই তারা স্বীকার করেছে যে আল্লাহ তাদের প্রভু। তারপর সেই ঘটনা সবার স্মৃতি থেকে মুছে দেওয়ায় আমাদের আর সেই ঘটনা মনে নেই। তবে সেই ঘটনার আলোকে আল্লাহ বুঝতে পেরেছেন তাঁর কোন সৃষ্টি কি হওয়ার যোগ্য। যেমন কে মানুষ হবে আর কে গরু হবে। কার পরীক্ষা কঠিন হবে আর কার পরীক্ষা সহজ হবে ইত্যাদি। সৃষ্টির আগেই এটা জানায় আল্লাহ কারো ভাগ্যে মানুষ হওয়া আর কারো ভাগ্যে গরু হওয়া লিখে দিলেন। নিশ্চয়ই প্রভুত্বের স্বীকৃতির ক্ষেত্রে মানুষ ও গরুর অভিব্যাক্তি এক রকম ছিল না।

সূরাঃ ৯৫ তীন, ৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট বিচারক নন?

* সর্বশ্রেষ্ট বিচারক অকারণে কোন সৃষ্টিকে মানুষ বানাবেন, কোন সৃষ্টিকে গরু বানাবেন, কোন সৃষ্টিকে পাথর বানাবেন এটা হতে পারে না। আল্লাহ বলেছেন, ‘লাইছা লিল ইনসানে ইল্লা মা সায়া – মানুষের জন্য তার উপার্জন ভিন্ন কিছুই নেই’।সুতরাং মানুষের সকল প্রাপ্তি তার উপার্জনের ফল হওয়াই স্বাভাবিক। আল্লাহ বলেছেন, ‘আল্লাজি কাদ্দারা ফাহাদা –যিনি তাকদীন নির্ধারণ করে হেদায়াত প্রদান করেছেন’। তারমানে পরের কাজের ভিত্তিতে তাকদীর আগেই লেখা হয়েছে।সুতরাং এখন সব তাকদীর অনুযায়ী সংঘটিত হচ্ছে। তথাপি এরজন্য প্রত্যেকে নিজেই দায়ী। তাকদীর আগে লেখা হয়েছে বিধায় কেউ এর দায় এড়াতে পারবে না। মহানবি (সা.) বলেছেন, `আদ দোয়াউ ইয়ারুদ্দুল কাদার -দোয়া তাকদীর বদলাতে পারে’। তারমানে প্রভুত্বের স্বীকৃতির অবস্থাভেদে কেউ আয়ু পেল পঞ্চাশ বছর। তারপর লোকের দোয়ার বরকতে তা’ আরো দু’বছর বাড়িয়ে দেওয়া হলো। তেমনি প্রভুত্বের স্বীকৃতির অবস্থা ভেদে কেউ রিযিক বেশী পেল, কিন্তু তার অকাজের ফলে তার রিযিক কমিয়ে দেওয়া হলো। তাকদীর মানে বরাদ্ধ। একঅবস্থার জন্য প্রাপ্ত বরাদ্ধ অন্য অবস্থার জন্য রদ-বদল হতেই পারে। তবে তাকদীর যেমটাই হোক এর জন্য মানুষ দায়ী নয় এমটা বলার সুযোগ নেই। কারণ আল্লাহ ন্যায় বিচারী। তিনি অহেতুক কোন লোককে জান্নাতি বানাবেন, আর অহেতুক তিনি কোন ব্যক্তিকে জাহান্নামী বানাবেন, তাঁর সম্পর্কে এমন ধারণা নিচক ভুল ধারণা। সুতরাং কার তাকদীরে কি লেখা আছে সেই চিন্তা না করে সবার সাধ্যমত নেক কাজ করা উচিৎ।

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১০

রাজীব নুর বলেছেন: মনে করুন আপনাকে একটা ভুখন্ড দেয়া হল, এটা একটা মাঝারি সাইজের দেশের সমান বা একটা দ্বীপ হতে পারে, যেখানে আপনাকে বলা হল আপনি একটা ইসলামিক রাস্ট্র প্রতিষ্ঠা করবেন। আপনি কি এইটা করতে পারবেন? আপনার উলামারা কি পারবে? পারলে এই রাষ্ট্র কিভাবে পরিচালিত হবে?

