নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ইসলাম বিহীন পৃথিবী সুন্দর হবে।
আনন্দময় হবে। সবচেয়ে বড় কথা ধর্মের দোহাই দিয়ে খুন হত্যা জুলুম ইত্যাদি মন্দ কাজের চির অবসান হবে। ধর্ম সৃষ্টি হওয়ার পর থেকেই দাংগা কম হয়নি। যুদ্ধ কম হয়নি। মানুষ হত্যা কম হয়নি। লুটপাটও কম হয়নি। আফিমের নেশার চেয়ে ধর্মের নেশা মারাত্মক। ইসলাম না থাকলে পিতামাতা তাদের সন্তানকে স্কুলে দিবেন। মাদ্রাসায় নয়। মাদ্রাসায় আধুনিক শিক্ষা দেওয়া হয় না। মাদ্রাসার শিক্ষা মানবেতর জীবনযাপন করতে হবে।
ইসলাম না থাকলে শুক্রবার জুম্মার নামাজের সময় রাস্তা বন্ধ করে নামাজ পড়া হবে না।
তাতে যান চলাচল অব্যহত থাকিবে। মানুষকে বেগ পেতে হবে না। মুসলিমরা ওজু করতে গিয়ে বেসিনের উপর পা তুলে দিবে না। অনেক জায়গায় লেখা থাকে বেসিনে পা ধোয়া নিষেধ। ধার্মিকরা এই নিষেধ অমান্য করে বেসিনে পা ধোয়। শুধু ইসলাম কেন? পৃথিবীতে কোনো ধর্মই থাকা উচিৎ না। সামন্ত যুগে যখন ধর্ম সৃষ্টি হয়, তখন মানুষ জ্ঞানে বিজ্ঞানে উন্নত ছিলো না। তাই তাদের ধর্মে লজিক নেই। পুরোটাই আলিফ লায়লা। মাছের পেটে ডুকে যাওয়া, লাঠি সাপ হয়ে যাওয়া, আসমান ভ্রমণ করা।
ইসলাম না থাকলে রোজা নাম দিয়ে একমাস সারাদিন না খেয়ে থাকতে হবে না।
এমনকি একদিনে অসংখ্য গরু ছাগল কোরবানি হবে না। বছরে একবার যাকাত আনতে গিয়ে অর্থাৎ কমদামি ও মানহীন শাড়ি লুংগি আনতে গিয়ে কারো মৃত্যু হবে না। এবং তারা জাকাত দাতার কাছ থেকে খারাপ ব্যবহার পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবে। ইসলাম থেকেই বা কি লাভ? চুরী দূর্নীতি, অন্যায়, অপরাধ কিছুই তো বন্ধ হয়নি। মানুষ অসৎ। বন্ধ হয়নি খুন, ধর্ষণ। তাহলে এত এত মসজিদ আমাদের কি উপকার করলো? এত এত ধার্মিক আর কোরানে হাফেজ আমরা কি করিব? একটা সেতু বানাতে আমাদের লোকজন আনতে হয়, বিদেশ থেকে।
ইসলাম না থাকলে এতিমখানা ও মাদ্রাসা থাকবে না।
ধর্ম ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। ওয়াজ মাহফিল হবে না। আমরা হুজুরদের কাছ থেকে বিনোদন পাবো না। ইসলাম না থাকলে রাস্তায় ভিক্ষুকরা বিপদে পড়বে। তারা আল্লাহর নামে ভিক্ষা করতে পারবে না। ইসলাম না থাকলে মসজিদ থাকবে না। মানুষকে উঠবস করতে হবে না। অর্থাৎ নামাজ পড়তে হবে না। জ্ঞানীরা মানুষের ভালো চায়, সমাজের ভালো চায়, বিশ্বের ভালো চায়। আর মগজহীনরা সারাদিন ধর্ম ধর্ম করে, বিশ্বকে পিছিয়ে নেয়। উন্নত দেশ গুলো দেখেও মুসলিম দেশ গুলো শিক্ষা নেয় না। এই জন্য মুসলিম দেশ গুলো ভালো নেই। মুসলিমরা জংগী হয়। একজন নাস্তিক কখনো জংগী হয় না।
ইসলাম না থাকলে হুজুরেরা বেকার হয়ে যাবে।
