নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
বর্তমান বিশ্বে হাদীসের প্রয়োজন কতটুকু?
হাদিস নিয়ে যদি আপনার দ্বিধা থাকে, তাহলে হাদিস গুলো যার জন্য আমরা পেয়েছি তাকে অবমাননা করা হয়। তিনি তো বিশ্বমানব। বিশ্বনেতা। বলা হয়ে থাকে নবীজি দুনিয়াতে না এলে আল্লাহপাক এই পৃথিবী সৃষ্টি করতেন না। আমরা দুনিয়াতে কিভাবে চলবো তার জন্য আমাদের দুটা গ্রন্থ আছে। আল কোরআন এবং হাদিস। নবীজির মৃত্যুর দুই শ' বছর পর হাদিস গুলো সংগ্রহ করা হয়। লাখ লাখ হাদীস। তাই হাদীসে ভুল থাকাটাই স্বাভাবিক। এজন্য হাদীস আকড়ে না থেকে কোরআন আকড়ে ধরা উত্তম। কিন্তু বহু ধার্মিক আছেন তাঁরা হাদীসকে অনেক গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
সহী হাদীস গুলো আমাদের ফলো করতে হবে।
ভেজাল হাদীস গুলো ত্যাগ করতে হবে। বিশ্বের ধর্মীয় স্কলারদের উচিত ছিল সসবাই মিলে ভেজাল হাদীস গুলো চিরতরে মুছে দেওয়া। কিন্তু সঠিক কাজটা কেউ করে না। ইসলাম ধর্ম সহ সব ধর্ম গুলো দিন দিন কোনঠাসা হয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞানের মহৎ আবিস্কার গুলো ধর্মকে পেছনে ফেলে দিচ্ছে। এমনকি বিশ্বের ২০৩ টা দেশের মধ্যে ২০টা দেশও ইসলামের নিয়মে পরিচালিত হয় না। ধর্ম একটা ভেজাল ও ক্যাচালময় বিষয়। আজকে ইজরাইল আর ফিলিস্তিন যুদ্ধের জন্য মূলত ধর্মই দায়ী। ধর্ম সৃষ্টি হওয়ার পর যুদ্ধ, খুন, মারামারি কাটাকাটি চলছেই। ধর্ম না থাকলে পৃথিবীবাসীর জন্য ভালো হতো।
আমার বন্ধুর একটা ফার্মেসীর দোকান আছে।
আমি সেখানে প্রায়ই বসি। ফার্মেসীতে অনেক হুজুর আসে ওষুধ নিতে। তখন হুজুরদের আমার বলিতে ইচ্ছে করে- আপনারা ওষুধ নিতে পারবেন না। নো নেভার। আপনারা পানিপড়া খান। কিন্তু বলা হয় না। সভ্য সমাজে ইচ্ছে থাকলেও অনেক কথা বলা যায় না। তবে একটা বিষয় পরিস্কার, পানিপড়ায় কাজ হয় না। ওষুধে কাজ হয়। সেদিন বাসে করে ধানমন্ডি যাচ্ছি। ড্রাইভার ওয়াজ ছেড়েছে। আমি মন দিয়ে ওয়াজ শুনছি। আজহারি হুজুর ওয়াজ করছেন। তিনি বললেন, ''বিশ্ব নবী তাবিজকবচ পছন্দ করতেন না। নবীজি ঝাড়ফুঁক পছন্দ করতেন। আপনারা বেশি বেশি ঝাড়ফুঁক করবেন। অথচ আজহারি অসুস্থ হলে ডাক্তারের কাছে যান না? ঝাড়ফুঁক দিয়েই সুস্থ হয়ে যান?
