নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিজড়া বিড়ম্বনা

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩৭



ধরুন আপনি একটা নতুন দোকান উদ্ববোধন করলেন।
হোক ওষুধের দোকান বা মুদি দোকান। অথবা কাপড়ের দোকান কিংবা ফাস্টফুড। চলে আসবে হিজড়া। তারা টাকা দাবী করবে। ৫শ' বা এক হাজার টাকা দিলে হবে না। তারা দাবী করে বিশ হাজার টাকা। এছাড়া তারা প্রতি সপ্তাহে তো আসেই। প্রতি সপ্তাহে তাদের একশ টাকা করে দিতে হয়। না দিয়ে উপায় নেই। নিজের সম্মান বাঁচাতে ও ঝামেলা এড়াতে সবাই টাকা দিয়ে দেয়। থানায় জানিয়ে কোনো লাভ নেই। সম্ভবত হিজড়াদের সংগ্রহ করা টাকার ভাগ পুলিশ পায়। পুলিশরা খুবই ছেচরা হয়। তাঁরা রাস্তায় ভ্যানগাড়িতে যে বুড়ো লোকটা কলা বিক্রি করে তার কাছ থেকেও বিশ টাকা নেয়।

আজকাল বাসে পর্যন্ত হিজড়া চলে আসে।
রাস্তায় জ্যামে হিজড়া আসে। টাকা তাদের দিতে হবেই। নইলে আপনার মান সম্মান তছনছ করে দিবে। বিশ্রী করে কিভাবে যেন তালি দেয়। এমনকি টাকা না পেলে তারা গাগালি করতে করতে জামা কাপড় খুলে ন্যাংটা হয়ে যায়। একটা বাজে পরিবেশ সৃষ্টি করে। লোকজন বাধ্য হয় নিজের সম্মান বাচাতে টাকা দিয়ে দেয়। যুগ যুগ ধরে একই ঘটনা। এর কোনো প্রতিকার নেই। হিজড়ারা এখন খুবই বেপরোয়া। একসময় হিজড়াদের প্রতি মায়া হতো। কিন্তু এখন তাদের কর্মকান্ড দেখে ঘৃণা হয়। শোনা যায় নকল হিজড়া দিয়ে ঢাকা শহর ভরে গেছে। ঢাকার অনেক এলাকায় ভিক্ষুক নিষিদ্ধ। ভিক্ষুকের চেয়ে হাজার গুন বেশি অসভ্য ও ইতর হচ্ছে হিজড়ারা।

রফিক চাচা বললেন-
''পুলিশ কে ডাকলে কোন সাহায্য পাওয়া যায় না। পুলিশ নিজেই টাকা লেনদেনে মধ্যস্থতা করে। এই অভিজ্ঞতা আমার মেয়ের বিয়ের সময় হয়েছে। ধারদেনা করে মেয়ের বিয়ে দিচ্ছি তারপর এই উটকো ঝামেলা। পুলিশ ডেকে আরো বিপদ, যাওয়ার সময় পুলিশ চা নাস্তার পয়সাও চায়''। আমার একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি। সম্প্রতি আমার এক আত্মীয় বড় একটা দোকান দিয়েছে। ওষুধের দোকান। ৪০ লাখ টাকা এডভান্স। ৭০ হাজার টাকা ভাড়া। ডেকোরেশন খরচ দশ লাখ। যাইহোক, দোকান উদ্বোধনের দিন হিজড়া এসে উপস্থিত। তারা ৫০ হাজার টাকা চাইছে। দিতেই হবে। তাদের বলা হলো, ৫ হাজার দিচ্ছি, নিয়ে চলে যাও। কিন্তু হিজড়া'রা পাচ হাজারে মানছে না। অনেক অনুরোধ করার পর তারা দশ হাজার টাকায় মানলো।

আমার কথা হচ্ছে হিজড়াদের টাকা দিতে হবে কেন?
এটা কি সরকারি নিয়ম? হিজড়ারা তো লেংড়া নুলা নয়। তাদের হাত পা ঠিক আছে। তারা কাজ করতে পারে। তারা প্রতিবন্ধী নয়। কাজ করার ক্ষমতা তাদের আছে। এইভাবে কেন যুগ যুগ ধরে মানুষের কাছ থেকে টাকা নেবে? মানুষের কষ্ট করে ইনকাম করা টাকা তারা কেন নিবে? মামা বাড়ির আবদার? টাকা না দিলে ন্যাংটা হয়ে যাবে সকলের সামনে। বাজে কথা বলবে। খারাপ একটা পরিবেশ তৈরি করবে। সাধারণ মানুষ এর থেকে পরিত্রাণ চায়। হিজড়ারা এখন মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। তাদের অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ।

