নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
নারীরা হচ্ছে ধরনী। তাদের মাঝেই আমাদের বসবাস।
প্রথম কথা হচ্ছে মেয়েদের সম্মান করতে হবে। ভালোবাসতে। হোক সে আপনার বাসার কাজের বুয়া অথবা গার্মেন্টসের কোনো মেয়ে। হোক সে আপনার স্ত্রী বা বন্ধু। নারীরা এগিয়ে গেলেই সমাজ এবং দেশ এগিয়ে যাবে। এক সময় মানুষের ধারণা ছিলো মেয়ে নামেই অবহেলিত, বোঝা, যৌতুক। তাদের কাজ শুধু রান্নাঘরে আর আতুর ঘরে। এখন সময় বদলেছে। নারীরা এখনও পুরুষের সাথে কাধ মিলিয়ে কাজ করে। প্লেন চালায়, জাহাজ চালায়, রকেট চালায়, গাড়ি চালায়, ঘরে বাইরে, জমিতে, অফিসে সব জায়গায় দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে নারীরা। এখন বেগম রোকেয়ার সময় নয়। নারী শিক্ষার প্রয়োজন সবাই জানে। নারী ভালো থাকলে ভালো থাকবে আপনার ঘর। আপনার সংসার। আপনার জীবন।
মেয়েরা জানে লেখাপড়া শিখে তাদের যোগ্য ও দক্ষ হতে হবে।
প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। চাকরি বা বিজনেস করে জীবনে সফল হতে হবে। অযোগ্য অদক্ষ হলে শ্বশুর বাড়িতে দাম পাওয়া যায় না। এমনকি নিজের বাবা মা ভাই বোনেরাও দাম দেয় না। এজন্য মেয়েরা লেখাপড়া শিখছে। নিজের পায়ে দাড়াচ্ছে। তারপর চাকরি করছে। এমনকি বিয়ের পরও তারা কাজ করছে। ঘর সামলাচ্ছে। অফিস সামলাচ্ছে। দুষ্ট পুরুষের কথায় তারা গলে যায় না। সত্য মিথ্যা তারা বুঝতে পারে। হ্যা তাদের আবেগ বেশি। কিন্তু তারা অনেক কঠোর হতে পারে প্রয়োজনে। মেয়েরা যাকে ভালোবাসে সবটা দিয়ে ভালোবাসে। তাদের ভালোবাসা স্বচ্ছ সুন্দর পবিত্র। অনাদর অবহেলা মেয়েরা সহ্য করতে পারে না। পুরুষের স্বভাব খারাপ হয়। নারীরা খারাপ হয় না। কিছু পুরুষ নারীদের খারাপ বানায়। নারীরা আত্মকেন্দ্রিক একন্য তাদের সমস্যা বেশি
মেয়েরা প্রিয় মানুষদের নিজের হাতে রান্না করে খাওয়াতে ভালোবাসে।
মেয়েরা যাকে ঘৃনা, প্রচন্ড ঘৃনা করে। যাকে ভালোবাসে তাকে প্রচন্ড ভালোবাসে। মুনা নামের একটা মেয়ে আমাকে ভালোবাসতো। খুব ভালোবাসতো। এখন সে আমাকে ঘৃনা করে। অথচ আমি তার কোনো ক্ষতি করিনি। হয়তো কোনো একদিন মুনা আমায় আবার ভালোবাসবে। আমি অপেক্ষা করি। অপেক্ষা করতে আমার ভালোই লাগে। খেয়াল করে দেখুন, যে আমাকে ভালোবাসতো সেই আমাকে ঘৃনা করে। যাইহোক, কিছু মেয়ে আছে সবার সাথেই প্রেম প্রেম ভাব দেখায়। আসলে এরা কারো সাথেই প্রেম করবে না। শেষমেশ বাবা মায়ের পছন্দ বিয়ে করে ফেলবে। আর কিছু মেয়ে আছে, জেনে শুনে বুঝে প্রেম করে, বিয়ে করে একজন সফল মানুষকে। এরা খুবই বুদ্ধিমতী। হিসাবী। এদের জীবন হয় সুন্দর সাজানো গোছানো। দূর থেকে এদের দেখে মানুষ হিংসা করে। যেসব মেয়েরা জীবনে ঠকে, তাদের ভুলের জন্যই ঠকে। এখানে অন্যকে দোষ দেওয়া বোকামি হবে।
রিয়া নামের একটা মেয়ে আমাদের সাথে পড়তো।
খুব হাসিখুশি মেয়ে। আমার সাথে তার সম্পর্ক দেখে লোকে মনে করতো তার সাথে আমার কঠিন প্রেম ভালোবাসা চলছে। মধুমিতা সিনেমা হলে আমরা একসাথে সিনেমা দেখেছি। কলেজ ছুটির পর আমরা একসাথে বাড়ি ফিরতাম। ক্লাশ না করে ফুলার রোডে বসে গল্প করতাম। রিয়া নিউমার্কেট কেনাকেটা করতে গেলেই আমাকে সাথে নিয়ে যেতো। রিয়ার সাথে থেকে থেকেই আমার কোক আর বার্গারের নেশা হয়ে যায়। রিয়ার সাথে বাইরে গেলেই সে আমাকে কোক আর বার্গার খাওয়াতো। আমি আর রিয়া মনে হয় ঢাকা শহরের সব দোকানের বার্গার খেয়েছি। মূলত রিয়া আমার বন্ধু ছিলো। স্বচ্ছ সুন্দর সম্পর্ক ছিল আমাদের। রিয়া এখন রাজশাহী থাকে। ওর স্বামী এলজিআরডিতে চাকরি করে। তিন বছর আগে ঢাকার ঝিগাতলায় রিয়ার সাথে আমার শেষ দেখা হয়। সেদিন রিয়া একটা নীল সাদা সূতি শাড়ি পড়েছিলো। চোখে কাজল দিয়েছিল। যাইহোক, সেদিন রিয়া ওর স্বামীকে বলেছিলো, তোমাকে বিয়ে না করলে, আমি রাজীবকে বিয়ে করতাম। সেদিন আমার ইচ্ছে করেছিলো রিয়াকে নিয়ে পালিয়ে যাই!
