নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
৭১ এ শেখ মুজিব যুদ্ধের ঘোষনা দিয়ে পাকিস্তানের কারাগারে বন্ধী হলেন।
দেশে শুরু হলো যুদ্ধ। দেশের মানুষ জানে না শেখ মুজিব কি বেঁচে আছেন? না তাকে মেরে ফেলা হয়েছে। একদল মানুষ জীবন নিয়ে পালিয়ে গেলো ভারতে। অপেক্ষা করতে থাকলো দেশ স্বাধীন হওয়ার। শেখ মুজিবের সঙ্গী সাথীরাও অনেকে কলকাতা নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেলো। তাজউদ্দিন সাহেব ভারতে গিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর সাথে লেগে থাকলেন। ইন্দিরা গান্ধী তাজউদ্দীনকে ভরসা দিলেন। এমনকি শরনার্থী শিবির গুলো তিনি নিজে ঘুরে ঘুরে দেখলেন। তাদের থাকা ও খাওয়ার জন্য আরো সুযোগ বাড়ানো হবে সেকথা ঘোষনা করলেন। ৭১ এ পুরো কলকাতার মানুষ যথেষ্ঠ মানবতা দেখালেন। এদিকে যুদ্ধের ময়দানে নেমে গেলেন বাংলাদেশের শ্রমিক, কৃষক, রিকশাচালক, শিক্ষক, বেকার, ছাত্র। আর এই দেশীরই কিছু জারজ সন্তান সাপোর্ট করলো পাক বাহিনীকে। তাঁরা তাদের পথ দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষতিগ্রস্ত করলো। কিন্তু সূর্যকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারে না।
যাইহোক, ১৯৭২ সালে শেখ সাহেব দেশে ফিরলেন।
তিনি বেঁচে আছেন এবং তার দেশ স্বাধীন হয়েছে এই খুশিতে তিনি আত্মহারা। অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দেশের ক্ষমতা তিনি হাতে তুলে নিলেন। লেগে পড়লেন একটা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে দাঁড় করাতে। সব রাস্তা ভাঙ্গা, একটাও কার্লভাট, ব্রীজ ঠিক নেই। গ্রামের পর গ্রাম বিধ্বস্ত। সব ভেঙ্গে চুড়ে শেষ। একদম গজব অবস্থা। মুক্তিযোদ্ধারা তার কছে অস্ত্র জমা দিলো। শেখ মুজিব নরম মনের মানুষ তাই সাধারন রাজাকারদের প্রায় ক্ষমাই করে দিলেন। দেশ উন্নয়নের কাজ চলছে তেড়েফুঁড়ে। কিন্তু বাঁধা দিলো কিছু অপশক্তি। তাঁরা সমানে দুর্নীতি করেই চলেছে। এমনকি কেউ কেউ ডাকাতিও করছে। শেখ মুজিব একা মানুষ, কতদিক সামাল দেবেন? তিনি দেশ ও দেশের মানুষকে ভালোবাসেন। তিনি দেশের প্রধান ব্যাক্তি হওয়া স্বত্ত্বেও একজন রিকশাচালকের কাঁধে হাত রাখেন ভালোবেসে। এ দেশের সমস্ত মানুষকে তিনি বিশ্বাস করেন। অথচ এই দেশের কিছু পিশাচ তাকে মেরে ফেলল কিছু ফালতু অযুহাতে। মেজর জিয়া এবং খন্দকার মোশতাক আহমেদ আগে থেকে শেখ মুজিবের হত্যার বিষয়টা জানতেন।
দেশের মানুষ শেখ মুজিবকে ভালোবেসেছিলো।