বিয়ে বাড়িতে এসে হিজড়ারা টাকা চাইবে।
শিশুর জন্ম হলে তারা এসে টাকা চাইবে। নতুন দোকানপাট উদ্বোধন হলে টাকা চাইবে। এবং দিতেই হবে। প্রতি সপ্তাহে টাকা দিতে হবে। এটা কি মগের মুল্লুক নাকি? দরিদ্র, অসহায়, প্রতিবন্ধী, হাত নেই, পা নেই, চোখ নেই এদের সাহায্য সহযোগিতা করা যেতে পারে। কাজ করতে চাইলে এই সমাজে বহু মানবিক লোক হিজড়াদের তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ দিবে। আমি নিজেই হিজড়াকে আমার চাচার দোকান ঝাড়ু মোছার কাজ দিতে চেয়েছিলাম। হিজড়া রেগে গেছে। ওরা কাজ করবে না। এভাবেই মানুষকে হেনস্তা করে টাকা নিবে। এসব বন্ধ হওয়া দরকার।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৭

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: হিজরারা আমাদের মতই মানুষ। একটাই পার্থক্য যে, তারা জন্মগত ভাবেই একটা সুনির্দিষ্ট শারিরীক সীমাবদ্ধতা নিয়ে এ পৃথিবীতে আসে। তাই তাদের সামাজিক অন্তুর্ভুক্তিকরনের বিষয়টি খুব জরুরী। তাদের যথাযথ শিক্ষার ব্যাবস্থা না করে, চাকরীতে অন্যান্যদের মত সমান সুযোগ না দিয়ে, অন্যান্য সামাজিক নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও নাগরিক অধিকারের বিষয়গুলো অবহেলিত রেখে আমরা বাকিরা শান্তিপূর্ন জীবন যাপন করবো.........এমনতর চিন্তা ভাবনা মানে আমরা আসলে বোকার স্বর্গে বাস করছি।

আমাদের গ্রামের বাড়িরর কাজের মানুষটি হিজড়া। সে পরিশ্রমী, সৎ ও কাজেকর্মে আন্তরিক।

একবার আমাদের ব্যাংকের মিরপুর শাখায় হিজড়া এসেছিল হিসাব খুলতে। ষথাযথ কাগজ পত্র সে নিয়েই এসেছিল। শুধু আমাদের হিসাব খোলার ফর্মে পুরুষ/মহিলা ছাড়া আর কিছুই ছিল না। তখন পুরুষ/মহিলা এ লেখার পাশে নিজ হাতে লিখে দিয়েছিলাম, "তৃতীয় লিঙ্গ"। অহেতুক অজুহাত দাড় করিয়ে তাকে হয়রানি করা যেত। কিন্তু করা হয়নি, সে আমাদের তরফ থেকে পূর্ন সহযোগিতা পেয়েছিল।

সমাজটা সবার। এ সত্য আমরা যত তাড়াতাড়ি উপলব্ধি করবো ততই এ সকল বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি পাবো।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১০

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সেটা ঠিক আছে।
কিন্তু তাঁরা জোর করে অনেক টাকা দাবী করছে। এটা নিশ্চয়ই ভালো কিছু নয়।

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:১৩

অধীতি বলেছেন: হিজড়া এখন একটা দস্যু দলে পরিনত হয়েছে। তারা খুবই জঘন্য। তাদের ঘিরে বিরাট একটা সিন্ডিকেট কাজ করে।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১০

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ আমি এই সিন্ডিকেট এর কথাই বলছি।
এটা বন্ধ হওয়া দরকার।

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকায় পরিবারের বাহিরে অন্যেরা এই ব্যাপা টি সহজে জানতে পারে না।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে এবং ভারতে হিজড়ারা সাধারন মানুষকে অনেক যন্ত্রনা করছে।

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৩১

কামাল১৮ বলেছেন: হিজড়া না বলে ৩য় লিঙ্গ বলাই ভালো।প্রচলিত শব্দে হিজড়া একটা গালি।এদের এই অবস্থার জন্য ধর্ম দায়ী।ধর্ম তাদেরকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে।তারা পিতা মাতার সন্তান।ধর্ম তাদের সন্তানের অধিকার দেয় না।এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।আর দশ জনের মতোই তারা সামাজে বাস করবে।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১২

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই তাঁরা এই সমাজে বাস করবে।
কিন্তু তাঁরা কাজ করুক। এরকম চাঁদাবাজি কেন করবে?

৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৯

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। এদের ভয়ংকর অত্যাচারে মানুষ আজ অতিষ্ঠ।
কারো সদ্য ভূমিষ্ঠ বাচ্চা হলে ভয়ংকর এক কান্ড ঘটায় এরা টাকা না দিলে! এদের একটা গ্রুপ আছে সারা দিন ঢাকা শহরের অলিগলিতে ঘুরে আর দেখে কারো বাসার বারান্দায় সদ্য বাচ্চাদের কাঁথা ন্যাকড়া ঝুলছে কিনা।
আশুলিয়ার ছোট বড় ৪ হাজার ফ্যাক্টরি থেকে বছরে তিনবার এরা চাঁদা তোলে (তুই ঈদ আর পহেলা বৈশাখ)। সর্বনিম্ন চাদা তিন হাজার থেকে বিশ হাজার পর্যন্ত!! এবার হিসাব করে দেখেন কত কোটি টাকা চাঁদা দিতে হয় এদেরকে। সারা বাংলাদেশে নিশ্চয়ই এই নেটওয়ার্ক আছে।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: হিজড়ারা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। এদের থামাতে হবে।

৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:০১

সোনাগাজী বলেছেন:




৩ নং কমেন্টে টাইপো:

আমারিকায় কোন পরিবারে ৩য় লিংগের বাচ্চা জন্ম নিলে, পরিবারের বাহিরে অন্যেরা এই ব্যাপারটি সহজে জানতে পারে না।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: বুঝতে পেরেছি।
আমাদের পাশের বাসায় একটা হিজড়া থাকে। বেশ হাসিখুশি। আমার সাথে দেখা হলে হিন্দিতে কথা বলে।

৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


সন্তান একটি হলে দুটি নয়।
দুটি হলে আর নয়।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।

৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: আমার ঘরে কোন পুরুষ নাই, তিন কন্যা। হিজড়ার ভয়ে আতংকে থাকে, দরজা ধাক্কিয়ে ভেঙ্গে ফেলতে চায়

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: পুলিশ ওদের কাছ থেকে নিয়মিত টাকা নেয়। তাই পুলিশ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসবে না।

৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬

নতুন বলেছেন: সমাজে এদের কেউ কাজ দেয় না। এরা কি ভাবে বেচে থাকবে?

ধর্ম এদের ভালো চোখে দেখে না। তাই ধার্মিকেরাও এদের ভালো চোখে দেখে না।

এরা বাচার জন্যই এই পথ বেছে নিয়েছে। যদিও বর্তমানে এটার সাথে জড়িত অনেক বড় একটা অংশ ধান্দাবাদী করছে।

কিন্তু একটু ভেবে দেখুন যদি এরা সমাজে সন্মানের সাথে কাজ করে খেতে পারে তবে কে এমন ভাবে কাপড় খুলে চান্দাবাজী করতে চাইবে?

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ওরা কাজ করতে চায় না। কাজ করতে ভাইলে অনেক মানবিক মানুষ ওদের অবশ্যই কাজ দিবে।

আমাদের পাশের বাসায় একটা হিজড়া আছে। এলাকার অনেক মানুষের কাজ করে দেয়। বিনিময়ে টাকা পায়।

১০| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: এর আগেও লেখেছেন পড়েছি এবার পড়লাম
কিন্তু কিছু করার নাই আফসোস করি-----------

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।

১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

শাহ আজিজ বলেছেন: এলাকার টং দোকানদার , বাড়ির শয়তান দারোয়ান এদের মুল খবরদাতা । ওরাও ভাগা পায় ঐ চাদার ।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায় বলেন কি!!!!

