নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাতের ঢাকা

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭



আমি আর আমার বন্ধু শাহেদ জামাল।
দুই বন্ধু মিলে রাতের ঢাকা দেখতে বের হয়েছি। আসলে শাহেদ জামাল নতুন একটা গাড়ি কিনেছে। শাহেদের ইচ্ছা সে আমাকে নিয়ে ঢাকা শহর ঘুরবে। আমি শাহেদকে সময় দিতে পারছিলাম না। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি- আমরা দুই বন্ধু একই শহরে থাকি। কিন্তু আমাদের দেখা হয় না মাসের পর মাস। অবশ্য রমনা পার্কে গেলে শাহেদ জামালের দেখা পাওয়া যায়। সে গাছপালা ভালোবাসে। শাহেদ আমার ল্যাংটা কালের বন্ধু। একসময় আমরা একই এলাকায় থাকতাম। একই স্কুলে পড়তাম। বিকেলে একসাথে মাঠে ফুটবল খেলতাম। শাহেদ ছিলো গোলকিপার আর আমি পুরো মাঠ জুড়ে খেলতাম। আমার পায়ে বল আসলে মুখ চোখ খিচিয়ে দিতাম এক দৌড়। দৌড়ে আমার সাথে কেউ পারতো না। যাইহোক, ঢাকা শহরের দশটা ভালো ছেলের তালিকা তৈরি করলে সেখানে শাহেদের নাম অবশ্যই থাকবে। বাংলাদেশ হচ্ছে ইতরের দেশ। এই ছেলে ভালো মানুষদের দেবতাদের মতো ভালোবাসা উচিৎ।

রাত একটায় বাংলামটর শাহেদ জামাল আমার জন্য গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করছিলো।
রাতের ঢাকা দিনের ঢাকার চেয়ে সম্পূর্ন আলাদা। ফার্মগেট এলাকায় অনেক গাড়ি ও রিকশা দেখলাম। অবাক ব্যাপার হচ্ছে যাত্রীও আছে। সিএনজি আছে। ফুটপাতে অনেক মানুষ শুয়ে আছে। এই শীতে এবং ধুলো বালির মধ্যে মানুষ গুলো কি করে শুয়ে আছে? অসহায় মানুষ গুলো দড়ি দিয়ে টানানো ব্যানারকে বানিয়েছে চাদর। কুন্ডলি পাকিয়ে শুয়ে আছে। তাদের পাশেই কিছু কুকুরও শুয়ে আছে। কাওরানবাজার এলাম। খুবই জমজমাট এলাকা। ঢাকার বাইরে থেকে বড় বড় ট্রাক আর পিক-আপ এসেছে সবজি বোঝাই করে। কুলিরা ভীষন ব্যস্ত। দিনের বেলার চেয়ে রাতে কাওরান বাজারে বেশি ভিড়। যারা ভ্যান গাড়িতে ঢাকার অলিগলিতে সবজি বিক্রি করেন তারা ভ্যান নিয়ে এসেছেন। দরদাম করে সবজি কিনছে পাইকারী আড়ৎদারদের কাছ থেকে। পিক-আপে করে একের পর এক আসছে ফার্মের মূরগী। চারিদিকে অপরিস্কার অপরিচ্ছন্ন।

