নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
মানুষ হবে আধুনিক এবং তার চিন্তা ভাবনা থাকবে উন্নত।
এখন মানুষ গুহায় বাস করে না। কাচা খাবারও খায় না। এখন মানুষ সভ্য সমাজে বাস করে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। মানুষের মধ্যে কেন গোঁড়ামি থাকবে? একবার কুমিল্লা গিয়েছিলাম এক বিয়ের অনুষ্ঠানে। দেখলাম- নতুন বউকে কোলে করে ঘরে আনছে, আর কোলে নিয়েছেন দুলা ভাই। এটাই তাদের রীতি রেওয়াজ। নইলে অকল্যাণ হইবে। কত রকমের ভুল বিশ্বাস নিয়ে মানুষ জীবন কাটিয়ে দেয়। তাদের ভুল গুলো কেউ ভাঙ্গিয়ে দেয় না। আমাদের এলাকার মসজিদের ইমাম সাহেব বলেছেন- কুসংস্কার ইসলাম সমর্থন করে না। নো নেভার। কুসংস্কার বিশ্বাস করলে ইমান দুর্বল হয়ে যায়। সত্য কথা বলতে, ধর্ম এবং কুসংস্কার মানুষকে বিভ্রান্ত করে দেয়। পুরো জাতিকে পেছনে টেনে নিয়ে যায়। পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কুসংস্কার বিশ্বাস করে মুসলমানরা।
এই আধুনিক, জ্ঞান-বিজ্ঞানের যুগেও কুসংস্কার বিশ্বাসী মানুষের অভাব নেই।
বিশ্বে ধার্মিকেরা কুসংস্কার বিশ্বাসে এগিয়ে আছে। এমনকি এদের চিন্তা ভাবনাও মধ্যযুগের মানুষদের মতো। ধার্মিকদের জীবনযাপনে কুসংস্কার ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। ধার্মিকদের কারনে, সেই আদিকাল থেকেই লোকমুখে প্রচলিত মিথ্যা ধারণা, কিছু বানোয়াট গল্পের মিথ্যা রটনা আজও বিদ্যমান আছে। যা রুপকথা কেও হার মানায়। একসময় মৃত স্বামীর সাথে স্ত্রীকে একই চিতায় পুড়িয়ে মারা হতো। মূলত ধর্মীয় গোঁড়ামি, অজ্ঞতা ও অশিক্ষা থেকে সৃষ্টি হয় যাবতীয় কুসংস্কারের। যারা কুসংস্কার বিশ্বাস করে তারা পুরো জাতির জন্য ক্ষতিকর। ধর্ম এবং ধার্মিকেরা পরিবেশ দুষিত করে দেয়। সরকারের উচিৎ বিজ্ঞান শিক্ষার দিকে বেশি নজর দেওয়া। কুসংস্কার ও ধর্মের ভিত্তিতে লোক ঠকানো বন্ধ করতে হবে সরকারকে। কুসংস্কারের নিরুদ্ধে নতুন আইন তৈরি করতে হবে।
জীবনযাপনের জন্য মানুষের দরকার সঠিক শিক্ষা।