১২| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫

রিদওয়ান খান বলেছেন: সবকিছুতেই ধর্মের উপর আঙ্গুল তোলা কিছু মানুষের বদভ্যাস।নিজের অজ্ঞতা, নিজের না জানার ব্যাপারেও এদের কোন প্রকার লজ্জা নেই! এদেরকেই মূলত 'বেহায়া' বলে। অথচ আমরা 'বেহায়া' বলতে অন্যকিছু বুঝি।

'সম্পত্তিতে অধিকার' ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে তারাও মা-বাবার রেখে যাওয়া সম্পত্তির ভাগ পাবে। সম্পদের উত্তরাধিকার নির্ধারণেও সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। তাদের শারীরিক গঠনের উপর ভিত্তি করেই তারা পাবে সম্পদের অধিকার। পুরুষালী বা মেয়েলী চিহ্ন অনুযায়ী তারা সম্পত্তির অধিকার পাবে। এ সম্পর্কে হাদিসের বিখ্যাত গ্রন্থ সুনানে বায়হাকিতে এসেছে-‘যে তৃতীয় লিঙ্গ নারী বা পুরুষ প্রকৃতির সে নারী বা পুরুষের মানদণ্ডে উত্তরাধিকার সম্পদ পাবে। (অর্থাৎ যে তৃতীয় লিঙ্গের শারীরিক গঠন ও চিহ্ন নারীর মতো সে নারী হিসেবে অংশ পাবে আর যে তৃতীয় লিঙ্গের শারীরিক গঠন ও চিহ্ন পুরুষের মতো সে পুরুষ হিসেবে উত্তরাধিকার পাবে)। আর যে তৃতীয় লিঙ্গ নারী নাকি পুরুষ এর কোনোটিই চিহ্নিত করা যায় না; সেসব তৃতীয় লিঙ্গ তার প্রস্রাবের পথের অবস্থা অনুযায়ী (নারী-পুরুষ চিহ্নিত করা সাপেক্ষে) সম্পত্তির ভাগ পাবে।’ (বায়হাকি)

তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ইসলামের বিধান 'তৃতীয় লিঙ্গ' হলেই নারী ও পুরুষ একসঙ্গে চলাফেরা করতে পারবে। একসঙ্গে জীবনযাপন করতে পারবে এমনটি কিন্তু নয়। ইসলাম এটি অনুমোদন করে না। বরং শারীরিক গঠনের উপর নির্ভর করেই গোটা মানবজীবনের সব বিধিবিধান ইসলামের আলোকেই পালন করতে হবে। পর্দার বিধান, পোশাকের বিধান, নামাজ-রোজার বিধানও সবার জন্য যেমন প্রযোজ্য। তাদের জন্যও তা প্রযোজ্য।

নারী-পুরুষের জন্য আলাদা কিংবা যৌথ শিক্ষা লাভের সুযোগ থাকলেও তৃতীয় লিঙ্গরা শিক্ষাব্যবস্থার সুবিধা থেকে বঞ্চিত। সম্প্রতি তাদের ধর্মীয় ও সাধারণ শিক্ষা সহায়তা দিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি মাদ্রাসা। এটি একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। উদ্যোগটি আরও আগেই নেয়ার প্রয়োজন ছিল।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামের কথা বলে লাভ কি? আমাদের দেশ তো ইসলামের নিয়মে চলছে না।
দেস চলছে সংবিধান অনুযায়ী।

১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০১

রিদওয়ান খান বলেছেন:

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২০

রাজীব নুর বলেছেন: হিজড়াদের কোরআন শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে?

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ওদের সেখানো উচিৎ হাতের কাজ।

১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @নতুনঃ শুধু গরু রচনাই (ইসলাম বিদ্বেষ) শিখেছে এ যাবৎকাল। এখন কেউ যদি অন্য কোন রচনা লিখে আনে, নতুন সেখান গরু হাজির করে ছাড়বেই, তা সে যেভাবেই হোক।

আল্লাহ্ তাকে অন্যান্য রচনা বোঝার তৌফিক দান করুক।

আমিন।

১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০১

নতুন বলেছেন: @মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ <<<

ভাই হাদীসেই আছে ... হিজড়াদের বাড়ীথেকে বের করে দিতে...রাসুল সা: অভিশাপ দিয়েছেন। ওমর রা: ও তার নির্দেশ পালন করেছেন।

Ibn ‘Abbās said that the prophet coursed a man who resemble women and women
who resemble men. The prophet said: “Get them out of your house”. Ibn ‘Abbās
said: The prophet got a man out and ‘Umar got a woman out. (Al-Bukhārī, 2002, p.
1486)

১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৪

নতুন বলেছেন: @মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ

১৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৪

নতুন বলেছেন: From Abū Hurairah he said: One day the transgender perpetrator who coloured his
fingernail and toenail with henna. So, the prophet asked them: “What is wrong with
this guy?” They answered: “O Rasulullah, this guy resembled women”. So he
commanded to punish this guy, and this guy was exiled to the place called Naqī‘.
They asked Rasulullah: “O Rasulullah, why do not just kill him?” He answered: “I
was forbidden to kill one who prayed”. Abū Usāmah said “Naqī‘ is a place in the
suburb of Madinah and it is not Baqī‘ (Abū Dāwūd, 2009b, pp. 288–289).

