নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের গ্রামের গল্প

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৩



সময়টা তখন ১৯৪৭ সাল।
দেশভাগের ফলে আমাদের বিক্রমপুরের মানুষদের বিরাট ক্ষতি হয়েছে। আবার কেউ কেউ রাতারাতি জমি ও বাড়ির দখলের খেলায় মেতেছিলো। দেশভাগের হাহাকার এখনও বহু মানুষের বুকে ঘা হয়ে রয়ে গেছে। দেশ ভাগের এক বছর পর আমাদের গ্রামে জন্ম হয়-মালা' নামের একটা মেয়ের। মালার বাবার নাম মিজু বেপারি। তিনি একজন কৃষক। তার স্ত্রীও স্বামীর সাথে জমিতে কাজ করে। তাদের কোনো অভাব নেই। নিজের পুকুর আছে। পুকুরে মাছ আছে। জমিতে যে পরিমান ধান হয়- নিজেদের জন্য রেখে বাকিটা বিক্রি করে দেন। বাড়ির উঠানে হাঁস মূরগী সারাদিন দৌড়ঝাঁপ করে। গাই গরু আছে। গরুর না মতি। সে প্রতিদিন দুইবেলা দুধ দেয়। মিজু বেপারির দুঃখ তার কোনো ছেলেমেয়ে নেই। তার এত টাকা পয়সা দিয়ে কি হবে? হাকিম কবিরাজের ওষুধ খেয়ে মিজু বেপারির স্ত্রী গর্ববতী হয়। জগতে অনেক আচানক ঘটনা ঘটে। ইহা সত্য।

সেই সময় বাচ্চাকাচ্চা বাসাতেই হতো দাইয়ের হাতে।
একদিন আকাশ ভেঙ্গে জোছনা নেমেছে। মিজু বেপারি উঠানে হাঁটাহাঁটি করছেন। তাকে অনেক চিন্তিত মনে হচ্ছে। হিরুর মাকে ডেকে আনা হয়েছে। হিরুর মা খুব ভালো দাই। তার হাতে যাদু আছে। উঠানে দুটা কুকুর সমানে ঘেউ ঘেউ করেই যাচ্ছে। জোছনা রাতে কুকুরদের মাথা আউলায়ে যায়। মিজু বেপারি কুকুরদের বলল, চুপ কর। চুপ কর। এমন সময় দাই হিরুর মা নবজাতকে এনে মিজু বেপারির কোলে দেয়। জোছনার আলোতে নবজাতককে দেখে মনে হলো- যেন কোনো দেবশিশু। মিজু বেপারি খুশিতে অনেক গুলো টাকা বের করে দাইয়ের হাতে দেয়। মিজু বেপারির খুশিতে চোখে পানি চলে এলো। সে বলল, আমার কন্যা ভাগ্যবতী হবে। সে এই দেশের জন্য অবশ্যই ভালো কিছু করবে। বাপের নাম ও মান রাখবে। মিজু বেপারি তার কন্যাকে কোলে নিয়ে আযান দিলেন। কন্যার জন্মের খুশিতে মিজু বেপারি তিন মন মিষ্টি সারা গ্রামের মানুষদের খাইয়ে দিলেন। আমার দাদার বাড়িতে দশ কেজি মিষ্টি পাঠিয়েছিলো মিজু বেপারি। বিক্রমপুর অঞ্চলের মিষ্টির বেশ নামডাক আছে।

