নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকা শহরে এখন যা যা দেখা যায় না

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১৩



১। ঢাকা শহরের মেয়েরা আজকাল চুল বেনি করে না। বহুদিন ধরে চুল বেনি করা মেয়ে দেখি না। বেনি করা চুলে মেয়েদের দারুন লাগে! হোক এক বা দুই বেনি।

২। লেইস ফিতা। একসময় কাঁধে করে মেয়েদের চুড়ি, পিতা, কাজল, নেইল পলিস, লিপস্টিক, আলতা ইত্যাদি বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিক্রি করতো। অনেক গুলো মেয়ে একসাথে জড়ো হয়ে কিনতো। এখন তাদের দেখা যায় না।

৩। ঢাকা শহরে আগে সাপের খেলা দেখাতো। বাড়ির সামনে গিয়ে বলতো, সাপের খেলা দেখাই। বিনিময়ে কিছু টাকা অথবা চাল পেতো। এদের এখন আর দেখা যায় না। ঠিক এভাবে বানরের খেলাও দেখাতো। এরা এখন কোথায় কে জানে!

৪। দাঁতের পোকা ফেলাই। কিছু মহিলা অদ্ভুত মন্ত্র পড়তো। তাতে নাকি দাঁতের পোকা নাই হয়ে যেতো। এদের কেউ কেউ বাতের ব্যথা দূর করতো। কত কিছু যে হারিয়ে যায়। আর কত কিছু যে নতুন নতুন আসে তার ইয়ত্তা নেই।

৫। একদম বুড়ো বুড়ি বাড়ি বাড়ি ভিক্ষা করতে আসতো। তাদের একমুঠ করে চাল দেওয়া হতো। এখন কেউ বাড়িতে একমুঠ চাল নিতে আসে না। আমার মনে আছে- ছোটবেলা ভিক্ষুক এলে আমি দৌড়ে একমুঠ চাল দিয়ে দিতাম।

৬। সকালবেলা একলোক বাকরখানি আর মিষ্টি বিক্রি করতো। এখন এদের দেখতে পাওয়া যায় না। যে শুধু বাকরখানি কিনতো, টাকার সমস্যার কারনে মিষ্টি কিনতে পারতো না, বিক্রেতা তার বাকরখানিতে মিষ্টির সুরা লাগিয়ে দিতো।

৭। একসময় ঢাকা শহরে সব বাড়িতেই দুই একটা গাছ থাকতো। এখন কোনো বাড়িতে গাছ নেই। আমাদের এলাকায় প্রতিটা বাড়িতে গাছ ছিলো। সেই সব গাছের ফল আমি নিজে চুরী করে কত খেয়েছি।

৮। ঢাকার অনেক বাড়িতে একসময় কুয়া ছিলো। কুয়ার পানি ছিলো স্বচ্ছ ও শীতল। এখন গ্রামেও কুয়া নেই। কুয়া নিয়ে গ্রাম বাংলায় অনেক গল্প আছে। অবশ্য একসময় ঢাকার পানির উৎস ছিলো কুয়া।

৯। আগে কিছু মহিলা বাড়ি বাড়ি গিয়ে শাড়ি ব্লাউজ বিক্রি করতো। এখন এদের দেখা যায় না। আমার মাকে দেখতাম তাদের কাছ থেকে ৫/৬ টা করে শাড়ি কিনতো।

১০। আগে দেখতাম মসজিদে হুজুররা বাচ্চাদের আরবী পড়াচ্ছেন। টাকা নিতেন না। বাচ্চারা মাথা ঝাকাতে ঝাকাতে চিৎকার করে পড়তো। এখন হুজুররা মসজিদে ফ্রি আরবী পড়ান না। বাড়ি বাড়ি গিয়ে আরবী পড়ান।

১১। আগে অনেকে কাইতন হাতে বা কোমড়ে বাধতো। কেউ কেউ কাইতনের সাথে তাবিজ পড়তো। শিশুদের কোমড়ে কাইতন থাকতো। কাইতনের ব্যবহার এখন উঠেই গেছে।