একটা বিষয় পরিস্কার-
আপনি যদি ইহকালে কোরআন হাদীস মোতাবেক না চলেন তাতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না। বরং হাদীস মানতে গেলে বিপদে পড়ে যাবেন। নবীজির আমলে বিশ্ব জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নত ছিলো না, বিশেষ করে আরব দেশ গুলো। তখন ইন্টারনেট ছিলো না। ল্যাপটপ ছিলো না। ছিলো শুধু কুসংস্কারে বিশ্বাস। যেমন একটা হাদীসের কথা বলি, একলোক নবীজির কাছে এসে বলল, হে আল্লাহর নবী। আমার মাথা চুলকায়। খুব উকুন হয়েছে। নবীজি মুচকি হাসলেন (নবীজি সব সময় মুচকি হাসি দিতেন)। বললেন, রোজা রাখো। মাথা কামিয়ে ফেলো আর বরকি কোরবানি দাও। এই যুগে উকুনের জন্য মাথা কামানো, রোজা রাখা বা বরকি কোরবানি দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। উকুন নাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করলেই ঝামেলা শেষ। কাজেই পুরোনো অর্থাৎ ১৪শ বছরের আগের নিয়মকানুন এ-যুগে অচল। নবীজি রকেট ছাড়াও মহাকাশ ভ্রমণ করতে পারেন। যা নাসার পক্ষে সম্ভব না।
আমাদের পেছনে পড়ে থাকলে হবে না।
আমাদের যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। পুরোনো ধ্যান ধারণা, চিন্তা ভাবনা এবং কুসংস্কার থেকে দূরে থাকতে হবে। বিশ্ব তো আর কোরআন হাদীসের নিয়মে চলছে না। প্রতিটি দেশ চলছে তার নিজস্ব সংবিধান অনুযায়ী। মানুষের জীবনে প্যারার শেষ নেই। কাজেই হাদীসের প্যারা নেওয়ার দরকার নেই। দুনিয়াতে সহজ সরল সুন্দর জীবনযাপন করলেই হলো। হিংস্র হওয়া যাবে না। ছোট একটা হাদিস বলে লেখাটি শেষ করি। নবীজির কাছে একলোক এসে বলল, হুজুর আমি নতুন বিয়ে করেছি। কিন্তু ওমুকে প্রতিদিন রাতে আমার ঘরে উঁকি দেয়। নবীজি রেগে গিয়ে বললেন, হারামজাদাকে তিনবার বুঝিয়ে বলো। যদি না কথা না শুনে- তাহলে হারামজাদার চোখ উপড়ে ফেলো খেজুর কাটা দিয়ে। কি ভয়াবহ ব্যাপার!
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের নবীজি জানতেন না আরবে তেলের খনি আছে।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:০৭
অহরহ বলেছেন: সাত শতকের গন্ড মূর্খ আরব মরুভূমির he says, who says.... এসব কথার কোন মানে আছে?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সেটাই।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:১৩
বিষন্ন পথিক বলেছেন: নবীজি কি 'হারামজাদা' বলেছিলেন? নাকি এটা আপনার নবী হুমায়ুন আহমেদের হাদিস ?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:২৭
কামাল১৮ বলেছেন: গনতন্ত্র যত বিকশিত হবে ধর্মগুলো ততবেশী কোন ঠাসা হবে।
হাদিস ও কোরআন কাছাকাছি সময়ে রচিত।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন- গনতন্ত্র যত বিকশিত হবে ধর্মগুলো ততবেশী কোন ঠাসা হবে।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:০৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ধর্ম নিরবে নিভৃতে পরিবর্তিত হয়,তবে তা বলা যাবে না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছুই বদলে বদলে যায়।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:১৫
রিদওয়ান খান বলেছেন: ঐ যুগে মানুষের হাঢ় ভেঙ্গে গেলে কী ট্রিটমেন্ট নিতো?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ্ আল্লাহ করতো।
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:১৬