তাদের আয় বন্ধ হয়ে যাবে। কায়দা আমপাড়া আর কোরআন পড়াতে হবে না বাড়ি বাড়ি গিয়ে। পানিপড়া, তাবিজ, ঝাড়ফুঁক ইত্যাদি প্রতারণা মূলক কর্মকাণ্ড অফ হয়ে যাবে। চিল্লা, ইজতেমা, ওরশ ইত্যাদি বন্ধ হয়ে যাবে। ইসলাম না থাকলে সৌদিরা বিরাট বিপদে পড়বে। হজ্ব বন্ধ হয়ে যাবে। সৌদিরা না খেয়ে মরবে। চারিদিকে শয়তান আর শয়তান। অথচ হাজীরা হজ্বে গিয়ে শয়তানকে পাথর মারে। হাস্যকর। প্রতিটা ধর্ম কুসংস্কারের আধার। ভুল, লজিকহীন, অবাস্তব বিষয় গুলো বিশ্বাস করে মানুষ জীবন পার করে দেয়। নিশ্চিত হয়ে বলা যায়, ইসলাম বিহীন পৃথিবী সুন্দর হবে। মানবিক হবে।
সহজ সরল সত্য কথা হলো, ধর্মহীন পৃথিবী হবে সুন্দর একটা পৃথিবী।
দাংগা হবে না। ধর্মের নামে মানুষকে মরতে হবে না। রাস্তায় রাস্তায় মসজিদ নির্মানের কথা বলে ধান্দাবাজি হবে না। মুসলিমরা হিন্দুদের মন্দির ভেঙে দিতে পারবে না। শব্দ দুষন কমে যাবে। আযান বন্ধ হবে। একসাথে সব গুলো মসজিদে আযান শুরু হয়। হুজুরেরা চ্যাচায়। কানের বারোটা বেজে যায়। ওয়াজকারীদের চেচানো বন্ধ হবে। ফালতু রুপকথা শুনতে হবে না। মানুষ হবে আধুনিক। তাদের চিন্তা ভাবনা হবে উন্নত। যদিও ধর্ম গুলোকে কোনঠাসা করে ফেলেছে বিজ্ঞান। আজকাল হুজুররা বিজ্ঞান ছাড়া চলতেই পারবে না। তারা কম্পিউটার ব্যবহার করছে। মোবাইল ব্যবহার করছে। আমি মনে প্রানে চাই হুজুরেরা বিজ্ঞানের ছোয়ায় এগিয়ে যাক।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার আগে ১০০ বছর কোনো ধর্ম থাকবে না।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:২২
গেছো দাদা বলেছেন: Tazkia Isabaর লেখা
মুসলমান মূলত কালচারালি আইসোলেটেড। এদের জীবনে আনন্দঘন মুহূর্ত খুব কম ই আসে। ধর্মীয় ভাবেই এদের সঙ্গে আনন্দ উৎসবের সম্পর্ক নাই। ধর্মীয় ভাবে মুসলমানরা যে দুটা দিন সেলিব্রেট করে তার একটা হইলো রোজার ইদ, আর একটা কুরবানির ইদ। এই দুটা কে উৎসব বলা হলেও, উৎসব বলতে আমরা যা বুঝি, জানি তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। মুসলমানদের জন্য যে দুটা দিন নবী মোহাম্মদ ফিক্সড করে দিয়েছে সেটা মূলত ইবাদতের অনুষঙ্গ। ইদানিং কালে আহালে কুরআন নামের এক শ্রেণির বাটপারের উদ্ভব হয়েছে, যারা হাদিস অস্বীকার করে। অথচ হাদিস অস্বীকার করলে রোজার ইদ, কুরবানির ইদ দুটাই ইনভ্যালিড হয়ে যায়। রোজা কিংবা কুরবানি দুটা ই ইবাদতের অংশ, কোন ভাবেই উৎসব না। এই দুটা ইভেন্টে কেবল মুসলমানরা ই অংশ গ্রহণ করে।