খেলোয়াড়, রাজনৈতিক নেতা, লেখক, ইমাম, ব্লগারসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকদের মধ্যে কুসংস্কার রয়েছে। বার্ট্রান্ড রাসেলের মতে, কুসংস্কারের মূল উৎস হলো- ধর্ম। জ্যোতিষীরা ভবিষ্যৎ বানী করেছেন, নবীরাও ভবিষ্যৎ বানী করেছেন। জ্ঞানী মানুষের ভাবনায় থাকে, লজিক ও এনালাইটিকেল জ্ঞান। যা দিয়ে তারা বিশ্বকে সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারেন। ধর্ম এবং কুসংস্কার দুই ভাই। ধর্ম যারা প্রতিষ্ঠিত করেছেন, তারা কুসংস্কারের আধার। ধার্মিকেরা মূলত 'সিজোফ্রেনিয়া' রোগী। একথা সত্য যে, ধর্ম সৃষ্টির আগে থেকেই নানান কুসংস্কারের জন্ম হয়। যেমনঃ যারা ভাগ্যে বিশ্বাস করে, তারা মনে করে যা কিছু ঘটছে সবই পূর্ব নির্ধারিত। অজ্ঞতা ও অশিক্ষা থেকে সৃষ্টি হয় যাবতীয় কুসংস্কারের। এখন সমস্ত মাওলানাদের দায়িত্ব তারা প্রতিটা পাড়ায় পাড়ায়, গ্রামে গ্রামে মাহফিল করবে। এবং চিল্লাইয়া কথা বলবে কুসংস্কারের বিরুদ্ধে। কাটা দিয়েই কাটা তুলতে হবে। যুগ যুগ ধরে হুজুরেরা সর্বনাশ করেছে। এখন তাদের দিয়েই সুফল আনতে হবে।
প্রতিটা ধর্মের বানী গুলোর সাথে কুসংস্কার মিশে আছে।
শয়তান, ভূত, পিশাচ এবং জ্বীন ধর্মীয় কুসংস্কার। বর্তমান যুগে ধর্মীয় বিশ্বাস অপ্রয়োজনীয়। অলৌকিকতা ধর্ম বিশ্বাসকে শক্তিশালী করে। তাই সব ধর্মে অনেক অলৌকিক ঘটনা আছে। যেমন, মাছের পেটে ঢুকে যাওয়া, লাঠি সাপ হয়ে যাওয়া, অন্ধকে আলো ফিরিয়ে দেওয়া, চাঁদকে দ্বিখন্ডিত করা, বোরাকে করে মহাকাশ ভ্রমন করা, অদৃশ্য হয়ে যাওয়া, মানুষের মাথা কেটে হাতির মাথা লাগিয়ে দেওয়া, ইত্যাদি। ঠাকুরমার ঝুলি এসেছে ধর্মীয় রুপকথা থেকে। ধর্ম ব্যবসায়ীরা সব যুগেই ভালো থাকে। ধর্ম মানুষকে আধুনিক হতে বাঁধা দেয়। তাই নানান রকম ভয় দেখায়। হাশরের ময়দানে বিচার হবে, দাজ্জাল আসিবে। সূর্য থাকবে মাথার এক হাত উপরে- মগজ গলে গলে পড়বে। আরো কত কি! এযুগের মানুষ ধর্মের ধারধারে না। তারা সমানে মন্দ কাজ করে যাচ্ছে। মন্দ কাজ করে নামাজ পড়তে যায়। আবার মন্দ কাজ করে নামাজে দাঁড়ায়। বড় অদ্ভুত এই ধার্মিকরা।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: এরা কি এরিস্টটল সম্পর্কে জানতো না?
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
দাজ্জাল একজন পাক্কা ধার্মিকের বেস ধরে এসে মানুষকে বিভ্রান্ত করবে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে আমিই সেই দাজ্জাল।
৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০০
কাঁউটাল বলেছেন: আপনার শ্বশুর নাকি সপরিবারে ভিসা ব্যান খাইতে যাচ্ছে?
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: গাজা কি বেশি খেয়ে ফেলেছেন?
৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: আমার মেয়ে তখন সবে তিন বছর পার করেছে । পাখির মতো কথা বলে । দুপুরে ভাত খেয়ে শুয়েছি কেবল- ওর মা মানা করতে করতেই ধাম করে আমার বুকের উপড় বসে- “আব্বু তুমি এতো মিথ্যা বলতে পারো” । শিয়াল কি কখনো গান বলতে পারে ? সেতো পশু । পুলক (পাশের বাড়ির ক্লাশ থ্রিতে পড়ুয়া) বলেছে - বইয়ে লেখা আছে পশুরা মানুষের মতো কথা বলতে পারে না। অবলা প্রানী। বামন কেন শিয়ালের নাক কেটে দিলো ? ওর কি ক্ষিদে পায় না ? তোমরা কি মুরগী খাওনা - এ্যাঁ । একগাদা রচনামুলক প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে - “আমার ছেড়ে দে মা, দোকানে গিয়ে বাঁচি”- অবস্থা।
এখন আমার মেয়ে এমবিবিএস ফাইনাল ইয়ার। দোয়া করবেন, সে যেন আব্বুকে মিথ্যুক বলতে না পারে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মেয়ে ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক।
৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
দাজ্জাল একজন ধর্মীয় পণ্ডিত হিসেবে আসবে, অর্থাৎ, মৌলোভী খেতাব থাকবে তার।
আপনি ইচ্ছা করলে এখন থেকে ' মৌলোভী রাজীব নূর' নামটি ধারণ করতে পারবেন।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: না না থাক।
৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আপনি যে যে টার্ম ব্যবহার করেছেন পৃথিবী সেখানেও নেই ১. আধুনিক সময়, সময় এখন উত্তরাধুনিক, ইসলাম থেকে কুসংস্কার এসেছে বেশি এটি বলা মানে আপনার দেশ ও পৃথিবী দেখার অভিজ্ঞতা সীমিত, সুদূর অতীতে কুসংস্কার নিয়ে প্রথম কথাই বলেছে ইসলাম, আর সরকারকে ব্যবস্থা করতে বলেছেন, এটিও একটি অলিকধারণা, মানে আপনার তো কোথাও বলতে হবে আপনি বাতাসকে কানে কানে বলে দিলেন, আপনার দায় শেষ।
ধর্মহীনতা পুরোপুরি কাম্য নয়। এটা হয় না।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: যে ধর্ম দেশ বা সমাজ থেকে মন্দ ব্যাপার গুলো দূর করতে পারে না, মানুষ সেই ধর্ম দিয়ে কি করবে?
৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৫
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: সুন্দর পর্যালোচনা...
ভালো লাগলো পড়ে...
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫১
মিশু মিলন বলেছেন: দারুণ লিখেছেন, আশা জাগানিয়া লেখা। এরকম লেখা এখন ব্লগে কেউ লিখতে চায় না অন্যদের বিরাগভাজ হবার ভয়ে। মুসলিম পরিবার থেকে উঠে আসা লেখকদেরকেই এইসব কুসংস্কারের বিরুদ্ধে বেশি বেশি লিখতে হবে। ঊনবিংশ-বিংশ শতাব্দীতে হিন্দু সমাজ সংস্কারক ও লেখকরা হিন্দুধর্মের কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লিখেছিলেন বলেই হিন্দু সমাজ কিছুটা কুসংস্কার মুক্ত হতে পেরেছিল। এখন হিন্দু সমাজের বিরুদ্ধে লিখলে কেউ মারতে আসে না, ব্যাপারটা সহনীয় হয়ে গেছে। কিন্তু মুসলিম সমাজে বিপরীত চিত্র, ইসলাম ধর্মের কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লিখলেই তার জীবন বিপন্ন হয়, অনেককে দেশ ছাড়তে হয়। বেশি বেশি লিখে এই অবস্থার পরিবর্তন আনতে হবে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম নিজেই একটা কুসংস্কার।সক্রেটিস,প্লেটো এবং এরিস্টটল কেহই ধর্মের বিরোদ্ধে ছিলো না।ধর্মের বিরুদ্ধ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা সহ সর্ব প্রথম কথা বলেন Marx,Engel তার On Religion বইতে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৪
