| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
রাজীব নুর
	আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
  ছবিঃ আমার তোলা। 
পুরো ঢাকা শহরটাই এক অদ্ভুত শহর। 
পুরো শহরটাই দেখার মতো। ব্যস্ত রাস্তার ফুটপাতে চায়ের দোকান। লোকজন নোংরা কাপে আগ্রহ নিয়ে চা খাচ্ছে। কেউ রুটি কলা খাচ্ছে। লোকজন রাজনীতি নিয়ে ফালতু আলাপ করে যাচ্ছে। কোনো মেয়ে রাস্তা দিয়ে হেটে গেলে ছেলেবুড়ো সবাই অতি কুৎসিত ভাবে তাকিয়ে থাকে। ব্যস্ত রাস্তায় উলটো দিক থেকে কেউ গাড়ি, বাইক, রিকশা চালাচ্ছে। আবার কেউ চিপা গলিতে গাড়ি পার্কিং করে রেখেছে। ড্রাইভার এসি ছেড়ে গাড়িতে বসে সমানে মোবাইল টিপে যাচ্ছে। এদিকে যে জটিল জ্যাম লেগে গেছে সেদিকে ড্রাইভারের কোনো চিন্তা নেই। কিছু বলতে গেলে ড্রাইভার বলবে- চুপ। একদম চুপ। কার গাড়ি এটা জানেন? প্রতিদিন যেসব এলাকায় ছিনতাই হয় সেসব এলাকায় কোনো টহল পুলিশ দেখা যায় না। টহল পুলিশ গুলো নিরিবিলি জায়গায় গিয়ে মোবাইল টিপাটিপিতে ব্যস্ত।
ঢাকা শহরের মানুষ গুলো রাস্তায় বের হলেই অস্থির হয়ে যায়। 
অমানবিক হয়ে যায়। একজন সাংসারিক মানুষ, যার ভালোবাসার ছোট ছেলেমেয়ে আছে, মমতাময়ী স্ত্রী আছে, সেও রাস্তায় বের হলে অমানবিক আচরণ করে। একসময় বাসে বয়স্ক নারী পুরুষ দেখলেই সকলে নিজের সিট ছেড়ে দিয়ে তাদের বসতে দিতো। এখন কেউ নিজের সিট ছেড়ে দেয় না। বরং সিটে বসে মোবাইল টিপে। অথচ মায়ের মতোন বয়সী মহিলা দাড়িয়ে থাকে। রাস্তায় বের হলেই আপনি এরকম দৃশ্য হরহামেশাই দেখতে পাবেন। শাহবাগ যাদুঘরে বা সদরঘাট আহছান মঞ্জিল গিয়ে কি হবে? ঢাকা শহরের মানুষ ময়লার গাড়িতে ময়লা না ফেলে রাস্তায় ময়লা ফেলতে বেশি পছন্দ করে।
ঢাকার সব রাস্তায় আপনি অনেক ভিক্ষুক পাবেন। 
ভিক্ষুকেরা তাদের ভিক্ষা চাওয়ার স্টাইল বদলেছে। কেউ কেউ বলবে রুটি কলা কিনে দেন। কেউ বলবে ভাত খাবো। কেউ প্রেসক্রিপশন দেখিয়ে বলবে ওষুধ কিনে দেন। কেউ বলবে চিকিৎসার জন্য টাকা প্রয়োজন। গতকাল সন্ধ্যায় আমি একজন ভিক্ষুক পেয়েছিলাম মিরপুর দশ নম্বরে। সে হুইল চেয়ারে করে ভিক্ষা করে। ভিক্ষুকের বয়স ২৫/৩০ হবে। একটু আগে আমি দেখেছি ভিক্ষুকটি কাবাব আর নান রুটি খাচ্ছে। কেউ হয়তো কিনে দিয়েছে। যাইহোক, আমি রাব্বানী হোটেলের সামনে দাড়িয়ে ছিলাম। ভিক্ষুক বলল আমি ভাত খাবো। আমি বললাম সন্ধ্যায় ভাত খাবে কেন? মানুষ ভাত খায় রাতে। ভিক্ষুক বলল আমি রাতেই খাবো। আমাকে দুই শ টাকা দিয়ে দেন। আমি খেয়াল করে দেখলাম ভিক্ষুকের কোলের উপর এক বান্ডিল টাকা। কমপক্ষে সেখানে ৫ হাজার টাকা হবে। বললাম, তোমার কাছে যে পরিমান টাকা আছে সেই টাকা দিয়ে পনের দিন তিনবেলা খেতে পারবে। ভিক্ষুক বলল, আমার পাচ লাখ টাকা লাগবে। জমি কিনব।
মিরপুর চিড়িয়াখানা আরেক গজব জায়গা। 
