| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
রাজীব নুর
	আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
  
সময়টা তখন ১৯৬২ সাল।
বিক্রমপুর অঞ্চলের কামারগাও গ্রামের ঘটনা। গ্রামে এক লোকের নাম বসির উল্লাহ। পাগল শ্রেনীর মানুষ। তার মুখের কোনো লাগাম নেই। গ্রামের সম্মানিত লোককেও যা খুশি বলে দেয়। মুখে কোনো লাগাম নেই। একলোক বাজারে যাচ্ছিলো। তখন বসির উল্লাহ বলল, কিরে এমন তাড়াহুড়া করে কোথায় যাচ্ছিস। লোকটা বলল, পাগলের কথার জবাব আমি দেই না। তখন বসির উল্লাহ বলল, বাজার থেকে ফেরার সময় তুই হেঁটে বাড়ি ফিরতে পারবি নারে। কারো কাঁধে করে ফিরতে হবে। বসির উদ্দিনের কথা ফলে গেলো। বাজারে ঢুকতেই লোকটাকে এক পাগলা গরু এমন ধাক্কা দিলো, সাথে সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান। দুইজন লোক ধরাধরি করে তাকে বাড়ি পৌঁছে দিলো। 
১।  
  
২।  
 
৩।   
  
৪।  
  
৫।  
  
৬।  
 
৭।  
 
৮।   
  
৯।  
  
১০।  
  
১১।  
  
১২।  
  
১৩।  
  
১৪।  
  
১৫।  
  
১৬।  
  
১৭।  
  
১৮।  
 
২৬ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১১:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ চাচাজ্বী।
২| 
২৬ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১০:৪৬
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমি দোহারের ছেলে, কামারগাঁও, কবুতরখোলা এলাকাগুলোর নাম বাবার কাছে বহুবার শুনেছি। আমার দাদীও মুন্সীগঞ্জের মেয়ে ছিলেন, অবশ্য আমার দুই ফুপুর শ্বশুরবাড়ী বিক্রমপুরের রাঁঢ়ীখালে। ছোটবেলায় বেশ ক'বার যাওয়া হয়েছে। একবার ছোটবেলায় বাবার সাথে ফুপুর বাড়ি যাচ্ছিলাম, যাওয়ার পথে বাবা শ্রীনগর বাজারের ঘোষের দোকানে বসিয়ে মিষ্টি খাওয়ালেন। আমি পানি খেতে গিয়ে গ্লাস ভেঙ্গে ফেললাম, দোকানিকে বাবা গ্লাসের দাম দিতে চাইলেও তিনি নেন নি। বুঝতেই পারছেন, এত বয়স হয়ে যাওয়ার পরেও ছোট্টবেলায় ঘটে যাওয়া ঐ ঘটনা আর দোকানির সামান্যতম ভদ্রতাটুকু আমি ভুলিনি। একদিন দোকানটায় আমার ছেলেকে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে আছে।
মুন্সীগঞ্জের লোকজন আমার পছন্দের, এলাকাটাও বেশ সুন্দর। আগে মুন্সীগঞ্জ হয়েই দোহারে যেতে হতো, এখনো হয় তবে এখন আর আমরা ও পথটায় যাই না। অনেক স্মৃতি আছে ঐদিকটায়। ছবিগুলোর জন্য ধন্যবাদ জানবেন।
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: দোহার আমি বেশ কয়েকবার গিয়েছি। 
আমাদের গ্রামের নাম কামার গাও। ছোট গ্রাম। আমাদের গ্রাম থেকে ১৫ মিনিট হেঁটে গেলেই পদ্মা নদীর দেখা পাওয়া যায়। 
রাঢ়িখাল পার হয়েই কামার গাও যেতে হয়। ভাগ্যলুক, তিন দোকান, আলামিন বাজার, বালাসুর এইসব নাম গুলো কি শুনেছেন? 
শ্রীনগর হচ্ছে আমাদের থানা। খুব জমজমাট এলাকা। ঘোষের সেই মিষ্টির দোকান এখনও আছে। আমি মাঝে মাঝে যাই ঘোষের দোকানে। ঘোল খাই, মিষ্টি খাই। আমি আমার কন্যাকে নিয়ে যাবো। তাকে ঘোল খাওয়াবো।  খেতে লাচ্ছির মতো। বেশ স্বাদ আছে। 
পদ্মাসেতু হওয়ার কারনে পুরো মুন্সিগঞ্জের চেহারা বদলে গেছে। জমির দাম দিগুনেরও বেশি হয়ে গেছে। আমি গ্রামে খুব কম যাই। গ্রামেই আব্বাকে কবর দেওয়া হয়েছে। একদিন হয়তো বিক্রমপুরেই আপনার সাথে দেখা হয়ে যাবে। 
ভালো থাকুন।
৩| 
২৬ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১১:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: গ্রামের মনোরম দৃশ্যে মুগ্ধতা!
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১২:০১
রাজীব নুর বলেছেন: যতই মনোরম হোক, শহরের মানুষ গ্রামে গেলে ৩/৪ এর মধ্যেই ঢাকায় ফেরার জন্য অস্থির হয়ে যায়।
৪| 
২৬ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১১:০৬
