নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

একমাত্র শান্তির ধর্মের নাম কি?

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৭



পৃথিবীতে কোনো ধর্মই শান্তি বয়ে আনে না।
ধর্ম মানেই ঝামেলা, ক্যাচাল এবং অশান্তি। ধর্ম থেকে দূরে থাকাই ভালো। যুগ যুগ ধরে ধর্ম মানুষের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনতে পারেনি। ধর্ম মূলত আফিম। আফিমে বুধ হয়ে থাকে নির্বোধেরা। ধর্ম সৃষ্টি হওয়ার পর থেকেই ধর্ম নিয়ে সংঘাত লেগেই আছে। যে যার ধর্মকে শান্তির ধর্ম বলে। আসলে ধর্মতে কোনো শান্তি নেই। ধর্ম হচ্ছে অজ্ঞানীদের আবিষ্কার। যারা বলে ইসলাম একমাত্র শান্তির ধর্ম, তখন আমার খুব হাসি পায়! এই শান্তির ধর্মে আছে জ্বীন আর শয়তান। রোজ হাশরের ময়দানে মানুষের সাথে সাথে জ্বীনদেরও বিচার হইবে।

মূলত সামন্ত যুগে ধর্ম সৃষ্টি করা হয়।
সেই সময় দেশ সমাজ এবং মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নত ছিলো না। বিশেষ করে আরবে গজব অবস্থা ছিলো। পুরো আরব ছিলো কুসংস্কারাছন্ন। তখন একদল লোক অলৌকিক ঈশ্বর তৈরি করলো। তাদের ভয় এবং লোভ দেখাতে শুরু করলো। কেউ কেউ ভীত হলো, কেউ কেউ বিষয়টা হেসে উড়িয়ে দিলো। নবীজি একের পর এক সূরা বানাতে থাকলেন। ধর্ম দিয়ে সমাজের কোনো উপকার হয় না। গত ১৪শ বছরে ধর্ম মানব কল্যাণে কোনো ভূমিকা রাখতে পারেনি। তবে ধর্মের কারনে কতিপয় হুজুরেরা ভালো আছে। তাদের ইনকাম অনেক। যুগ যুগ ধরে ধর্ম ব্যবসায়ীরা ভালো আছে। বেশ আছে। সৌদিদের রমরমা অবস্থা হজ্বের কারনে। হজ্বের বিনিময়ে সৌদিরা অনেক টাকা ইনকাম করে। সেই টাকা তারা লন্ডন আমেরিকা গিয়ে খরচ করে।

সেই আমলে লোকজন এক দলে ছিলো না।
তারা বিভিন্ন গোত্রে বিভক্ত হলো। একদল মূর্তি পূজা শুরু করলো। কেউ কাউকে মানে না। চারিদিকে অরাজকতা। তবে নারীদের ভোগ করতে সব দল এগিয়ে। সব দল সেক্স করতে ভালোবাসে। নবীজি তার ধর্মকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তরবারি হাতে তুলে নিলেন। অনেক যুদ্ধ করলেন নবীজি। অনেক লুটপাট হলো। নারীদের গনিমতের মাল হিসেবে ভাগ করে নেওয়া হলো। এদিকে নবীজির জন্মের আগে জন্ম নেওয়া মহা জ্ঞানী ব্যাক্তিদের সম্পর্কে কিছুই জানলেন না। এরিস্টটল, গৌতম বুদ্ধ। নবীজি অনেক ভবিষ্যৎ বানী করলেন, কিন্তু আরবে তেলের খনির কথা কিছুই বললেন না। ধার্মিকরা আমল করতে ভালোবাসে। তারা আমল করে দুনিয়ার সব কিছু হাসিল করতে চায়। নির্বোধ গুলো বুঝে না, আমল করে কিচ্ছু পাওয়া যায় না। আমল হচ্ছে শুভংকরের ফাকি।

সহজ সরল সত্য কথা হলো দুনিয়াতে কোনো ধর্মই শান্তির নয়।
ইসলাম ধর্মের লোকেরা আজও মূর্তি ভেঙে দেয়। অন্য ধর্মের লোকদের ভালো চোখে দেখে না। ধর্মের কারণে যুগ যুগ ধরে দাংগা হয়েছে। আমাদের দেশটা ভাগ হয়ে গেলো ধর্মের কারণে। কোনো ধর্ম দিয়েই পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। আধুনিক বিশ্ব, উন্নত দেশ গুলো ধর্মের নিয়মে চলে না। যারা ধর্ম ধারন করছে তারাই পিছিয়ে আছে। আর যারা ধর্মটাকে দূরে রাখিতে পেরেছে তারাই এগিয়ে গেছে। ধর্ম একটা অকাজের জিনিস। ফালতু বিষয়। একদিন অপ্রয়োজনীয়। ভবিষ্যতে ধর্মহীন পৃথিবী হবে সুন্দর পৃথিবী। মানবিক পৃথিবী। সেখানে কেউ কাউকে কাতল করবে না। মূর্তি ভেঙে দিবে না। হুজুরেরা মাইকে ভুলভাল বকবে না। শব্দ দুষন হবে না।

