নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
এই সমাজের বেশির ভাগ স্বামী পরনারীতে আসক্ত।
নিজের স্ত্রীকে ভালো লাগে না। অন্য নারীকে ভালো লাগে। এটা পুরুষদের সহজাত প্রবৃত্তি। পুরুষদের স্বভাব হচ্ছে কুকুরের মতো, ঘরের যত ভালো খাবারই থাক, বাইরের গু'তে মুখ দেবেই। বেশির ভাগ পুরুষই এক নারীতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে না। যারা পারে তাঁরা মহৎ হৃদয়ের। বাঙ্গালী নারীরা মূলত দুঃখী। তাঁরা বিয়ের আগে বাবার উপর নির্ভরশীল। আর বিয়ের পড়ে স্বামীর উপর নির্ভরশীল। এজন্য আমি সব সময় বলি- প্রতিটা নারীকে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। যেন তাঁরা নিজেরা স্বাবলম্বী হতে পারে। এজন্য মেয়েদের লেখাপড়া শেষ করে চাকরী করা দরকার। ইনকাম করা দরকার। নারী যদি ডাক্তার হয়, পাইলট হয়, ইঞ্জিনিয়ার হয় অথবা উদ্যোক্তা হয়- তাহলে তাকে অন্যের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হতো না। কিন্তু নারীরা লেখাপড়া শেষ করার আগেই বিয়ে করে ফেলে। নিজেকে আর যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তোলা হয় না।
একজন স্ত্রী যখন জানতে পারেন তার স্বামী অন্য নারীর কাছে যায়।
এটা সেই স্ত্রীর জন্য অনেক কষ্টের। কিছুটা অপমানেরও। এই সমাজে এরকম ঘটনা বহু। তবু নারীরা মুখ বুঝে সহ্য করে যায়। লোক লজ্জার ভয়ে, সমাজের ভয়ে। ছেলেমেয়ের দিকে তাকিয়ে। আমি আমার কথা বলি- আমি বিয়ে করেছি। আমার একটা কন্যা আছে। এই দুজনই আমার দুনিয়া। বাসার বাইরে থাকলে ভাবি কখন বাসায় যাবো। স্ত্রী আর কন্যার জন্য অস্থির লাগে। আমি বিয়ে করেছি, আমার স্ত্রী কন্যা আছে। আমি কেন অন্য নারীর প্রতি আসক্ত হবো? এটা পাপ। এটা অন্যায়। আপনি আপনার গার্জেনদের জানান। স্বামীর গার্জেনদের বিষয়টা জানান। দেখুন, বিষয়টা আলোচনা করে মিটমাট করা যায় কিনা। কান্নাকাটি করে লাভ হবে না। হায়- আফসোস করে লাভ হবে না। খুঁজে বের করতে হবে সমাধান। সমস্যা থাকলে সমাধানও আছে। তবে স্বামী যে মেয়েটার কাছে যায় বা সম্পর্ক করেছে। পারলে সেই মেয়েটার সাথে দেখা করবেন। তার চুলের মুঠি ধরে একটা থাপ্পড় দেবেন।
সম্পর্ক শেষ করে দেওয়া সহজ।
কিন্তু একটা সম্পর্ক গড়তে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। স্বামীকে বুঝাতে হবে। অন্যায় ও পাপ থেকে সরিয়ে নিয়ে আসতে হবে। অনেক সময় মানুষ ভুল করে। মানুষ যখন ভুল করে তখন সে বুঝতে পারে না। বুঝতে পারে না বলেই ভুলটা করে। অনেক পড়ে বুঝতে পারে। এজন্য স্বামীকে ভালো হওয়ার সময় দিন। মন্দ পথ থেকে ফিরে আসতে সহযোগিতা করুণ। স্বামীর সাথে খোলামেলা আলোচনা করুণ। আলোচনা করলেই অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। তাই কঠিন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সময় নিন। ভাবুন। চিন্তা করুণ। অনেক বুঝানোর পর, অনুরোধ করার পর- স্বামী যদি সেই পথ থেকে ফিরে না আসে। তখন আপনি একটা সিদ্ধান্তে যেতে পারেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমাদের দেশে নারীর থেকে পুরুষরাই পরকীয়াতে আসক্ত বেশি, অন্য দেশের খবর জানিনা।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: পাপের ভয়ে কেউ পাপ কাজ থেকে বিরত থাকে না।আইন ও সমাজের ভয় থাকলে কাজ হতো।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
নারীর চাকরি করাটা আসল সমাধান না, এতে ব্যক্তি হিসেবে কোন কোন নারী হয়তো একটা সমাধানে যায়, কিন্তু সমাজের ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্থ হয়। দড়ি একদিকে টেনে বড় করলে অন্য দিকে যেমন ছোট হয়ে যায় ঠিক তেমনটা হয়। এক্ষেত্রে পুরুষকে পরিবর্তনের কথা বলতে হবে, পুরষের মানসিকতা পরিবর্তনের কথা বলতে হবে। এ বিষয়ে তো আমার লেখাও আছে এখানে ক্লিক করে পড়তে পারেন।