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:৪৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:



মহাজগৎ বিষয়ে নাস্তিকদেরকে মহা বেকুবপ্রাণী বলা যায়

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।

সূরাঃ ১১২ ইখলাস, ১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। বল, তিনি আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়।

সূরাঃ ২ বাকারা ১১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৭। আকাশ মন্ডলী ও পৃথিবীর দৃষ্টান্ত বিহীন নতুন স্রষ্টা এবং যখন তিনি কোন কিছু করতে সিদ্ধান্ত করেন তখন উহার জন্য শুধু বলেন ‘হও’ আর উহা হয়ে যায়।

* আল্লাহ চির বিদ্যমাণ। সুতরাং তিনি সময়ের সবটা জুড়ে বিদ্যমাণ। তিনি ছিলেন না এমন কোন সময় ছিল না। তিনি বিদ্যমাণ থাকায় তাঁকে সৃষ্টি করতে হয়নি এবং তাঁকে নিজে নিজেও হতে হয়নি। কারণ যিনি আছেন তাঁকে আবার হতে হবে কেন? তিনি এক জন। তিনি ছাড়া আর কিছু আগে থেকেই ছিল না বিধায় তিনি নতুন করে সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। কোরআনের এসব কথা নাস্তিক বিশ্বাস করে না। নাস্তিক বলে আল্লাহ কিছু সৃষ্টি করেরনি, সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে।

সবকিছু এমনি এমনি হলে, আল্লাহ এমনি এমনি হতে অসুবিধা কি? সসীমের তো সীমা দিতে হয়। তো সসীমের আগে এর সীমা দাতা না থেকে উপায় কি? কিন্তু অসীমের তো সীমা নেই। সুতরাং তাঁর আগে তাঁর সীমা দাতা থাকার দরকার নেই। আল্লাহ সব কিছুর সীমা দিয়ে হও বলেছেন। আর সব কিছু হয়ে গেছে।আল্লাহ অসীম বলে তাঁর সীমা দাতা ছিল না। তো তাঁর যখন সীমা দিতে হয়নি, তবে আর তাঁকে হও বলতে হবে কেন? সুতরাং সুধুমাত্র আল্লাহ এমনি এমনি হয়েছেন। কেউ নিজে হতে কেউ দেখে না। কারো জন্ম হতে অন্য কেউ দেখে।আল্লাহর আগে কেউ না থাকায় আল্লাহ হতে কেউ দেখেনি এবং তিনিও নিজেকে হতে দেখেননি। সুতরাং তিনি বিদ্যমাণ সত্য। এটাই মহা সত্য। এ সত্য নাস্তিক কিভাবে অস্বীকার করে?