আমরা চলে এলাম মিরপুর- ১০।
ফুটপাতে অসংখ্য দোকান। এবং সব দোকানে অনেক ভিড়। একটা দোকান থেকে আমরা খিচুড়ি আর হাঁসের মাংস খেলাম। রান্নার স্বাদ ভালো না। প্রতিটা দোকানের সামনে দরিদ্র ক্ষুধার্থ মানুষেরা দাঁড়িয়ে আছে। মানুষের ফেলে দেওয়া খাবার আগ্রহ নিয়ে খাছে অথবা পলিথিনে করে নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশের মানুষ গুলো এত গরীব কেন? যেখানেই যাই গরীব মানুষ। ভিক্ষুক এসে হাত পাতে। এই গভীর রাতেও ভিক্ষুক পেলাম। দেখলাম অল্প বয়সী কিছু ছেলে বড় বাসের পেছনে বসে নেশা করছে। এদের কোনো ঘর বাড়ি নেই। হয়তো বাবা মা নেই। এরা রাস্তাতেই থাকে। শহর বদলে যাচ্ছে, অথচ এদের কোনো পরিবর্তন নেই। আগারগাতে দেলখলাম চারজন মেয়ে সেজে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে আছে। মেয়ে গুলো মুখে সস্তা মেকাপ। খরিদদার পেলে ফুটপাতেই চাদর দিয়ে ঘেরা অস্থায়ী ঘরে নিয়ে যাচ্ছে। এদের গ্রাহক কারা? দেখলাম একটা ছেলে বাইক করে আসলো। এবং মেয়েটাকে দরদাম করে নিয়ে গেলো।

প্রতিটা রাস্তা খালি। কোনো জ্যাম নেই।
বিজয় স্মরনী সিগনাল এক চান্সেই পার হয়ে গেলাম। কিছু লোক ফুটপাত মেরামতের কাজ করছে। মুহুর্তের মধ্যে চলে এলাম গুলিস্তান এলাকায়। গুলিস্তান খুবই বাজে একটা এলাকা। এই এলাকায় যারা ব্যবসা করে তারাও বাজে। যে সমস্ত পুলিশ এখানে ডিউটি করে তারাও বাজে। এদের মানসিকতা অতি নিম্মমানের। খুবই নোংরা এলাকা। রাত আড়াইটা। এখনও অনেক মানুষ সজাগ। ফুটপাতে কত মানুষ শুয়ে আছে। বসে আছে। চলে এলাম ফকিরাপুল পুলিশ হাসপাতালের কাছে। কিছু পুলিশ মোটা শীতের জামা পরে, কানটুপি দিয়ে নিজেদের ঢেকে রেখেছেন। ডিউটি বাদ দিয়ে এরা বেঞ্চে ঘুমাচ্ছেন। কেউ কেউ মোবাইল টিপছেন। রাস্তায় প্রচুর ধুলো। অনেক রিকশাচালক শুধু রাতে রিকশা চালায়। প্রতিটা বড় রাস্তার মোড়ে চায়ের দোকান দেখলাম। বড় বড় বাস যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছেড়ে যাচ্ছে। সিটি করপোরেশনের লোকজন কাজ করছে। অনেক রাত তবুও কিছু কিছু বার থেকে ছেলেগুলো হেলে দুলে বের হচ্ছে। একজনকে দেখলাম বাইকে করে যাচ্ছে। বাইক একবার ডান দিকে, একবার বাম দিকে হেলে যাচ্ছে।

শাহেদ গাড়ি ভালো চালায়।
তার ইচ্ছা ছিলো সে ময়মনসিংহ চলে যাবে। নীলাদের বাড়ি ছিলো ব্রহ্মপুত্র নদীর কাছে। নীলার সাথে শাহেদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন। এমনকি নীলার বিয়েও হয়ে গেছে। অথচ সে পুরাতন প্রেম জিইয়ে রাখতে চায়। শাহেদ জানে না নীলা আমাকে এবং কখনও কখনও সুরভিকে ফোন করে। শাহেদের খোজ খবর নেয়। আমি বললাম, বন্ধু এখন নীলক্ষেত চলো। তারপর গুলশান- ২। গাউসুল আজম মার্কেটের সামনের ফুটপাতে অসহায় ও দরিদ্র একটি পরিবার দেখলাম। ছোট বাচ্চাটাকে বাবা মা শীত থেকে বাঁচাতে চেষ্টা করছেন। এরকম দৃশ্য দেখলে কষ্ট লাগে। চলে গেলাম গুলশান। এটিএম বুথের সিকিউরিটি গার্ড গুলো ডিউটি ফাকি দিয়ে কাঁথা বিছিয়ে ঘুম দিচ্ছে। ঠিকই আছে, এত রাতে কেউ টাকা উঠাতে আসবে না। তাছাড়া বাইরে বেশ ঠান্ডা। একলোক দেখলাম ফ্লাক্সে করে চা বিক্রি করছে। আমি সিউর এই চা বিক্রেতার কাছে গাজা, ইয়াবা পাওয়া যাবে। এমনকি নিশিকন্যাও পাওয়া যাবে।


