নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
বাঙ্গালী মেয়েরা মূলত দুঃখী। তাঁরা আজীবন দুঃখী।
ভাতে দুঃখী, কাপড়ে দুঃখী, প্রেম ভালোবাসায় দুঃখী। এজন্য অবশ্য দায়ী পুরুষেরা। যদিও পুরুষের চেয়ে নারীরা চিন্তা ভাবনায় উন্নত ও মানবিক। প্রথম কথা হচ্ছে- প্রতিটা পুরুষের উচিৎ নারীদের সম্মান করা। কিন্তু পুরুষ নারীদের সম্মান করে না। বরং কুৎসিত ভাবে তাকিয়ে থাকে। যা অত্যন্ত দৃষ্টি কটু লাগে। মেয়েরা হচ্ছে ফুলের বাগান। মেয়েরা হচ্ছে এক আকাশ আনন্দ। মেয়েরা হচ্ছে- স্বচ্ছ, পবিত্র ও দেবী। তাদের যত্ন নিন। সম্মান করুণ। হোক একজন নারী আপনার পরিবারের সদস্য বা অন্য কোনো পরিবাদের সদস্য।
একজন নারী স্বামী হিসেবে এরকম পুরুষ চায়ঃ
শিক্ষিত, সাহসী, রুচিশীল, ভদ্র, স্বচ্ছ, মানবিক, সত্যবাদী, হৃদয়বান, চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ী। সর্বোপরি একজন ভালো মানুষ। একজন সফল মানুষ। যে মিথ্যা বলে না। যে সহজ সরল জীবনযাপন করে, যে ভান বা ভনিতা করে না, যে পরিশ্রমী ও দায়িত্বশীল। অর্থ্যাত যাকে বিনা দ্বিধায় বিশ্বাস করা যায়, যার উপর ভরসা করা যায়। যার উপর আস্থা করা যায়। যে ভালোবাসতে জানে। মন খারাপ হলে যার বুকে মাথা রেখে কান্না করা যায়। যে বট গাছের মতো ছায়া দিতে পারে। এরকম পুরুষ প্রতিটা নারী চায়। অথচ বাঙ্গালী এরকম পুরুষ খুব একটা নেই। বাঙ্গালী পুরুষরা মূলত স্বার্থপর।
একজন স্বামীর এরকম হওয়া উচিৎ-
যেন স্ত্রী যদি মৃত্যুর পর আবার দুনিয়াতে আসে, যেন সে আবার তার স্বামীকেই চায়। মূলত বিয়ের সময় পুরুষদের একরকম চেহারা থাকে। বিয়ের পর সেই চেহারা বদলে যেতে থাকে। ফলাফল কেউ কেউ সহ্য করে যায়, কেউ কেউ ডির্ভোস নিয়ে নেয়। গত ৫০ বছরের চেয়ে ইদানিং সবচেয়ে বেশি তালাকের ঘটনা ঘটছে। কারন নারী এখন চুপ থাকে না। তাঁরা প্রতিবাদ করতে শিখেছে। জীবনে চলার পথে সাধারণত পুরুষরাই অসৎ হয় বেশি। এজন্য নারী যত প্রতিবাদ করবে, পুরুষ তত লাইনে আসবে। কারন পুরুষের স্বভাব ভালো না। পুরুষের হলো কুকুরের স্বভাব। ঘরে যত ভালো খাবারই থাকুক বাইরে গু'তে মুখ দিবেই। মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় অস্ত্রই হচ্ছে ভালোবাসা। কাজেই ভালোবেসে যান।
আমার নিজের কথা বলি-
আমি বিয়ে করেছি অনেক বছর হয়ে গেছে। আমার স্ত্রীকে অনেক ভালোবাসি। আমাদের মধ্যে সহজ সরল সম্পর্ক। আমরা ঝগড়া করি না। কারন, আমরা দুজন দুজনকে খুব ভালো বুঝি। আমার স্ত্রীকে বলতে হয় না, আমাকে চা দাও। সে নিজ থেকেই বুঝে আমি এখন চা খাবো কিনা। আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে বেড়াতে যাই। ঘরের কাজে তাকে সাহায্য করি। রাতে ঘুম না এলে ব্যলকনিতে বসে গল্প করি। বেড়াতে যাই। শপিং করি। একসাথে মুভি দেখি। এসব করে আমিও খুশি। আমার স্ত্রীও খুশি। মেয়েদের খুশি করতে বেশী কিছু লাগে না। ইচ্ছাটাই যথেষ্ঠ। স্বামীর উচিৎ স্ত্রীকে বুঝা। তার মানসিকতা জানা, তার পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে জানা। সেই মতে জীবনযাপন করা। তাহলে সংসার জীবনে আনন্দ আসবে।