১২। শিশুদের জ্বর হলে, বিছানায় ৬/৭ বছরের ছেলেরা প্রস্বাব করলে পিতা মাতা হুজুরের কাছে নিয়ে যেতো। অথবা বাচ্চা ঘুমের মধ্যে ভয় পেলে হুজুর ফু দিয়ে দিতেন পানির মধ্যে। সেই পানি খেলে বিছানায় মুতা বন্ধ।

১৩। একসময় ঢাকা শহরে যাতায়াতের জন্য কিছু বাস ছিলো। মুড়ির টিন নামে। এসব বাস এখন দেখা যায় না। তবে এসব বাস এখনও কলকাতা আর পাকিস্তানে দেখা যায়।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
৮ নাম্বাটা পুরপুরি সঠিক নয়। ঢাকায় হাতে গোনা কয়েকটা বাড়িতেই হয়তো কুয়া ছিলো। ওয়াসার আওতায় বাইরে সকলেরই বরং চাপকল ছিলো।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভাইসাহেব। ওয়াসা এসেছে কতদিন হলো? এর আগে মানুষ পানি কোথা থেকে পেতো?

আজ থেকে ৪০/৫০ বছর আগে ঢাকাতে প্রতিটা বাড়িতে কুয়া ছিলো।
৩০/৩৫ বছর আগেও ঢাকার অনেক বাড়িতে কুয়া ছিলো।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩০

শায়মা বলেছেন: আধুনিক যুগে অনেক কিছুর আর দরকার হয়না তাই হারিয়ে যায়।

এক সময় হয়ত দোকানে গিয়েও চুড়িমালা কেনা লাগবে না ডিজিটাল শপ হয়ে যাবে সবই।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০০

রাজীব নুর বলেছেন: সেটাই সব কিছু বদলে যায়। কিছু সৃতি রয়ে যায়।

এখন তো অনেকে অনলাইনে কোরআন শিখছে। অনলাইন থেকেই সব কিছু কিনছে। আগে ইউনিভার্সিটিতে মেয়েরা সব সময় শাড়ি পরে যেতো। সেলোয়ার কামিজ কেউ পড়তো না বলা যেতে পারে। এখন মেয়েরা বিশেষ বিশেষ দিন ছাড়া শাড়ী পরে না।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৭

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রথমটা ছাড়া প্রায় সবগুলোই বাস্তব। তবে বেণী বাঁধা কিশোরীদের দেখা যায়- স্কুল গোয়িং মেয়েদের। মাঝেমধ্যে আমি আমাদের নাতনীকে স্কুলে পৌঁছে দিতে যাই- তখন ছোটছোট বাচ্চাদের রংগীন বেণী দোলানো ছোটাছুটি দেখে কী যে ভালো লাগে! তোমার মেয়ে পরীকেও ছবিতে দেখেছি বেনী বাঁধা!

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আগে তরুনী মেয়েরা শাড়ির সাথে সুন্দর দুটা বেনি করতো। এখন শুধু স্কুলের বাচ্চা মেয়েরা বেনি করে।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪২

নাহল তরকারি বলেছেন: বাহ!

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ঢাকা শহরের হলুদ বেবি টেক্সি আর মিশুকের জন্যেও আমার মন কেমন করে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সেগুলো নাই। কিন্তু কলকাতায় টানা রিকসা এখনও আছে। অইতিয্য ঐতিয্য ধরে রাখতে পারিনি আমরা।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: হলুদ বেবি টেক্সির স্টার্ট নেয়াটা মজার ছিল। যখন বারবার চেষ্টার পর স্টার্ট নিতো আরো মজা লাগতো।
আরেকটা ব্যাপার দেখবেন , এখন কিন্তু রিক্সার চেইন পড়ে না। আগে এলিফ্যান্ট রোড থেকে মোহাম্মদপুর যেতে তিনবার চেইন পড়তো।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস ইউ রাইট।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