কালচারালি আইসোলেটেড হবার কারণে মুসলমানরা এসব দিনে খাওয়া দাওয়ার প্রতি ফোকাস করে, অথচ এই দুটা দিন কেবল ইবাদতের। ২৯/৩০ দিন রোজা রেখে, পরের দিন ভোরে উঠে গিয়ে নামাজ পড়বেন, কুরবানির সময় আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য, তাকওয়া প্রুফ করার জন্য পশু কুরআনি করবেন। কিন্তু এটা এখন হয়ে গেছে রেড মিট ফেস্টিভ্যাল, তাকওয়া, ইবাদতের ছিটেফোঁটা নাই।
এরা যে কালচারালি আইসোলেটেড, এটা এরা নিজেরাও ভালো রিয়েলাইজ করে। এজন্য আশেপাশের মানুষের উৎসব, নাচ গান, পানাহার, আনন্দ হৈ হুলোড়ে এরা পেঁচার মত মুখ করে থাকে। কোন সময় এরা সংখ্যাগরিষ্ট হলে এসব বন্ধ করে দেবার স্বপ্ন দেখে, কিংবা বন্ধ হয়ে যাবার অপেক্ষা করে। এদের টেনডেন্সি হলো, আমাদের নাই, বাকিদের ও থাকতে পারবে না। এতে আসলে এদের দোষ নাই।
মানুষ সুপ্রাচীন কাল থেকে ই উৎসব, পার্বন এসবের প্রতি সংবেদনশীল। সুরেলা কন্ঠ, সুর,লয় তাল এসবের প্রতি মানুষের বিবর্তনীয় সংবেদনশীলতা লক্ষ্য করা যায়। বাঙালির কথা ই ধরুন! ট্যাগ লাইন হচ্ছে " বারো মাসে তের পার্বন"। অর্থাৎ বারো মাসে গুনে গুনে তেরো টা উৎসব। বাঙালির ভাটিয়ালি আছে, ভাওয়াইয়া আছে, জারি সারি আছে, পুঁথি পাঠ আছে, যাত্রাপালা আছে, বাংলা নববর্ষ - পহেলা বৈশাখ, বর্ষা উৎসব, নবান্ন উৎসব, পৌষ মেলা
বসন্ত বরন - পহেলা ফাল্গুন, নৌকা বাইচ, বাউল উৎসব
জাতীয় পিঠা উৎসব, ঘুড়ি উৎসব সহ কত শত আনন্দ উদযাপনের উপলক্ষ্য আছে। কিন্তু কোন বাঙালি সাম হাউ মুসলমান হয়ে গেলে ধর্মীয় ভাবেই তার জন্য এসব বন্ধ।
এরা বাকিদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণের জন্য মিলাদুন নবী, শবে বরাত ইত্যাদির প্রচলন করার চেষ্টা করলেও সেসব ব্যর্থ হয়েছে। কারণ এসবের ধর্মীয় ভিত্তি নেই, নবী মোহাম্মদ কখনো এসব উৎসব হিসেবে পালন করে নাই। এসব দিনে হালুয়া রুটি খেয়ে সুগার বাড়ানো ছাড়া অন্য কোন সিগনিফিকেন্ট ভ্যালু নাই। নবী মোহাম্মদ কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, তার জন্মদিন নিয়ে। তিনি বলেছিলো, তিনি সোমবার জন্মগ্রহণ করেন, এবং সেজন্য সোমবার রোজা রাখেন। ওই যে আবার ইবাদতের অনুষঙ্গ হয়ে গেলো। কিন্তু বাঙালি মুসলিম রোজা বাদ দিয়ে নবীর জন্ম দিনে কবজি ডুবিয়ে খেয়ে বেড়ায়।
মূলত বাঙালির সংস্কৃতির সঙ্গে মুসলমানের বিরোধ আছে। বাঙালি কখনো মুসলমান হতে পারবে না, মুসলমান কখনো তার ধর্মীয় বিধিনিষেধ বাদ দিয়ে বাঙালি হতে পারবে না। অন্য দিকে বাঙালি হিন্দুদের উৎসব দেখেন, দুর্গা পূজা, কালীপূজা, সরস্বতী পূজা, রথযাত্রা, দোলযাত্রা, জন্মাষ্টমী, কোজাগরী, লক্ষ্মীপূজা, ভাই ফোঁটা সহ আরো কত কী! সব গুলো ফেক্সিবল। এগুলো তে আপনি ইনস্ট্যান্ট গিয়ে এটেন্ড করতে পারবেন, তাদের আনন্দে গিয়ে সামিল হতে পারবেন, আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারবেন। মুসলমানদের সেই সুযোগ নাই। কদিন আগে বড় দিন গেলো, কলকাতায় সাজ সাজ রবে ক্রিসমাস পালন হয়েছে। দুনিয়ায় হিন্দু গিয়ে সেটায় আনন্দ করছে। বাট আপনি মুসলমান হয়ে একটা পোস্ট দিতে পারবেন না, ক্রিসমাসে উইশ করে। এটা ই ফ্যাক্ট।
