নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
হ্যা ইউনূস সরকার চার বছর টিকে থাকতে পারবে।
এটা কোনো ব্যাপারই না। তবে ইউনূস সাহেব চার বছর থাকবেন না। উনি দুই তিন বছর থাকিবেন। বাংলাদেশের জনগণের সমস্যা আছে। এরা বড় অস্থির। বড় নাদান। বড় অবুঝ। এবং অবশ্যই নির্বোধ। শেখ হাসিনা চলে যাবার পর দেশ তো থেমে নেই। উপদেষ্টারা টেনে নিয়ে যাচ্ছেন। তবে তারা এখন পর্যন্ত ভালো কিছু করে দেখাতে পারেন নাই। ফালতু সব কামকাজ নিয়ে ব্যস্ত। যেমন বছরে ছুটি কয়দিন হবে, কোন কোন প্রতিষ্ঠানের নাম বদলাতে হবে, কাকে কাকে গ্রেফতার করতে হবে। এই দেশের ক্ষতি করেছে— মেজর জিয়া, এরশাদ। শেষ ক্ষতি করছে ইউনূস সাহেব। কিছুদিনের মধ্যেই দেশের মানুষ বুঝবে ইউনূস কি জিনিস। ইউনূস সাহেব বিএনপি আর জামায়াতে হাতে ক্ষমতা তুলে দিবে। দেশটা নষ্টদের দখলে চলে গেলো। আগামীতে আমাদের দেশের অবস্থা পাকিস্তানের চেয়ে খারাপ হবে। শেখ হাসিনা থাকলে অন্তত দেশের গজব অবস্থা হতো না। জামায়াত বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগ ভালো।
আসল আমাদের দেশের সমস্যা ক্ষমতায়।
ক্ষমতায় বসলেই লোকজন বদলে যেতে শুরু। প্রতিশোধ নিতে শুরু করে। বদলে যায় নেতারা আর প্রতিশোধের নেশায় ভীষণ ব্যস্ত হয়ে পড়ে, এজন্য তারা দেশের জন্য কাজ করার সময় পায় না। ২৫০ টা মামলা দিয়েছে শেখ হাসিনার নামে। মামলা গুলো যৌক্তিক নয়। বেশির ভাগ মামলা রাগ ও ঘৃনার ফল। কিছু মামলা তো বেশ হাস্যকর। কোটা আন্দোলনকারী নেতারা শেখ হাসিনাকে বিপদে ফেলার জন্য গুম, খুনের ঘটনা গুলো তৈরি করা হয়েছে। যাইহোক, এই উপদেষ্টাদের আমলে দেশের সাধারণ মানুষ ভালো নেই। প্রতিটা ব্যবসায়ী জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। ওষুধ কোম্পানি গুলো পর্যন্ত দাম ডবল করে দিয়েছে। ইউনূস সাহেব যদি নিরপেক্ষ লোক হতেন, তাহলে অবশ্যই কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যারা দেশের সম্পদ নষ্ট করেছে, ৩২ নম্বরে আগুন দিয়েছে, শেখ মুজিবের ভাস্কর্যে মুতেছে, আর আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস ভাংচুর করেছে তাদের গ্রেফতার করে শাস্তির ব্যবস্থা করতো। সেনাবাহিনী অবশ্যই কলকাঠি নাড়ছে। তারা তাদের মনের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাচ্ছে। ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলনে পুতুলের মতো করে ব্যবহার করা হয়েছে।
ইউনূস সরকার দীর্ঘস্থায়ী কোনো সিদ্ধান্তে যেতে পারছে না।