শাহেদ জামালের নতুন গাড়িটা এই রকম।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


বড়ই আচানক ঘটনা।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আফসোস।

২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১০

নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ নাহল। ভালো থাকুন।

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: সুন্দর।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: একটি রাতে কত শত গল্প খেলা করে, আহা...
চমৎকার লিখেছেন দাদা।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি যেই এলাকায় বাস করেন, সেখানে বাতাসে ধুঁয়া ও বালির পরিমাণ কেমন?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু আমার এলাকা নয়, পুরো ঢাকা শহর ধুলোময়।
আমাদের এলাকায় ধুলোবালি আছে। দেখা যায় আশেপাশে নতুন বিল্ডিং উঠছে। বালুর স্তূপ জমে আছে। বাতাসে বালু উড়ে।

৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৭

কামাল১৮ বলেছেন: ঢাকার শহরের একটি রাতের গল্প।এক সময় আমি খুব তাশ খেলতাম।বন্ধুরা ঢাকার বাইরে থেকে আসলে নওয়াবপুরের কোন হোটেলে থাকতো।তাদের সাথে তাশ খেলতে যেতাম।কখনো কখনো রাত দুইটা তিনটা হয়ে যেতো।এতো রাতে একাই রিকশা নিয়ে এজিবি কলোনিতে চলে আসতাম।গিন্নি বলতো রাস্তায় যদি গুন্ডারা ধরে।আমি বলতাম,গুন্ডার মানুষ চিনে।৮১/৮২ দিকের কথা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: নবাবপুরের সেই হোটেল গুলো এখনও আছে। তবে মান ভালো না।
বর্তমানে এজিবি কলোনী অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পুরোনো বিল্ডিং ভেঙ্গে নতুন করে ১৫/২০ তলা করা হয়েছে।

৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০২

শেরজা তপন বলেছেন: শাহেদ জামালের গাড়িটা ভাল হয়েছে। রাতের ঢাকার ভাল খবর খুব কম।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আমি প্রতিদিনই ঢাকা শহরের অলিতে গলিতে ঘুরে বেড়াই।
আমি যেহেতু বিখ্যাত কেউ নই সুতরাং আমার ছিনতাইকারীদের ভয় নেই।
যেহেতু তোমার কোন টাকা পয়সা নেই।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: একদিন আপনার সাথে দেখা হয়ে যাবে।

৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রাতের ঢাকার ছবি খুবই নস্টালজিক তুলেছেন রাজীব!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা আসেন। একদিন রাতবিরাতে ঘুরে বেড়াই।

১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০১

মোগল সম্রাট বলেছেন:


আমি বাইক নিয়া একদিন রাতের ঢাকা দেখতে বের হইছিলাম । ফার্মগেটের কাছে আসার পর পুলিশে ধইরা কয়; এতো রাইতে কোথায় যাইতাছেন? আমি কইলাম; ঘুরতে বাইরাইছি, আাইজ সারা রাইত ঘুরমু, আপনর ডিউটির সমস্যা না হইলে চলেন । পরে তারে লইয়া এক ঘন্টা ঘুরলাম, টাংগাইল বাস ইস্টানে গিয়া চা-বিড়ি খাইলাম। তার পর রাইত সাড়ে চায়টায় বাসায় আসছি।


২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড।

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

জনারণ্যে একজন বলেছেন: হালার মারুতি সুজুকি চালায়া যদি ছবি-সম্বলিত পোস্ট দেয়া লাগে, এর থিকা কচু গাছে, কচুর লতি গলায় জড়ায়া ঝুইলা পড়া ভালো।

ব্লগে সস্তা চাপাবাজ দেখতে দেখতে টায়ার্ড হইয়া গেলাম।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার চুলকানি রোগ হয়েছে।
দ্রুত চিকিৎসা করান। নইলে এই রোগ বেড়ে যাবে।

১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৩

জনারণ্যে একজন বলেছেন: হ, ঠিকই কইছেন।

মানসিক রোগীদের কাছে সবাইরেই এমনি মনে হইবো। তো চুরিঘটিত কারণে আপনার পশ্চাৎদেশে চুলকানির যে মলম কিনছিলেন, কোনো সুফল পাইছেন?

