নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
সময়টা তখন ১৮৬২ সাল।
সাদা কালো ধূসর সময়। ভারতবর্ষের ক্ষমতা ইংরেজদের হাতে। ইংরেজরা চেষ্টা করছে ভারতের জন্য ভালো কিছু করতে। ভারতবাসী কেউ কেউ ইংরেজদের পক্ষে, কেউ কেউ বিপক্ষে। আবার কেউ কেউ কোনো পক্ষেই নেই। তাতে ইংরেজদের কোনো সমস্যা নেই। তারা দাপটের সাথে আছে। বরং ভারতীয়রা ইংরেজের ধীরে ধীরে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। ভারতের চন্দননগরে 'বাংলা ও ফরাসি' বিদ্যাচর্চার জন্য একটি স্কুল নির্মান করা হয়। স্কুলের নাম- 'ন্দননগর কানাইলাল বিদ্যামন্দির'। এদিকে ঢাকায় প্রথম রেল লাইন স্থাপিত হয়। এদিকে আসামে চলতো দাস বেচাকেনা। দাস কেনাবেচার জন্য ইংরেজ সরকার আইন করে দিয়েছিলো- রেজিট্রেশন ফ্রি ৪ টাকা ৪ আনা। এদিকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ব্রাহাম লিংকন ক্রীতদাস মুক্তির ঘোষণায় স্বাক্ষর করেন।অন্যদিকে লন্ডনের কিংস কলেজের একটি ক্লাসে লেকচার দিচ্ছিলেন ম্যাক্সওয়েল। একটি প্রয়োজনে বিদ্যুৎ–চুম্বকীয় তরঙ্গের বেগ বের করলেন। দেখা গেল, এই বেগ হয়ে যাচ্ছে আলোর বেগের সমান। এভাবেই জোড়া লেগেছিল আলোর সঙ্গে বিদ্যুৎ–চুম্বকের। অনেকের মতেই নিউটন ও আইনস্টাইনের পরে সেরা পদার্থবিদ হলেন ম্যাক্সওয়েল।
অভিনেত্রী সুচিত্রা সেনের নাম আপনারা সবাই জানেন।
কিন্তু রাই বিনোদিনী দাসকে কি চিনেন? চিনলেও কতটুকু চিনেন? বাজারে রাই বিনোদিনীকে নিয়ে গল্পের শেষ নেই। অবশ্য বিনোদিনী নিজেকে সব সময় পতিতা বলেই পরিচয় দিয়েছেন। এক পতিতার ঘরেই জন্ম তার। মোটকথা যৌনপল্লীতেই তার জন্ম। বয়সে রাই বিনোদিনী রবীন্দ্রনাথের চেয়ে দুই বছরের ছোট। অবশ্য তারা দুজন একই বছরে দেহ ত্যাগ করেন। রবীন্দ্রনাথের বাসা থেকে বিনোদিনীর বাসার দূরত দুই মাইল। কিন্তু দুজনের মধ্যে সামাজিক দুরত্ব আকাশ পাতাল। রবীন্দ্রনাথের সাথে তার কখনও দেখা সাক্ষাৎ হয়নি। তবে জ্যোতিন্দ্রনাথের লেখা নাটকে বিনোদিনী অভিনয় করেছেন। অভিনয় করেছেন মাইকেলের লেখা নাটকেও। একবার গুজব উঠেছিলো- জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে বিনোদিনীর প্রেম হয়েছে। ঘটনা পুরোটাই বানোয়াট। ১৯৪১ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারী রাই বিনোদিনীর মৃত্যুর পর কোনো পত্রিকা তাকে নিয়ে দুই লাইন লিখেনি। লিখলে যে জাত যাবে! নাট্যসম্রাজ্ঞী বিনোদিনী দাসী ‘নটী বিনোদিনী’ নামে পরিচিত। কালজয়ী অনেক চরিত্রে এক দশকের বেশি সময় কলকাতার থিয়েটারে অভিনয় করেছেন এই অভিনেত্রী। নাটকের জন্য ভারতের অনেক অঞ্চলে তিনি গিয়েছেন।
বিনোদিনী দেখতে কেমন ছিলেন?