তাদের অভিজ্ঞতা নেই, তারা রাজনীতিবিদ নয়। ইউনূস সাহেবদের সবচেয়ে বেশি সাপোর্ট দিচ্ছে সেনাবাহিনী। কোটা আন্দোলনের সময় শেখ হাসিনা সেনাবাহিনীর সাপোর্ট পায়নি। সেনাবাহিনী চেয়েছে বলেই হাসিনা ভারতে চলে যেতে হয়েছে। সেনাবাহিনী চেয়েছে বলেই গণভবনে লুটপাট হয়েছে। ৩২ নম্বরে আগুন দেওয়া হয়েছে। আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনকি শেখ মুজিবের ভাস্কর্যে প্রস্বাব করা হয়েছে। যদি সেনাবাহিনী চাইতো, তাহলে গণভবনে লুটপাট হতো না, আগুন দেওয়া হতো না। তারা কেন সাপোর্ট দেয়নি? কারণ সেনাবাহিনী চেয়েছে আওয়ামিলীগ ধ্বংস হোক। বিএনপি গর্ত থেকে বের হোক। কঠিন এক নীল নকশা করা হয়েছে। নীল নকশা সফল করার জন্য ছাত্রছাত্রীদের ব্যবহার করা হয়েছে। এই নীল নকশায় জামায়াতের ভূমিকা কম নয়। জামায়াত খুব ধীরে ধীরে দাবার চাল দিচ্ছে। একটা কথা মনে রাখা দরকার, বাংলাদেশ হচ্ছে সব সম্ভবের দেশ।
পুরো বাংলাদেশের সব জেলার পুলিশ বদলি করা হয়েছে।
এমনকি ট্রাফিক পুলিশ পর্যন্ত। এর কারণ কি? অসংখ্য নতুন পুলিশ জয়েন করেছে? এরা কারা? এরা কোথায় ট্রেনিং নিয়েছে? কেউ কিচ্ছু জানে না। গোপনে গোপনে অনেক খেলা হচ্ছে। ইউনূস সাহেব বুদ্ধিমান মানুষ। উনি নিজের বিপদ কাটিয়ে যেতে পারবেন। কিন্তু অন্য উপদেষ্টারা নিজেদের বিপদ থেকে বাচাতে পারবে না। আওয়ামী লীগ যেমন অনেক কিছু পারে নাই। কোটা আন্দোলনের সারজিস আর হাসনাত উপদেষ্টা নয়। কিন্তু তারা বেশ দাপট দেখাচ্ছে। এটা ভালো লক্ষন নয়। তাদের এত সাহস কে দিচ্ছে? ইউনূস সাহেবের উচিৎ জামাত শিবিরের দিকে লক্ষ রাখা। বিএনপির চেয়ে জামায়াত শিবির হিংস্র বেশি। এদের বিষয়ে খুব সাবধান থাকা দরকার। পুতিন ট্রাম্প আর কিমের চেয়ে জামায়াত ভয়ংকর। দেশের সব ক্রিমিনালরা একসাথে হয়েছে। তাদের মুখে হাসি অথচ অন্তরে বিষ। সামনের দিন গুলোতে ভয়ংকর কিছু ঘটবে। তবে আশার কথা হচ্ছে, আজ যারা অন্যায় করছে তাদের অবশ্যই বিচার হবে।
যারা বাংলাদেশ চায়নি, তারা আজ একজোট হয়েছে।
সামনে আমাদের দুর্ভোগ আছে। গভীর একটা ফাদ পাতা হয়েছিলো। সেই ফাদে শেখ হাসিনা আটকা পড়ে গেছে। সেদিন যদি শেখ হাসিনা ভারত না যেতো, তাহলে তাকে হয়তো হত্যা করা হতো। কারা করলো এরকম পরিকল্পনা? একসময় সব কিছুই দিনের আলোর মতো পরিস্কার হবে। আমি বলছিনা শেখ হাসিনা সেরা লিডার। আমি বলছি না শেখ হাসিনার কিছু ভুল নেই। কিন্তু দেশের জন্য তার অবদান তো কম নয়। হ্যা তার দলের লোক দূর্নীতি করেছে। বিএনপি কি দূর্নীতি করে নাই? আজ রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে জামায়াত, বিএনপি আর উপদেষ্টারা মিলে একাকার। জামায়াতে ইতিহাস কি? আফসোস। বিরাট আফসোস। দেশের ৩০% লোক আওয়ামী লীগ সাপোর্ট করে। ৩০% বিএনপি জামায়াত সাপোর্ট করে। বাকি ৪০% কোনো দল করে না। এই ৪০% লোক দেশের শিক্ষিত জনগোষ্ঠী। এরা তাদের জন্মভূমিকে ভেসে যেতে দিবে না। এরা মুক্তি যুদ্ধের পক্ষের লোক। আশার কথা হচ্ছে এরাই দেশের ভবিষ্যত। এরা মাঠে নামলে সমস্ত অন্যায় ভেসে যাবে। কাজেই ইউনূস গং আর জামায়াত বিএনপি দেশটাকে পাকিস্তান আফগানিস্তান বানাতে পারবে না। জয় বাংলা।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক রকম কোর্স আমি করেছি, পরবর্তীতে সেগুলো আমার কোনো কাজে আসে নাই।
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২
আমি সাজিদ বলেছেন: জামায়াতের ভোট ব্যাংক কত? ব্লগে প্রোগো জামাতিদের দিয়ে হিসেব না করে যদি মাঠের সিনারিও দেখি তাহলে ১০ থেকে বেড়ে ১২ %। এর বাইরে জীবনেও বাড়বে না। জামায়াত কিন্তু বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী রাজনৈতিক দল। এদের চাঁদা তোলার সিস্টেমটা চমৎকার। করাপটেড আওয়ামী লীগকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে এরা বিগত দশ পনেরো বছর বেশ নিরিবিলি নিজেদের গুছিয়ে মাত্র এক বা দুই পারসেন্ট ভোট ব্যাংক বাড়াতে পেরেছে।
আওয়ামী লীগ দুই দশক ক্ষমতায় আসবে না বোধহয়। ট্রাম্প এডমিনিস্ট্রেশন ক্ষমতায় যাওয়ার কয়েকমাসের মধ্যেই বাংলাদেশের ইলেকশন নিয়ে কথাবার্তা শুরু হবে। পঁচিশের শেষে বা ছাব্বিশে ইলেকশন হবে। কিংস পার্টি বা অন্য কিছু হওয়ার সম্ভাবনা কম। মনে হয় তারেক রহমান আরেকবার সুযোগ পাবেন।
জানুয়ারির পরেই কিংস পার্টির নামে নতুন ফ্যাসিবাদ আস্তে আস্তে মিইয়ে যেতে পারে। ব্লগে এদের নতুন সমর্থক গোষ্ঠী তখন নতুন মুখোশ পড়তে ব্যস্ত থাকবেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: মুখোশ পড়ে কেউ দীর্ঘদিন থাকতে পারবে না।
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইউনুস সাহেবের কোন ঠেকা নেই। ঠেকা আমাদের। ওনার লাভ হয়েছে যে ওনার নামের মামলাগুলি উঠে গেছে। হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে ওনাকে নির্ঘাত জেলে থাকতে হত।
বিশ্বের মোড়লরা মনে হয় চাচ্ছে যে আওয়ামীলীগের কিছু অপরাধীর বিচার হোক। তারপরে নির্বাচন হবে। এই নির্বাচনে আওয়ামীলীগের জন্য কোন সুসংবাদ নেই। ২/ ৩ বছর পরে নির্বাচন হলে বিএনপির ভোট কমে যেতে পারে ততদিনে। এখনই যে সব কাজ করছে আর কথা বলছে মানুষ পুনরায় বিএনপির অতীত কর্মকাণ্ড নিয়ে ভাবা শুরু করেছে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০
রাজীব নুর বলেছেন: অপরাধী কি শুধু আওয়ামীলীগেই আছে?