নোংরা প্রচন্ড। হকার গুলো বিরক্ত করে। চিড়িয়াখানা ঢুকতেই এক হুজুর মাইকে সুর দিয়ে বলতে থাকে মসজিদের জন্য টাকা দেন। ও ভাই গো, ও আম্মাজ্বী গো। এই টাকা হাশরের ময়দানে কাজে দিবে গো। চিড়িয়াখানার পশু গুলো রুগ্ন। বাঘ, সিংহ দেখলে মায়া লাগে। শুকিয়ে গেছে। যেন তাদের উঠে দাড়াবার মতো শক্তি নেই। কাচের ঝারে কিছু সাপ আছে, সেই সাপ দেখাই যায় না। কাচের ঝার গুলো গত বিশ বছরে পরিস্কার করা হয়নি। চিড়িয়াখানার পাশেই বোটানিক্যাল গার্ডেন। সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ। অনেক গাছপালা আছে। সমস্যা হলো প্রচুর হকার যথেষ্ট বিরক্ত করে। সেই সাথে আছে প্রেমিক প্রেমিকার অসৎ নোংরা কর্মকাণ্ড। ওরা লজ্জা পায় না। অথচ ওদের কর্মকাণ্ড আপনাকে লজ্জা দিবে। তবে ভোরবেলা যেতে পারেন। গাছপালার মধ্যে দিয়ে হাটতে ভালোই লাগে। অতি মনোরম পরিবেশ।
ঢাকা শহরে শান্তি নাই। প্রতিটা অলিগলিতে বখাটে দিয়ে ভরে গেছে। 
কিশোর গ্যাং এর পোলাপান ছাত্রলীগের মতো ভয়ংকর। সেদিন রাত এগারোটায় আমাদের এলাকায় কিশোর গ্যাং একবাড়িতে হামলা করেছে। কারন সেই বাড়িতে এক স্কুল পড়ুয়া মেয়ে আছে। কিশোর গ্যাং এর এক সদস্য সেই মেয়েকে ভালোবাসে। এই শহরে ফুটপাত ও রাস্তা দিয়ে শান্তিতে হাটতে পারবেন না। অসংখ্য হকার তাদের দোকান বসিয়ে রেখেছে। হকাররা বলে ফ্রি ফ্রি বসি নাই রাস্তায়। প্রতিদিন পুলিশকে টাকা দেই, স্থানীয় নেতাকে টাকা দেই। ট্রাফিক পুলিশকে বিশ টাকা দিলেই সিগন্যাল ফেলে দেয়। এই ফাকে বাসের হেল্পপার যাত্রী উঠিয়ে নেয়। পেছনে এম্বুলেন্স প্যাপু বাজাতেই থাকে। রোগী মরলে মরুক তাতে কার কি! রমনা পার্কে যেতে পারেন। সেখানে অসংখ্য টিকটক প্রতিবন্ধীর দেখা পেয়ে যাবেন। ঢাকা শহরে আপনি কোথাও শান্তি পাবেন না। ধরুন আপনি রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছেন, হঠাৎ শুরু হবে একসাথে ৪/৫ টা মসজিদে আযান। একটা মসজিদের আযান আপনি স্পষ্ট শুনতে পারবেন না। হুজুরেরা মাইকে বিশ্রী গলায় আযান দেয়। যা শ্রুতিমধুর নয়। আপনার মাথা ধরে যাবে।
 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: যারা তাকিয়ে থাকে, আমি তাদের দেখি। 
আমি স্পষ্ট দেখতে পাই তাদের চোখে মুখে লোভ লালসা। বিষয়টা আমার কাছে নোংরা লাগে। আমি তো কখনও কারো দিকে তাকাই না। মাথা নীচু করে হেঁটে চলে যাই আপন মনে।
 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: চারদিকে ফাঁদ। 
একটু দেখে শুনে পা ফেলবেন ওস্তাদ। খুব হিসাব করে। 
ওৎ পেতে আছে কতিপয় হায়েনারা। তাদের উল্লাস ভেস্তে যাক।   
তাদের জালে ধরা দেবেন না। ভালো কথা বিশ্বাস করে ফেলবেন না।  
এড়িয়ে যান। মাড়িয়ে যান। কিন্তু সাপ বিষাক্ত হয়। সাবধান। 
(পাঁচ লাইনের কবিতাটা কেমন হলো?)