শ্বাশুড়ীর কটুক্তি, গঞ্জনা ও অপমানজনক আচরণের সময় স্বামীকে পাশে পাওয়া যায় না। স্বামীর মাতৃভক্তির মূল্য চোকাতে স্ত্রীকে কষ্ট সহ্য করতে হবে, এটাই প্রকৃতির নিয়ম। স্ত্রী নিরপরাধ হলে মায়ের অন্যায় আচরণের প্রতিবাদ করা পুরুষের কর্তব্য নয়। এটা পুরুষতান্ত্রিক সমাজের নিয়ম। মাতৃতান্ত্রিক সমাজের মানুষ মঙ্গল গ্রহে বাস করে না। পৃথিবীতেই বাস করে। আর মায়ের অন্যায় আচরনের প্রতিবাদ করা পুরুষের জন্যে কঠিন। তারচেয়ে বরং মাতৃতান্ত্রিক সমাজই ভালো। শ্বাশুড়ির বিরুদ্ধে গেলে- স্বামীকে পাশে পাবেন না। কারন মায়ের অন্যায়ের প্রতিবাদ করা বুদ্ধিমান ছেলের কাজ নয়।
আমাদের জীবনে পরিস্থিতির সাথে সংগ্রাম করার চেয়ে আমাদের উচিত পরিস্থিতিকে মেনে নেওয়া। কথার স্টাইল দেখে বুঝতে হবে আপনার শ্বাশুড়ি উজাইছে কিনা? উজালে থেমে যেতে হবে আপনাকে। কারন, আপনি যদি না থামেন তাহলে সে আরো বেশী উজাবে। তার মানে আপনার থেকেই সে উজানোর ফুয়েল পাচ্ছে। আপনি ফাইট করে পারবেন না। এটা পুরুষতান্ত্রিক সমাজের সমস্যা। আর বিবর্তনের ব্যপারও আছে। শ্বাশুড়ি পূত্রবধুকে দেখতে পারবে না। এভাবেই বিবর্তন হয়েছে। এই সমাজে ছেলেকে বিয়ে দিয়ে মা ছেলের বউকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে। শুরু হয় সংসারে অশান্তি। স্বামী বেচারা পড়ে যায় বিপদে। সে কাকে সাপোর্ট করবে!
অবশ্য সমাজে যে সব নারীই ভালো- সেটা সঠিক কথা নয়। সমাজে অনেকে দুষ্ট নারী আছে। এরা বিয়ের আগে খারাপ, বিয়ের পরও খারাপ। এদের থেকে দূরে থাকাই ভালো। যাইহোক, পুরুষদের এরকম করে ভাবা উচিৎ- একজন বাবা মা কন্যা সন্তান জন্ম দেয়। তাকে সীমাহীন ভালোবাসা দিয়ে বড় করে। লেখাপড়া শেখায়। বড় করে তোলে। সেই মেয়েকে আপনি বিয়ে করে অনাদর করলে- মেয়ের কষ্ট, মেয়ের বাবা মায়েরও কষ্ট। মানুষের জীবন অনেক ছোট। এই ছোট জীবনে কাউকে কষ্ট কেন দিবেন? চেষ্টা করে দেখুন না দুজন মিলে আনন্দ নিয়ে জীবনযাপন করা যায় কিনা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: মেয়েরা সারাজীবনই ত্যাগ স্বীকার করে।
মেয়েররা মেয়েদের শত্রু নয়। এই কথাটা ভুল। আপনাকে পরে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানাবো।
আমরা চার ভাই। চার ভাই বিয়ে করেছি। আমরা সবাই একসাথে মিলেমিশে আছি। আমাদের মাঝে ঝগড়া হয় না। আমার মায়ের সাথে ভাবীদের সম্পর্ক সহজ সরল সুন্দর। এলাকার মানুষজন আমাদের বাসায় এসে বলে, তোমাদের বাড়িতে এলে শান্তি শান্তি লাগে। বড় ভালো লাগে।
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:২৫
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: মেয়েরা কেমন স্বামী পছন্দ করে?