এম ডি মুসা বলেছেন: সব ঠিক আছে, মানুষ সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন, আমি এটা বিশ্বাস করি। কারণ এই মহাকাশ পৃথিবী চন্দ্র সূর্য মানব কল্যাণে কাজ করতেছে, এই পৃথিবীর বুকে মানুষের বাঁচার জন্য অক্সিজেন ব্যবস্থা এটা সৃষ্টিকর্তার নেয়ামত। তবে যদি মঙ্গল গ্রহে এই অক্সিজেন পাওয়া যেতো তাহলে মানুষ এতদিন সেখানে চলে যেতা। তাই সবকিছু সাজানো গোছানো সেটা সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন। সেটা বিশ্বাস করি। তবে বিজ্ঞানী মনে করেন পৃথিবীর গ্রহ নক্ষত্র প্রলয় হয়ে যে বিছিন্ন হয়ে এখন আলো দিচ্ছে এটা আমার কাছে যুক্তি সংগত না কারণ,,,,,,- আপনি তাহলে মানুষের প্রয়োজন মত আলো দিতো না, মানব কল্যাণে কাজ করতো না ,, আপনি মাসের হেমন্ত বসন্ত রূপ পরিবর্তন হয়ে যেতো না। কিন্তু কথা হচ্ছে এই সৃষ্টি কর্তার বিশ্বাস নিয়ে নানা ধর্ম হয়ে বর্তমান মানুষ তার নিজের অস্তিত্ব ভুলে গেছে। আর মানুষ কুসংস্কার যুক্ত হয়ে যা ইচ্ছা করছে, জোর জুলুম চালাচ্ছে। এই গুলো কিন্তু মানুষের কাজ না।
সবার আগে মানুষ মানবতা , কতটুকু সেটা হলো বড় পরিচয়।।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন।
১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বড়ই আফসোস!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আফসোস শেষ হবে কবে?
১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৬
আলামিন১০৪ বলেছেন: আমাগো হাই স্কুলে এক বিজ্ঞান শিক্ষক ছিলেন। ক্লাশে প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে না পারলে বলদা বলে গালি দিত সাথে বেতের বাড়ি ফ্রী। আপনার পোস্ট দেখে মনে হলো আজকাল বলদার সংখ্যা বাইড়া গেছে।
ও ভাই, কোয়ন্টাম ম্যাকানিক্সের দুনিয়ায় যে ঘটনা ঘটে সেগুলো দেখলে তো নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারবেননা, click here, বলদার মতো ভাইবেন না যে, দুনিয়ার তাবত সব কিছু জাইনা ফেলছেন
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: লিংক ধুয়ে পানি খান।
১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৩৯
আলামিন১০৪ বলেছেন: সঠিক লিঙ্ক
১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:২৯
অহরহ বলেছেন: অসৎ, অশিক্ষিত মানুষের দেশে ধর্ম এবং কুস্ংস্কার উর্বর হয়। উদাহরণ : বাংলাদেশ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: দেশে অল্প কিছু ভালো মানুষ নিশ্চয়ই আছে। খুজলে তাদের পাওয়া যাবে।
১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪
নতুন বলেছেন: এখন কুসংস্কার অনেক কমেছে।
ফেসবুকে অনেক পোস্টেই দেখি মানুষ অলৌকিক কাহিনির পোস্টে সচেতন বক্তব্য দেয়। যেখানে আগে শুধুই সহমত প্রকাশ করে সেয়ার আর লাইক দিতো মানুষ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১০
রাজীব নুর বলেছেন: দিন দিন কুসংস্কার আরো কমবে।
১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অসৎ, অশিক্ষিত মানুষের দেশে ধর্ম এবং কুস্ংস্কারের উর্বর ভূমি যেমন- বাংলাদেশ।
পৃথিবীর সকল দেশের মানুষ যদি বাংলাদেশের মানুষের মতো ধার্মিক হতো তাহলে এই দুনিয়া নরকে পরিনত হতো।
ধর্মই হচ্ছে সমস্ত কুসংস্কার এবং অজ্ঞতার উত্স।
ধর্ম নিপাত যাক।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১০
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
সামন্তবাদের সময় শিক্ষা খুবই সীমিত ছিলো; তখন সীমিত জ্ঞানের মানুষেরা মানব জাতির সৃষ্টি, জীবন ও বিশ্ব সম্পর্কে যেসব ব্যাখ্যা দিয়েছেন, সেগুলোর বড় অংশই ভুল ছিলো, এগুলো ধর্মের অংশ হয়ে গেছে।