নির্বাসনে পাঠিয়েছেন...

১৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ নতুন ভাই - আপনি যে হাদিসের উল্লেখ করেছেন সেই হাদিসে হিজড়াদের কথা বলা হয় নাই। অনেক পুরুষ নারীর মত আচরন করে বা পোশাক পড়ে অথবা অনেক নারী পুরুষদের মত আচরণ করে বা পোশাক পড়ে, তাদের উদ্দেশ্যে এই হাদিস। হিজড়া হওয়ার কারণ হল শারীরিক সমস্যা। ইসলামে হিজড়াদের ব্যাপারে দিক নির্দেশনা আছে। উপরে ১২ নং মন্তব্যে রিদওয়ান খান ভাই মোটামুটি বিস্তারিত বলেছেন। ইসলামে হিজড়াদের হয় পুরুষ অথবা নারী হিসাবে গণ্য করে। এটা নির্ভর করে ঐ ব্যক্তির শারীরিক গড়ন অনুযায়ী যেটা রিদওয়ান ভাই পরিষ্কার করেছেন তার উপরের মন্তব্যে।

হিজড়া আর সমকামিতা এক জিনিস না। হিজড়া হল শারীরিক সমস্যা আর সমকামিতা হল মনের সমস্যা। ইসলামে নারীর পুরুষের মত চলা এবং পুরুষের নারীর মত চলা নিষিদ্ধ।

১৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২৫

নতুন বলেছেন: @মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ আসুন একটু হাদিস পড়ি...


باب نفي أهل المعاصي والمخنثين
ابن عباس قال: "لعن النبي صلى الله عليه وسلم المخنثين من الرجال والمترجلات من النساء، وقال: «(أخرجوهم من بيوتكم)» فأخرج النبي صلى الله عليه وسلم فلاناً وأخرج عمر فلانة"

অর্থ:

অধ্যায়ঃ কবিরাহ গুনাহগার ও হিজড়াদেরকে দেশান্তর করা।
ইবন আব্বাস(রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, রাসুলুল্লাহ(ﷺ) পুরুষ হিজড়া ও ... লানত (অভিশাপ) করেছেন। এবং বলেছেন, তাদেরকে তোমাদের ঘর থেকে বের করে দাও। নবী(ﷺ) অমুক (হিজড়াকে) বের করে দেন ও উমার(রা.) তমুক (হিজড়াকে) বের করে দেন।

[সহীহ বুখারী: ৫৮৮৬ নং হাদিস]



عن أبي هريرة : أن رسول الله - صلى الله عليه وسلم - أتي بمخنث قد خضب يديه ورجليه فقالوا : ما بال هذا؟ قيل يتشبه بالنساء ، فأمر به فنفي إلى النقيع

অর্থ: আবু হুরায়রা(রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ(ﷺ) এর নিকট এক হিজড়াকে আনা হল, যে তার হাত-পায়ে মেহেদী লাগিয়ে ছিল। তারা বলল, এ কী অবস্থা?! বলা হল, সে মেয়েদের সাদৃশ্য অবলম্বন করেছে। অতপর তার ব্যাপারে দেশান্তরের আদেশ দেওয়া হল। তাকে 'নাকী' নামক স্থানে দেশান্তর করা হয়।

[ফাতহুল বারী – ইমাম ইবন হাজার আসকালানী, ১৩/১৩৫]

হিজড়াকে ছেলে/মেয়েদের মতন করে সাজের জন্য বনবাসে দেওয়া জায়েজ আছে।

২০| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩৩

রিদওয়ান খান বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামের কথা বলে লাভ কি? আমাদের দেশ তো ইসলামের নিয়মে চলছে না।
দেস চলছে সংবিধান অনুযায়ী।