জীবনে সবচেয়ে বেশি ভুল করে মেয়েরা।
সেই কিশোরী বয়স থেকেই মেয়েরা ভুল করা শুরু হয়। বয়স বাড়ে তাদের ভুলের মাত্রাও বাড়ে। প্রেম ভালোবাসা করতে গিয়ে ভুল করে, লেখাপড়া শেষ না করেই বিয়ে করে ভুল করে। অথবা লেখাপড়া করলেও চাকরি বাকরি না করে ভুল করে। ঘরসংসার করে জীবন পার করে দেয়। অর্থাৎ তাদের শিক্ষার জ্ঞান অতিবাহিত হয় ঘর সামলে। সমাজ বা দেশের জন্য তাদের কোনো অবদান থাকে না। ফলাফল তাদের কাদতে হয়। সারা জীবন ধরে কাদতে হয়। মেয়েরা বিয়ের আগে বাবার উপর নির্ভর করে, আর বিয়ের পর স্বামীর উপর নির্ভর করে। নিজেরা ইনকাম করতে শিখে না। মূলত মেয়েরা দূখী। ভাতে দুখী, কাপড়ে দুখী, প্রেম ভালোবাসায় দুখী, টাকায় দুখী, ভ্রমণে দুখী। সুখ আনন্দ বিলাসিতায় দুখী। স্বামী সন্তান নিয়ে দুখী। আর্থিক ভাবে দুখী। তবে মেয়েরা নিজেদের দুখ কষ্ট লুকাতে জানে। অনেক দুখ কষ্ট নিয়ে হাসতে জানে। জানে ভালো অভিনয় করতে। সব সময় তারা অভিনয় করে। মিথ্যা অভিনয়। অভিনয় যে শুধু অন্যের সাথে করে তা নয়, অভিনয় করতে করতে একসময় নিজের সাথেও করে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: মূলত ধর্ম নারীদের সর্বনাশ করেছে।
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:৫৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: নারীরা হচ্ছে ধরনী। তাদের মাঝেই আমাদের বসবাস।
..................................................................................
সহমত নই ।
আপনার দৃষ্টিতে আর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ৫০% বাস্তব হতে পারে ।
পৃথিবীর বহু স্হান আছে যেখানে নারীর ভূমিকা সমানে সমান নয় ।
নারী পুরুষের সিদ্ধান্ত ও রোজগার ছাড়া চলতেেই পারে না , এমনকি
কবে তার বিয়ে হবে পুরুষ ছাড়া জীবন অচল ।
ইউরোপে বহু দেশ আছে যেখানে নারী ও পুরুষ শুধুমাত্র প্রয়োজনের সময়টুকু পরস্পরকে সহ্য করে ।
তবে,আমাদের প্রেক্ষাপটে ও মুসলিম আইনের কারনে এদেশের নারীরা সহনশীল ( বর্তমানে শহরে সহনশীলতা কমে গেছে )।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, মাতা, জায়া, ভগিনী,মেয়ে যার যার অবস্হান থেকে সম্মান পাবার যোগ্য ।
সেজন্য তাদেরকে ও বাবা,ভাই, স্বামীর প্রতি উপযুক্ত সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রর্দশন করা কর্তব্য ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে কথাটা নারীদের সম্মান দেখাতেই বলা হয়েছে। আমাদের সমাজ নারীদের খুব হেয় করে।
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কামাল১৮ বলেছেন: নারী ধরনী ফরনী না ।সকলের মতোই একজন মানুষ।তার সুখ দুঃখ সব কিছুই আর দশটা মানুষের মতো।লিঙ্গ গত পার্থক্য ছাড়া আর কোন পার্থক্য নাই।বাকি সব সমাজের বানানো।তাকে হাজার হাজার বছর বন্ধি করে রাখার ফলে, সে যে মানুষ সেটাই সে ভুলে গেছে।
সত্যি অত্যন্ত সঠিক কথা। জ্ঞানী মানুষের কথা শুনতে ভালো লাগে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: বড়ই আচানক বিষয়।
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: এক রহস্যময় চরিত্র বুঝা কঠিন
খুব সহজে ঘৃণা আঘাত করতে পারে
নিজের ভুলটা বুঝতে পারে না------------------
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৮
বিজন রয় বলেছেন: ভালো।
+++++
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৯