নবজাতকের নাম রাখা হলো- মালা।
মালা নামটা মিজু বেপারির মায়ের নাম। আদর ভালোবাসায় মালা বড় হতে থাকলো। একদিন তাকে স্কুলে ভরতি করিয়ে দেওয়া হলো। লেখাপড়ায় মালা খুবই ভালো। দেখতে দেখতে একদিন মালা কলেজে ভরতি হয়ে গেলো। কলেজে ভরতি হওয়ার পর থেকেই নানান সমস্যা দেখা দিলো। মালাদের বাড়ির আশেপাশে অনেক ছেলেকে ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়। বাড়িতে বেনামে চিঠি আসতে লাগলো। এদিকে মালার মা অনেকদিন আগেই মারা যায়। তাঁরা বাবা আরেকটা বিয়ে করে। তবে সৎ মায়ের সাথে মালার সম্পর্ক ভালো। মালার বাবা মালাকেই গালমন্দ করে। উনি বলেন, মালা যদি ভালো হতো- তাহলে কেউ তাকে বিরক্ত করতে পারতো না। বাড়িতে কেন প্রতিদিন বেনামে আজেবাজে চিঠি আসবে? এটা ভদ্র লোকের বাড়ি। তিনি কঠিন করে বললেন, মালার আর লেখাপড়ার দরকার নেই। তাকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হবে। ব্যস। ঝামেলা শেষ। কিন্তু মালা লেখাপড়া করতে চায়।

মালার বিয়ে হয়ে গেলো।
তাকে জোর করেই বিয়ে দেওয়া হলো। মালার স্বামীর নাম রতন। রতন ধান কেনাবেচার ব্যবসা করে। ইনকাম মন্দ না। বিয়ের পর মালা তার স্বামীকে বলল, আমি লেখাপড়া করতে চাই। তার স্বামী বলল, ঠিক আছে। আগামী বছরে ভরতি হয়ে যেও। সেই আগামী বছর আর আসে না মালার জীবনে। এদিকে রতন মালাকে প্রায়ই মারে। অতি সামান্য কারনে মারে। ডালে লবন কম ক্যান, দে মাইর। আমার জামা আমাকে না জিজ্ঞেস করে ধুয়ে দিলে কেন, দে মাইর। মারের কোনো উছিলা লাগে না। একদিন মালা বাধ্য হয়ে তার বাবা মাকে বলল। বাবা মা বললেন, সংসারে স্বামী স্ত্রীর মাঝে এরকম হয়েই থাকে। এটা সিরিয়াস কিছু না। একদিন মালা সিদ্ধান্ত নিলো এভাবে আমি প্রতিদিন স্বামীর হাতে মাইর খেতে পারি না। মালা একদিন স্বামীকে ইচ্ছে মতো মারলো। মার খেয়ে রতন কে হাসপাতালে ভরতি হতে হলো। এরপর মালা ও রতনের আর সংসার করা হয়ে উঠেনি। রতন তাকে তালাক দেয়। এই ঘটনা শুনে মিজু বেপারি তার মেয়ের উপর খুবই রেগে গেলো। বলল, আমার বাড়িতে তোমার জন্য কোনো জায়গা নেই।

মালা এখন যাবে কোথায়?
ঠিক এসময় দেশে শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ। আপাতত মালার অস্থায়ী ঠিকানা হলো- আলামিন বাজারের প্রাইমারী স্কুলের হেড মাস্টার রজনী বাবুর বাড়িতে। রজনী বাবুর বয়স ৭৬। তার ছেলেমেয়ে আর স্ত্রী কলকাতাতে, সেই দেশভাগের আগই চলে গেছে। কিন্তু তিনি এদেশ ছেড়ে যাননি। তিনি মালাকে তার বাড়িতে জায়গা দিলেন। এবং বললেন, আজ থেকে তুই আমার মেয়ে। মালা বলল, আমি যুদ্ধ করতে চাই। আপনি সব ব্যবস্থা করে দেন। রজনী মাস্টার বললেন, তুই মেয়ে মানুষ। বন্ধুক হাতে নিয়ে যুদ্ধ করতে পারবি? মালা বলল খুব পারবো। রাতে মুক্তিযোদ্ধারা রজনী মাস্টারের বাড়িতে আসে। মালা তাদের রান্না করে খাওয়ায়। মুক্তিযোদ্ধাদের বলে, তোমাদের সাথে আমাকে নিয়ে চলো। মুক্তিযোদ্ধারা বলে, এই যে তুমি আমাদের রান্না করে খাওয়াচ্ছো। তুমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। একদিন রজনী মাস্টারের বাড়িতে সোলেমান নামে এক রাজাকার পাক হানাদার বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে আসে। রজনী মাস্টারকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এবং মালাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর মাল্লার আর কোনো খোজ খবর পাওয়া যায়নি। ঘটনাটি আমি আমার দাদার কাছ থেকে শুনেছি।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮

আমি সাজিদ বলেছেন: কি যে

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: এই যে

২| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: মনে হচ্ছে সত্য ঘটনা, বাস্তব কল্পনাকেও হার মানায়।

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: দাদার কাছ থেকে শুনেছি।
দাদা হঠাত করে অন্ধ হয়ে গেলেন। তারপর কাউকে কাছে পেলেই গ্রামের গল্প বলতেন।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৩০

ধুলো মেঘ বলেছেন: গল্পের শিরোনাম পরিবর্তন করে 'মালা'র গল্প' লিখুন।

আমার স্ত্রীর সাথে কাপড় ধোয়া নিয়ে আমার প্রায়ই ঝগড়া হয়। বাসায় ওয়াশিং মেশিন আছে, সে যেখানেই কাপড় পরে থাকতে দেখে কাউকে কিছু না জিজ্ঞেস করেই ধুমধাম ওয়াশিং মেশিনে ঢুকিয়ে দেয়। ধোয়া কাপড় যা একদিনও গায়ে দেইনি - এমন জামা বা প্যান্টও সে ধুয়ে দিয়েছে। একটা ১০০ টাকার কচকচে বান্ডিল একটা প্যান্টের পকেটে ছিল। সেই টাকা পকেটে থাকা টিস্যু পেপারের সাথে জড়িয়ে ভয়াবহ অবস্থায় চলে গিয়েছিল। মেজাজ সেদিন চরম খারাপ হয়েছিল। ইচ্ছে হচ্ছিল দুই ঘা বসিয়ে দেই। কিন্তু সমস্যা হল সে একজন প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতার মেয়ে। আওয়ামী লীগ যেদিন ক্ষমতা থেকে নামবে, সেদিন আমি অনেক কিছু বোঝাপড়া করে রাখব ঠিক করেছি।

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কখনই সুন্দর শিরোনাম দিতে পারি না।

স্ত্রী জাতির সাথে রাগ করবেন না। এরা এরকমই। এদের শুধু ছাড় দিবেন এবং সহ্য করে যাবেন।

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রাজিব ভাই, এ শুধু গল্প নয় এ আমাদের যাপিত জীবনেরই ছবি।

আমাদের সমাজে-সংসারে, আশে পাশে এরকম হাজারো মালা আছে যাদের জীবন ঠিক এরকমই।

যাদের মারার জন্য কোন কারনই লাগেনা, শুধু মাইর আর মাইর।
তা সে স্বামী কিংবা বাবার সংসার যেখানেই হোক না কেন। বড়ই দূর্ভাগ্য এই মালাদের জীবন।

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ঘুরে ফিরে সব মানুষের গল্পই প্রায় একই রকম।

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


শুরুটা হাজার বছর ধরে উপন্যাসের ফ্লেবার পাওয়া গেলো।

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ''হাজার বছর ধরে'' একটা গ্রেট উপন্যাস।
রবীন্দ্রনাথের 'শেষের কবিতা' এবং 'হাজার বছর ধরে'- এই দুটা উপন্যাস কখনও পুরান হবে না।

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: বেশ ঝরঝরে হয়েছে লেখাটা

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি খেয়াল করে দেখবেন, আমার সব লেখা গুলোই ঝরঝরে।
আমার লেখার মধ্যে জটিলা কুটিলতা থাকে না। অনেকটা আমার মতোই।

৭| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সুন্দর লেখার ধরণ ও স্টাইল।

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া ভাইসাহেব।

৮| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ৯:০৫

কামাল১৮ বলেছেন: দেশভাগ বিক্রমপুরের ক্ষতি হলেও লাভ হয়েছিলো বিক্রমপুরের জনগনের।হাজার হাজার একর জমি তারা নামমাত্র মূল্যে পেয়েছিলো।জমিদারদের সুন্দর সুন্দর বাড়ীতে বসবাসের সৌভাগ্য হয়েছিলো তাদের।এটাই বা কম কি।
আব্বার দেয়া ঠিকানা নিয়ে আমি অনেকের সাথে দেখা করেছি।তারা ছিলো আব্বার বন্ধু।একজন ছিলো শিয়ালদা এলাকার এমএলএ।তার নাম জগদিশ মজুমদার।টঙ্গীবাড়ী এলাকার লোক সে।দেখা হলেই বলতো,হোটেলে কেনো উঠেছো।তোমার বাবা আমার ছোট বেলার ঘনিষ্ট বন্ধু।
হাজারো ঘটনার একটি।