আওয়ামীলীগকে বিশ্বাস করেছিলো। শেখ মুজিবকে হত্যার মধ্য দিয়ে পুরো বাঙ্গালী জাতির কপাল পুড়লো। এরশাদ আর খালেদা জিয়া মিলে দেশের তেমন উন্নয়ন করতে পারলো না। দেশের মানুষ হতাশ। প্রচন্ড ব্যথিত। অনেক কাঠ খড় পুড়িয়ে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এলেন। কিন্তু তেমন কিছু দেশের জন্য করতে পারলেন না। আগের সরকার দেশকে তলানিতে নিয়ে গেছে। তবে পার্বত্য শান্তি চুক্তির কথা দেশের মানুষ কোনোদিন ভুলবে না। এরপর ক্ষমতায় এলেন বেগম জিয়া। এবং দেশকে প্রতিবছর উপরহার দিতে থাকলেন দূর্নীতি। দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। ফালু মালু কালুরা দেশের বারোটা বাজিয়ে দিলো। সারাদিন রোজা রেখে মানুষ সন্ধ্যায় ইফতার করতে বসেছে, নেই বিদ্যুৎ। নেই পানি। নেই গ্যাস। সে এক ভয়াবহ সময় গেছে। দেশের মানুষ বিএনপির উপর হতাশ এবং যথেষ্ঠ বিরক্ত। তাঁরা আশাহত। তাঁরা যন্ত্রনাবিদ্ধ। তাঁরা বুঝলেন শেখ হাসিনা অর্থ্যাত আওয়ামীলীগ ছাড়া গতি নাই।
এবার ক্ষমতায় এলেন মহান শেখ হাসিনা।
এ এক অন্য হাসিনা। এ এক অন্য আওয়ামীলীগ। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসেই একের পর এক ম্যাজিক দেখাতে শুরু করলেন। দেশের মানুষ পেলো আসল আওয়ামীলীগকে। শেখ মুজিবের আওয়ামীলীগকে। শুরু হলো দেশের উন্নয়ন। যা বিগত কোনো সরকার করতে পারে নাই। শেখ হাসিনার ম্যাজিকে পুরো জাতি আশা ফিরে হলো। আমাদের সবার প্রিয় শিক্ষক ও লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল একটা টিভি কিনে ফেললেন। কারন এবার শেখ মুজিবকে টিভিতে দেখা যাবে বলে। যাদুকর শেখ হাসিনা একের পর এক খেলা দেখাতে শুরু করলেন। বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচার হলো। রাজাকারদের বিচার হলো। জাতি কলঙ্ক মুক্ত হলো। এইভাবে একের পর এক ভালো ও মহৎ কাজ করতে শুরু করলেন শেখ হাসিনা। গ্রেট লেডি। সব রকম অসম্ভবকে তিনি সম্ভব করলো। অথচ এই বিএনপি তাকে গ্রেনেড হামলা করে মেরে ফেলতে চেয়েছে। আল্লাহ যার সহায় তার ক্ষতি কেউ করতে পারে না। নো নেভার।
তার উন্নয়ন আর থামেনি।
যেন বাংলাদেশের উপর পরম ঈশ্বরের হাত এসে পড়েছে। সারা বিশ্ব অবাক! হলো পদ্মাসেতু, হলো মেট্রোরেল। রাস্তাঘাট। একের পর এক উন্নয়ন হতেই থাকলো। বিশ্বে আজ বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। সফলতা যখন আসতে শুরু করে, তখন আর থামায় কে? আজকাল গ্রামে গেলেও কাঁচা রাস্তা খুঁজে পাওয়া যায় না। আগে যে গ্রামে যেতে সময় লাগতো ১২ ঘন্টা। এখন সে গ্রামে যেতে সময় লাগে মাত্র ৫ ঘন্টা। হাসিনার এই উন্নয়ন অনেক অপশক্তি বাঁধা দিতে চেষ্টা করেছে। এবং তাঁরা ব্যর্থ হয়েছে। মূলত আল্লাহপাক শেখ হাসিনাকে এই বাংলাদেশে শুধু উন্নয়ন করার জন্যই পাঠিয়েছেন। তাই তাকে রুখবে কে? শিক্ষিত মানুষ, আধুনিক মানুষ, জ্ঞানী মানুষ, সাহসী মানুষ, তেজি মানুষ। সর্বোপরি একজন সৎ মানুষ। একজন মানবিক মানুষ। লক্ষ লক্ষ বিপদগ্রস্ত হতাশাগ্রস্ত রোহিংঙ্গাদের জায়গা দিলেন দেশে। তাদের থাকা ও খাওয়ার জন্য সুন্দর ব্যবস্থা করে দিলেন। তাঁরা আজ আমাদের দেশে সুন্দরভাবে খেয়েপরে বেঁচে আছে। কাজ করছে। লেখাপড়া করছে। নিজেরা আয় করছে।
আওয়ামীলীগের অবশ্যই কিছু ভুল আছে।