-মেয়েরা কোনো রকম স্বামীই পছন্দ করে না !!!
০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা----
৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: মেয়েরা যেমন একজন 'ভালো' স্বামী প্রত্যাশা করেন, তেমনটা ছেলেরাও একজন ভালো স্ত্রী পেতে চান। 'ভালো' নির্ভর করছে পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা ও সম্মানের উপর।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।
৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৭
নিমো বলেছেন: স্বামী অর্থ মালিক। যেমন:ভূস্বামী মানে ভূমির মালিক। কোন শিক্ষিত, বিবেক সম্পন্ন, সুস্থ রুচির কারও এই শব্দের মোহে আটকে পড়া উচিত নয়। অবশ্য কারও নিজেকে অন্যর সম্পদ হিসাবে বিবেচনার খায়েশ থাকলে আমার কিছু বলার নাই।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১২
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। অবশ্য কিছু টিপসও পেয়ে গেলাম
২২ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাক্কুন।
৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অধিকাংশ মেয়েরা পয়সা ওয়ালা উন্নত ব্যক্তিত্বে ছেলে পছন্দ করে।
২২ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: এটা স্বভাবিক। এটাই হওয়া উচিৎ।
৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মেয়েরা চায় সুদর্শন, টল, ডার্ক, পেশীবহুল, প্রশস্ত বুক, প্রশস্ত উরু বিশিষ্ট একজন ভালো মনের পুরুষকে যে তাকে রানীর মত সম্মান করবে। অবশ্য অনেক মেয়ে কালো ছেলের চেয়ে ফর্সা ছেলে পছন্দ করে। তবে স্বামীর আর্থিক অবস্থা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিছু গুণ আপনার মধ্যে আছে।
ছেলেরা চায় সিনেমার নায়িকাদের মত অথবা কোন বিখ্যাত মডেলের মত সুন্দরী একটা মেয়ে যার দিকে তাকালে চোখ ফিরাতে কষ্ট হয়। যে হবে ফর্সা। কালো মেয়ে ছেলেরা সাধারণত পছন্দ করে না (ব্যতিক্রম ছাড়া)। তবে অনেক কালো মেয়ে অসাধারণ সুন্দর হয়ে থাকে। ছেলেরা চায় স্ত্রী তার কথা শুনবে। কিন্তু সাধারণত এটা হয় না। পরে ছেলেরা এতে অভ্যস্ত হয়ে যায় কারণ ফাঁদে আটকা পড়ার পর কি বা করার থাকে।
৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৪৩
রেজাউল৮৮ বলেছেন: প্রেমিক বলুন বয়ফ্রেন্ড বলুন , বা স্বামী বলুন ___ আপনিই সেরা।
বাংলাদেশে এখনো এই আইডিয়া আসে নাই, তবে ইউরোপ আমেরিকাতে আছে-- স্পার্ম ব্যাংক। আপনি কিছুদিনের জন্য গেলে এই জিনিস বিক্রি করে কোটিপতি হয়ে যেতে পারতেন। অবশ্য আমরা জানি টাকা পয়সার লোভ আপনার নাই। তবে উন্নত চিন্তার মানুষ পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেওয়ার স্বার্থে এই ত্যাগ টুকু করতেই পারেন ।
অফুরান ভালোবাসা।
৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৪০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ডির্ভোস শুধুই বাড়ছে,সমাধান কি?