নাস্তিক তবে বলুক এমনি এমনি সব কিছু হতে পারলে কোন কারণে আল্লাহ এমনি এমনি হতে পারবেন না? জড়বাদী নাস্তিক বলে আগে জড় হয়েছে, কিন্তু আল্লাহ চিরঞ্জীব। জড়ের জীবনী শক্তি নেই, কিন্তু আল্লাহর আছে। সুতরাং আল্লাহ অধিকতর যোগ্য। সব কিছুতে আমরা যোগ্যতার জয় দেখি। এটা সাধারণ সত্য। সুতরাং সাধারণ সত্য অনুযায়ী আল্লাহ জড়ের আগে এমনি এমনি হয়েছেন। কোন কিছু আমরা এমনি এমনি হতে দেখি না। সুতরাং কোন কিছুতে এমনি এমনি হওয়ার শক্তি নেই। আল্লাহর সব কিছু সৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণ করার শক্তি এবং এমনি এমনি হওয়ার শক্তি থাকায় তিনি সর্বশক্তিমাণ। তারমানে এমন কোন শক্তি নেই যা আল্লাহর মধ্যে নেই। সেজন্য এমনি এমনি হওয়ার পরে তিনি সব কাজের যোগ্য ছিলেন। সুতরাং তিনি হওয়ার পর তাঁর ইচ্ছার বাইরে কোন কিছুর এমনি এমনি হওয়ার ক্ষমতা ছিল না। সুতরাং আল্লাহ ছাড়া আর কোন কিছু এমনি এমনি হয়নি, সুতরাং আল্লাহ সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা। তাহলে নাস্তিক আল্লাহর সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা হওয়ার বিষয়টি কিভাবে অস্বীকার করে?

আল্লাহর বিদ্যমাণ সত্য এবং সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা হওয়ার সত্য অস্বীকারের কোন পথ না থাকায়, তথাপি নাস্তিক এসব অকাট্য সত্য অস্বীকার করায় তাদেরকে মহাবেকুব প্রাণী সাব্যস্ত না করে উপায় নেই। নাস্তিক মস্ত বড় বিজ্ঞানী হলেও মহাজগৎ বিষয়ে তারা নেহায়েত বেকুব প্রাণী। আল্লাহ সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা সাব্যস্ত হওয়ায় বিবর্তন একটি মহামিথ্যা কথা। সত্য কথা হলো আল্লাহ কাছাকাছি আকৃতির বস্তু ও প্রাণী সৃষ্টি করেছেন। যা দেখে বেকুবদের বিবর্তনের কথা মনে হয়েছে মাত্র। বাস্তবে এটার কোন সত্যতা নেই। আর বিবর্তন সত্য হলে, ক্ষুদ্র শক্তি থেকে বৃহৎ শক্তি, বৃহৎ শক্তি থেকে মহাশক্তি হয়ে সর্বশক্তিমাণ কেন হতে পারবে না। আর জড় বস্তুর আগে শক্তি হবে। কারণ জড় বস্তুর দেহ আছে, কিন্তুর শক্তির দেহ নেই। আর শক্তির গতি জড় বস্তু থেকে অনেক বেশী। যেমন আলোক শক্তির গতি সেকেন্ডে একলক্ষ ছিয়াশি হাজার মাইল। সুতরাং সাধারণ নিয়মে শক্তি আগে হবে। সুতরাং বিবর্তনে সর্বশক্তিমাণ আগে হবেন এবং জড় বস্তু বিবর্তিত হওয়ার আগে সর্বশক্তিমাণ এর সৃষ্টিকর্তা হবেন। সুতরাং জড়বাদী বিবর্তন স্রেফ মিথ্যা কথা। আধুনিক যুগের মহাবুদ্ধীমাণ প্রাণী মানুষের সামনে এমন স্রেফ মিথ্যা কথা বলায় নাস্তিককে মহাবেকুব প্রাণী না বলে উপায় নেই। আর বেকুবরাই এসব মহাবেকুবের কথা বিশ্বাস করে। বিজ্ঞানের পুস্তকে বিবর্তনের মহাবেকুবী কথা কিভাবে আসে আমার বুঝে আসে না। মহাবিজ্ঞানী হলেও মহাবেকুব নাস্তিকের প্রতি ভক্তিতে গদ গদ হওয়ার দরকার নেই। কারণ তারা মানব জাতিকে বিভ্রান্ত করার মহাঅপরাধে অপরাধী। আর অপরাধী কখনো ভক্তির পাত্র নয়।

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১১

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথমত আপনাকে বুঝতে হবে ধর্ম শব্দের অর্থ। ধর্ম কথাটা এসেছে ধর ধাতু থেকে। ধর্ম শব্দের অর্থ যা আমাদের ধারণ করে রাখে।