আওয়ামীলীগে কয়েকজন দুর্নীতিবাজ আছে। তাঁরা দূর্নীতি করে দলের বদনাম করছে। আওয়ামীলীগের বেশ কয়েকজন রাজনীতিবিদদের ছত্রছায়ায় থেকে কতিপয় সুবিধাবাদী সীমাহীন টাকা দূর্নীতি করেছে। গ্রামে রঙমহল তৈরি করেছে। কলকাতা থেকে বাইজি এনে নাচায়। জোর করে দরিদ্র ও অসহায়দের জমি দখল করে। ছাত্রলীগ বহু অপকর্ম করেছে। এদের অফ করে দেওয়া দরকার। শেখ মুজিব বেঁচে থাকলে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করে দিতেন। খোঁজ নিলে জানা যাবে প্রতিটা ছাত্রলীগ নেতা গাড়ি, বাড়ি, জমি, ফ্লাট ও ব্যাংকে অনেক নামে বেনামে টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছে। খোঁজ নিলে আরো জানা যাবে নতুন কেনা ফ্ল্যাটের জন্য কেউ কেউ এক কোটি টাকার ফার্নিচার কিনেছে। দেশে লেখাপড়ার মান কমেছে। মাদ্রাসা বেড়েছে। হত দরিদ্রদের সংখ্যা বেড়েছে। ভিক্ষুকদের সংখ্যা বেড়েছে। নব্যধনী সৃষ্টি হয়েছে। কেউ কেউ হঠাত এত ধনী হয়েছে যে, দেড় লাখ টাকা দামের বাইকে করে লুঙ্গি পরে গ্রামের বাজারে যায় সবজি কিনতে। আবার অনেকে কথিত প্রেমিকা নিয়ে যায় ইউরোপ ট্যুরে। এদের বিষয়ে শেখ হাসিনার সাবধান থাকতে হবে।
শেখ হাসিনা অসৎ মানুষদের পছন্দ করেন না।
সে সাথে অযোগ্য ও অদক্ষদের তিনি পছন্দ করেন না। শেখ মুজিবের মতোন তিনিও একজন খাঁটি মানুষ। তার শুদ্ধি অভিযানটা আবার চালু করা দরকার। সরকার সঠিক ভাবে বাজার নিয়ন্ত্রন করছে না। সমস্যা হলো দেশের নেতারা মানুষের প্রতিদিনের জীবনের সাথে নিজের জীবনকে মিলিয়ে দেখেন না। আওয়ামী লীগের প্রচুর লোকজন চাকুরী করে না, এরা ব্যবসার নামে সিন্ডিকেটবাজী করে। কতিপয় বদলোক আওয়ামীলীগের নামে চাঁদাবাজি করে সবকিছুর দাম বাড়াচ্ছে। শেখ হাসিনা বাজারের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিকে বুঝতে পারছেন না অথবা গুরুত্ব দিচ্ছেন না। এটার ফল ভয়াবহ হওয়ার সম্ভবনা আছে। অতীতে অনেক ভুলের কারনে অনেক মহান নেতাও গণবিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়ে ছিলেন। শেখ হাসিনার ভালো কাজের অভাব নেই। কিন্তু দলে থাকা কতিপয় দুষ্টলোক আওয়ামীলীগের সর্বনাশ করছে। এরাই এই মহৎ দলটির ভালো কাজ গুলো প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আশা করি শেখ হাসিনা বদলোকদের থামাবেন। ইন্দিরা গান্ধীর চেয়ে হাজার গুণ বেশি বুদ্ধিমতি আমাদের শেখ হাসিনার। তার উপর তার বাবার দোয়া আছে। দেশবাসীর দোয়া আছে। কাজেই শেখ হাসিনার কোনো ভয় নেই। দয়াল মুরশিদ যার সহায়, তার কিসের ভাবনা।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: সামুতে শুক্রবার ও শনিবার কমেন্ট কম আসে। কারন এ দুইদিন অফিস বন্ধ থাকে।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার এই লেখা পড়ে সবাই মনে হয় @ কালবৈশাখীর মন্তব্যের অপেক্ষা করছিল।
আপনি কি নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গিতে এই লেখাটা লিখেছেন?