১০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:১০
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমিতো আপনার বাসার কথা বলি নাই। আমি ইন জেনারেল বললাম, পত্রিকার পারিবারিক কলোহ যেগুলো হয়, পত্রিকা পরে বের করে দেখবেন তার ৯০ শতাংশ, বঊ শাশুড়ী, ননদ, ভাবী, এখানে পুরুষের ইনভলভ হয় নারীদের দ্বারাই, এটা ফ্যাক্ট বললাম বাকি ১০ শতাংশ পুরুষ সরাসরি দায়ি৷
আমি বিয়ে করেছি ৯ বছর হল আমার বঊ এর সাথে মার বা বোনের একদিনও কোন ঝগড়াতো দুর কি বাত কথা কাটাকাটিও হয় নাই। আমি জেনারেল যেই কলোহল হয় সেটা বললাম, নারীদের ত্যাগের কথা আসেনি এখানে, ত্যাগ এক জিনিস আরেক পারিবারিক কলোহ আরেক, একজন পুরুষ মানুষ পরিবারের কথা ভেবে বউ সন্ত্রান ফেলে বছরের পর বছর মরুভুমিতে প্রচন্ড গরমে ঘাম ঝরিয়ে রোজগার করে। নারীরা ত্যাগ অবশ্যই করে।
১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৫০
কামাল৮০ বলেছেন: এক জনের কাছ থেকে শুনলে অন্ধকারে থাকবেন।দুই জনের কাছে শুনলে আলোর মতো পরিস্কার।নারী কেমন স্বামী চায় নারীই ভালো বলতে পারবে।দুইজনই মানবিক হলে সমস্যা একটু কম হবে।তার পরও ফলে পরিচয়।
১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:৩১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পুরুষদের চেয়ে নারীদের চিন্তা-ভাবনা উন্নত ও মানবিক? শাবানা, ববিতাকে দিয়ে শুধু বাঙালি নারীদের বিবেচনা করলে হবে? মাঝেমাঝে রওশন জামিল, রিনা খানের কথাও বিবেচনায় আনতে হয়।
১৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৭:২৭
রানার ব্লগ বলেছেন: বাংলাদেশের মেয়েরা যথেষ্ট বুদ্ধিমতি ও কর্মঠ। এদের দুঃখী করি আমরা পুরুষেরা। নারী পুরুষের চাওয়া চাওয়ির ব্যাপারটি সম্পুর্ন প্রাকৃতিক। যে পুরুষ ভালো স্পার্ম যোগান দিতে পারবে নারী সেই পুরুষের দিকে আকৃষ্ট হবে এটাই প্রাকৃতিক নিয়ম।
১৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৪৯
নতুন বলেছেন: করে নাকো ফুসফাস মারে নাকো ঢুসঢাস.....
সব মিলিয়ে তারা নিজেই জানে না তারা কি চায়
১৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মন জানেনা মনের ঠিকানা। লেখাটা ভাল লাগলো।++++
১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
স্বামীর ব্যক্তিত্ব নারীকে পুর্নাংগতা দেয়।
১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৭
নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:২৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: বিয়ের পর মেয়েরা অনেক ত্যাগ স্বীকার করে নিজ বাসা ছেড়ে আসে, তার যত্ন নেয়া অবশ্যই উচিৎ!
আসলে আমার মনে হয় মেয়েদের শত্রু মেয়েরাই! ছেলেরা যেমন প্রাকৃতিকভাবে হিংস হয় অনেকে, মেয়েরাও প্রতিহিংসা পরায়ন হয়!
মেয়েরা দেখবেন মেয়েদের ধারাই নির্যাতিত! শশুর বাড়িতে বউ শাশুড়ীর, ননদের দ্বারা অথবা শাশুড়ি বঊ দ্বারা নির্যাতিত, এখানে লক্ষ করুন তিনজনই নাড়ী! শ্বশুর দ্বারা নির্যাতিত সেরকম শুনবেন না বা অনেক কম! স্বামী পরে ফান্দে কার পক্ষ নিবে, আবার অনেক স্বামী বউকে নির্যাতন করে, দেখা যায় সেখানেও মা বা বোনের প্ররোচনায়, তবে প্ররোচনায় ছাড়া যে নির্যাতিত হয় না আমি তা বলছি না!৷ শাশুড়ি যেমন ছেলের বিয়ের পর বউকে প্রতিদ্বন্দ্বীভাবে বঊও বিয়ের পর অনেকে ভাবে তুমি আর আমি আর কেউ নাই! মোট কথা মেয়েরা নিজেরাই আরেকটু উদার হলে, বঊ শাশুড়ী দুই ভুমিকা ভাল মত পালন করলে তারা যেমন ভাল থাকতে পারেন সাথে ছেলেদেরও বিয়ের পর মা আর শাশুড়ীর মাঝে পরে বার্গার হতে হয় না!!