ধর্মের বিপরীত শব্দ হল অধর্ম। কোনো অমানবিক, অসৎ, বা নীতি বিরুদ্ধ কর্ম কান্ড কে বলা হয় অধর্ম।

সুতরাং ধর্ম হল এমন কিছু নীতি যা মানব জীবনকে করে উন্নত আর সমাজকে করে সুশৃঙ্খল।

ধর্ম আর religion আপাত দৃষ্টিতে শব্দ দুটি সমার্থক মনে হলেও বাস্তবে সেটা নয়।

৭| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



৬ নং:

এই পদ্মাসেতু কোন এলাকায়, কোন সালের ছবি?

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ৬ নং ছবিটা ১০১৮ সালের। ফরিদপুরের একটা গ্রাম।

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৩৯

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার লাগলো রাজীব দা ভাল থাকবেন-------

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৩১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর কিন্তু ৮ নং ছবিতে একজন কিছু একটা লুকিয়ে দেখার চেষ্টা করছে!

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: ৮নং ছবিতে একজন গোয়েন্দা।
সে একটা খুনের রহস্য উন্মোচন করতে নেমেছে।

১০| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৫

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ক্যাপশন স্থান ,সময় দিলে ভালো হতো

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

১১| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:০৩

জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার ছবি ব্লগ! প্রথম ছবিটা কি তোমার তোলা?

৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: এখানে সব গুলো ছবিই আমার তোলা।

১২| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ৪, ৫ ও ৬ নং ছবি ভালো লেগেছে বেশী।
আপনার ছবিতে ব্রাইটনেস কম থাকে।

ছবি ব্লগে ছবি নিয়ে কিছু লিখলে ছবি দেখে আলাদা আনন্দ পাওয়া যায়।

৩০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক বলছেন।
এরপর থেকে ছবি ব্লগ পোষ্টে ক্যাপশন দিবো। ইনশাল্লাহ।

জাজাকাল্লাহ খাইরান।

১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:৩৯

হাসান রাজু বলেছেন: প্রায় হাজার বছর আগের দুষ্প্রাপ্য ছবি শেয়ার করেছেন। বাহ .....

ভালো মানুষদের জন্য শান্তি চাইলে খারাপদের জন্য দোয়া করুন। আপনার বদদোয়ায় খারাপ মানুষরা আরও খারাপ হলে, তারা ভালো মানুষদের শান্তি নাশ করে দেবে।

৩০ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

১৪| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৪৮

সোবুজ বলেছেন: ৮ গাছের আড়ালে দাড়িয়ে কাকে দেখছেন
১১ চাল-ধোয়া স্নিগ্ধ হাত (জী——দা)

৩১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: তখন আমি গোয়েন্দা। একজন দুষ্ট লোকের প্রতি নজর রাখছি।
১১ এটা আমার স্ত্রীর হাত। পরম ভালোবাসাময়।

১৫| ৩০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৩৬

গরল বলেছেন: আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা ফরিদপুর সদরে টেপাখোলায়, ইয়াসিন কলেজের উল্টো পাশে গরু হাটের পাশের রাস্তা দিয়ে সোজা ভেতরে গেলেই আমাদের এলাকা (উল্লেখ্য: ইয়াসিন কলেজের নামকরণ হয়েছে আমার আম্মার দাদা ইয়াসিন জমাদ্দার এর নামে)। আমি স্কুলে ভর্তি হওয়ার আগেই ঢাকায় চলে আসি আমার বাবার বদলির সুবাদে।

৩১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: টেপা খোলা আমি অসংখ্যবার গিয়েছি। সেখানে একজন শিক্ষক আছেন 'আলতাফ' নাম। স্যারকে ঐ এলাকায় সকলেই চিনেন। স্যার আমাকে খুব স্নেহ করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.