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৯
আমি সাজিদ বলেছেন: সাচু ভাই, বিশ বছর আগের বিএনপির করাপশনের কথা নিয়ে গ্রামে গঞ্জে কথা হচ্ছে, আমি এইটা বিশ্বাস করি না। আর হলেও মানুষ যে খুব একটা পাত্তা দিবে তাও না। সেনাকুঞ্জে এক খালেদা জিয়ার ছবি দেখেই বাংলাদেশের মানুষ অতীতের সব ভুলে যেতে পারে। আমি আসলে বলতে চাইছি, যারা দুই দলের ন্যারেটিভ থেকে বের হয়ে আসতে চাইছেন, তারা এখনই পারবেন না। বাংলাদেশের রাজনীতি অনেকাংশে বিদেশিদের স্বার্থের উপর নির্ভরশীল। প্রতিটা সংগ্রামে কয়েকটি বিদেশি এজেন্সি একসাথে জড়িত ছিল। এরাও পরীক্ষিত দল ছাড়া নতুন কাউকে এখনই সাপোর্ট দিবে না। বাইডেন গেলেই অনেক কিছু পরিষ্কার হবে। চীন আর ভারতও এদিকে নিজেদের স্বার্থে বাংলাদেশের বিষয়ে একজোট হয়েছে। আমি বলছি না আওয়ামী লীগ আবার জুড়ে বসবে, তবে হিজিবিজিদেরও খুব একটা সম্ভাবনা নাই।
বিএনপি সমর্থন করি না। তবে তৃণমূলে বেশ কিছু দখলবাজি ছাড়া আর কিছুই হয় নাই। বিএনপি বরং চমৎকার ও সঠিক রাজনীতি করছে। আর বিএনপি তো আর ১০% মানুষের ভোটের দল না যে তৃণমূলের প্রতিটা কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। বড় দলে টুকটাক সমস্যা থাকবেই। দুই বছর কেন পাঁচ বছর পরে ভোট হলেও বিএনপি সামনের ইলেকশন জিতে আসবে আর ওই ১০% ভোটের দল এ/বি/সি/ হিজিবিজি ফ্রন্ট খুলেও ১২% এর বেশী ভোট পাবে না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০
রাজীব নুর বলেছেন: সঠিক
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ব্লগের কারা ইউনুসের সাথে দেখা করেছে?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১১
রাজীব নুর বলেছেন: আমি ঘরকুনো এবং অলস মানূষ। তাই কারো সাথে কোনো যোগাযোগ করতে পারি না। রাখতে পারি না।
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪
আমি নই বলেছেন: বাংলাদেশের জন্য সবচাইতে আতংকের বিষয় হলো, লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা পাচার-দুর্নীতি, ব্যাংক ব্যাবস্থা প্রায় ধ্বংশ, দেশ বিরোধী চুক্তি, চামরা শিল্প ধ্বংশ, পোশাক শিল্পে ধ্স নামানো সহ অনেক কিছুর স্পষ্ট প্রমান পাওয়ার পরেও সো-কল্ড শিক্ষিত সাপোর্টাররা বেলজ্জার মত তাদের সাফাই গায় তখন বুঝতে হবে দেশের অবস্থা কখনই ভালো হবে না। আরো আজব ব্যাপার হলো যারা এইগুলো করল তারা এখনো হুমকি দিচ্ছে, আর শিক্ষিতের ভং ধরা অপশিক্ষিত ধান্দাবাজরা এখনো বিভিন্ন ভাবে তেল মেরে যাচ্ছে। আপনারা সকল নিল-লাল-হলুদ নকশা খুজে বের করতে পারেন কিন্তু যাদের কারনে দেশের অর্থনীতির ১২ টা বাজলো তাদের বিচার চাওয়ার সাহস পান না।
আর একটা কথা আপনি হয়ত জানেন না জিয়া আর এরশাদের নেয়া দুরদর্শী সিদ্ধান্তের (ব্যাপকহারে মানবসম্পদ রপ্তানী এবং পোশাক শিল্পের) কারনেই আপনার নেত্রী তথাকথিত কিছু রড-সিমেন্টের উন্নয়ন দেখাতে পারছে। জিয়া আর এরশাদের করা ক্ষতির হিসাব করার আগে বাংলাদেশের অর্থনিতির ইতিহাস পড়ে দেখবেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১২