তারপরেও তো সবকিছুতেই আপনারা ইসলামের উপর ত্যারা আঙ্গুল তুলেন।
আর না হয় তো আপনাদের পেটের ভাত হজম হয়না।
আমার মন্তব্যের বিপরীতে ঠিকই ইসলামের কথা বলে লাভ কী বলেছেন। অথচ মন্তব্যঘরে যে আরও অনেকে ইসলামের ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছে তখন কিন্তু
জী ভাই, সহমত ভাই মর্মে মন্তব্য করেছেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভাইসাহেব আমি তর্ক করবো না।

আপনি ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

২১| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩৫

নতুন বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ নতুন ভাই - আপনি যে হাদিসের উল্লেখ করেছেন সেই হাদিসে হিজড়াদের কথা বলা হয় নাই। অনেক পুরুষ নারীর মত আচরন করে বা পোশাক পড়ে অথবা অনেক নারী পুরুষদের মত আচরণ করে বা পোশাক পড়ে, তাদের উদ্দেশ্যে এই হাদিস। হিজড়া হওয়ার কারণ হল শারীরিক সমস্যা। ইসলামে হিজড়াদের ব্যাপারে দিক নির্দেশনা আছে।

ভাই আমার মতন অনেক হাদিস অনুবাদকও এই হাদিসটা বুঝতে পারেনাই। বাংলা অনুবাদে হিজড়াই বলা হয়েছে।

আর সমকামীরা নারী বা পুরুষের মতন পোষাক পরে না। হিজড়াই পরে থাকে।

https://www.hadithbd.com/hadith/detail/?pageNum_mainHadith=5&totalRows_mainHadith=187&book=12&section=322

২২| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ নতুন ভাই - কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের পুরুষ আছে যারা ক্রস ড্রেসার। এদের লিঙ্গ আছে কিন্তু মেয়েদের পোশাক পড়ে এবং মেয়েলিভাবে চলে। হাদিসে হিজড়াদের কথা বলা হয় নাই। আরবিতে হিজড়া বলতে খুন্থা শব্দ ব্যবহৃত হয়। আর 'মুখান্নাথ' শব্দ ব্যবহৃত হয় মেয়েলি পুরুষদের ক্ষেত্রে। আপনি যে ইংরেজিতে লিখেছেন সেখানে 'গাই' বলা হয়েছে। অর্থাৎ সে পুরুষ ছিল। কোরআনে কিছু পুরুষের কথা বলা আছে যাদের যৌন চাহিদা নেই (যেমন খোঁজা বা অসুস্থ)। এদের ক্ষেত্রে পর্দার প্রয়োজন পড়ে না। নবীর স্ত্রীদের ক্ষেত্রে এমন একজনের কথা বলা হয়েছে যাকে এই শ্রেণীর মনে করা হলেও পরে দেখা গেছে সে নারীদের প্রতি আকর্ষণ বোধ করে। তাই তাকে ঘরে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়েছে।

ইসলামে হিজড়ারাদের বিয়ে করার বিধান আছে। তাদের পিতার ওয়ারিশ হওয়ার নিয়ম আছে (হয় ছেলে হিসাবে বা মেয়ে হিসাবে পাবে)। কাজেই হিজড়াদের ঘর থেকে বিতারনের কথা বলা হয় নাই হাদিসে। ইসলামে কোন তৃতীয় লিঙ্গ নাই। কোন হিজড়া হয় সে পুরুষ অথবা মহিলা। অনেক ক্ষেত্রে পুরুষ না মহিলা বোঝা না গেলে পৃথক নিয়ম আছে। এখানে এতো বিস্তারিত বলা সম্ভব না।

বাংলা অনুবাদ পরে সব কিছু অনেক সময় বোঝা যায় না। হিজড়াদের বিতাড়িত করার কথা বলা হলে কেন তাদের বিয়ের অনুমত দেয়া হয়েছে সেটার ব্যাখ্যা দেন। কেন তারা সম্পত্তির ওয়ারিশ হয়। কাজেই অপব্যাখ্যা করার কোন দরকার নাই।

মেয়েলি পুরুষদের ক্ষেত্রেও নিয়ম হল যে অনেকে জন্মগতভাবেই আচরণের দিক থেকে মেয়েলি। এটাতে কোন সমস্যা নাই। কিন্তু অনেকে ইচ্ছাকৃতভাবে সমকামি সম্পর্ক করার জন্য নারীর মত আচরণ করে।

২৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৩৪

রানার ব্লগ বলেছেন: হিজড়া বা তৃতীয় লিংগ দুই ধরনের। এক শারীরিক ভাবে দুই মানুষিক ভাবে। এরা উভয়ই হিজড়া। অবশ্য কিছু মানুষ এর কোনটাই না হলে ছলের আশ্রয় নেয়।

২৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৯

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @নতুনঃ

ধর্মকে টেনে এনে এই পোস্টের আবহাওয়া এমন করে ফেললেন যে একপক্ষ যেভাবেই হোক ধর্মকে পায়ের তলায় টেনে নামাবে আর এক পক্ষ ধর্মকে ডিফেন্ড করবে।

কিন্তু পোষ্টের বিষয়বস্তু ছিল একটা সামাজিক সমস্যা নিয়ে গঠনমূলক আলোচনার কিন্তু সেটার মনোজোগ আপনি অন্য প্রসঙ্গে নিয়ে গেলেন।

পরিবেশটা এভাবে অন্য নষ্ট করা কি খুব জরুরী ছিল?

২৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩৪

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @নতুনঃ[/sb

যেদেশে মানুষজন কোন কারন ছাড়াই রাস্তার কুকুর বেড়াল পিটিয়ে মেরে ফেলে, সে দেশের মানুষদের হিজরাদের উপর নির্যাতন করা বা তাদের সুযোগ সুবিধা না দেয়া, কিংবা নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য ধর্মীয় বিধি বিধান মানার বিষয়টা খুব জরুরী কিছু না।


কয় শতাংশ মানুষ বুঝে কোরআন পড়ে আর কত শতাংশই বা হাদিস পড়ে? আপনি যত সংখ্যক হাদিস উপস্থাপন করলেন তার কত শতাংশ আম জনতা জানে?

তাহলে হিজরাদের উপর কৃত নির্যাতনের জন্য ধর্ম দায়ী হয়ে কি করে?

২৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৯

নতুন বলেছেন: মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @নতুনঃ
ধর্মকে টেনে এনে এই পোস্টের আবহাওয়া এমন করে ফেললেন যে একপক্ষ যেভাবেই হোক ধর্মকে পায়ের তলায় টেনে নামাবে আর এক পক্ষ ধর্মকে ডিফেন্ড করবে। কিন্তু পোষ্টের বিষয়বস্তু ছিল একটা সামাজিক সমস্যা নিয়ে গঠনমূলক আলোচনার কিন্তু সেটার মনোজোগ আপনি অন্য প্রসঙ্গে নিয়ে গেলেন। পরিবেশটা এভাবে অন্য নষ্ট করা কি খুব জরুরী ছিল?


আমি বলেছি সমাজের কথা, তার পরে ধর্মের কথা। আর আমাদের দেশের মানুষ ধর্মের অনেক বড় অনুসারী। তাই ধর্মের কথা লুকাতে হবে এটা কি ঠিক?

আপনি আমার কথায় ইসলাম বিদ্বেশ খুজে পেলেন? সেই কারনেই আপনাকে হাদিস শেখাতে হলো।

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @নতুনঃ[/sb যেদেশে মানুষজন কোন কারন ছাড়াই রাস্তার কুকুর বেড়াল পিটিয়ে মেরে ফেলে,

বিশ্বের কিছু সমাজে কুকুরকে খুবই আদর করে আর কিছু মানুষ কেন কারন ছাড়াই পিটিয়ে মেরে ফেলে...

কুকুর সম্পর্কে কিছু হাদিস আপনার জানা দরকার। B-))

গ্রন্থের নামঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)
হাদিস নম্বরঃ (3873)
অধ্যায়ঃ ২৩/ মুসাকাত ও মুযারাত (বর্গাচাষ)
পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
পরিচ্ছদঃ ৯. কুকুর হত্যার আদেশ ও তা রহিত হওয়ার বর্ণনা এবং শিকার করা অথবা ক্ষেত পাহারা বা জীবজন্তু পাহারা ও এ জাতীয় কোন কাজের উদ্দেশ্য ব্যতীত কুকুর পালন করা হারাম হওয়ার বর্ণনা
৩৮৭৩। হুমায়দ ইবনু মাসআদা (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুকুর হত্যা করার জন্য হুকুম দিতেন। অতঃপর আমি মদিনার অভ্যন্তরে ও তার চারপাশের কুকুর ধাওয়া করাতাম। আর কোন কুকুরই আমরা না মেরে ছেড়ে দিতাম না। এমন কি বেদুইনদের দুগ্ধবতী উষ্ট্রীর সাথে যে কুকুর থাকত তাও আমরা হত্যা করতাম।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