আগে ই বলেছিলাম বাঙালির সংস্কৃতির সঙ্গে মুসলমানের বিরোধ আছে। এই বিরোধটা একনলেজ করে বলে ই অনেক মুসলিম কে দেখবেন বলবে "সে আগে মুসলিম, তারপর বাংলাদেশী"। কারণ যে জানে, বাঙালি মুসলিম বলতে কিছু হয় না। তার প্রথম এবং এক মাত্র পরিচয়, সে মুসলিম। ঠিকঠাক পর্দা করে না,ধর্মীয় ভাবে এমন অর্ধ উলঙ্গ আপ্পিদেরও দেখবেন প্রোফাইলে লিখে রাখে " প্রাউড মুসলিম " বা "মুসলিম বাংলাদেশী"। কারণ সে এই বিরোধ সম্পর্কে অবগত। ঠিকঠাক ভাবে আমল না করলেও তার ইমান ঠিক আছে।
প্রাক ইসলামী যুগেও কাবার চারদিকে কবিদের কবিতার আসর বসতো, সেরা সেরা কবিতা গুলো কাবার দেয়ালে টাঙিয়ে দেয়া হতো, গায়িকা ছিলো, আসমা বিনতে মারওয়ানের মত মহিলা কবি ছিলো। কিন্তু মোহাম্মদের নব্যুয়তের পর সব শেষ। মুসলিমরা মাইনরদের নানাভাবে এপ্রেসড করে, এটা মূলত কালাচারাল আইসোলেশনের আউট কাম। কালচারালি মুসলমান পঙ্গু, দুনিয়ায় সঙ্গে সে সম্পর্কহীন, তার মেইন এইম হচ্ছে আখিরাত।
ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে, নারী পুরুষ বাচ্চাকাচ্চা বিভিন্ন উৎসব পার্বনে হৈ হুল্লোড়ে মেতে উঠেছে, আর ঠিক সেই সময়ে কোন মুসলিম এই আনন্দঘন মুহূর্ত বিরস বদনে জানালায় দাঁড়িয়ে দেখছে। এটা তার উপর মনস্তাত্ত্বিক প্রেসার ফেলে, নিজের ভেতর সে কুঁকড়ে যেতে থাকে। এজন্য সে ক্ষমতা পাওয়ার পর অন্যদের ইনভেইড করে, অপ্রেসড করে, অন্যদের উপর নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে চায়।
লিখেছেন
Tazkia Isaba
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
অতীতের সীমিত ও কমজ্ঞানীদের জীবনভাবনা ধর্ম সৃষ্টি করেছে; যাদের জ্ঞানের অভাব আছে, ধর্মই তাদের জীবনদর্শন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ইহা মানুষকে পেছনে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:০৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধর্ম হচ্ছে সভ্যতার মাঠে গজিয়ে ওঠা আগাছা।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: আগাছা সমাজের জন্য ক্ষতিকর।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৪
সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: আপনার কথা তর্কের খাতির মানলাম।
তারপর প্রশ্ন হল, হিন্দু, ইহুদি, খ্রিস্টান - এগুলোকেও ত ধর্ম মানা হয়। সেগুলোর কি হবে?