রাজীব নুর বলেছেন: দেশ বিরোধী চুক্তি বিষয়টা কি? একটু ব্যাখ্যা দিবেন প্লীজ।
৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমেরিকার ব্যকিং থাকলে ডঃ ইউনুস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন বলেই মনে হয়। অন্তর্বর্তী সরকার ভাল কাজ দেখাতে পারেনি এই কথাটা একটা বড় ধরনের মিথ্যাচার। এক মাফিয়া রেজিমের অপতৎপরতা বন্ধ করে দিয়েছে এই সরকার। এটা কি বিড়াট কোন অর্জন নয়? সবচেয়ে বড় যে বিপর্যয়কে থামানো গেছে তা হচ্ছে এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা। কুদরত ই খুদার কারিকুলাম ধংশ করে যে ভয়ঙ্কর এক দাস বানানোর কারিকুলাম বাচ্চাদের উপড় চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল, সেটাকে বর্তমানে সমুলে উপড়ে ফেলা হয়েছে। যাদের সন্তান বাংলা মিডিয়ামে পড়ে শুধু তারা জানে যে, কি ভয়ঙ্কর এক অভিশাপ থেকে মুক্তি পেয়েছে তাদের সন্তানেরা। ব্যাংকগুলো ঋনখেলাপি ডাকাতদলের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছে। টাকা পাচার এখন প্রায় বন্ধ। রেমিটেন্স এখন বৈধ চ্যানেলে আসছে এবং ব্যংকের রিজার্ভ দিন দিন বাড়ছে। এসব যদি আপনার অর্জন বলে না মনে হয় তাহলে আপনি হয় স্বৈরাচারের সুবিধাভোগী নাহয় উন্মাদ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ঠিকই বলেছেন। কিন্তু দেশে নির্বাচিত সরকার নেই বলে- ব্যবসায়ীরা জিনিসপত্রের দাম দ্বিগুন করে দিয়েছে। শহরে চুরী ছিনতাই বেড়ে গেছে।
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
আমি সাজিদ বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাইয়ের ট্যাগ প্রথা এখনও যায় নি। আগে আওয়ামীরা ট্যাগ দিতো এখন এরা ট্যাগ দেয়। আগে ওরা মিথ্যা বলতো, এখন এরা বলে। মন্দের ভালো হচ্ছে এই উপদেষ্টা পরিষদে বয়স্ক যে কয়জন আছেন কেউই মাফিয়া নন, সজ্জন ব্যক্তি। চেষ্টা করছেন, সীমাবদ্ধতা আছে। তবে তারা ইলেকটেড কেউ নন। আমেরিকা আপনাদের চার বছর যেন সাপোর্ট দেয়, সেই দোয়া ধরে রাখেন। বাই দ্যা ওয়ে, প্যালেস্টাইনে আর ইয়েমেনে আমেরিকার অস্ত্রে ঘটিত গণহত্যা নিয়ে আপনাদের মেসের মধ্যে পনেরো বছর ধরে প্ল্যান করা মাস্টারমাইন্ডদের অভিমত কি?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাবিয়ান সাহেবের কিছু সমস্যা আছে। উনি প্রায়ই সহজ সমস্যা গুলো বুঝতে পারে না।
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০০
কামাল১৮ বলেছেন: @ সৈয়দ কুতুব,পশ্চিমারা তার লেকচার শুনেই উপকৃত হয়,আর আপনি তার কোর্স করেও উপকৃত হন নাই।পাঁচ হাজার ডলার দিলে উপকৃত হইতেই।ইউনুস ডলার দিয়েই উপকৃত হয়েছেন।তাও কয়েক মিলিয়ন ডলার।এমনি এমনি নোবেল আসে নাই।তার জ্ঞানের গভীরতা গাজী সাহেবে মেপে দেখেছেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: গাজী সাহেবের জয় হোক।
১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৪