অল্প শিক্ষিতরা ধর্ম মেনে চলছে। তারা বিশ্বাস করে লাঠি সাপ হয়ে যায়, মানুষ মাছের পেটে ডুকে যায়। এক রাতের মধ্যে মহাকাশ ভ্রমণ করা যায়। হনুমান, মানুষের গলা কেটে যাবার পর হাতির মাথা লাগিয়ে দেওয়া। সব ধর্মে রুপকথা আছে ভরপুর। বিজ্ঞান ধর্মের রুপকথা কে ঝাটা দিয়ে পিটিয়ে দূর করে দিয়েছে। তুলনামূলক বুদ্ধ ধর্মে রুপকথা কম। আশার কথা হচ্ছে বিজ্ঞানীরা ধর্মকে কোনঠাসা করে ফেলেছে। এখন মানুষ পানিপড়ায় বিশ্বাস করে না। ঝাড়ফুঁক বিশ্বাস করে না। মসজিদ আর নামাজ মানুষকে সৎ পথে আনতে পারে না।

দুটা হাদীস বলি, নবীজির আমলে আরবে গজব অবস্থা ছিলো। আরব বাসীর জ্ঞান বুদ্ধি কম ছিলো। পুরো আরব ছিলো কুসংস্কারে ভরা। নবীজি এরিস্টটল এর নাম শুনেন নাই। এমনকি গৌতম বুদ্ধর নামও শুনেন নাই। নবীজি অনেক কথা বলেছেন, কিন্তু বলতে পারেন নাই, আরবে তেলের খনির কথা।

দুটা হাদীস বলি, একবার এক লোক এসে নবীজিকে বললেন, হে মুহাম্মদ আমি নতুন বিয়ে করেছি। কিন্তু অমুকে আমার ঘরে উকি দেয়। নবীজি বললেন, তাকে বুঝিয়ে বলো, যেন উকি না দেয়। সেই লোক তাকে বুঝিয়ে বলল, মিয়া ভাই আমি নতুন বিবাহ করেছি। দয়া করে রাতে আমার ঘরে উকি দিস না। কিন্তু লোকটা আবার উকি দেয়। বাধ্য হয়ে আবার সে নবীজির কাছে গেলো। বলল, হুজুর বুঝিয়ে বলেছি। কিন্তু কাজ হয় নাই। নবীজি বললেন, তুমি মনে হয় ভালো করে বুঝাও নাই। আবার যাও ভালো করে বুঝাও। লোকটাকে আবার ভালো করে বুঝানো হলো। আল্লাহ পাকের দোহাই দেওয়া হলো। কিন্তু সে পরের দিন আবার উকি দেয়। লোকটা আবার গেল নবীজির কাছে। এবার নবীজি রেগে গেলেন। বললেন, খেজুর কাটা দিয়ে হারামজাদার চোখ উপড়ে ফেলো। তাই করা হলো।

আরেকটা হাদিস। একলোক নবীজির কাছে এসে বললেন, হে মুহাম্মদ আমি বিরাট বিপদে পড়েছি। আমার মাথায় উকুন হয়েছে। নবীজি উকুনের সমাধান দিলেন এইভাবে, ১। মাথার চুল ফেলে দাও। ২। রোজা রাখো। ৩। বরকি কোরবানি দাও। উকুন দূর করতে লোকটা তাই কিরলো। এযুগে উকুনের দূর করার জন্য কেউ রোজা রাখবে না। কেউ বরকি কোরবানি দিবে না। বড়জোর পাচ টাকা দিয়ে একটা উকুননাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করবে।

নবীজি দুখী মানুষ ছিলেন। দরিদ্র ছিলেন। লেখাপড়ার সুযোগ পাননি। রোগে শোকে অনেক ভূগেছেন। আকাশ থেকে ফেরেশতা নেমে নবীজির চিকিৎসা করেছে। নবীজির আমলে মোবাইল ছিলো না। কম্পিউটার ছিলো না। ইন্টারনেট ছিলো না। উন্নত চিকিৎসা ছিলো না। গাড়ি, এরোপ্লেন, হেলিকপ্টার এসব কিছুই ছিলো না। আমরা যারা এ-যুগে জন্মেছি তারা ভাগ্যবান।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২১