নাহল তরকারি বলেছেন: শাড়িতে মেয়েদের খুব সুন্দর লাগে। দুই একদিন তাদের সাথে কথা বললে, তাদের প্রতি ভালো লাগা কাজ করে। তবে মেয়েরা খুব বোকা। কে তাদের সম্মান করছে, আর কে তাদের ইমোশন নিয়ে খেলা করে এটা তারা বুঝে না।
ইসলামে আছে নারী তার স্বামীর সম্পত্তি ও বাপের সম্পত্তি থেকে ভাগ পাবে। বেশীর ভাগ সময় ভাই তার বোন কে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে। এতে করে ভাইয়েরা পাপের বোঝা বাড়াচ্ছে। ইসলামে বিয়ের সময় স্ত্রীকে কাবিনের ব্যাবস্থা করেছে। অনেক স্বামী স্ত্রীকে কাবিন দেওয়ার ক্ষেত্রে উদাসীন। এখানে স্বামীরও পাপ হচ্ছে। যৌতুক নেওয়া ইসলামে অবৈধ।
ইসলামে বলেছে নিজ বউ কে ভালোবাসুন। পরের বউ কে না। কিন্তু মানুষ পরের বউ কে নিয়ে ভেগে যায়। এটা খারা্প।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামের কথা বাদ দেন।
ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী দেশ বা বিশ্ব চলছে না।
৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০০
বাকপ্রবাস বলেছেন: মামুন লায়লাকে খুব মেরেছে, দুইটা মোবাইল দিয়ে মেরে লায়লার ফেইস বদলে দিয়েছে, তারপর তাকে ঘর থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে। অথচ লায়লার ঘরে মামুন থাকে, মামুন লায়লার ছেলে বয়েসি, কিন্তু তারা কতো সুন্দর করে লিখ টুগেদার করে, সেদিন রাতের বেলা লায়লা রাস্তায় হাউকাউ করে কতো কাঁদল। মামুনের প্রতি তার কতো অভিযোগ। পরের দিন অনেক সাংবাদিক এল, তাদের বলল মামুন খুব ভাল ছেলে তবে যখন সে মদ খায় তখন তাকে মারে সিনমিন নাকি কী যেন করে, কিন্তু মামুন কিউট, খুব ভাল, মদ খাওয়া তার নেশা, সে বারে গিয়ে মদ খায়, পয়সা লাগেনা, বারে গেলে সবাই তাকে খাওয়ায়, ডেকে ডেকে খাওয়ায়। মামুনের এমন করা উচিত হচ্ছেনা, সে নারী নির্যাতন করেছে, আপনার এ লেখা মামুনকে পড়াবো ভাবছি, তার ফাকে তারা আবার দুজনে এসে হাসিমুখে ঘোষণা দিল, তারা ঠিক আছে, আমাদের দেখারই ভুল। সো কিউট ব্যাপার স্যাপার চলছে রাজধানিতে এবং টিকটকে
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: মামুন আর লায়লা সমাজের কীট। এদের চেয়ে হিরো আলম অ জায়েদ খান উন্নত।
৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
মোগল সম্রাট বলেছেন:
নারীদের মন বড়ই অদ্ভুত! এটা নিয়ে গবেষনা করে লাভ নাই
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০১
রাজীব নুর বলেছেন: অদ্ভুতের কিছু নাই।
যখন পুরুষ তার স্বল্প জ্ঞান দিয়ে নারীকে বুঝতে পারে না। তখন তারা তকমা লাগিয়ে দেয় অদ্ভুত।
৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
একমাত্র ইসলামই নারীকে সব চেয়ে বেশী মর্যাদা দিয়েছে।
আগে নারীরা খোলামেলা চলাচল করতো।
ইসলাম তাদেরকে বোরখা দিয়ে ঢেকে দিয়েছে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: বড় ভাই ইসলাম আসলে নারীদের ক্ষতি করেছে।
ইসলামের কথা সঠিক হলে পুরো বিশ্ব আজ ইসলামের নিয়মে চলতো। সংবিধানের প্রয়োজন হতো না।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫১
কামাল১৮ বলেছেন: নারী ধরনী ফরনী না ।সকলের মতোই একজন মানুষ।তার সুখ দুঃখ সব কিছুই আর দশটা মানুষের মতো।লিঙ্গ গত পার্থক্য ছাড়া আর কোন পার্থক্য নাই।বাকি সব সমাজের বানানো।তাকে হাজার হাজার বছর বন্ধি করে রাখার ফলে, সে যে মানুষ সেটাই সে ভুলে গেছে।