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সত্য বলেছেন।
দেশভাগের ফলে রাতারাতি অনেকে কুঁড়ে ঘর থেকে দালানে চলে যায়।

শিয়ালদাহ এলাকাতে আমি গিয়েছি। শিয়ালদাহ থেকে ট্রেনে করে শান্তিনিকেতন গিয়েছি।
কলকাতার অনেকের বাড়িই আমাদের বাংলাদেশে। তবে কলকাতাতে বিক্রমনপুর, কুমিল্লা আর ফরিদপুরের লোক বেশি।

৯| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ৯:২০

চারাগাছ বলেছেন:
ছোটবেলায় এমন গ্রামের ছবি আঁকতাম।
সুন্দর লিখেছেন।
আপনার স্মৃতিচারণ পাইনি কিন্তু।

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমার সৃতিচারন আর কি করবো? আমার বয়সই বা আর কত!!!

১০| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ৯:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যতনাময় মালার জীবন। ঠিকই তো দেশের মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস এমন হাজারো মালাদের জীবনের মালাদিয়ে তৈরি। কোনো কোনো মালা উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে দীপ্তমান হয়ে থাক। আবার কোনো কোনো মালালা নিষ্প্রভ হয়ে আলোকের অন্তরালে রয়ে যায়।

০৪ ঠা জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: দাদার কাছ থেকে না জানলে এই মালার ঘটনা আমার অজানা থেকে যেত।

১১| ০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:২৮

চারাগাছ বলেছেন:
আপনার বয়স চল্লিশের কোঠায়।
পাঁচ বছর থেকে ষোল বছর সময়ে অনেক স্মৃতি থাকার কথা।
আপনি নিয়মিত পোষ্ট দেন। ব্লগে সময় দেন। তাই এই ধরনের কোন ইভেন্টে অংশগ্রহণ না কথা সঠিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় না।

০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমার বয়স চল্লিশ হয়নি। অনেক দেরী আছে।

১২| ০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:৩৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: মালার জীবন কাহিনী বেশ করুণ। দেশ ভাগ আমাদের উপমহাদেশে এক কষ্টের অধ্যায়ের নাম, যার পরিণতি এখনও মানুষ
ভোগ করছে! কিছুদিন আগে বাংলাদেশের ওর্দু ভাষাভাষী বিহারিদের ইন্টার্ভিউ দেখলাম তারা এবং তাদের বর্তমান প্রজন্ম এখনও মূল স্রোতে মিশতে পারেনি!

তাদের বেশীর ভাগই ৪৭ এ ইন্ডিয়ার বিহার থেকে তৎকালীন পাকিস্তানে এসেছিল স্বপ্নপূরনের আশায়। স্বাধীনতা যুদ্ধ হল
বাংলাদেশ হল, তারা আবার ভুখন্ডহীন হয়ে পড়ল। এখান দিয়ে বাংলা ভাগ আর ঐ দিক দিয়ে পাঞ্জাব ভাগ, মানুষের দুর্ভোগের
শেষ নেই!

০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: যেসব বাঙ্গালী এখন পাকিস্তানে আছে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। আবার দেখুন, আমাদের দেশে যেসব বিহারী আছে তারাও মানবেতর জীবনযাপন করছে। দুই দেশের সরকার মিলে একটা সিদ্ধান্তে আসছে না।

১৩| ০৫ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০৭

শাওন আহমাদ বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেলো!

০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: আজ আরেকটা লেখা লিখব। সেটা পড়ে আশা করি আপনার মন ভালো হয়ে যাবে।

১৪| ০৫ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮

শাওন আহমাদ বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেলো!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.