সঠিক অব্জারভেশন।

আরেকটা জিনিস। ছোটকালে কটকটি বিক্রি করতো। এখন আর পাই না।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২০

রাজীব নুর বলেছেন: আরেহ কটকটির কথা তো ভুলেই গিয়েছিলাম।
কিছু কটকটি বিক্রেতা উপর দিয়ে বাদাম ছিটিয়ে দিতো।

একদিনের ঘটনা শুনুন-
খুব কটকটি খেতে ইচ্ছা করছে। সেদিন কটকটি বিক্রেতা আসে নাই। মাকে বলল, আজ আসে নাই তো কি হইয়াছে। আগামীকাল আসিবে। আমি ভাবছিলাম মা কটকটি বানিয়ে দিবে। মা আইলসা।
শেষে পাশের বাসার এক মেয়েকে জিজ্ঞেস করলাম, কটকটি কি করে বানায়? মেয়েটা বলল খুব সহজ। আটার মধ্যে কিছু চিনি মিশিয়ে দিয়ে দাও। চুলায় কড়াই দাও। সামান্য তেল দাও। তেল গরম হলে আটা কড়াইতে ছেড়ে দাও। সামান্য পানি দাও। হয়ে যাবে।
আমি তাই করলাম। মোটামোটি হয়েছে।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ঘটি গরম ওয়ালা?

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আমি এখানে ৮০-৯০ সালের কথা বলেছি। আপনি অনেক বেশি পেছনের কথা বলছেন।

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


ওয়াও!!! কটকটি বানানো শিখে গেলাম যে!!!

আমি বানাতে চেষ্টা করবো।

লালমাটিয়া আড়ং-এর নিচে একটা দোকান আছে। মুসলিম সুইটস। তারা কটকটি বেঁচে। বেশ মজা লাগে খেতে, বাদাম দেওয়া।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: সেই দোকানে আমি বেশ কয়েকবার গিয়েছি।

ধন্যবাদ ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৯

সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: আমারও মনে পড়েছে, সুন্দর স্মৃতি
আপনার দেখি খুব চমৎকার মতি।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ঘটিগরম 90 দশক পর্যন্ত ছিল। বেশ ভালো ভাবেই ছিল
আপনি এখন কোথায়? কাঁটাবনের আশেপাশে থাকলে আওয়াজ দিবেন।
চে কুঠিরের আশেপাশে দেখা হবে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: সকালে কাটানব ছিলাম। পাঠকসমাবেশে।

১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: সাক্ষী শুধু চন্দ্র তারা
একদিন তুমি পড়বে ধরা রে বন্ধু।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ধিরে ধিরে মানুষ গুলা যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে। একসময় মানুষ আয়োজন করে চাদনী পসর রাত দেখতো। শিত কালে উঠানে পাটি বিছিয়ে গল্প করতো এখন আর এইগুলা হয় না।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ এখন বেঁচে থাকতেই হিমশিম খাচ্ছে।

১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


দেখতাম, বড় কুপি জ্বেলে হেটে হেটে বুট/বাদাম বিক্রি করতো এখন এসব নেই; এখন ভ্যানে চুলা জ্বালিয়ে বসে থাকে।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ অনেক কিছুই নেই। মানুষ উন্নত হচ্ছে। আধুনিক হচ্ছে।

১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মুড়ির টিনে আমি কখনো চড়ি নাই।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: মুড়ির টিন মূলত ঢাকায় রাস্তায় চলতো। আপনি থাকেন চিটাগাং। তাই হয়তো মিস করে গেছেন।