গ্রন্থের নামঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)
হাদিস নম্বরঃ (3872)
অধ্যায়ঃ ২৩/ মুসাকাত ও মুযারাত (বর্গাচাষ)
পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
পরিচ্ছদঃ ৯. কুকুর হত্যার আদেশ ও তা রহিত হওয়ার বর্ণনা এবং শিকার করা অথবা ক্ষেত পাহারা বা জীবজন্তু পাহারা ও এ জাতীয় কোন কাজের উদ্দেশ্য ব্যতীত কুকুর পালন করা হারাম হওয়ার বর্ণনা
৩৮৭২। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) … ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুকুর হত্যা করার নির্দেশ দিলেন। অতঃপর তিনি মদিনার চারপাশে লোক প্রেরণ করলেন যে, কুকুর হত্যা করা হোক।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

সমাজের মানুষ হাদিস অনুযায়ী কাজ করছে।

অন্য সমাজের মানুষদের ধর্ম কুকুর মারতে নির্দেশ দেয় নাই তাই তারা কুকুকে ঘৃনা করেনা, নাপাক মনে করেনা, কালো কুকুর হত্যা করেনা।

২৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৫

নতুন বলেছেন: মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @নতুনঃ ধর্মকে টেনে এনে এই পোস্টের আবহাওয়া এমন করে ফেললেন যে একপক্ষ যেভাবেই হোক ধর্মকে পায়ের তলায় টেনে নামাবে আর এক পক্ষ ধর্মকে ডিফেন্ড করবে।
কিন্তু পোষ্টের বিষয়বস্তু ছিল একটা সামাজিক সমস্যা নিয়ে গঠনমূলক আলোচনার কিন্তু সেটার মনোজোগ আপনি অন্য প্রসঙ্গে নিয়ে গেলেন। পরিবেশটা এভাবে অন্য নষ্ট করা কি খুব জরুরী ছিল?


বিশ্বের অন্য সমাজে হিজড়াদের ঘৃনা করেনা। মুসলিম সমাজে এই ঘৃনা কেন বেশি?????

কারন ওয়াজবাজেরা মানুষের মাঝে এই সব মানুষদের ঘৃনা করতে শেখায়।

আপনি যদি আপনার ছেলে/মেয়ে কে অন্য একটা হিজড়া শিশু কে ঘৃন্যা করতে না শেখান তাকে মানুষের মতন সন্মান করতে শেখান, তবে আপনার ছেলে/মেয়ে কেন ঐ শিশুকে ঘৃন্যা করবে???

ধর্ম আপনাকে শেখাবে কুকুর নাপাক, কালো কুকুর হত্যা করা যায় তখন সমাজ রাস্তার কুকুর পিটিয়ে হত্যা করাকে সাভাবিক মনে করবে।

সমস্যার মুলে না গিয়ে আমাকে ধর্মবিদ্বেষী বলে উট পাখিরমতন মুখ লুকালে সমস্যার সমাধান আসবেনা।

২৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২০

নতুন বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ নতুন ভাই - কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের পুরুষ আছে যারা ক্রস ড্রেসার। এদের লিঙ্গ আছে কিন্তু মেয়েদের পোশাক পড়ে এবং মেয়েলিভাবে চলে। হাদিসে হিজড়াদের কথা বলা হয় নাই। আরবিতে হিজড়া বলতে খুন্থা শব্দ ব্যবহৃত হয়। আর 'মুখান্নাথ' শব্দ ব্যবহৃত হয় মেয়েলি পুরুষদের ক্ষেত্রে। আপনি যে ইংরেজিতে লিখেছেন সেখানে 'গাই' বলা হয়েছে। অর্থাৎ সে পুরুষ ছিল।

আমাদের দেশে যারাপুরুষের মতন শারিরিক গঠন কিন্তু মেয়েদের মতন পোষাক পরে, তাদের কেই হিজড়া বলে। আপনি আরবি ভালো জানেন কিন্তু এই হাদিসে হিজড়াদেরই বুঝাইছে সেটা আমি সহ অন্য হাদিস অনুবাদকও বুঝতে পারছে। তারাই তাদের অনুবাদে হিজড়া ব্যবহার করেছে।

আপনি যদি এই হাদিসকে হিজড়াদের জন্য না মানেন তাহলে আপনিই সঠিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.