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: ধর্মযুদ্ধের যুগ বহুৎ আগেই শেষ হয়েছে।
নিকট অতীতের যুদ্ধ সমুহ দেখলে আমরা দেখতে পাই ১ম ও ২য় বিশ্ব, কোরিয়ার যুদ্ধ, ভিয়েতনামের যুদ্ধ, আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ কোন যু্দ্ধই ধর্মকে ঘিরে হয়নি। ধর্মের কোন প্রতক্ষ্য বা পরোক্ষ কোন প্রভাব এসব যুদ্ধে ছিল না। এমনি হালের রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যাপারেও কেউ নিঃসন্দেহ হয়ে বলতে পারবে না যে ধর্মীয় উন্মাদনাই এ যুদ্ধের মূল কারন।
৯০ এর পর আমাদের দেশে তো গনতন্ত্র চলছে, ইসলামি শাসনতন্ত্র দিয়ে এদেশ চলেনি, একদিনের জন্যেও চলেনি। কিন্তু অনেক পরিসংখ্যান আছে যার নিরিখে এদেশের অবস্হা অনেক যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের চেয়েও খারাপ। ধর্ম কোনঠাসা হয়েছে-এর মানে কি এই যে আমরা সাধারন জনগন বর্তমানে কোনঠাসা অবস্হায় নেই? গত তিন দশক ধরে গনতন্ত্রের আধুনিক রূপ আমরা বেশ উপভোগ করছি। কিন্তু এত সুখ তো সয় না। মানুষ এই গনতান্ত্রিক সুখানুভূতি থেকে বাচতে সমানে দেশান্তরি হচ্ছে।
আসলে কোনঠাসা কি ধর্ম নাকি মানব রচিত গনতন্ত্র বা অন্যান্য মতাদর্শ? (সমাজতন্ত্রের কথা বললাম না কারন তা ইতোমধ্যেই ইন্না লিল্লাহ্ হয়ে গেছে)।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি নিয়ে আমি পড়ে উত্তর দিবো।
৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:১৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: হাদিস গ্রন্থ যেমন টুপ করে আকাশ থেকে পড়ে নি, নবীর করুন মৃত্যুর অনেক পর তা বই আকারে সংকলন করা হয়েছে। এখনকার কোরানও তেমন টুপ করে আকাশ থেকে পড়েনি ওসমানের আমলে তা কাট ছাট করে সংকলন করা হয়েছে। হাদিস সংকলনে যতটা বাছ বিচার করা হিয়েছে, কোরান সংকলনের সময় তার সিকিভাগও করা হয় নি। তারপরও যত দোষ নন্দ ঘোষ, দোষ সেই হাদিসের উপরই পড়ে তাতে নাকি জাল হাদিস আছে। আরে ভাই জাল গুলো বাদ দিয়ে সহি হাদিস গ্রেড দিয়ে যেগুলো লিপিব্দ্ধ করা হয়েছে তার মধ্যে জাল হাদিস থাকে কি করে? নিজের মনমত না হলেই সেটা জাল? এর মত মুনাফেক আর কে আছে? ব্লগের মডারেট ইসলামীদের মধ্যে ইসলামী কম পিছলামী বেশী। বারাসাতে ত দেখলাম পুজো পুজো লেগে গেছে, তা সেই বারাসাতের মুমিনের অবস্থা কি? মুশরিকদের মুর্তিপুজাতে ত তিনি দিলে আঘাত পেয়েছেন।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: শান্ত হোন।
৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৫০
নাহল তরকারি বলেছেন: ০১। কোরআন আর হাদিস কিন্তু দুইটি বিপরীত জিনিস না। কোরআনে যদি লেখা থাকে নামাজ পড়ো, তাহলে হাদিসে নামাজ পড়ার নিয়ম লেখা থাকে। সেই ক্ষেত্রে কোরআন ও হাদিস একে ওপরের পরিপুরক।
০২। কোন হাদিস ভুল না। কিছু হাদিস আছে স্পষ্ট। সেগুলো চোখ বুজে বিশ্বাস করা যায়। আর কিছু আছে অসষ্পষ্ট হাসিদ। সেই হাদিস কিনা সেটা কেউ জানে না।
০৩। আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন “কেয়ামতের আগে মুসলিম ৭০ টি ভাগ হবে। এর মধ্যে একটি দল জান্নাতে যাবে।” তার মানে একটি দল আসল মুসলিম। বাকি ৬৯ পার্টি নকল মুসলিম। ঐ নকল মুসলিমের আচরনের জন্য আমাদের প্রানের নবীর চরিত্র বিশ্রেষণ করতে পারেন না। যেমন নোয়াখালির এক বাটপারের জন্য নোয়াখালীর কোন ভদ্র, ভালো শিক্ষকবে গালি দিতে পারি না..!