২| 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন: 
আমি ভয় পাচ্ছি আপনি শেষে সোনবীজের মতো কবি হয়ে যান নাকি!
আমাদের মানুষের মাঝে সততা নেই।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: সোনাবীজ হবো না। 
আমি কবি নই। অতি সাধারন একজন মানুষ।
৩| 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  ভোর ৬:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
ঢাকার ইদানিংকালের হালচাল সম্পর্কে অনেক টুকরো কথামালা উঠে এসেছে , যার মধ্যে ঢাকার মানুষের
দুর্গতির কথাগুলি বেশ প্রনিধানযোগ্য । 
প্রচ্ছদে থাকা রিক্সাটিকে নিয়েই রিক্সার উদ্ভব হতে শুরু করে  ঢাকায় প্রথম রিক্সা প্রচলনের বিষয়ে দুয়েকটি
 কখা বলে গেলাম এখানে । 
১৮৬৮ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জাপানে কাহার-টানা পালকি থেকে রিকশার উদ্ভব। বাংলা রিক্সা শব্দটি এসেছে 
জাপানী জিনরিকশা থেকে। চীনা ভাষায় জিন শব্দের অর্থ মানুষ, রিকি শব্দটির 
অর্থ শক্তি আর শা শব্দটির অর্থ বাহন। অর্থাৎ রিকশার বলতে মানুষের শক্তি দ্বারা চালিত বাহনকে বোঝায়।
পালকির বিকল্প হিসেবে ১৮৬৫-৬৯ সালে রিকশার উদ্ভব। স্কোবি নামে একজন মার্কিন মিশনারি ১৮৬৯ সালে
 রিকশা উদ্ভাবন করেন। স্কোবি থাকতেন জাপানের সিমলায়।রিকশা তৈরির পেছনে আছে  এক প্রেমের গল্প।
 স্কোবি, যাকে রিকশার উদ্ভাবক হিসেবে মনে করা হয় তার স্ত্রী ছিলেন চলৎশক্তিহীন। আর তার স্ত্রীর চলাচলের 
একটা ব্যবস্থা করার ইচ্ছা থেকেই স্কোবি রিকশা তৈরি করেন। যদিও এই জাপানেই এখন রিক্সা দেখা যায় না, 
দেখা যায় জাদুঘরে।
জাপানের জাদুঘরে রাখা একটি প্রাচীন আমলের রিক্সা
 
 
১৮৮০ সালের দিকে ভারতের সিমলায় প্রথম রিকশার প্রচলন শুরু হয়। বাংলাদেশের চট্টগ্রামে ১৯১৯ বা, 
১৯২০ সালের দিকে মায়ানমার হয়ে রিকশার আগমন ঘটে। তবে ঢাকায় রিকশা রেঙ্গুন থেকে আসেনি 
এসেছিল কলকাতা থেকে। নারায়নগঞ্জ এবং ময়মনসিংহের পাট ব্যবসায়ীদের হাত ধরে । ১৯২০-৩০ সালের 
দিকে ঢাকায় রিক্সার প্রচলন ঘটে। ঢাকাতে প্রথম রিক্সার লাইসেন্স দেয়া হয় ১৯৪৪ সালের দিকে।
তথ্য সুত্র : ইন্টারনেট ঘেটে পাওয়া । .
