নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
নবীজির সব কথাই গুরুত্বপূর্ণ।
নবীজি অকারণে কোনো কথা বলতেন না। যা বলতেন বুঝে বলতেন। আবেগে ভুলভাল করে কথা বলার মানুষ নবীজি নন। কিশোর বয়সে নবীজি ভেড়ার পাল দেখাশোনা করতেন। নবীজি যা বলতেন আল্লাহর আদেশে বলতেন। নবীজি দরিদ্র ছিলেন। বাবা নেই, মা নেই। নবীজির অনেক গুন ছিলো। নবীজির সাথে যে কথা বলতেন, সে-ই মুগ্ধ হতেন। নবীজি দেখতে সুদর্শন ছিলেন। স্বাস্থ্য ভালো ছিলো। নবীজি তার জীবনে কখনো মিথ্যা বলেন নাই।
নবীজি সব কথাই স্বাভাবিক ভাবে বলতেন।
লোকজন সমস্যা নিয়ে নবীজির কাছে আসতেন। খুব মন দিয়ে নবীজি লোকজনের কথা শুনতেন। সমাধান। মানুষ জন সমস্যার সমাধান পেয়ে খুশি মনে বাড়ি ফিরতেন। মূলত নবীজি নবুয়াত পাওয়ার পর লোকজন নবীজিকে কাছে পেলেই নানান রকম প্রশ্ন করতেন। নবীজি সবার প্রশ্নের উত্তর দিতেন। নবীজির কোনো সম্পদ ছিলো না। এক ধনী মহিলা কে বিয়ে করে অনেক সম্পদের মালিক হোন। সেই সম্পদ নবীজি ইসলামের পথে কাজে লাগিয়েছেন। নবীজি কখনো নৌকায় ভ্রমণ করেননি। যাতায়াতের মাধ্যম ছিলো উট ও ঘোড়া। সেই সময় ঘোড়ার অনেক দাম ছিলো। তুলনামূলক উট ছিলো সস্তা। নবীজির বেশ কয়েকটি উট ছিলো।
নবুয়াত পাওয়ার পর নবীজি কিছুটা আড়ালেই থাকতেন।
একা একা থাকতেই পছন্দ করতেন। খুব কাছের কিছু লোকজন নবীজির দেখাসাক্ষাৎ পেতেন। হেরা গুহায় নবীজি ধ্যান করতেন। নবুয়াত প্রাপ্তির পর গভীর রাতে নবীজি দৌড়ে বাসায় আসতেন। এসে স্ত্রীকে বলতেন, আমার খুব শীত করছে। আমাকে লেপ কম্বল দিয়ে ঢেকে দাও। আসলে আমরা নবীজি সম্পর্কে যতটা জানি হাদিস থেকে জানি। কিন্তু সব হাদিস নির্ভুল নয়। সমস্যা এখানেই। হাদিস মূলত বানোয়াট।
নবীজি সব কথা একবারই বলতেন।
আমরা নবীজির উম্মত। শেষ নবীর উম্মত হওয়া বিশাল ভাগ্যের। যাইহোক, একবার নবীজির কাছে একলোক এসে বললেন, হে রাসূল আমার মাথার চুল পড়ে যাচ্ছে। নবীজি চিকিৎসা দিলেন। বললেন, রোজা রাখতে। মাথার চুল ফেলে দিতে আর বরকি কোরবানী দিতে। এখন অবশ্য মাথায় উকুন হলে এত কাহিনী করতে হয় না। উকুন ধ্বংস করার শ্যাম্পু আছে। নবীজির আমলে আরব বিশ্ব জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নত ছিলো না। কম্পিউটার ছিল না, ইন্টারনেট ছিলো না। মোবাইল ফোন ছিলো না। প্লেন, হেলিকপ্টার কিছুই ছিল না। আমরা যারা এ-যুগে জন্মেছি তারা ভাগ্যবান। আল্লাহর কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া।
আরেকটা ঘটনা বলি, একবার একলোক এসে বলল, হে আল্লাহ রাসূল।
আমি নতুন বিবাহ করেছি। কিন্তু জাবির নামের একলোক আমার ঘরে উকি দেয়। নবীজি বললেন, জাবিরকে বুঝিয়ে বলো, এই কাজ না করতে। জাবিরকে বুঝানোর পরও জাবির পরের দিন আবার নতুন দম্পতির ঘরে উঁকি দেয়। লোকটা আবার নবীজির কাছে গেলেন। বললেন, তাকে বুঝিয়েছি। কিন্তু তারপরও সে আমার ঘরে জানালা দিয়ে উঁকি দিয়েছে। নবীজি আবার বললেন, তুমি তাকে খুব ভালো করে বুঝাও। বুঝিয়ে বললে অবশ্যই বুঝবে। প্রয়োজনে তাকে তুমি আমার কথা বলো।
লোকটা চলে গেলো এবং জাবিরকে খুব করে বুঝালো,
সোনা ভাই আমার, মিয়া ভাই আমার প্লীজ দয়া করে আর আমার ঘরে উঁকি দিস না। আল্লাহর দোহাই লাগে। নতুন বিয়ে করেছি। বুঝতেই তো পারিস। কিন্তু জাবির পরের দিন আবার ঘরে জানালা দিয়ে উঁকি দেয়। লোকটা আবার গেলো নবীজির কাছে। বলল, হুজুর তাকে খুব সুন্দর করে বুঝিয়েছি। কিন্তু কাজ হয়নি। উঁকি দিয়েছে। এবার নবীজি রেগে গেলেন, বললেন, খেজুর কাটা দিয়ে হারামজাদার চোখ উপড়ে ফেলো। পরের দিন সত্যি স্যতি খেজুর কাটা দিয়ে জাবিরের চোখ উপড়ে ফেলা হলো। আসলে জাবির ছিলো প্রতিবন্ধী। জ্ঞান বুদ্ধি ছিলো না। এই হাদিস বিশ্বাস করার কিছু নেই। অসংখ্য জাল হাদিসের মতো এই হাদিসও জাল।
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার মাথাটা পুরাই গেছে!!! কেনো জানি এসব পোস্ট প্রসব করেন আমার মাথায় কিছুই ঠুকেনা।
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৩
চারাগাছ বলেছেন:
সোনাগাজী কমেন্ট করতে না পারায় আপনি মাথামুন্ডুহীন পোস্ট দিচ্ছেন।
আপনি আপনার জীবন , মানুষজন আর শহর নিয়ে লিখুন।
ইদানীং আপনার মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। শঙ্কিত বোধ করছি।
মন শান্ত করুন।
৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মরুভূমির ডাকাত।
৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৫৪
আহরণ বলেছেন: একদম বাজে পোষ্ট, যাচ্ছেতাই!! ভাইয়া?
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৩
জাদিদ বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে আমি ঠিক বুঝলাম না, আপনি কি বুঝাতে চাইলেন।