০৪। ইসলাম ধর্মে ঝাড়, ফুক, কালো জাদু, জাদু, আলৌকিক শক্তি, কু-সংস্কার বিশ্বাস করে না। যেসব হজুর এই পানি পড়, ঝাড় ফুক করে তারা ঐ ৬৯ নকল মুসলিম। ঐ নকল মুসলিমদের ধোলাই করুন। তাতে আমাদের কোন আপত্তি নাই। আমাদের নবী ঐ ৬৯ দলকে কোন দিন বলেন নাই যে তুমরা অপরাধ করো। বরং আমাদের নবী বলেছেন ভাইয়ে ভাইয়ে মারামারি করো না। পন্যে ভেজাল করিও না। সঠিক ওজনে পন্য বিক্রি করবা। চুরি ডাকাতি করবা না। এখন যদি কোন হুজুর নিরঅপরাধ মানুষ কে বিনা বিচারে বোমা মারে, সেটা কি আমাদের নবীর দোষ? না। এই অপরাধের দায় ভার শুধু ঐ হুজুরের। এই পাপের দায় ভাড় সম্পন্ন মুসলিম জাতি ও আমাদের নবীর না।
০৫। নকল মুসলিমরাই আপনাদের পিছনে লাগে। তারা কুসংস্কার বিশ্বাসী। মনে করেন। এক লোক রাতের বেলা বাড়ি ফিরেছে। সকালে পেট খারাপ হয়েছে। মনে হয় ঐ গাছের নিচ দিয়ে আসার জন্যেই আমার পাতলা পায়খানা হয়েছে। এই জাতীয় ফালতু চিন্তা করতে আল্লায় না করেছে। কারন এই জাতীয় চিন্তা পরে কু-সংস্কারে পরিনত হয়। এই পেট খারাপ ফুলে ফেপে গুজব হয়ে পরে শুনা যাবে “ঐ গাছের, নিচে ভূত আছে। ঐ দিক দিয়ে যাওয়া যাবে না” ইসলাম এ ধরনের গুজব ছড়াতে না করেছে। কু- সংস্কার মানতে না করেছে।
০৬। ইসলাম সব সময় জ্ঞান অর্জন করতে বলেছে। আবিস্কার করতে বলেছে। গবেষনা করতে বলেছে। জিবরাইল (আঃ) যখন প্রথম নবীজির আছে আসে তখন প্রথম বাক্যই ছিলো “আপনি পড়ুন।” এটার মানে কি? আল্লাহ নবীর দ্বারা বুঝাতে চাচ্ছে যে “হে মুসলিম, তুমরা জ্ঞান অর্জন করো।” প্রকৃত মুসলিম, জ্ঞান অর্জন করে। বাকি ৬৯ টি নকল মুসলিমের দল জ্ঞান অর্জন করে না। তারা কোন কিছু নিয়ে গভীর চিন্তা করে না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
পুরোনো ঘ্যান ঘ্যান আর ভালো লাগে না।
১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৭
নাহল তরকারি বলেছেন: ও আরেকটি কথা “মাথার উকুন/চুলকানি এর জন্য কোনদিন বলবে না তুমি রোজা রাখো, কোন পশু করবানী দেও।” এমন কোন ঘটনা আমরা শুনি নাই।
একবার এক লোক নবীজিকে প্রশ্ন করে “হে নবী, আমি কি উট না কোন কিছুর সাথে না বাধিয়ে শুধু আল্লাহর উপর বিশ্বাস করবো যাতে আমার উট না হারিয়ে যায়?” তখন নবী বলেন “তুমাকে উটও বাধতে হবে। আল্লাহর উপর ভরসাও করতে হবে। চেষ্টা ও ভরসা দুইটাই লাগে”
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আরো অনেক পড়াশোনা করতে হবে ভাইসাহেব।
১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার মন খারাপ হলে তাহেরী হুজুরের ওয়াজ শুনি।
মন ভালো হয়ে যায়। বড়ই বিনোধন।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মের বিনোদন গুলো সে লেভেলের বিনোদন।
১২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৭