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:

মানবতা।

একমাত্র মানবতাবোধ থাকার দরকার আছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ হবে মানবিক এবং হৃদয়বান। অথচ ধর্ম তাদের নিষ্ঠুর বানিয়ে দিচ্ছে।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২২

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:



তিনি কোন ঐতিহাসিক ব্যক্তি নন।

তিনি বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই কাল্পনিক ।

অথচ নোংরা।

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শান্তির ধর্ম ইসলাম।

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মীয় সংগঠন গুলো নিয়মিত শান্তি প্রতিষ্ঠা করে যাচ্ছে যুগ যুগ ধরে।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৯

আহরণ বলেছেন: পিছলামী ধর্ম..........

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: এই ধর্মের নাম তো শুনি নাই।

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ধর্ম পুরোপুরি মেনে চললে শান্তির ধর্ম ইসলাম। না মেনে চললে অশান্তি। জাতিভেদের কারণে অশান্তির ধর্ম হি- - -

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: কারা ধর্ম পুরোপুরি মেনে চলছে?

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৯

নজসু বলেছেন:


হাদিসের রেফারেন্স দেন।
ভুল ভাল হাদিস দিয়ে বোঝালে হবে না ভাই।

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি তো জাল হাদিস দিয়েছি।
আপনি আসল হাদিস দেন।

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৯

কাঁউটাল বলেছেন: হাউয়ামিলীগ যদি আবার আসে - বলা তো যায় না। তখন আপনার কিন্তু অনেক মজা হবে। হে হে........

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ হও।

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৩

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: রাজিব ভাই আমি আপনার লেখা পড়ি ভালো লাগে। কিন্তু ধর্মিয় অনুভুতিতে আঘাত দিয়ে আপনার কথা বলা ঠিক না। আপনার বিস্বাস না থাকতে পারে আমরা বিস্বাস করি। আপনি বিস্বাস না করলে এটা আপনার মধ্যেই রাখেন না, কেন আপনি অনুভুতিকে মুল্য দিচ্ছেন না? আপনার সম্পুর্ন লেখায় নবীজি(সঃ) সম্পর্কে আপত্তিকর কথা লিখেছেন, এটা ঠিক না।

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি নবীজি কে সম্মান করিনি। সেই প্রশ্নই আসে না।
এই পোষ্টের উদ্দ্যেশ হচ্ছে- কেউ যেন জাল হাদিস বিশ্বাস না করে। এবং নবীজির আমল আর বর্তমান যুগ যে আলাদা সেটা বুঝানো।

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩০

পারস্যের রাজপুত্র বলেছেন: “তোমার পূর্বেও রাসূলদেরকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা হয়েছে, অতঃপর যা নিয়ে তারা ঠাট্ট-বিদ্রুপ করত তাই তাদেরকে পরিবেষ্টন করে ফেলল।” (আল-আনআম ৬ : ১০)

এই লেখায় আপনি নবিজীর শানে যেইসব বিদ্রুপমূলক কথা বলতেছেন, সেইসব কথা আপনার দিকে ফিরে যাবে এবং আপনাকে পরিবেষ্টন করে ফেলবে। সুরা আনআমের ১০ নম্বর আয়াতের অর্থ অনুযায়ী সেরকম হবে।

ইনশাআল্লাহ আপনি দুঃখি হবেন, গরিব হবেন, মুর্খ থাকবেন (এখন যেমন আছেন) এবং রোগে শোকে ভুগবেন।

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ইনশাআল্লাহ আপনি দুঃখি হবেন, গরিব হবেন, মুর্খ থাকবেন (এখন যেমন আছেন) এবং রোগে শোকে ভুগবেন।

এটা কি আপনি অভিশাপ দিলেন? না শান্তির ধর্মের কথা?