চিকন বেতের বেত্রাঘাত ভালো ফল বয়ে আনতে। মাইন্ড খাইয়েন না আবার। জাস্ট এ ফ্রেন্ডলি সাজেশন।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আপনাকে গালি দিবো না। আমি একজন ভদ্র মানুষ।

১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৪৭

জনারণ্যে একজন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি আপনাকে গালি দিবো না। আমি একজন ভদ্র মানুষ।

— হ্যাঁ। "ছেলে ভালো, তবে মাঝে মাঝে পেঁয়াজ খায়" টাইপের।

বাই দ্যা ওয়ে, আপনার চুলকানিঘটিত কারণে অন্যের লেখা এবং মন্তব্য চুরি করে যে নিজের নামে চালিয়ে দিতেন, সেই প্রবণতা কি সাম্প্রতিকালে একটু কমেছে?

কমলে বুঝতে হবে শান্তি মলম কাজ করছে। আর না করলে আরো কড়া ডোজের ওষুধ লাগবে।

১৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ওহে নর্দামার কীট-
আমার পরিসংখ্যান্টা দেখ-

পোস্ট করেছি: ৫২৫৪টি
মন্তব্য করেছি: ১২৭১৬৫টি
মন্তব্য পেয়েছি: ৯৩২৫৯টি
ব্লগ লিখেছি: ১৪ বছর ১ মাস
অনুসরণ করছি: ০ জন
অনুসরণ করছে: ৮১৩ জন

১৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

কাল তো আপনাদের বাড়ির পাশে ‍ঘুরে এলাম।
রাজার বাগ পুলিশ লাইন, মতিঝিল উচ্চ বিদ্যালয়
ভূমি অফিস।
জায়গা ভালো ।
বড়ই সৌন্দর্য।

১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


নর্দমার কীটদের লেখার কোন ক্ষমতা নেই।
তারা পচা প্রাণী।
জীবাণু।
আফসোস!

১৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩১

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ রাজিব - ইয়ে, মানে বলছিলুম কি - ওই লেখা এবং মন্তব্যের কত শতাংশ মেরে দেয়া, বলা যাবে কি?

আপনি এক কাজ করতে করেন - আপনার এবং আমার পরিসংখ্যান বাঁধাই করে পাশাপাশি রেখে দিতে পারেন।বিশেষ করে বাথরুমে, অফ কোর্স।

বাহ্যত্যাগে অসুবিধার সম্মুখীন হলে, এই পরিসংখ্যান দেখেই বাহ্যত্যাগের সুখ পাবেন। আরেকটা চরম সুখও পেতে পারেন , লিখলাম না আর - ধূর্ত মানুষ আপনি, বুঝে নিয়েন।

বিঃ দ্রঃ আমি যেখানে থাকি, এখানে আমরা কেউই নর্দমার সাথে পরিচিত নই। দেশে গেলে যদি পচা-গলা নর্দমার দেখা মেলে - আপনাকে আর সাজ্জাদকে তার ভিতর অবশ্যই খুঁজে বের করার চেষ্টা থাকবে।

হাজার হোক যার যেখানে বসবাস, তার উদাহরণই সবার আগে মনে পড়বে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ হও।

১৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৬

যাযাবর১১১ বলেছেন: এক স্বনামধন্য লেখাচোর আজ লেখা চুরি ছেড়ে চুল্কানির মলমের ক্যানভাসার হয়েছে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: যা ভাগ।

১৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৩

যাযাবর১১১ বলেছেন: তোর গলা দিয়ে কেউ কেউ আওয়াজ বেরুচ্চে। কোন প্রাণীর মত রে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.