১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমার কি মনে আছে , বালু নদী দিয়ে বড় বড় নৌকা রামপুরা সেতুর নীচে আসতো আর হাতিররঝিল পুরোটাই দুর্গন্ধযুক্ত ডোবা-নালা ছিলো?
আমি এরশাদের আমলে প্রথম দিকে সেগুন বাগিচা খাল দেখেছি,এখন সেখানে সব ২০ তলা ভবন।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আমি এরশাদের আমলে খুব ছোট ছিলাম। তবে আমার মনে আছে- ঢাকা শহরের অনেক জায়গায় এরশাদ এবং তার স্ত্রীর ছবি টানানো ছিলো।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আমি এরশাদের আমলে খুব ছোট ছিলাম। তবে আমার মনে আছে- ঢাকা শহরের অনেক জায়গায় এরশাদ এবং তার স্ত্রীর ছবি টানানো ছিলো।

১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক কিছুই হারিয়ে যায় কিংবা হারিয়ে যেতে হয়
~ না হলে আফসোস করব কি নিয়ে

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সেটাই।

১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১:৫৫

সোনাগাজী বলেছেন:



বানর খেলা বন্ধ হওয়ার কারণ, বানরেরা পার্লামেন্টের সদস্য হয়ে গেছে, নাচতে চাহে না।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ওরাই তো এখন রাজা। জমিদার। ধনী। ক্ষমতাবান।

১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
সোনাগাজী বলেছেন:
বানর খেলা বন্ধ হওয়ার কারণ, বানরেরা পার্লামেন্টের সদস্য হয়ে গেছে, নাচতে চাহে না।


২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩২

বিটপি বলেছেন: বেনী তারাই করে, যারা আর কিছু পারেনা। একবার কোন বিউটি ভ্লগে গিয়ে দেখেন তো কেউ বেণী করে কিনা? কোন অভিনেত্রী মডেল - এরা বেনী কর?

টাকার চেয়ে চাল এখন দামী হয়ে গেছে। তাই কেউ চাল দেয়না।

কেউ আর গাছ লাগায় না আপনাদের মত পাজী পাজড়ার উৎপাতে। কষ্ট করে গাছ লাগাবে একজন, আর চুরি করে তার ফল খাবে আরেকজন - এরকম হাতেম তাঈ আপনি এই যুগে আশা করেন কি করে?

মুড়ির টিন ঢাকা শহরে নিষিদ্ধ। পুলিশ দেখলে কেস করে দেবে।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের সময় সমস্ত মেয়েরা বেনি করতো।

এখন কেউ চাল চায়ও না। সবাই টাকা চায়।

আপনারা চিন্তা ভাবনা ভুল।

মুড়ির টিন থাকলে ভালোই হতো।

২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৬

বাংলার এয়ানা বলেছেন:


বেনী হয়েছে পনিটেল
গাছ উঠেছে ছাদে,
কূয় গেছে পাতালে,


খুব মিস করি মুড়ির টিনের(বাস) ছাদে চড়ার দিন গুলি। আরো অনেক কিছুই ছিল যা লিখলে শ্লিল-ওশ্লীলতার দ্বায় পড়তে হবে বিধায় রাজিব ভাই লিখেননি বোধহয় :-B

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভয় নেই, লিখুন।

২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: মুড়ির টিন পাইছিলাম সদরঘাট টু রামপুরায়।

বেনী নেই তা নয় তবে কম।

এখন মোড়ে মোড়ে, অলি-গলি-মহল্লায় দোকান হয়ে লেইস ফিতা লেইস তথা হকারদের প্রয়োজনীয়তা অনেকটাই ফুরিয়ে গেছে বা তার উপযোগীতা হারিয়ে গেছে।
বেদে-বেদিনিরা একসাথে কয়েক জন আসত এবং ডাকত তারাও হারিয়ে গেছে জীবনের নানা জটিলতায়।

বাড়ী বাড়ী ফেরী করে মহিলাদের শাড়ী বেচা কমে গেছে মার্কেট মানুষের দের গোড়ায় চলে আসায়।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা এটাই বাস্তবতা।

২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১১

অনল চৌধুরী বলেছেন: অমি এরশাদ আমল খুব ভালোভাবে দেখেছি।
এরশাদ আমাদের পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছিলো।
১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে তার বিরুদ্ধে আন্দোলনে আমিও রাস্তায় ছিলাম।

২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.