মুনাওয়ার সিফাত বলেছেন: গার্বেজ কথা বার্তা। হাদিসের সিলসিলা কিভাবে আসছে তার ইতিহাস না জাইনা আন্দাজে বইলা ফেললেন। জাল হাদিসের বিরুদ্ধে অনেক আলেমের কাজ আছে। আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর বইও আছে। হাদিস কোন প্রেক্ষিতে বলা হয় ঘটনা কি তাও জানা লাগে শুধু বাংলা অনুবাদ পড়ে জাজ করতে আসছে স্কলার রাজিব নূর। হা হা!
ধর্ম কবে ছিল না? ধর্ম নিয়ে চুলকানি মূলত নিজের স্বার্থ হাসিল করতে পারেন না বলে।
পড়েন। না জাইনা আবর্জনা ছড়াইয়েন না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে। ধন্যবাদ।
১৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যেটা দরকার নাই বলছেন,আরেক জন বলছে সেটাই খুব দরকার। এসব নিয়ে তর্ক হয়, ঝগড়া হয়, মারামারি খুনাখুনী হয়। শান্তি নাই, কোন কিছুতে শান্তি নাই।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ইউ রাইট।
১৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: চটি বইয়ের প্রভাবে মাথা নষ্ট বুদ্ধিজীবিরা জাতিসংঘেও প্রভাব রাখছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও আবর্জনা দিয়ে ভর্তি করছে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
১৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৬
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আমরা কর্ম বিশ্বাসী না কর্ম করলে কোন ধর্ম লাগবে না কর্মের মধ্যে ভাল মন্দ আছে আপনি জানেন মন্দ করল কি হবে
সেখানে হাদিস কোরআন লাগে না------------------
১৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৭
আমি নই বলেছেন: গার্বেজ পোষ্ট, এসব আবর্জনার জন্যেতো নির্ধারিত ডাস্টবিন তথা মুক্তমনা আছেই, সেখানে ফেললেই হয়।
১৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
নতুন বলেছেন: মানুষ এখন নতুন জিনিস জানতে, দেখতে বুঝতে ইন্টারনেট যায়।
ধর্মীয় বইয়ে ব্যক্ষা খোজেনা। এটা ধর্মের শেষের শুরু মাত্র।
ধর্ম চলে যাবেনা, কারন মানুষ সামাজিক এবং অনেক ধর্মীয় নিয়ম সমাজিক ভাবে পালন করে মানুষ অভ্যস্ত।
শুধু মানুষের মাঝে বিভক্তিমলক কথাবাত্রাগুলি বন্ধ করা উচিত। তখন আর সমসম্যা হবেনা।
যেমন এখন চার্চ সমাজে উসকানী কম দেয় তারা ভালোবাসার কথা বলে। কারন বুঝতে পেরেছে যে মানুষ এখন আর আগের মতন মূর্খ নাই যে ক্রুসেড করতে যাবে। এখন ধর্ম সামাজিক নিয়েমের মতন তারা পালন করে।
১৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: ঈশ্বর এবং তার সৃষ্টি শয়তানের মরার সময় চলে এসেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
মানব সভ্যতা যে, জ্ঞানভিত্তিক হবে, তা বুঝেছিলেন সক্রেটিস ( যীশুরও ৪০০ বছর আগে )।