সেগুলোতেও ত একই ঘটনা রয়েছে।
আর ধর্ম না থাকাটাও ত একটা ধর্মই!
তাহলে ত আর ধর্মের বাহিরে থাকতে পারবেন না।
এবার শুনুন, এই ক দিন আগের দুর্গা পুজার দিনগুলোতে পুরো রাস্তা বন্ধ করে, ৪/৫ দিন পুজো হয়েছে।
২৪/৭ সময়টায় রাস্তা বন্ধ ছিল ঢাকার একটা স্থানে।
এটার কি বলবেন।
যাই হোক, কোন ধর্ম না মানাটাও একটা ধর্মই!
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: যেদিন প্রিথিবীতে কোনো ধর্ম থাকবে না, সেদিন দুনিয়ায় অরাজকতা নাই হবে যাবে। বিলীন হয়ে যাবে।
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৬
কাঁউটাল বলেছেন:
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: আহারে---
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:২৫
প্রহররাজা বলেছেন: খুব ভালো হবে। শান্তিতে থাকতে পারবে মানুষ। পৃথিবীর অন্য ধর্মের সব চোর, ডাকাত, বাটপারগুলা ইসলামে কনভার্টেট হয়ে মুসলিম জাতির সৃষ্টি।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: তা মন্দ বলেন নাই।
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৪১
কাঁউটাল বলেছেন: সামু ব্লগের মরা গাংএ প্যাথেটিক, পরাজিত, ফ্যাসিস্টদের প্রেতাত্মারা পুনরায় ফিরে এসে প্রতি বিপ্লবের আগুন জ্বালানোর জন্য নর্তন কুর্দন করছে দেখে ভাল লাগল। তবে সমস্যা হইল, শকুনের দোয়ায় গরু মরে না।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ দোয়া করুক আর শকুন- দোয়ায় কাজ হয় না।
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:০৩
মেঘনা বলেছেন: কারো অনুভূতিতে আঘাত না দিয়ে বলছি
- ধর্ম একটি সংস্কৃত শব্দ, এর অর্থ ধারণ করা অর্থাৎ আত্মস্থ করা। সময় ও সমাজের প্রয়োজনে ধর্মের উৎপত্তি হয়েছে। সমাজের জ্ঞানী লোকেরাই ধর্মের পরিচর্যা করেছে এবং ধর্ম সভ্যতাকে সৃজনশীল, গতিশীল ও মানবতাবাদী করেছে। কালের নিয়মে ধর্মের উপর কুসংস্কারের আস্তরণে জন্মে।
যেহেতু আমি বাঙালি, আমার জানা প্রধান দুটি ধর্ম- হিন্দু আর ইসলাম। আমরা বাঙালি হিন্দু সমাজের অনেক মহাপুরুষদের (নবী না) দেখি যারা ধর্মের কুসংস্কার গুলিকে দূর করার জন্য আন্দোলন করেছেন এবং সফল হয়েছেন। অপরদিকে মুসলিম সমাজে সেরকম কোন মহাপুরুষদের দেখিনা যারা ধর্মের সংস্কার করেছেন বরং মুসলিম আলেমরা ধর্মকে আরও গোড়ামীতে নিয়ে গেছেন। এখানেই পার্থক্য। এখানেই ইসলাম ভয়ের কারণ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মুজিব আমার স্বাধীনতার অমরকাব্যের কবি।
জয়বা্ংলা।
জয়বঙ্গবন্ধু।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: বড় ভাই।
১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:১৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
রাজীব ভাই, আপনি খুব অসুখী একজন মানুষ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে সুখী করতে হাত বাড়িয়ে দেন।
১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:০২
আহরণ বলেছেন: ইসলাম বিহীন পৃথিবী মানেই সিঙ্গাপুর, চীন, জাপান..................