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার ইতিহাস। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৪| 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  সকাল ৭:৪৭
জগতারন বলেছেন: 
কী আর মন্তব, 
আপনি লিখে জানালেন আর
এ গুলো আমি এখন প্রতিদিন দেখি।
আমার এখন তো মনে হয়, 
বাসা থেকে বের হলেই 
‘আমি যুদ্ধ করতে যাচ্ছি।’
যুদ্ধক্ষেত্রে যেমন নানান অজানা প্রতিকুলতা, 
প্রতিযোগিতা, বিপদসংকুল ঢাকার অবস্থাও তাই।
সত্যিই ঢাকায় (দেশে) অনেক মানুষ বেড়ে গেছে।
সেই অনুসারের দেশের ব্যাবস্থাপনা গড়ে উঠে নাই।
দেশের ব্যাবস্থাপনার, মানুষদের চরিত্র সংস্কার ইত্যাদি উন্নতি হচ্ছে না।
যা সত্যিই দুঃখজনক ।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
৫| 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  সকাল ৯:১২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: 
ঢাকায় সবার মুখে কয়েক লেয়ারের মাস্ক পড়তে দেখা যায়।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমি মাস্ক পরি না। পড়তে ইচ্ছা করে না। কিন্তু পরা উচিৎ।
৬| 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  সকাল ১১:০৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: 
ঢাকা যে বসবাসের যোগ্য নেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কেন জানি মনে হয় দেশের পরিস্থিতি এমন যে এখন আর এই দেশে থাকতেই ইচ্ছে করে না।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: উন্নত দেশে যাওয়ার সুযোগ থাকলে এই দেশে কেউ থাকতো না।
৭| 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:৫৮
আমি পরাজিত যোদ্ধা বলেছেন: @সোনাগাজী বলেছেন: 
একটা মেয়ে পাশ দিয়ে গেলে, স্বাভাবিকভাবে পুরুষেরা তাকাবে; আপনি ইহাকে কুৎসিত বলেন কেন সব সময়!
আমি বিয়ের পর আমার বউ কে সামনে দিয়ে হাটতাম আর দেখতাম মানুষ কি বাজে ভাবে তাকায়, আপনি এটা ফেইস না করলে বুঝবেন না, কত মানুষ আমার বউ কে দেখার পর আমার চোখের দিকে তাকাইছে এবং তাদের চোখের মধ্যে আমি দেখেতে পেরেছি কি রকম লালসা।  কতো বাজে কথা বলত পাস কেটে যাবার পর। 
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি এটাই বলতে চেয়েছিলাম।
৮| 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ৮:০০
আমি পরাজিত যোদ্ধা বলেছেন: ২০২২ এ ঢাকায় গিয়েছিলাম, মানুষ আর মানুষ নাই। কেমন যে করে তাকায় থাকে। নিজেকে এলিয়েন মনে হয়েছিলো।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: সুযোগ থাকলে এই পোড়া দেশে কেউ থাকতো না।
৯| 
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ৯:৫১
ঢাবিয়ান বলেছেন: আজানের যে বিষয়টা লিখেছেন তার সাথে একমত না হয়ে উপায় নাই। গত কয়েক বছর ধরে দেখছি মসজিদের মাইকের সাউন্ড কয়েকগুন বাড়িয়ে দিয়ে বিকট আওয়াজ করে আযান দেয়া হয়। তাও আবার একসাথে কয়েকটা মসজিদ থেকে। আমাদের শৈশব তারুন্যের শ্রুতিমধুর আযানের ধনি আর শোনা যায় না।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| 
১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩  সকাল ১১:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
ঢাকার মানুষজন বদের হাড্ডি! 
পৃথিবীর সব চেয়ে দূষিত শহর। 
১১| 
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩  সকাল ৯:৫৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
একটা মেয়ে পাশ দিয়ে গেলে, স্বাভাবিকভাবে পুরুষেরা তাকাবে; আপনি ইহাকে কুৎসিত বলেন কেন সব সময়!
তাকানোর স্টাইলে পার্থক্য আছে। ঢাকার পুরুষরা মুগ্ধতা নিয়ে তাকায় না। তারা তাকায় লোলুপ দৃষ্টিতে। যেটা মেয়েরা বুঝতে পারে। 
আর পুরুষদের হাতে থাকে জ্বলন্ত বিড়ি। সেই গন্ধ সহ্য করা মানুষের কর্ম নহে । 
 
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩  দুপুর ১:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩  রাত ১:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
একটা মেয়ে পাশ দিয়ে গেলে, স্বাভাবিকভাবে পুরুষেরা তাকাবে; আপনি ইহাকে কুৎসিত বলেন কেন সব সময়!