শ্যামলা গায়ের রঙ। হালকা পাতলা ছিপছিপে। ভরাট গাল। সরু কোমর। সব কিছু মিলিয়ে অতি সামান্য চলাফেরা। কিছু চটক অবশ্যই ছিলো। গতাই তো এই বিনোদিনী রাইকে নিয়ে তৎকালীন জমিদারেরা মারামারি পর্যন্ত করেছেন। বিনোদিনীর বাড়ির সামনে লাঠি নিয়ে পাহাড়া বসাতে হয়েছিলো। নিজের সাজ পোশাক নিয়ে বিনোদিনীর অনেক বিলাসিতা ছিলো। ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করতেন তিনি। টাকা খরচ করতেন প্রচুর। টাকা গহনা যে কোনো দামী বস্তুর বিনিময়ে এমনকি ভয় দেখিয়ে ধনীরা বিনোদিনীর সান্নিধ্য আশা করতো। বিনোদিনী যতটা পারতো এড়িয়ে যেতো। বারবণিতার পরিবেশ থেকে একেবারে ছোট বয়েসে বাংলা মঞ্চে অভিনেত্রী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করা চারটেখানি কথা নয়। সানী লিওনের যুগ আর বিনোদিনীর যুগ সম্পূর্ন বিপরীত। বিনোদিনীর প্রথম অভিনয় ছিল ১২ বছর বয়সে। নাচ গানে পারদর্শী বিনোদিনী খুব তাড়াতাড়ি অভিনয়ে দক্ষ হয়ে ওঠেন এবং একজন প্রথম শ্রেণীর অভিনেত্রী হিসাবে খ্যাতি লাভ করেন। 'বিল্বমঙ্গল' ছিল বিনোদিনীর জীবনের শেষ নাটক। বিনোদিনীর ভাগ্য ভালো তাকে তসলিমা নাসরিনের মতো বিতাড়িত হতে হয়নি নিজ জন্মভূমি থেকে। ভাবলে কষ্ট হয়, অসংখ্য দূর্নীতিবাজ বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। কোটি টাকার গাড়িতে চড়ছে, এমপি, মন্ত্রী হচ্ছে। আর একজন লেখিকা ইচ্ছার বিরুদ্ধে পরবাসে।
বিনোদিনীর পাঁচ বছর বয়সে তাঁর বিয়ে হয়।
কিন্তু স্বামীর সঙ্গে তাঁর তেমন কোনো যোগাযোগ ছিল না। স্বামী তাকে বিয়ের পরের দিন ফেলে চলে যায়। এবং অন্য জায়গায় বিয়ে করে। তারপর বিনোদিনী তিনজনের রক্ষিতা ছিলেন। সেই সময় রক্ষিতা রাখা অতি মামুলী ব্যাপার ছিলো। যার টাকা আছে তার কয়েকটা করে রক্ষিতা আছে। ইসলামেও দাসী ভোগ করা জায়েজ। যাইহোক, স্টার থিয়েটারে কাজ করার সময় বিনোদিনী খ্যাতির তুঙ্গে। স্বয়ং জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত রামকৃষ্ণ পরমহংস টিকিট কেটে তার নাটক দেখেছেন। মুগ্ধ হয়ে তাকে আর্শীবাদ করেন। সর্বমোট বিনোদিনী ৫০টি নাটকে ৯০ টি চরিত্রে অভিনয় করেন। বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে মাত্র পঁচিশ/ছাব্বিশ বছর বয়সে বিনোদিনী অভিনয় ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। পরে বঙ্গদেশে যখন গ্রামোফোন রেকর্ড চালু হয়, তখন গায়িকা হিসেবে তাঁর দ্বিতীয়বারের মতো আর্বিভাব ঘটে। বিনোদিনী রাগে দুঃখে অভিমানে ১৮৮৬ সালে মাত্র বাইশ তেইশ বছর বয়সে অভিনয় জীবন থেকে স্বেচ্ছা-নির্বাসন গ্রহণ করেন তারপর আর কোনদিনই অভিনয় জগতে ফিরে আসেননি। বিনোদিনী 'আমার কথা' নামে একটি আত্মজীবনী প্রকাশ করেন ১৯১২ সালে। সেই সময় বিনোদিনীর আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ শিক্ষিত সমাজের মধ্যে তুমুল আলোড়ন তোলে।
১৮৬২ সালে জন্মগ্রহণ করেন বিনোদিনী। তাঁর মা ছিলেন যৌনকর্মী।
