নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
গতকাল দুটা ঘটনা দেখে মনটা খুব খারাপ হয়েছে।
আমি যাচ্ছিলাম মিরপুর পল্লবী। বাসে করে যাচ্ছি। সময় তখন দুপুর আড়াইটা। বিজয় সরণি সিগনালে বাস থামলো। কারণ ভিআইপি যাচ্ছেন। আমি দেখার চেষ্টা করলাম কোন ভিআইপি। হয়তো প্রধানমন্ত্রী হবেন। আমি খেয়াল করে দেখেছি, ভিআইপিদের সার্ভিস দেওয়ার জন্য পুলিশ গুলো যেন কেমন পাগল পাগল হয়ে যায়। তাদের মধ্যে এক আকাশ অস্থিরতা এসে ভর করে। তখন পুলিশ সাধারন পাবলিকদের নর্দমার কীট মনে করে। যারা রাস্তায় বের হয় কোনো না কোনো কাজেই বের হয়। সবারই এক রকম তাড়াহুড়া থাকে। যাইহোক, ভিআইপি যাবেন তারপর আমরা ছাড়া পাবো। আমি অপেক্ষা করে আছি। সেই সাথে লম্বা সিগনালে থাকা সমস্ত মানুষ অপেক্ষা করে আছে। দুই একজন যাত্রী ভিআইপি কে অতি কুৎসিত গালি দিলো। বাসের সবাই হেসে উঠলো।
একটা এম্বুলেন্স লম্বা সিগনাল দেখে, পাশের রাস্তা দিয়ে এসে পড়লো।
এম্বুলেন্সওলা হয়তো জানতো না ভিআইপি যাচ্ছেন। সমস্ত পুলিশরা রেগে আগুন। তাঁরা এম্বুলেন্স ড্রাইভারকে মারতে গেলো। ড্রাইভার হয়তো বলছে, রোগী আছে। সিরিয়াস অবস্থা। দেরী করা যাবে না। এখনই হাসপাতালে যেতে হবে। পুলিশের এত কথা সোনার সময় নেই। পুলিশ গুলো ড্রাইভারের সাথে চিল্লাচিল্লি শুরু করেছে। এদিকে এম্ভুলেন্সে থাকা রোগীর আত্মীয়স্বজন খুব কাঁদছে। মেয়েটা বলছে, 'আমার বাবাকে বাঁচাতে হবে'। প্লীজ আমাদের যেতে দেন। তাদের কান্না কেউ শুনছে না। এম্বুলেন্স ড্রাইভার কিছুটা রাগ দেখিয়ে বলছে, তাঁরা এম্বুলেন্সে এসেছে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে যাওয়ার জন্য। সময় মতো হাসপাতালে যেতে পারলে রোগীটা বেঁচে যাবেন। তাদেরকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া আমার দায়িত্ব। যাইহোক, পুলিশরা এম্বুলেন্স যেতে দেয়নি। বাবা অসুস্থ। ছেলেমেয়ে গুলো খুব কাঁদছে। দৃশ্যটা আমাকে কষ্ট দিয়েছে।
গতকাল রাতে বাসায় ফিরতে অনেক দেরী হয়ে গেছে।
সিএনজি করে বসায় ফিরছি। রাত তখন সাড়ে বারোটা। বিজয় সরণি সিগনালে সিএনজি থামলো। একটা বাচ্চা মেয়েকে দেখলাম, সিগনালে থেমে থাকা গাড়ি মুছে দিচ্ছে। মেয়েটার বয়স ৫/৬ বছরের বেশী হবে না। বাচ্চা একটা মেয়ে এত রাতে কেন গাড়ি মুছবে? তারপরও গাড়ি মুছার জন্য কেউ তাকে টাকা দেয় নাই। সিগনাল ছেড়ে দিয়েছে, গাড়ি হুঁশ করে চলে গেছে। মেয়েটা অসহায় মুখ করে দাঁড়িয়ে আছে। আমার কথা হলো- এত রাতে একটা বাচ্চা মেয়ে কেন গাড়ি মুছবে? মেয়েটার কি বাবা মা নেই? দিনের বেলা অনেক অল্প বয়সী ছেলেমেয়ে সিগনালে গাড়ি থামলে মুছে দেয়। কেউ টাকা দেয়, কেউ টাকা দেয় না। যাইহোক, বাচ্চা মেয়েটার মুখ এখনও আমার চোখে ভাসছে। কাল সারারাত আমি ঘুমাতে পার নাই।
আমাদের দেশের মানুষ গুলো এত গরীব কেন?