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: ঈশ্বরকে পুজা করলে মুসলমানরা ক্ষেপে যায়, ঈশ্বরকে পুজা না করলে হিন্দুরা ক্ষেপে যায়, প্রমানের অভাবে ঈশ্বরকে না মানলে দুই দলই ক্ষেপে যায়। অতএব দেখা যাচ্ছে এই কল্পিত ঈশ্বরই যত নস্টের গোড়া। ঈশ্বর নিয়েই যত কামড়া কামড়ি। তাই ঈশ্বর যদি সত্যিই থেকে থাকেন, তিনি আত্মহত্যা করে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা করবেন। তিনি অসীম দয়ালু।

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে হিদায়াত দান করুন।

ইনশাআল্লাহ আপনি দুঃখি হবেন, গরিব হবেন, মুর্খ থাকবেন (এখন যেমন আছেন) এবং রোগে শোকে ভুগবেন-২

ইংশাআল্লাহ উচিত বিচার তিনিই করবেন যিনি আমাদের রব

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ শুধু আমার না আপনারও বিচার করবেন। এবং আপনি ধরা খাবেন।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪১

সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: আপনি ধর্মহীন একটা পৃথিবী সৃষ্টি করুন। কীভাবে পরিচালনা করবেন সেই পৃথিবী? আমাকে জানান। একটি সংবিধান তৈরি করুন দেখি জগত বদলায় কিনা, শান্তি ফেরে আসে কিনা। যদি পারেন আমি সে নিময় মেনে নিবো। আপনার জ্ঞান আছে কিন্তু প্রজ্ঞা নেই। আপনি পারবেন না কিছুই করতে। ইসলাম এগিয়ে যাবে যাচ্ছে কেউ তাকে ঠেকাতে পারবে না। এই পৃথিবীতে একমাত্র মুহাম্মদ সা. সবচেয়ে উত্তম মানব। তার জ্ঞানে শিক্ষা পেয়ে বহু মানুষ আলোকিত হয়ে আলো ছড়াচ্ছে। সে মানুষের কল্যাণের জন্যই কাজ করেছে।

আপনি যেমন ভাবেন মানুষের দুঃখ, দুর্দশা বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের কথা। মুহাম্মদ সা. ভাবতেন এবং সমধান বের করে দিয়ে গেছেন- আল কুরআন আর আল হাদিস। বুঝেন আর নাই বুঝেন। একটা মানুষে সবকিছু তার বুঝে আসে না। তা বুঝা যায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গেলে আর পরীক্ষার ফলাফলে।

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো বলেছেন।

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

অনন্য দায়িত্বশীল বলেছেন: আপনার না আছে কোন জ্ঞান না আছে লেখাপড়া। আপনি বাংলাও ঠিকভাবে পড়তে পারেননা। বিজ্ঞানও ঠিকভাবে কিছু জানেন বলে মনে হয়না। ফেলকরা ছাত্র টেনেটুনে পাশ করার পর লম্বা লম্বা বক্তৃতা দিলে এমনিতে পায়ের রক্তা মাথায় উঠবে তারপর আবার ধর্ম নিয়ে আজেবাজে বলছেন । আপনার ইতিহাস তো আমি জানি। পাছায় গুড়াক্রিমি একটু বেশি হয়েছে তাই না?

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: ফযরের নামাজ কি পড়েছেন?

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫১

আহরণ বলেছেন: সাইফুলসাইফসাই বলেছেন : আপনি ধর্মহীন একটা পৃথিবী সৃষ্টি করুন। কীভাবে পরিচালনা করবেন সেই পৃথিবী? আমাকে জানান। একটি সংবিধান তৈরি করুন দেখি জগত বদলায় কিনা, শান্তি ফেরে আসে কিনা। যদি পারেন আমি সে নিময় মেনে নিবো। আপনার জ্ঞান আছে কিন্তু প্রজ্ঞা নেই। আপনি পারবেন না কিছুই করতে। ইসলাম এগিয়ে যাবে যাচ্ছে কেউ তাকে ঠেকাতে পারবে না। ব্লা ব্লা ব্লা........

বেশি দুর যেতে হবে না। চীন, জাপান, কোরিয়া, সিঙ্গাপুর এর দিকে তাকান। ওরা কেমন আছে? অন্যদিকে আপনার পিছলাম ধর্মে হাবুডুবু বাঙ্গুদেশ, ফাঁকিস্তান, আফগান তালেবান.......... ওরা কেমন আছে!! নাকি বুঝেও বুঝবেন না, ভাইয়া???

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৪

রাকু হাসান বলেছেন:

অল্প শিক্ষায় নাস্তিক,অধিক শিক্ষায় আস্তিক । - ফ্রান্সিস বেকন কথাটি বলেছেন। ধর্ম মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করে,সংযোম শেখায় ,পাপবোধ থেকে মুক্ত করে । কথা হতে পারে উগ্রবাদ নিয়ে । আপনি কি স্রস্টায় বিশ্বাসী?