মেঘনা বলেছেন: জামাতিরা চাইলে ইউনুস আজীবন ক্ষমতায় থাকবে অথবা জামাতিরা তাকে হত্যা করে ক্ষমতা দখলে নিবে।
ভোটে জিতে জামাত ক্ষমতায় যেতে পারবে না।
১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৯
নিমো বলেছেন: উনার নূতন বাংলাদেশ তথা অ্যান্টি বাংলাদেশ পয়দার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার চার বছর কেন চার হাজার বছরেও সম্ভব হবে না।
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৫৯
শিশির খান ১৪ বলেছেন: " শকুনের অভিশাপে গরু মরে না " আওয়ামীলীগ এর নেতারা ব্যাংক ডাকাতি করে শত শত কোটি টাকা কামাইছে ওরা চুপ অথচ এই ছাগল গুলা লাফাচ্ছে। বিন্দু মাত্র লজ্জা সরম নাই ।
১৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:২৪
ক্লোন রাফা বলেছেন: যদি ন্যুনতম কিছু পরিবর্তন করতে হয়।তাহোলে অন্তত ৩/৪ বছর থাকা প্রয়োজন বর্তমান এনজিওগ্রাম সরকারের। কিন্তু মনে হয় সেই সম্ভাবনা নেই। কারন সাধারন মানুষ এখন পর্যন্ত কিছু পায়নি। তাদের দৈনন্দিন জিবনের চাহিদাগুলো পুরন হলে তাদের মৌন সমর্থন থাকবে। সেটা বিরাট প্লাস পয়েন্ট।
কিন্তু যদি সেটার ব্যাত্বয় ঘটে,তাহলে রাজনৈতিক দল উস্কানি দিয়ে মানুষ’কে প্ররোচিত করবে নির্বাচনের জন্য।
ধন্যবাদ।
১৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৭
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
ন আকারে না।
১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৫২
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
ভাতিজা,
তোমার পোস্ট ভালো হৈছে।
তোমার সাহস আছে।
তবে প্যাদানী খাবার জন্য রেডি থাইকো।
১৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৩
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
শেখ
হাসিনা
কঠিন
ষড়যন্ত্রের
শিকার।
১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩২
জি এইস মেহেদী বলেছেন: আপনি উন্মাদ না হলে এসব পোস্ট করতেন না, ২ হাজার মানুষ যে হাসিনার হুকুমে মারা হইলো এটা কথা একবার ও বলেন নি তার মানে আপনি সুবিধাভোগী লোক ছিলেন আবার সুযোগ আসলে কাজে লাগাতে চান, চাটার গোস্টির সাথে আপনার ভালো সম্পর্ক ছিলো বুঝতে পারলাম। আগামীতে জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় আসবে ইনশাআল্লাহ, সাধারন মানুষের সাথে মিশতে হবে তাইলে বুঝবেন আগামীতে ফেভারিট কোন দল - আওয়ামী লীগ তো আর কখনো রাজনীতি তে আসতে পারবে না এটা দুর্নীতি করা দল, বিএনপির রেকর্ড এ দুর্নীতি ভরপুর সুতরাং এই প্রজন্ম কে আগের মতো সব কিছু গুলায়ে খাওয়াতে পারবেন না - আওয়ামী লিগ পুনর্বাসন করতে যে দল কাজ করবে তার কবর রচনা হবে এই বাংলাদেশে, গণহত্যা কারী দল এর জায়গা নাই এই স্বাধীন বাংলাদেশে
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ড. ইউনূসের সাথে আমার ছবি তোলার সৌভাগ্য হয়েছিল বাংলাদেশে। ইউনুস সেন্টার থেকে ৫০০০ টেহা খরচ করিয়া মাইক্রো ফাইনান্সের কোর্স করেছিলাম। কোন কামে লাগে নাই।