এদিকে নেতারা বলছেন, দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে চলে গেছে। আমি তো রাস্তায় বের হলেই দেখি ভিক্ষুক। দরিদ্র আর অসহায় মানুষ। যেখানেই যাই মানুষ হাত পেতে থাকে। বাসে উঠলেও ভিক্ষুক এসে হাত পাতে। বাজারে গেলেও ভিক্ষুক এসে হাত পাতে। দেশে বেকারের অভাব নেই। অসংখ্য মানুষ আমার কাছে চাকরি চায়। কাউকে চাকরি দেবার ক্ষমতা আমার নেই। তারপরও তাদের জন্য আমি চেষ্টা করি। অনেক মানুষকে অনুরোধ করি। এবং ব্যর্থ হই। গ্রাম থেকে ঢাকায় লেখাপড়া করতে আসা ছেলে গুলো সেমিস্টার ফি জমা দিতে পারছে না। এদিকে তাদের পরিবারের অবস্থাও ভালো না। এদের খবর কেউ রাখে না। সমাজে এদের সংখ্যাই বেশি। দেশে পদ্মাসেতু, নতুন নতুন রাস্তা, ব্রীজ আরো কত কি হচ্ছে। কিন্তু সেতু, রাস্তা, ব্রীজ এসব অসহায়, দরিদ্র, বেকারদের কোনো উপকারে আসছে না। এদের কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না।
দেশে চাঁদাবাজি, ধান্দাবাজি হচ্ছে।
এখন অসৎ লোকজন ধান্দাবাজির নতুন নতুন পদ্ধতি বের করেছে। যেমন একজন বলবে, আমি এতিমখানা করেছি। এতিমদের জন্য সাহায্য করুণ। একজন বলবে, আমি দরিদ্র ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া সেখাই, তাদের জন্য অর্থ দেন। কেউ বলবে আমি লাইব্রেরী করেছি, লাইব্রেরীর জন্য টাকা দেন। কেউ বলবে, আমি রাস্তার টোকাইদের জন্য কাজ করি, আমাকে অর্থ দেন। কেউ বলবে কম্বল বিতরন করবো, অর্থ সাহায্য করুণ। কেউ বলবে রমজান মাস উপলক্ষ্যে দরিদ্রদের মাঝে জামা কাপড় ও খাদ্য সামগ্রী দেবো, অর্থ সাহায্য করেন। ধরুন, এসব কাজে সাহায্য উঠলো দশ টাকা। তিন টাকা তাদের জন্য খরচ করা হয়, বাকি টাকা পকেটে ঢুকে। এখন লোকজন এভাবেই ধান্দাবাজি করছে। কেউ প্রকাশনী দিয়ে, কেউ লাইব্রেরী দিয়ে, কেউ ক্লাব দিয়ে, কেউ এতিমখানা দিয়ে কেউ মসজিদ দিয়ে। আর ধনীরা সাহায্য করে মনে করে, আল্লাহ্ নিশ্চয়ই আমাকে বেহেশত দেবেন।
দেশের সরকারি কলেজ গুলোতে বড় বড় পোষ্টার।
সাবেক সভাপতি দঃ, সাবেক ছাত্রলীগ ঊঃ। ইত্যাদি নানা রকম পোস্টার, ব্যানার। কলেজ হচ্ছে লেখাপড়ার জায়গা। এখানে কেন বড় বড় পোস্টার ফেস্টুন বা ব্যানার থাকবে? যারা এসব দেওয়ালে ঝুলিয়ে রাখে তাদের লজ্জা করে না? অথচ এইসব কলেজের শিক্ষকরা কেন চুপ? শিক্ষকদের কি মেরুদন্ড নেই? ধরুন, আলিমুদ্দিন কলেজে পড়ার সময় ছাত্রলীগ করতো। তার লেখাপড়া শেষ। তবু সে কলেজ ছেড়ে যায়নি। সে এখন উক্ত কলেজের ছাত্রছাত্রী কল্যাণ পরিষদের চেয়ারম্যান হয়েছে। অর্থ্যাত ধান্দাবাজি অব্যহত আছে। কলেজেই তার বিরাট অফিস রুম আছে। এসি আছে। অথচ উক্ত কলেজের পিন্সিপালের রুমে এসি নাই, দেয়ালে রঙ নাই। শিক্ষামন্ত্রী কেন সরকারী কলেজ গুলোতে এ সব পোষ্টার, ব্যানার সরিয়ে নিতে বলেন না?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ফ্লাইওভারের নিচে এবং রেল লাইনের পাশে থাকা লোকোদের আমি দেখেছি।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০২
মোঃ রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। ভালো লাগা রইল।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৬
আরইউ বলেছেন:
সব বুঝলাম, রাজীব ওরফে সামিয়া!