২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই আমি ঈশ্বর বিশ্বাসী মানুষ। আমার সকাল শুরু হয় আল্লাহকে স্মরন করে।

১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ইশ্বরের অস্তিত্ব কেবল মাত্র টাকায়।
যদি মন্দির, মসজিদ, গীর্জায় টাকা দেওয়া বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে এক মাসেই ইশ্বর বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

১৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্লগে ম্যানেজমেন্টে ১ জন পিএইচডি ছিলেন, উনি বই লিখেছে "অলৌকিক কুরান ও বিস্ময়কর হাদিস"; আরেকজন আছেন সোস্যাল সায়েন্সে, সেদিন দেখলাম সুরার উপর কবিতা লিখেছেন; বাংগালীরা নাম লিখতে না'জানলেও ধর্মে পিএইচডি

১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩

মেঘনা বলেছেন: বর্তমান পৃথিবীতে বহুল প্রচলিত ধর্মগুলি - খৃষ্টান, ইসলাম, বৌদ্ধ, জৈন, পার্শি,হিন্দু, তাওবাদ.....।

এদের মধ্যে ইসলাম ছাড়া আর কোন ধর্ম বিধর্মীকে হত্যা কথা বলে না। মায়ানমারে বৌদ্ধরা কি করছে রোহিঙ্গাদের উপর তা আমরা জানি। বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থে বিধর্মীদের অত্যাচার করার কোন উপদেশ নেই। ফলে মায়ানমারের রোহিঙ্গা অত্যাচারের জন্য গৌতম বুদ্ধ বা ত্রিপিটক এর কোন দোষ নেই।
অন্যান্য ধর্মের ক্ষেত্রেও তাই।
একমাত্র ইসলাম ধর্মের কোরআনে আছে বিধর্মীদের হত্যার কথা।

কাজেই একমাত্র শান্তির ধর্ম হিসাবে কারো নাম বলা না গেলেও
একমাত্র অশান্তির ধর্ম হিসেবে ইসলাম ধর্মের নাম বলা যায়।

১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৭

দূর পথিক বলেছেন: ধর্ম মানুষের বানানো, একটু খোলা মন নিয়ে চিন্তা করলেই বোঝা যায়।

২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২১

কামাল১৮ বলেছেন:


মীনুষ এলেছে গ্রন্থ;
গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোনো।
নজরুল

২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




ধর্মের প্রতি এমনতর সমালোচনা প্রকাশ করার আগে বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে ভাবা জরুরি। ধর্ম কেবল ব্যক্তিগত
বিশ্বাস নয়; এটি মানুষের মনস্তাত্ত্বিক শান্তি, নৈতিকতা ও সামাজিক কাঠামো তৈরির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
আপনি যে সমালোচনা করেছেন, তা হয়তো কিছু দিক থেকে বাস্তব অভিজ্ঞতা বা ইতিহাস থেকে উদ্ভূত, কিন্তু
একে সামগ্রিক সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা যায় না।

প্রতিটি ধর্মেই ভুল বোঝাবুঝি বা অপব্যবহার হয়েছে এবং হচ্ছে, কিন্তু সেটি ধর্মের নয়, মানুষের কাজ। ধর্ম যদি
এতটাই অকাজের হতো, তবে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ এখনও কেন তা অনুসরণ করছেন? এর পেছনে কি
শুধু মূর্খতা, নাকি কিছু গভীর মানবিক কারণ আছে?

আপনার কথায় সমাজে ধর্ম ব্যবসার কথা এসেছে, যা অবশ্যই দুঃখজনক এবং সমালোচনাযোগ্য। কিন্তু তাই বলে
ধর্মের মূল দর্শনকে অস্বীকার করা কতটা যুক্তিযুক্ত? ইতিহাসে ধর্ম শান্তি এনেছে, যুদ্ধও এনেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো,
এই যুদ্ধগুলো কি ধর্মের নামে, নাকি ক্ষমতা, রাজনীতি, আর অর্থনীতির মোড়কে ধর্মকে ব্যবহার করা হয়েছে?

পরিশেষে, আমরা যেন সমালোচনা করতে গিয়ে সৌজন্যের সীমা না হারাই। যে চিন্তা বা মতামতই প্রকাশ করি,
তাতে যেন যুক্তি, ভালোবাসা ও পরিশীলিত ভাষার প্রকাশ থাকে। কারণ, আলোচনার মূল উদ্দেশ্য হলো উন্নতি,
বিভেদ সৃষ্টি নয়।

২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৮

আমি নই বলেছেন: এখনো ভিসা পান নাই?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.