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আরো আছে, জার্মানী, আমস্টারডাম, ফিনল্যান্ড----
১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি ইসলাম মানবেন না ভালো কথা কেউ আপনাকে কান ধরে টান দেয়নি ইসলাম মানার জন্য কিন্তু অযথা বিষ্ঠা উগড়ে দিচ্ছেন কেন? ইসলামেই আপনার এতো চুলকানী কেন? নাকি বড় ইসলাম বিদ্বেষি সেজে পশ্চিমে পাড়ি জমানের সুপ্ত ইচ্ছা আছে? কিন্তু সেটাও আপনার দাড়া সম্ভব হবেনা কারণ অপনি একটা অপদার্থ টাইপের এবং অত্যন্ত বাজে প্রকৃতির লোক। ফেসবুকে স্বপরিবারে হিজাব পড়ে ছবি দিতে আপনার লজ্জা হওয়া উচিত।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পৃথিবী থাকবে, ইসলাম থাকবে না এমন কোন দিন হবে না।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম গুলো তো এমনিতেই কোনঠাসা হয়ে গেছে। ধর্মহীণ পৃথিবী খুব শ্রীঘই দেখতে পাবেন।
১৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:০৪
চারাগাছ বলেছেন: কি মনে হয়, ইসলাম পৃথিবী ধ্বংস হওয়া পর্যন্ত থাকবে?
আপনার পাড়াতো ভাবীরা নাচ গান ছেড়ে ইসলাম মানা শুরু করবে?
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
রাজীব ভাই, আপনি খুব অসুখী একজন মানুষ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: কেউ কি পুরোপুরি সুখী হতে পারে?
১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩
রানার ব্লগ বলেছেন: অযথা ইসলাম কে টার্গেট করলেন। হেনো কোন ধর্ম নাই যা সহিংশতা কে উৎসাহিত করে না৷ ধর্ম না মানলে হত্যা করো, ধর্ম ত্যাগ করলে হত্যা করো এই সব উক্তি ইনিয়ে বিনিয়ে সব ধর্মে বলা হয়েছে। একক ইসলাম কে দায়ী করা অনুচিত।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন
আপনার নাম চেঞ্জ করেন। ইসলামিক নাম আপনাকে মানায় না।
রাজীব নূর আসলেই অসুখী মানুষ।
আল্লাহ ছেড়ে দেন ছাড় দেন না
মনে রাইখেন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: কত কিছুই তো মনে করে বসে আছি।
১৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
নতুন বলেছেন: রানু ভাই ধর্মের প্রভাব কমে যাচ্ছে। কমতেই থাকবে। কিন্তু কিছু মানুষ আছে যারা অলৌকিক জিনিস বিশ্বাস করতে পছন্দ করে। তারাই ধর্মের অনুসারী হিসেবে থাকবে।
কিন্তু আপনি মাঝে মাঝে ধর্মের অনুসারী হয়ে পোস্ট দেন আবার এমন পোস্ট দেন!
এটার কারন কি?