কিন্তু একজন ধান্দাবাজ যখন অন্যদের ধান্দাবাজি নিয়ে গলাবাজী করে তখন আপনার কেমন লাগে একটু দয়াকরে জানাবেন।
ভালো থাকুন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: দেশে ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে, সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে চুলকানি রোগ।
কতিপয় লোকের ছাগলামি এবং চুলকানি আমৃত্যু বন্ধ হবে না।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
@আরইউ,
আপনি ভুল করেছেন। রাজীব ভাই রক্তমাংসে গড়া মানুষ। উনার ভুল হতে পারে, কিন্তু, তিনি খারাপ লোক নন।
আমি ও রাজীব ভাই দুইজন একসঙ্গে ৩ দিন ভ্রমণ করেছি।
উনাকে সামিয়া বলার অর্থ কি?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: শাইয়ান ভাই বদদের কাছ থেকে দূরে থাকতে হয়। তাদের প্রশ্নের উত্তর না দেওয়াই ভালো।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৮
আরইউ বলেছেন:
@সত্যপথিক,
উনি বলেছেন উনি কোন পোস্ট কপি-পেস্ট করেননা। সবই উনি লিখেন। উনি দাবী করেছেন আসলে ওনার নাম সামিয়া ইসলাম। সামিয়া ইসলাম নামে ওনার নিজের লেখাই উনি রাজীব নুর নামে ব্লগে অন্যের পোস্টে মন্তব্য আকারে পোস্ট করেছেন; কোন চুরী করেননি।
আপনি রাজীব ওরফে সামিয়ার সাথে ৩ দিন বা ৩০ দিন ভ্রমন করেছেন সেই তথ্য মূল্যহীন।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
@আরইউ,
উনি কপি-পেস্ট করে অন্যের লেখার রিফ্লেকশন করেছেন। ব্লগে এক সময়ে অনেকেই কপি-পেস্ট করতেন। সেটাকেই মনে করিয়ে দিয়েছেন অপবাদটা নিজের উপর নিয়ে। এটা হযরত ঈসা (আ)-এর একটি পদ্ধতি।
লক্ষ্য করে দেখুন, উনি অপবাদটা নিজের উপর নেওয়ার পরে থেকে, ব্লগে কপি-পেস্ট বন্ধ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: শাইয়ান ভাই, এই সমস্ত চুলকানি রোগীরা পরিবার থেকে সঠিক পারবারিক শিক্ষা পায়নি। এদের জন্য আমার মায়া হয়।
এরা শুধু একই গান গাইতে অভ্যস্ত। ইচ্ছা করলেই এই সমস্ত কীট গুলোকে ব্লক করে দিতে পারি। ওরা ওদের গান গাইতে থাকুক। আমি আমার ব্লগিং চালিয়ে যেতে থাকি।
৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮
আরইউ বলেছেন:
@রাজীব নুর ওরফে সামিয়া ইসলাম,
যে প্রমানিত কুম্ভিলক তাকে লেখাচোর বলা কিন্তু গালি দেয়া নয়। তবে আপনার প্রতিমন্তব্য কিন্তু বর্ডারলাইন ব্যক্তি আক্রমন!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: ছাগলের ছাগল।
৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: চাইলেই গুলিস্তানকে যে হকার মুক্ত করা যায় , তার প্রমাণ পেয়েছিলাম যেদিন মন্ত্রীসভার শপথ হয়েছিল বঙ্গভবনে। একেবারে চৌকি সহ উধাও। প্রশাসন চাইলেই এই রাজধানীকে লাইনে আনা যায়।
ছাত্র রাজনীতি থাকার জন্য রাজনৈতিক দল যেমন দায়ী, তেমন দায়ী শিক্ষকরা। তেনারা কীভাবে ক্যাম্পাসে রাজনীতি এলাউ করেন? ঢাবি হোক আর গ্রামের কলেজ হোক, শিক্ষাঙ্গনে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করতেই হবে...
৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৬
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন...