ইল্লু বলেছেন: সময় যেন থমকে আছে,ছবিগুলোতে-বসির উল্লাহর বলা না বলা কথাও হয়তো লুকোনো ,ছড়ানো ছিটানো কামার গাঁর মাটিতে
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১২:০২
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখিত এখানে আমাদের গ্রামের ছবি দেইনি। 
এখানকার সমস্ত ছবি ফরিদপুর অঞ্চলের।
৫| 
২৬ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১১:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: কুসংস্কারের প্রচার।ছবি সুন্দর
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১২:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক কুসংস্কার হারিয়ে গেছে। ২০৫০ সালের পর বাংলাদেশে কোনো কুসংস্কার থাকবে না।
৬| 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১২:১৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: রাঢ়িখাল পার হয়েই কামার গাও যেতে হয়। ভাগ্যলুক, তিন দোকান, আলামিন বাজার, বালাসুর এইসব নাম গুলো কি শুনেছেন?
হুম, সেটা জানি অবশ্য। আপনি "ভাগ্যলুক" লিখেছেন, ওটা সম্ভবত ভাগ্যকূল হবে। তিন দোকান হয়ে দোহারের দিকে যাওয়ার সময় হাতের বা দিকে যে রাস্তাটা চলে গেছে, ওটা ধরেই আমার ফুপাতো বোনের শ্বশুরবাড়ি যেতে হয়। যাওয়া হয়নি কখনো অবশ্য, তবে শুনেছি। এ বছর দেশে আসলে যোগাযোগ করার চেষ্টা করবো অবশ্যই। আমি মারা গেলে অবশ্য দোহারেই ফেরত যেতে চাই। বাসায় বলে রেখেছি, পাছে যদি সময় না হয়ে ওঠে, তাই। ধন্যবাদ।
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: মৃত্যুর কথা বলতে হয় না। মৃত্যু মানেই তো সব শেষ। 
দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে হবে। জীবনটা উপভোগ করতে হবে।
৭| 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ৯:০৫
অহরহ বলেছেন: ভালো পোষ্ট........... ধন্যবাদ। আমার খুব একটা গ্রামের বাড়ি যাওয়া হয় না। আসলে গ্রামে আমাদের তেমন কিছু নেই। তবে আছে, আমার দাদার কবর, দাদীর কবর এসব।
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমরা সবাই শহরবাসী হয়ে গেছি। কিন্তু মনে রাখতে হবে আমাদের শিকড় গ্রামেই আছে।
৮| 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১০:০০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: 
তালতলার তাল খেয়েছেন।
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: না খাইনি। জানেন খাবোও না।
৯| 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১০:৪০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো ছবিগুলো
ছবি পোস্ট করার সময় পাই না আর ![]()
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: আমার হাতে অনেক সময়।
১০| 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: 
৩, ১৩, ১৪ বেশী ভালো হয়েছে।
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ২:১১
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
১১| 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  বিকাল ৪:১৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: রাজীব ভাই কিছু সময় ধার দিন
 
২৭ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১১:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: সময় তো ধার দেওয়া যায় না।
১২| 
২৯ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১২:০০
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ ছবি মনে হলেও এগুলো সাধারণ দৃশ্য। তবে অবশ্যই মুগ্ধতা ছড়িয়ে দিতে যথেষ্ট।
 
২৯ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১০:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুন্দর