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমার ভিতর দুটা সত্তা।
একটা ধার্মিক, আরেকটা নাস্তিক।
১৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি ইসলাম মানতে বাধ্য।
নামাজ বাধ্যতামুলক করা হবে।
তখন আপনি কী করবেন?
২০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনাকে মক্কায় পাঠানো হবে হজ পালন করতে।
আপনি শয়তানকে ৭টা পাথর মেরে রক্তাক্ত করে দিয়ে আসবেন।
এটাই হবে স্বাধীন বাংলাদেশে আপনার উপযুক্ত ও সমুচিত শাস্তি।
২১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
কোথায় বসে কি লেখেন!
২২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০
তানবির আহমেদ বলেছেন: রাজীব সাহেব, ইসলাম বিহীন পৃথিবী আপনার নিজস্ব মতামত। এটা নিজের কাছেই রাখুন। এটা সত্য যে, ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনেকে ব্যাবসা করে, ভণ্ডামি করে আরও অনেক অনেক কাজ করে যেটা খারাপ কাজ। তাই বলে গোটা ইসলাম ধর্ম খারাপ, এটা আপনার বিকৃত চিন্তাধারার ফসল। আরে ভাই, পৃথিবীতে ইসলাম আছে বলেই আপনি ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার ভিনিসিয়ুস তোবিয়াস এর মতো পরিস্থিতিতে পড়েন নাই। আল্লাহ্র কাছে শোকরিয়া আদায় করেন। আর ব্লগে এসে এইসব ফালতু পোষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৪
কুয়ানিন বলেছেন: ধর্ম না থাকলে মানুষ নতুন একটা বিষয় খুঁজে নিবে, যেটার মাধ্যমে তখন একে অপরের উপর অত্যাচার করবে ।
এগুলো মীমাংসিত সত্য ।
এজন্যই মনে হয় সব ধর্মে একই কথা বার বার বলা হয়, কারণ মানুষ কথা খুব সহজে ভুলে যায়, তাকে বার বার মনে করিয়ে দিতে হয়।
নাস্তিকতাবাদ নিয়ে মনে হয় কেবল পড়ালেখা শুরু করেছেন?
হিন্দু, বৌদ্ধ ,জৈন, ধর্ম গুলোতে নাস্তিকতা মেনে নিয়েও ধর্ম পালন করার উপায় বাতলে দেয়া আছে ।
যদিও এই সব নিয়ে এখন কম আলোচনা হয়।
২৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রাজীব ভাই, ধর্মহীনতা বা ধর্ম না মানা দোষের নয় ততক্ষণ, যতক্ষণ তা নিজের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকে।
আবার ধর্মবিদ্ধেষ ও গ্রহনযোগ্য নয় যদি তা সমাজে অশান্তি ছড়ায়। কাজেই আপনি যা বিশ্বাস করেন কিংবা যে পথকে বিশ্বস্ত (ধর্ম-ধর্মহীনতা ) মনে করেন তাই অনুসরন করেন । তবে দৃঢ় ভাবে,আজ একরকম কাল আরেকরকম - এভাবে নয়।
আর - আপনাকে আমি বুঝতে পারিনা দীর্ঘ কয়েক বছরেও ।
আপনি এত এত রং পাল্টান,তাতে করে বুঝা মুশকিল কোনটা আপনার আসল রং।
এত রং তো ভাই হাসিনাও পাল্টায়নি
২৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪১
মন থেকে বলি বলেছেন: ভাবছিলাম একটা পোস্ট দেব, কোন ধরণের লেখা লিখলে সেটা বেশি রিচ পায়, সেটার পরামর্শ চেয়ে। আর দেয়া লাগল না। কৌশল বুঝে গেছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:২০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার সমস্যাটা কোথায় আপনি নিজেও হয়তো জানেন না। যদি জানতেন তাহলে নিজের একটা ভালো অবস্থানের পরে পল্টি নিতেন। শুধুই যদি পোষ্ট হিট করার জন্য করে থাকেন তাহলে বড়ই বোকা মানুষ আপনি। আর যদি বিশ্বাস থেকে এতোটুকু এগিয়ে গিয়ে থাকেন তাহলে অপেক্ষায় থাকলাম ফিরে আসার জন্য। কেননা আপনার চিন্তায় এখন শুণ্য ভাবনা উকি দিয়েছে। মহা ভ্রক্ষান্ড নিয়ে ভাবুন, প্রতিটি সকাল দেখুন ভাবনার আরো বিশালতায় ডুব দেন। দেখবেন আপনি যা ভাবছেন তা কতটকু সত্য!
২৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১০
আমি নই বলেছেন: অর্থ-সম্পদ, রাজনীতি, ক্ষমতা-আধিপত্ত বিস্তার, ইত্যাদি কারনে যতটা মানুষ হতাহত হয়েছে তার ০.০০১% ও মনে হয় ইসলামের কারনে হয় নাই, কিন্তু যেহেতু আপনার চুলকানি আছে সেহেতু অন্য কিছু আপনার চোখে পরবেনা।
যাইহোক, এগুলো করে আর ইউরোপে ঢুকতে পারবেন না। ওরাও বুঝে গেছে আপনারা ইচ্ছে করেই সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করেন।
আপনি মনে হয় শেখ মুজিবের ভাষ্কর্য ভাংগার পক্ষের লোক তাই না? যেহেতু ইসলামের ক্ষুদ্র একটা অংশের অপকর্মের জন্যে ইসলামকে দায়ী করছেন, ঠিক একই লজিকে লীগের অপকর্মের দায় শেখ মুজিবের উপর বর্তায়, তাই না?
২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ইসলামী নাম বলে কিছু নাই।
বাংলাদেশের বাবা-মাদের প্রিয় হচ্ছে এরাবিক শব্দ দিয়ে নাম রাখা।
বাংলাদেশের নারীরা অতিমাত্র ইসলাম পালন করতে চায়।
কিন্তু পুরুষদের সাথে পাল্লা দিয়ে অফিস আদালতে কাজ করতে যায় ।
যেটা পুরোপুরি আল্লাহর হুকুমের বাইরে পড়ে
২৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:১২
আজব লিংকন বলেছেন: যার যা ধর্ম সেই সে করে। তোমার বলা অকারণ। সবে কি হবে ভবে ধর্মপরায়ণ।
রাজীব ভাই আপনার এই লেখায় একটা লাইন আমার ভালো লেগেছে, "আফিমের নেশার চেয়ে ধর্মের নেশা মারাত্মক।"
আপনার এই লেখা পড়ে আমি খারাপ লাগার মত তেমন কিছুই পেলাম না। আপনি আপনার চিন্তাভাবনা লিখেছেন। আপনার ভালোলাগা, না লাগা লিখেছেন। কিছুই পয়েন্ট সত্যি অনেক ভালো লিখেছেন। আবার কিছু পয়েন্ট একদম যুক্তিহীন।
তবে ইসলাম বিহীন পৃথিবী কেমন হবে? হেডিংটা কিন্তু আসলেই দুর্দান্ত ভয়ানক ছিল... হা হা হা। প্রশ্ন করা সহজ কিন্তু সঠিক উত্তর খুঁজে পাওয়া কঠিন। তার চেয়েও অধিক কঠিন সঠিক প্রশ্ন করা।
যাইহোক আমার খুব করুণা হয় তাদের জন্য যারা প্রশ্ন তুলতে ভয় পায়। আরও করুণা হয় তাদের জন্য যারা প্রশ্ন তুলতে বাঁধা দেয়। আরও অনেক বেশি করুণা হয় তাদের জন্য যারা প্রশ্নের জবাব না দিয়ে কমেন্ট বক্সে হুমকি ধামকি দেয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা হা, ইসলাম বিহীন কোন পৃথিবীই থাকবে না...