১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: দেশে সমানুপাতিক হারে সাধারণ মানুষের সাথে সাথে ভিআইপি বেড়েছে। রাস্তায় বের হলেই ভিআইপি সিগন্যালে পড়ি
যে মেয়েটা গাড়ি মুছে দিয়েছে তাকে সাহায্য করা উচিত যে লোক-মহিলা ভিক্ষা বা হাত পাতে তাদের চেয়ে। হাত পাতা বেশির ভাগই ধান্ধাবাজ।
১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
চাঁদাবাজির জন্য আওয়ামী লীগই দায়ী, আওয়ামী লীগের সব নেতৃত্ব পিরামিড পদ্ধতিতে চাঁদাবজি করছে।
১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ গুলো এত গরীব কেন? - দিনে দিনে মানুষ ধনী হচ্ছে, কিন্তু মনের দৈন্যতা কবে দূর হবে তা বলা মুশকিল।
১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:১৮
জনারণ্যে একজন বলেছেন: লেখক বলেছেন: শাইয়ান ভাই, এই সমস্ত চুলকানি রোগীরা পরিবার থেকে সঠিক পারবারিক শিক্ষা পায়নি। এদের জন্য আমার মায়া হয়।
বেশ চমৎকৃত এই প্রতিমন্তব্যটা পড়ে।
@ রাজিবের পারিবারিক শিক্ষার আঁচ কিছুটা হলেও উপরোক্ত প্রতিমন্তব্য থেকেপাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ - মৃত পিতার নামে মিথ্যাচার। কোনো এক বিখ্যাত লেখকের উপন্যাস থেকে মেরে দেয়া খণ্ডিত কথোপকথন; -- মৃত পিতা এবং নিজের মধ্যকার বলে চালিয়ে দেয়া। এবং হাতেনাতে ধরিয়ে দিলে পোস্ট ড্রাফট করে অস্বীকার করা।
ভার্চুয়াল জগতে মানুষের কান্ডকারখানা আমি বেশ কৌতূহল নিয়েই লক্ষ্য করি।
যেমন ধরুন - চোর এখানে সাধু সাজে, ল্যাংড়াও সজোরে লাথি মারতে চায়।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: যা ভাগ। আহাম্মক কোথাকার।
১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১২
প্রামানিক বলেছেন: বাস্তবতার নিরীখে অনেক সমস্যা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২০
আরইউ বলেছেন:
রাজীব নুর ওরফে সামিয়া ইসলাম,
গালি দেন আর যাই করেন আপনি যে কুম্ভিলক মানে অন্যের লেখা নিজের নামে চালিয়ে দেন বা আরো সহজ করে বললে অন্যের লেখা চুরি করেন তাতো দিবালোকের মত সত্য।
যাহোক, জনারণ্যে যেমন বলেছেন আপনার পিতাকেও (ওনার আত্মা শান্তি পাক) আপনি এর ভেতর টেনে এনেছেন? অন্যের উপন্যাসের কথোপকথনকে আপনার আর আপনার পিতার কথোপকথন বলে চালিয়ে দিয়েছেন!! আপনি লেখাচোর হতে পারেন ঠিকই কিন্তু এতটা নিচে নিশ্চই নামেননি।
জনারণ্যের মন্তব্যের তেব্ব প্রাতিবাদ করলাম এবং ওনাকে ওনার মন্তব্য ব্যাখ্যা করার অনুরোধ জানালাম।
ধন্যবাদ
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: এখন আমার উচিত আপনার বাপ মা তুলে গালি দেওয়া।
তাতে যদি আপনার ইতরামি কমে। কিন্তু আমি আপনাকে গালি দিবো না। আমি ভদ্র মানুষ।
এটাই আপনার মন্তব্যে আমার শেষ মন্তব্য। যা দূরে যা। দূরে গিয়া মর।
১৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫
আরইউ বলেছেন:
রাজীব নুর ওরফে সামিয়া ইসলাম,
আপনি মুখ খারাপ করছেন কেন? আমি মন্দ কী বললাম! আমি বরং জনারণ্যের বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছি। নাকী আপনি ভয় পাচ্ছেন জনারণ্যের বক্তব্য সঠিক—আপনি আসলেই আপনার মৃত পিতাকে চোরাই লেখায় নিয়ে এসেছেন?
১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভালো থাকবেন সব সময়।
১৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: মনটা সত্যিই খারাপ হবার মতো । আমরা নিজেদের পাতা ফাদে আবদ্ধ হয়ে পড়েছি । মুক্তির উপায় নেই ।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
গ্রামের মানুষ শহরমুখী হচ্ছে অনেক দিন ধরেই।
ফ্লাই ওভারগুলোঢ় নিচে এবং রেল লাইনের পাশে এতো মানুষ থাকেন!!! কখনো সেখানে গিয়েছেন, রাজীব ভাই?
এই মানুষগুলোকে দেখলে মনটা খারাপ হওয়ে যায়।