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ নিরপেক্ষ থেকেই লেখাটা লিখেছি।
আমি রাজনীতি করি না। দেশের সধারন একজন জনগন।
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:০৩
রানার ব্লগ বলেছেন: সন্ত্রাসী কর্যক্রম
দলীয় চাদাবাজী
দ্রব্য মুল্যের উর্ধগতি
বাজার নিয়ন্ত্রন
দরিদ্রতার প্রকপ
অসহনীয় মাত্রায় দলীয় সন্রাসী কার্যক্রম । ইত্যাদী
ইহা সামলাতে ব্যার্থ বর্তমান সরকার । মনে রাখা জরুরী একা শেখ হাসিনা এইগুলা সামলাতে পারবে না এর জন্য দরকার একটি শক্ত মন্ত্রী পরিষধ যা তার নাই । সবাই তার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে ।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আগামী নির্বাচন সব বলে দিবে।
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ১: জামাতকে নিষিদ্ধ না করা।
২: ইসলামি দলগুলোকে পস্রয় দেয়া।
৩: আয়ের থেকে ব্যায় বেশি করা।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।
৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাতের ভোট নামক কি একটা কথা মানুষ বলে চলছে। আমিও সেটা শুনেছি। তেমনটা ঘটে থাকলে সেটাই সবচেয়ে বড় ভুল। কারণ রানীতিতে এটা নতুন ঘটনা, যা মানুষ ঘৃণিত হিসাবে চিহ্নিত করেছে।
১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: বেগমপাড়া নামে কানাডাতে কিছু নেই।
ঠিক তেমনি রাতের ভোট এটা বানোয়াট গালগল্প।
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১। নিজেদের শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা ত্যাগের রাস্তা চিরতরে বন্ধ করে দেয়া। যেটা তার পিতাও করেছিলেন। একটা নিরাপদ বহির্গমন পথের দরকার আছে। আওয়ামীলীগ নেত্রী বাঘের পিঠে উঠেছেন। নামবেন কিভাবে সেটা তার জানা নাই।
২। গণতন্ত্রহীনতার রাজনীতিকে প্রতিষ্ঠিত করার মাধ্যমে এই দেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থার স্থায়ী করা।
৩। দেশের সাধারণ মানুষের মন জয় করার অনেক সময় এবং সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আওয়ামীলীগ সেই পথে না গিয়ে আমলা, প্রশাসন, পুলিশের মন জয় করেছে। এর আগের বার ২১ বছর পরে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় এসেছিল এর পরের বার এটা ৪২ বছরও হতে পারে।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সঠিক কথাই বলেছেন।
এরপর আওয়ামীলীগ কত বছর পর ক্ষমতায় আসবে সেটা তাঁরা ভাবছে না। তাঁরা জানে শেখ হাসিনা যতদিন বেঁচে আছেন, ততদিন তাদের কেউ সরাতে পারবে না।
৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:১০
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি যা বলতে চেয়েছিলাম উপরে অনেকে বলে দিয়েছে।
সামনে নির্বাচন আসছে, দেশ কিছুটা অশান্ত থাকবে, সাবধানে থাকবেন।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: না বিএনপি তেমন কিছু করতে পারবে না।
৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: দলের ত্যাগী কর্মীদের মূল্যায়ন না করা
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: মূল্যায়ন হলো দূর্নীতি করতে সুযোগ দেওয়া।
৯| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
মুগ্ধ নয়নের আগন্তুক বলেছেন: দলের ত্যাগী কর্মীদের মূল্যায়ন মানেই দুর্নীতি করতে দেয়া আপনার এই অভিমত টার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি।
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভাইসাহেব, একটু খোঁজ খবর নেন। দেখুন সম্পদের পাহাড় কিয়াভবে এবং কারা গড়েছে।
১০| ১৭ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: টাকার বিনিময়ে নমিনেশন দেওয়া, যাতে ত্যাগিরা কোন মূল্যায় পায়নি।
দূর্নীতি।
দূর্বল পররাষ্ট্রনীতি।
১৭ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০০
রাজীব নুর বলেছেন: দূর্নীতিই আমাদের খাইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ ভোর ৪:২৩
চারাগাছ বলেছেন:
দীর্ঘ সময় হয়ে গেছে আপনার এই পোস্টে কোন মন্তব্য আসেনি।
আমি একটা মন্তব্য রেখে গেলাম।