থিয়েটার ত্যাগের পর বিনোদিনীর একমাত্র বড় আদরের কন্যা শকুন্তলার জন্ম হয় এবং মাত্র ১৩ বছর বয়সে তার মৃত্যু হয় (১৯০৩ সালে)। ১৮৭৭ সালের শেষ দিকে, স্বয়ং গিরিশচন্দ্র ঘোষের সান্নিধ্য পেয়ে বিনোদিনী বিরাট পরিবর্তন হয়। তখন বিনোদিনীর বয়স মাত্র ১৪। বিনোদিনীর দুটা কবিতার বই প্রকাশ করেন ১৯১৮ সালে। বাসনা এবং কনক ও নলিনী। এবং আত্মজীবনী প্রকাশ করেন- ‘আমার কথা’ (১৯২০)। মূলত বিনোদিনী একজন সহজ সরল বাঙ্গালী নারী। সুচিত্রা সেনের মতো তার জীবন আনন্দময় ছিলো না। বিনোদিনী তার দুঃখী মায়ের কথা ভেবে মন খারাপ করে থাকতেন। তার ভাই অল্প বয়সে বিনা চিকিৎসায় মারা যায়। নিজের আদরের কন্যা অল্প বয়সে মারা যায়। বিনোদিনী নাচ গান ও অভিনয় করে অসংখ্য মানুষকে আনন্দ দিয়েছেন। কিন্তু তার জীবন কেটেছে দুঃখে দুঃখে। বিনোদিনী ইচ্ছা করে পতিতা হননি। তৎকালীন সমাজ তাকে পতিতা হতে বাধ্য করেছে। মাদার তেরেসাকে আমরা সম্মান করি। তিনি অনেক করেছেন। তাহলে আমরা কেন বিনোদিনীকে শ্রদ্ধা ভরে স্মরন করবো না? বিনোদিনী মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দিরের জন্য সব মুক্ত হস্তে দান করেছেন। অসংখ্য দরিদ্র ও অসহায় মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন।
তথ্যসুত্রঃ
আমার কথা, বিনোদিনী দাসী, ১৩২০, কলকাতা।
বিনোদিনী সমগ্র, সম্পাদনা- বুলবুল চৌধুরী, ২০০৮, সময়, ঢাকা।
বাংলা থিয়েটারের ইতিহাস, দর্শন চৌধুরী। পুস্তক বিপনী, কলকাতা।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: কেউ কিছু বললে লিখতে আগ্রহ পাই।
আপনি ভালো থাকুন। জয় বাংলা।
২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫২
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: অল্প কথায় সমসাময়িক এবং বিশ্বের কয়েকটি প্রান্তের কিছু ঘটনাকে একত্রে করেছেন। " নটি " বা " বাঈজী " শুধু সাধারণ যৌনকর্মীই ছিলেন না। উনাদেরকে ভালো গান এবং নাচ জানতে হতো। ওই সময়ের বাংলার সাংস্কৃতিক জগতের অনেক নারী সমাজের অন্ধকার জগৎ থেকে এসে আলো ছড়িয়েছিলেন।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৮
বিজন রয় বলেছেন: আমার ভাল থাকার সাথে জয় বাংলা'র কি সম্পর্ক?
কোথা দিয়ে যে কি বলেন?
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: জয় বাংলা।
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:৩৩
কামাল১৮ বলেছেন: বেশ খাটা খাঁটি ঘাটা ঘাঁটি করে পোষ্ট দিয়েছেন।যৌন কর্মী কি কী কর্মী এটা বড় কথা না।বড় কথা হলো খারাপ কাজ তো কিছু করে নাই।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ঠিক কথা বলেছেন।
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৮
সোহানী বলেছেন: বিনোদিনীর মাঝে ম্যাক্সওয়েল কেন এলো বুঝলাম না।
লিখাটা প্রথমদিকে খাপছাড়া হলেও পড়তে খারাপ লাগেনি। বিনোদিনীকে নিয়ে পড়েছি আগেই। সম্ভবত প্রথম আলোতে পেয়েছিলাম। তবে তাঁর লিখা আত্মজীবনী পড়িনি।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: অবাক ব্যাপার তার আত্মজিবনী বাংলাদেশে নেই।
কলকাতায় পুরোনো বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে।
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই উপমহাদেশে কখনো নারী মুক্তির ঢেউ আসেনি। খাপছাড়া খাপছাড়া ভাবে এসেছে। এখনো সেই অবস্থাতেই আছে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: নারীদের শেষ করে দিয়েছে ধর্ম।
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: সমসাময়িক কয়েকটা বিষও এর মলাট বেঁধেছেন। বিনোদিনি নামটা দিয়ে গানও আছে মনে হয়, ভাল লেগেছে, জয়বাংলা।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: গান নাটক সিনেমা সবই আছে।
৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে বিনোদিনী দাসীর পতিতা পরিচয়টিই বড়, কিন্তু আসলে তা নয়। আপনার আগের লেখার কমলা এবং এই লেখার বিনোদিনী কাছাকাছি চরিত্রের মানুষ নয়। তাদের মধ্যে আকাশ-পাতালের ব্যবধান।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের "প্রথম আলো" উপন্যাসে বিনোদিনী দাসীর জীবনের অনেকটাই আছে। সুনীল কিন্তু বিনোদিনী দাসীকে থিয়েটার অভিনেত্রী পরিচয়টিকে হাইলাইট করেছেন, তার জন্ম পরিচয় নয়।
এই মহিলা শুধু যে স্কুল কলেজ হাসপাতাল তৈরিতে প্রচুর দান করে গেছেন তা শুধু নয়। তিনি গিরিশচন্দ্র ঘোষ এবং খোদ রামকৃষ্ণ পরমহংসের মত মানুষের স্নেহধন্য। আমার যতদূর মনে পড়ে প্রথম আলো" উপন্যাসে বিনোদিনী দাসীর গল্পটি শেষ হয় রামকৃষ্ণের মৃতুর পর তাকে শ্মসানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, আর সেই বিরাট মিছিলের একদম শেষে একজন নারীও হেটে যাচ্ছে এভাবে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: পতিতা শব্দট আমার পছন্দ না।
বিনোদিনী নিজেই নিজেকে বারবার পতিতা বলেছেন। তার আত্মজীবনীতে নিজেকে পতিতা হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন।
প্রথম আলো উপন্যাসটি আমি পড়েছি। সুনীল অনেক বাড়িয়ে লিখেছেন। এবং সেটা উনি স্বীকার করেছেন।
কোনো সাহিত্যিকই সঠিক ইতিহাস লিখেন নাই। তারা গল্পের আকারে শাখা প্রশাখা বাড়িয়ে দেন। হ্যা এটা স্বাভাবিক। কিন্তু ধ্রুব সত্য বলে সেটা ধরে নেওয়া সঠিক কাজ হবে না।
৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৪
স্বর্ণবন্ধন বলেছেন: সমসাময়িক প্রেক্ষাপটকে তুলে আনতে বেশ কিছুটা ঘুরিয়ে লিখেছেন। কিন্তু পড়তে ভালো লেগেছে। শুভকামনা জানবেন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খুবই ভালো লিখেছেন।
দারুন একটা পোস্ট।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০১
রাজীব নুর বলেছেন: বড়ই আচানক ঘটনা।
১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
পবন সরকার বলেছেন: অনেক পরিশ্রম করেই পোষ্ট তৈরী করেছেন। পুরোটাই পড়লাম। রাইয়ের এতো কিছু জানা ছিল না।খুবই ভালো লাগল। এরকম আরো লেখা চাই।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
এরকম লেখা লিখতে গেলে অনেক পড়তে হয়। অনেক সময় লাগে। অবশ্য পড়তে গেলে, লিখতে গেলে নিজেরও জানা হয়ে যায়। হ্যাঁ আমি লিখব।
১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
১৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০০
শ্রাবণধারা বলেছেন: বিনোদিনী দাসী তার সাময়ে তীব্র অবহেলিত, ঘৃণিত একজন নারী ছিলেন, যেটা আপনার লেখায় অনেকটা ফুটে উঠেছে। কিন্তু আমরা তো এখন জানি যে তিনি তৎকালীন এবং বর্তমান সমাজের বহু ভদ্দোর নোক, ভদ্দোর মহিলার চেয়ে বহুগুনে শ্রেষ্ঠ একজন নারী।
তিনি নিজেকে বারবার পতিতা বলেছেন, পতিতা হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন বলেই কী আমাদেরও তাই বলতে হবে? আইজ্যাক নিউটন নিজেকে বলেছেন "তিনি কেবল জ্ঞান-সমূদ্রের তীরে নুড়ি কুড়িয়েছেন মাত্র"। তাই বলে কি আমরাও নিউটনকে নুড়ি কুড়ানো লোক বলবো?
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি সঠিক কথা বলেছেন। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০২
বিজন রয় বলেছেন: ও আচ্ছা এখানে!! নতুন পোস্ট আকারে দিলেন!
বাহ! আমার অনুরোধে লিখলেন।
স্পেশাল ধন্যবাদ।